নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

life is a game . lets make a highscore

প্রফেসর সাহেব

প্রফেসর সাহেব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রান্স সমাচার

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২১



(হিজড়া, ট্রান্স, শরিফা নিয়া তথা বর্তমান ইস্যু নিয়া আপনার মনে যা যা প্রশ্ন আছে তার সব এই লেখায় পেয়ে যাবেন আশাকরি, না পাইলে প্রশ্ন করতে পারেন, জানা থাকলে উত্তর দিবো। এই লেখা বুঝার সুবিধার্থে অনেক যৌনতা রিলেটেড একাডেমিক ভাষার বদলে কথ্যভাষা বা স্লাং ব্যবহার করা হইছে, এইগুলা ভালো না লাগলে লেখা এড়িয়ে যাবেন, অনেক লম্বা লেখা সময় নিয়া পড়বেন তাড়াহুড়ো থাকলে পড়ার দরকার নাই)

১।
অভিনন্দন আপনার ছেলে হইছে, বা স্বাগতম আপনার মেয়ে হইছে, এইরকম অনেক শুনছেন। কিন্তু মাঝেমধ্যে এমন বাচ্চা জন্ম নেয় যে ছেলে না মেয়ে সেটা নির্ধারণ করা যায় না, গড়ে প্রতি দুই হাজার বাচ্চার মধ্যে একজন বাচ্চা জন্ম নেয় যার জেন্ডার আইডেন্টিফাই করা যায় না, অর্থাৎ তার একইসাথে ছেলে ও মেয়ে উভয়ের যৌনাঙ্গ থাকে। যাকে (intersex) বলে। কারো ক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গ বেশি দৃশ্যমান থাকে, যোনী কম দৃশ্যমান। কারো ক্ষেত্রে উল্টোটা, যাদের দৃশ্যমান থাকে তারা প্রকৃত উভয়লিঙ্গ যাদের লোকানো থাকে তারা অপ্রকৃত উভয়লিঙ্গ । তো এসব সন্তান জন্ম নেওয়ার পরে ডাক্তাররাই সুপারিশ করে সাথে সাথে অপারেশন করে নিতে, যেটা বেশি দৃশ্যমান সেটা রেখে বাকিটা কেটে বাদ দিয়ে দিতে। অনেকে সাথে সাথে করে, কেউ ছেলে বানিয়ে নেয় কেউ মেয়ে। কেউ এসব ঝামেলা আর লজ্জার মনে করে ফলে বাচ্চা হিজড়া কমিউনিটিকে দিয়ে দেয়, তারা বাচ্চা লালন পালন করে বাচ্চা সেই কমিনিটিতে বড় হয়, সে হিজরা হয়।

এমন অনেক কেস আছে বাচ্চা জন্মের সময় উভয় সেক্সুয়াল অর্গান নিয়া জন্মায় ফলে মা বাবা সাথেসাথেই অপারেশন করে তাকে ছেলে বা মেয়ে বানিয়ে নেয়, কিন্তু বড় হয়ে দেখা যায় যাকে ছেলে বানাইছে আসলে তার মাঝে মেয়েদের স্বভাব বেশি আর যাকে মেয়ে বানাইছে তার মাঝে ছেলেদের স্বভাব বেশি, এজন্য ভালো হয় এইধরনের কোনো বাচ্চা জন্ম নিলে তাকে একটু বড় হওয়ার পর সে ছেলেদের মতো আচরণ করে না মেয়েদের মতো আচরণ করে সেটা দেখে তার অপারেশন করা, বা সে যদি এই দুইটা নিয়াই থাকতে চায় তাহলেও সে থাকুক। এই গেলো ইন্টারসেক্স বাচ্চাদের সাব্জেক্ট। যাদেরকে থার্ড জেন্ডার বলা হয় বা বলা যায়।

২। হিজড়া আসলে কোনো যৌন বা লিংগ পরিচয় না, হিজরা একটা কালচার যা একটি বিশেষ জেন্ডারের (ইন্টারসেক্স) উপর বেইজ করে তৈরি হইছে, যদিও সেখানে ইন্টারসেক্স ছাড়াও অন্যান্য জেন্ডারের মানুষ আছে। আমরা সাধারণত ইন্টারসেক্স বুঝাতে হিজরা বলে থাকি। ভারতীয় উপমহাদেশে এই কমিউনিটি হিজড়া নামে পরিচিত, ন্যাটিভ আমেরিকানদের আছে "Two spirit", থাইল্যান্ডের "Lady boy" ম্যাক্সিকোর "muxe" সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এই থার্ড জেন্ডার কমিউনিটি আছে।

তো হিজড়াদের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা আছে, গুরুমা বিচার করেন, হিজড়ারা তাদের দলভারী করার জন্য নতুন হিজড়াকে খুঁজে বের করে, তারা সন্তান জন্ম দিতে পারে না কিন্তু ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার জন্য তো একটা জেনারেশন তৈরি করা দরকার তাই তারা দল ভারী করার চেষ্টা করে। নতুন হিজড়া খোঁজার একটি পদ্ধতির কথা প্রচলিত আছে। কথিত আছে যখন কারো হিজড়া সন্তান থাকে তখন হিজড়ারা এটা জানতে পারলে তারা গিয়ে বাচ্চাকে চায়। যদি তারা দলে ভেড়াতে না পারে তখন তারা দলবদ্ধ ভাবে ওই বাড়িতে গিয়ে তাদের স্বভাবসুলভ ভাবে হাতে তালি দিতে থাকে। হাতেতালির অমোঘ আকর্ষন সহ্য করতে না পেরে ওই বাড়ীর হিজড়াটি নাকি তাদের সাথে যোগ দিয়ে হাতেতালি দিতে থাকে। যদিও এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।

৩। তো ইন্টারসেক্স বা যাদের আমরা হিজরা বলে জানি তাদের জন্য ধর্মীয় বিধান হচ্ছে তাদের মাঝে যে জেন্ডারের প্রভাব বেশি দৃশ্যমান তারা সেই জেন্ডারের ধর্মীয় নীতিমালা পালন করবে, যেমন কোনো হিজড়ার মাঝে মেয়েদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য বেশি হলে সে মেয়েদের উপর যে ধর্মীয় বিধিনিষেধ আছে সেগুলো মানবে, ভাইস ভারসা। এমনকি ফতোয়া আছে যে তারা চাইলে অপারেশন করে ইন্ট্ররসেক্স থেকে পুরুষ বা মহিলা হতে পারবে।

৪। এতক্ষণ গেলো ইন্টারসেক্স বা হিজড়াদের গল্প, এবার করি ট্রান্স তথা শরীফ মিয়াদের গল্প। একটা বাচ্চা যে নুনু নিয়া জন্ম নিছে, যার জন্মের পর তার আইডেন্টিটি নির্ধারিত করতে কারো কোনো সমস্যা হয়নাই, দাদা দাদি সবাই তার নুনু দেইখা বলছে যে বংশের বাত্তি জ্বলছে সেই ব্যাডা যখন বড় হইয়া (অনেকে তো বিয়া কইরা বাচ্চা জন্ম দেওয়ার পরে যেমন কেইলি জেনারের বাপ বুড়া বয়সে বলে যে সে ব্যাডা না, সে মাইয়া) বলে যে আমি তো পুরুষ না আমি একটা মহিলা তখন গিয়া সমস্যা ।
হরমোনের সমস্যার কারণে অনেক পুরুষের মাঝে মেয়েলি স্বভাব দেখা দেওয়া স্বাভাবিক, আমরা সবাইই এমন কাউকে চিনি যার আচরণ মেয়েলি, (আমাদের এলাকায় তাদেরকে মজা করে "আফাই" বলে ডাকা হয়) ছোটবেলায় মজার ছলে মায়ের বা বোনের শাড়ি পরে, অনেক ছেলে আছে যে ছেলেবন্ধুর সাথে আড্ডা না দিয়ে মেয়েদের সাথে আড্ডা দেয় তো এইগুলা হরমোনের কারণে হতে পারে সমস্যা নাই কিন্তু সমস্যা তখন যখন কেউ এইধরনের আচরণ করে বলে সে নিজেকে মেয়ে বলে দাবি করে, অর্থাৎ ট্রান্সজেন্ডার দাবি করবে।
আবার অনেক মেয়ে আছে বিড়ি খায়, গাছে উঠে, ছেলেদের সাথে ফুটবল খেলে আমাদের এলাকায় যাকে বলে "ব্যাটা মার্কা বেটি" মানে সে মেয়ে হলেও আচরণ ছেলেদের মতো, এতে অনেকে হাসাহাসি করলে বা অপছন্দ জানালেও এইধরনের আচরণ স্বাভাবিক বলেই ধরে নেয়। কেউ আপত্তি তুলে না, কারণ একটা সময় পরে এই আচরণ আর থাকে না। আপত্তি তখন যখন এই ব্যাটা মার্কা বেটি নিজেকে ছেলে দাবি করবে, অর্থাৎ ট্রান্সজেন্ডার দাবি করবে।

৫। শরীফ মিয়ার গল্প যিনি লিখছেন তিনি নিজেই ইন্টারসেক্স তথা হিজড়া আর ট্রান্সজেন্ডারের ভেতরে পার্থক্য জানেন না।

বাচ্চাদেরকে কি হিজড়া সম্পর্কে জানানো উচিত? হ্যা উচিত, কিন্তু হিজড়া সম্পর্কে জানাতে গিয়ে ট্রান্সজেন্ডার শেখানোর পেছনে দুরভিসন্ধি আছে। দুরভিসন্ধি হচ্ছে সমকামিতাকে স্বাভাবিক করা। এখন অনেকেই বলবেন এই গল্পে তো সমকামিতার কিছুই নাই, আমিও একমত আপাতদৃষ্টিতে এই গল্পে সমকামিতার কিছু নাই, যা আছে তা হচ্ছে LGBTQ এর T তথা ট্রান্সজেন্ডার । তো আপনি যখন ট্রান্সজেন্ডার নরমালাইজ করবেন তখন এই LGBTQ দের ফ্লাগ তথা প্রাইড ফ্লাগ নরমালাইজ হয়ে যাবে, ট্রান্সদের এক্সেপ্ট করলে পরে তারা যদি সভা সেমিনার করে আর সেখানে যদি প্রাইড ফ্লাগ নিয়ে যায় তখন তাদেরকে কোন যুক্তিতে ফ্লাগ ইউজ করতে বাধা দিবেন? তাদেরকে এক্সেপ্ট করবেন আর তাদের ফ্লাগ এক্সেপ্ট করবেন না তা কি করে হয়। তো প্রাইড ফ্লাগ আসলে তার ছায়াতলে আস্তে আস্তে বাকিরাও চলে আসবে। তারা একটা প্লাটফর্ম পাবে।

এই ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু সমকামিতার চাইতেও ভয়ানক ।
আইনগত ভাবে পশ্চিমের অনেক দেশে LGBTQ বৈধতা পেলেও সামাজিক বৈধতা অনেক দূরে, আমি নিজে অনেক ফরাসিকে জিজ্ঞেস করছি এই নিয়া, তারা বলে কেউ গে হলে আমার সমস্যা নাই তবে আমি চাইবোনা আমার ছেলে গে হোক, মানে ট্রান্সফোবিক ট্যাগ না খাইতে গিয়া সমকামিদের পক্ষে সাফাই গাইলেও নিজের সাথে তা ঘটুক তা অনেকে চায় না। ট্রান্স ইস্যুতে আজই আমার দুইজন ফরাসি কলিগকে জিজ্ঞেস করলাম যে বিচিওয়ালা একজন যদি হঠাৎ একদিন বলে যে আমি একটা মেয়ে তাহলে এই নিয়া তোমার মতামত কি? দুইজনই একবার ডানেবায়ে চেয়ে বলে "ওর মাথায় সমস্যা আছে", তো একজন ফরাসি বলছে বলেই আমাকে এটা মানতে হবে এমন না, আমি এই উদাহরণ আনছি তাদের জন্য যারা মনে করে পশ্চিমই সভ্যতার বাটখারা ।

আমেরিকার মতো জায়গায় পাঠ্যক্রমে এই বিষয়গুলো এড করায় অভিভাবকেরা রাস্তায় নেমেছে, দুনিয়ার বড় বড় সেলেব্রিটি যারা সমকামিতার পক্ষে থাকলেও ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে তারা একমত না, হ্যারি পটারের রাইটাফ জে কে রাউলিং, জর্ডান পিটারসন, পিয়েরস মর্গান এমনকি ডোনাল্ড ট্রাম্প পর্যন্ত এই ট্রান্সজেন্ডারের পক্ষে না।

শরিফা গল্পে থার্ড জেন্ডার বা হিজড়া বুঝাইতে গিয়া ট্রান্সজেন্ডার আনা হইছে। যেই গাধা এই গল্প লেখছে সে নিজেই এই দুইটার পার্থক্য জানে না আসছে বাচ্চাদের শিখাইতে।

এই গল্পের শরিফা চরিত্র যদি বিচিওয়ালা ছেলে না হইয়া ইন্টারসেক্স হইতো তাইলে আমি গল্পরে দশে দশ দিতাম। হিজড়াদের অধিকার আছে স্বাভাবিক জীবনযাপন করার, সেটা হিজড়া হিশেবে অথবা অপারেশন করে জেন্ডার চেঞ্জ করে পুরুষ বা নারী হিশেবে।

আসল থার্ডজেন্ডার না চিনাইয়া এই গল্প বাচ্চাদের পড়তে দিলে হিতে বিপরীত হবে। এই বয়স বিদ্রোহ করার বয়স, প্রশ্ন করার বয়স, এখন বাচ্চারা যদি এই আইডিয়া পায় যে আমার পুরুষাঙ্গ থাকা সত্ত্বেও আমি নারী হতে পারি তখন অনেকের মনে নারী হওয়ার আস্ফালন পাবে।

আমেরিকানদের মাঝে বোমার, এক্স বা মিলেনিয়ালদের চাইতে জেন জি জেনারেশনের বাচ্চাকাচ্চা নিজেকে LGBTQ হিশেবে আইডেন্টিফাই বেশি করে। কারণ তারা টিভি সিরিয়াল স্কুল কলেজ সবজায়গা এইগুলার অবাধ প্রচারণার ফলে এইগুলারে নরমালাইজ করে নিছে, এখন দেশের বাচ্চাদের কাছে এইগুলা নরমালাইজ করলে তাদের মধ্যেও LGBTQ এর সংখ্যা বাড়বে। যারা এই গল্পের পক্ষে কথা বলছেন তারা আগে পরিস্কার করুন আপনারা কি চান দেশে LGBTQ এর সংখ্যা বাড়ুক, যদি বলেন হ্যা তাহলে আপনাদের এই গল্পের পক্ষে কথা বলা মানায়, আর যদি বলেন না ট্রান্স ঠিক আছে গে না তাইলে আপনে একটা ভন্ড।

৬।
ট্রান্সজেন্ডারের কারণে বেশি সমস্যা নারীদের সেইস করতে হচ্ছে, অনেক ছেলে পার্ভাট নিজেকে নারী হিশেবে আইডেন্টিফাই করে মহিলা জীমে যায়, মহিলা টয়লেটে যায় , স্পোর্টসে মেয়েরা মেডেল হারাচ্ছে ট্রান্সদের কাছে। বক্সিংয়ে এক ট্রান্স পোলা একটা মেয়ের খুলি ফাটাইয়া দিছে। অনেক মেয়ে এথলেট ট্রান্সদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে অনাগ্রহ দেখাইতেছে। কারণ স্বাভাবিকভাবেই ছেলেরা শারীরিকভাবে মেয়েদের চাইতে শক্তিশালী এখন একটা ছেলে মেয়ে সাইজা বক্সিংয়ে নামলে তো আসল মেয়ের অবস্থা খারাপ হবেই।

ট্রান্সদের এক্সেপ্ট করলে সোশ্যাল অর্ডার বদলে যাবে, আর বাংলাদেশের মতো দেশে তো এর পরিণাম ভয়াবহ হবে। মনে করেন একজন (ছেলে) ধর্ষক একটা মেয়েকে ধর্ষণ করার পর বললো আমি নিজেই তো মেয়ে আমি কিভাবে ধর্ষণ করবো? কিংবা অপরাধের সাজা কমাতে নিজেকে মেয়ে দাবি করা (মেয়েদের প্রতি আইন শীতিল) । নারী কোটায় চাকরি হাতিয়ে নেওয়া, ভর্তি পরিক্ষায় ফেভার পাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি নানান সমস্যা আছে।

৭।
ট্রান্স একচেপ্ট করলে পরে নন বাইনারি জেন্ডার একচেপ্ট করতে হবে। কেউ নিজেকে খরগোশ হিশেবে আইডেন্টিফাই করবে, কেউ কুত্তা যেমনটা পশ্চিমে করছে। এই যেমন ৪০ বছরের এক ব্যাডা নিজেকে ৯ বছরের মেয়ে হিশেবে আইডেন্টিফাই করছে, সে বাচ্চাদের পোশাক পরে, বাচ্চাদের খেলনা নিয়ে খেলে, এখন আমি কি আমার ৯ বছর বয়সের মেয়ে বা বোনকে সেই ট্রান্সের সাথে একা খেলতে দিবো? দিলে কেনো দিবো, না দিলেই বা কেনো দিবোনা?
আরেকজন কালো সে নিজেকে সাদা বলে আইডেন্টিফাই করেছে, সে বলে আই ফিল লাইক এ ওয়াইট ম্যান, এখন একটা ছেলে যদি ফিল লাইক মেয়ে হতে পারে তাইলে একটা কালো কেনো ফিল লাইক সাদা হতে পারবে না?

শাসকগোষ্ঠী চায় মানুষ তার নিজের আইডেন্টিটি ডিসকাভার করাতেই ব্যস্ত থাকুক, যাতে শাসনকার্য নিয়া প্রশ্ন তুলতে না পারে। তাই পশ্চিমারা এটাকে এক্সেপ্ট কর নিছে, মাসকুলিন ম্যান প্রশ্ন করে, বিদ্রোহ করে, এজন্য শাসকগোষ্ঠী চায় ফেমিনিন পুরুষ বাড়ুক, লিপিস্টিক পুরুষ বাড়ুক।



৮।
সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরণ আর এস্ট্রোজেনের প্রভাব আছে মানুষের আচরণে, এমনিতেই বর্তমানে পুরুষদের শরীরে টেস্টোস্টেররণের (পুরুষ হরমোন বলতে পারি) পরিমাণ কম হয়ে যাচ্ছে, এস্ট্রোজেন (মেয়ে হরমোন) বাড়ছে, আমাদের বাপ দাদাদের শরীরে যে পরিমাণ টেস্টোস্টেররণ ছিলো আমাদের শরীরে তার অর্ধেকও নাই। প্রসেসড ফুড, পর্ণ, পলিউশন, জিএমও ফুড সহজলভ্য করায় টেস্টোস্টেররণ কমতেছে। এমনিতেই মাসকুলিন ম্যানের সংখ্যা কমতেছে আশংকাজনক হারে, "আফাই" দিয়ে দুনিয়া ভরে যাচ্ছে তার উপর আসছে এই ট্রান্স ইস্যু।

আফসোস লাগে যখন দেখি বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করা হচ্ছে,মোল্লারা ট্রান্সদের বিপক্ষে বলছে তো আমাকে এর পক্ষে বলতেই হবে। ব্যক্তিত্বহীন, নিজস্ব বুদ্ধি,চিন্তাহীন এইসব গর্দভরা একবার চিন্তা করেও দেখে না যে আমি কিসের পক্ষে কথা বলছি। ভাবে যে মোল্লাদের বিপক্ষে কথা বললেই আমি আধুনিক আর মুক্তমনা হতে পারবো, দুনিয়ার কত প্রফেসর সেলেব্রিটি সমকামী সাপোর্টার হওয়া সত্ত্বেও ট্রান্স ইস্যুতে দ্বিমত পোষণ করেন তুই কোন ক্ষেতের মুলা?

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি কি সব সাবজেক্টেই প্রফেসর?
এত বেশী গার্বেজ কি করে সৃষ্টি করলেন, কি মেশিন ব্যবহার করেন?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: কোন বিষয়টা গার্বেজ আইডেন্টিফাই করার অনুরোধ রইলো, গঠনমূলক সমালোচনাকে স্বাগত জানাই। কোনো যুক্তি উপস্থাপন না করে এভাবে গার্বেজ বলাটা অভদ্রতা। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৫

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: Click This Link

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



এটা একটি মেডিক্যাল সমস্যা, যারা চিকিৎসা পাচ্ছে ( যাদেরকে চিকিৎসা করলে একটা দিকে নেয়া যাচ্ছে ) তারা এই সমস্যা থেকে আংশিকভাবে হলেও মুক্ত হচ্ছে; এটা নিয়ে ব্লগারদের উদ্দেশ্য করে, দুনিয়ার বকবকির কি দরকার?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২১

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: এক প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে পালস্টা আরেক প্রশ্ন করে যাচ্ছেন, আগে বলেন গার্বেজ কি কি পাইছেন?

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: জীববিজ্ঞান এবং লিঙ্গ পরিচয় দুটি ভিন্ন বিষয়। জীববিজ্ঞান বলতে শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলিকে বোঝায়, যেমন যৌন অঙ্গ, ক্রোমোজোম এবং হরমোন। লিঙ্গ পরিচয় বলতে একজন ব্যক্তির নিজের লিঙ্গ সম্পর্কে অনুভূতিকে বোঝায়।

জীববিজ্ঞান অনুসারে, একজন ব্যক্তির লিঙ্গ নির্ধারণ করা হয় তার যৌন অঙ্গ দ্বারা। তবে, জীববিজ্ঞান সবসময় লিঙ্গ পরিচয়ের সাথে মিলে না। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তির জন্মের সময় পুরুষ যৌন অঙ্গ থাকতে পারে, কিন্তু সে নিজেকে নারী হিসেবে পরিচয় দিতে পারে। এই ক্ষেত্রে, সেই ব্যক্তিকে ট্রান্সজেন্ডার বলা হয়।

ট্রান্সজেন্ডারের সংখ্যা জীববিজ্ঞান সম্মত হিসাবের সাথে মেলায় না কারণ অনেক ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি তাদের লিঙ্গ পরিচয় গোপন রাখেন। এই কারণে, তারা জনসংখ্যার জরিপে অংশগ্রহণ করেন না। এছাড়াও, অনেক ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি তাদের লিঙ্গ পরিচয় সম্পর্কে সচেতন নন বা তাদের লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করতে দ্বিধা বোধ করেন।

১. লিঙ্গ পরিচয় এবং জীববিজ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য:
লিঙ্গ পরিচয় এবং জীববিজ্ঞান দুটি ভিন্ন বিষয়। জীববিজ্ঞান বলতে শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলিকে বোঝায়, যেমন যৌন অঙ্গ, ক্রোমোজোম এবং হরমোন। লিঙ্গ পরিচয় বলতে একজন ব্যক্তির নিজের লিঙ্গ সম্পর্কে অনুভূতিকে বোঝায়।

২. ট্রান্সজেন্ডারদের গোপনীয়তা:
অনেক ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি তাদের লিঙ্গ পরিচয় গোপন রাখেন। এই কারণে, তারা জনসংখ্যার জরিপে অংশগ্রহণ করেন না।

৩. ট্রান্সজেন্ডারদের সচেতনতা এবং প্রকাশ:
অনেক ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি তাদের লিঙ্গ পরিচয় সম্পর্কে সচেতন নন বা তাদের লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করতে দ্বিধা বোধ করেন।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এক প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে পালস্টা আরেক প্রশ্ন করে যাচ্ছেন, আগে বলেন গার্বেজ কি কি পাইছেন?

-জানা ও অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে ডিটেইলস লেখা মানে, গার্বেজ তৈরি করা।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০৭

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: আপনার জানা থাকতে পারে সবার জানা না। আর ব্লগে কে কি লিখবে সেটা ঠিক করে দেওয়ার আপনি কে? হু দা ফাক আর য়ু?

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:১০

সোনাগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: আপনার জানা থাকতে পারে সবার জানা না। আর ব্লগে কে কি লিখবে সেটা ঠিক করে দেওয়ার আপনি কে? হু দা ফাক আর য়ু?

-আপনি তো গালিতে প্রফেসর! এইজন্য লোকজন আপনার লেখা পড়ে না, লোকজন বুঝতে পারেন, আপনার দক্ষতা কিসে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২০

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: আমার প্রশ্মের উত্তর দেন নাই কিন্তু, আমি কোন বিষয় নিয়া লিখবো আর কোন বিষয় নিয়া লিখবো না সেটা ঠিক করে দেওয়ার আপনি কে? আপনি কোন ক্ষেতের মুলা ? আপনাকে আমার লেখার বিষয় নির্ধারণের দায়িত্ব কে দিছে? হু দা ফাক আর য়ু্?

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২১

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ সোনাগাজী, আপনার রিসেন্ট পোস্টটা পড়লাম। যেহেতু আমাকে আপনি মেরুদন্ডহীন প্রাণীর মতো কমেন্ট ব্যান'এ রেখেছেন, তাই এখানেই জিজ্ঞাসা করছি।

আমরা সবাই জানি - আমেরিকাতে পড়তে গেলে কিছু ব্যাসিক রিকোয়ারমেন্ট লাগে। আপনি দাবি করছেন - আপনার তথাকথিত ছাত্রী ইংরেজি বুঝতো না, বলতেও পারতো না, রাইট?

ওই মেয়েকে আপনি কি পড়াতেন? আপনি আসলে কোথায় পড়াতেন? যে মেয়ে সামান্য ইংরেজিও বুঝে না বা বলতে পারে না - সেই মানুষটা আসলে কোন ইনস্টিটিউশনে আপনার স্টুডেন্ট ছিল?

আগেও বলেছি, এখনো বলছি - আপনার একাডেমিক কোয়ালিফিকেশন, যা আপনি দাবি করেন - তা নিয়ে আমার ঘোরতর সন্দেহ আছে।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:


@জনারণ্যে একজন ,

আমি তাকে ৭ম শ্রেনীতে ২ মাস অংক পড়ায়েছিলাম; আমি HSC পরীক্ষা দেয়ার পর, রেজাল্ট বের না'হওয়া অবধি, হাইস্কুলে শিক্ষকতা করেছি।

কেহ ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে ইংরেজীতে মাষ্টার্স করে এলেও, আমেরিকানদের ইংরেজী বুঝতে সময় লাগবে; আপনার লাগবে ৫ বছর।

আপনি তো ব্লগার নন, তবুও আপনার কমেন্টব্যান তুলে ণিলাম।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: ভাই কমেন্ট ব্যান কিভাবে করে যদি একটু দেখাতেন আমি পারছি না।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:০৫

বিষন্ন পথিক বলেছেন: @ লেখক
ভেবেছিলাম ইলেক্ট্রনিক মিউজিক বিষয়ক পোস্ট, আমি আবার সেটার ভক্ত, পোষ্ট পড়ে অনেক কিছু জানলাম, নিজের জ্ঞান একটু কম তাই ভালো লেগেছে পোস্ট

@সোনাগাজী সাহেব
আপনার কাছে গার্বেজ মনে হতে পারে, কেন গার্বেজ তার উত্তরে বললেন "জানা বিষয়ে" বকরবকর, আপনি যেটা জানেন অন্য কেউ সেটা নাও জানতে পারে, কমেন্ট না করে পড়ে চলে যেতে পারতেন, ভবিষ্যতে আপনার "ইসরায়েল টানেল" বা "ট্রাম্প প্রাইমারী" জানা বিষয়ে পোস্ট কেউ গার্বেজ বললে তো তাকে আপনার শব্দ বোমার ভিতর পড়তে হবে.
আপনার একজন খাদেমের "মডেল" বিষয়ক পোস্ট আপনার কাছে কখনোই "গার্বেজ" মনে হয়নি, তাহলে আর "শেখের বেটি" কে নিয়ে এতো কথা বলেন কেন? আপনার আর তার ভেতর পার্থক্য কি, দুজনেই খাদেমদের ভজনে প্রীত।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:০৭

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ সোনাগাজী - খুবই লজ্জিত আপনার মতো ভুবনখ্যাত 'বলগার' না হতে পারার জন্য। আমরা সবাই জানি - আপনি শুধু লিখে লিখে দেশ-জাতি এমনকি তাবৎ বিশ্বের কুঠি কুঠি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে বেয়াপক ভূমিকা রাখছেন। মাঝে মাঝে শুধু মঠু ছবি আপনাকে ভুল বুঝে লাঠির উপর রাখে। পশ্চাৎদেশে নিশ্চিত দাগ পড়ে গেছে বেত্রাঘাতের।

আরো লজ্জিত - আমার পাঁচ বছর নয়, খুব সম্ভবত আরো বেশি সময় লেগে যেতে পারে আমেরিকানদের ইংরেজি বুঝতে। আপনার মতো হিন্দি ভুল পাকা মানুষ কেমনে সময়ের হিসেবে এমন ভুল করলো কে জানে!

আমার কমেন্ট ব্যান তুলে নিয়েছেন, ধন্যবাদ। কিন্তু ভুলেও ভাবেবন না, আপনার ওই ভাগাড়ে আমি মূত্রত্যাগ করতে যাবো।

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:


@জনারণ্যে একজন,

আপনি ৪ মাসে ১টি পোষ্ট লিখতে পারেননি, এরপরও ব্লগে আছেন, এটাও একটি ঘটনা।

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৯

জনারণ্যে একজন বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, খুব সম্ভবত নিয়মিত ওষুধ সেবনে ভুল করেছিলেন, তাই হালকার উপর ঝাপসা এত উত্তেজিত আপনি। ভুল হওয়াই স্বাভাবিক, আপনার বয়স (দাবিকৃত)তো কম হয়নি।

উত্তেজনার আরেকটা কারণ বলি - এত কষ্ট করে পাকা-মাথা খেলিয়ে একটা গার্বেজ পোস্ট করলেন, মাগার ঐটা মন্তব্য খরায় ভুগছে।

আপনার চেলা-চামুন্ডাদের জন্য ওয়েট করেন, মন্তব্যত্যাগের (মূত্রত্যাগ নয়) বন্যায় ভাসিয়ে ওই আবর্জনা আলোচিত পাতায় নিয়ে যাবে।

১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২৩

জনারণ্যে একজন বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: @জনারণ্যে একজন,

আপনি ৪ মাসে ১টি পোষ্ট লিখতে পারেননি, এরপরও ব্লগে আছেন, এটাও একটি ঘটনা।


হে মহান বলগার @ গোল্ডগাজী - এই লজ্জা যে কই রাখি! !

এই অপরাধবোধ, অক্ষমতা, লজ্জা ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এখন থেকে নিয়মিত আপনার ভাগাড়ে মূত্রত্যাগ, থুক্কু মন্তব্য-ত্যাগ করে আসবো।

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: এই বিষয় নিয়ে ব্লগার কলাবাগান১ এর একটি পোস্ট শরীফ vs. শরীফা এবং রোকসানা লেইস এর ট্রান্সজেন্ডার এই শিরোনামে অত্যন্ত ভালো দুটি লেখা আছে।

কলাবাগান১ তার পোস্টটিতে বিজ্ঞানের দিক থেকে ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে আলোচনা করেছেন। বৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়ে, ছবি দিয়ে, চার্ট দিয়ে তিনি দেখিয়েছেন যে এটা জেনেটিক মিউটেশনের একটা প্রক্রিয়া। এটার উপরে আমাদের হাত নেই।

রোকসানা লেইস সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ট্রান্সজেন্ডার বিষয়টি বিশ্লেষণ করেছেন। তার লেখা পড়েই জানতে পারলাম বইয়ে লেখা শরীফা আসলে সত্যিকারের মানুষের জীবন থেকে নেয়া একটা ঘটনা।

একটি জায়গায় কলাবাগান১ এবং রোকসানা লেইসের দৃষ্টিভঙ্গি এক। সেটা হলো, যে শিশুটি প্রকৃতির এই খুত নিয়ে জন্মালো তার নিজের কোন দোষ নেই। সে কী চাইবেনা সাধারণ মানুষের মত জীবন যাপন করতে? আমাদেরও কী উচিত নয় তাদের সাধারণ মানুষের মত জীবন যাপন করার বাধা সৃষ্টি না করে মানবিক ভাবে এই বিষয়টি বিবেচনা করতে।

আপনি কী ঐ দুটি পোস্ট পড়েছেন?

আপনার ফরাসী দুজন কলিগের চেয়ে কলাবাগান১, যার বায়োলজী বিষয়ে একটা পিএইচডি আছে তিনি এই বিষয়ে বেশি জ্ঞান রাখেন বলে মনে করি।

আপনার অধিকাংশ লেখার মতই এই লেখাটি বাজে ভাবে বলা বাজে কথা এবং প্রবল উগ্রতার একটা মিশেল। নিজের ভিতরে সামান্য যে চিন্তাশক্তি আছে সেটাকে উগ্রতার আগুন দিয়ে ভস্ম করবেন না, এই কামনা করি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: আমি তাদের পোস্ট পড়িনি তবে পড়ার ইচ্ছা আছে। আর জেনেটিক মিউটেশনের বিষয়টা সেহেতু জানি সেহেতু নতুন কিছু দেখবো কি না সন্দেহ করি। যারা হিজড়া হয়ে জন্মায় এতে তাদের কোনো দুষ নাই। আমিও তো বলিনাই যে তাদের দোষ আছে।

১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৫৪

কালো যাদুকর বলেছেন: আপনার লিখা বিষয় গুলো আগেই জানতাম। আপনি বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। আমি কিছু কিছু বিষয়ে আপনার সাথে একমত। ৬ এ বলেছেন স্পোর্ট নিয়ে। এইইস্যু স্পোর্টস এ অনেক সমস্যা করছে। আমেরিকান সুইমিং এসোসিয়েশন ট্রান্সজেন্ডার দের মহিলা প্রতিযোগিতায় যেতে নিষেধ আরোপ করেছে। Click This Link

১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



@জনারণ্যে একজন,

আমার ছাত্রীকে বলার জন্য আমি যেই শব্দ ব্যবহার করেছি, কন বাংগালী এত সুন্দর কল্পনাও করতে পারবে না।

১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ সোনাগাজী - আপনি আপনার ওই তথাকথিত ছাত্রীকে কি বলেছিলেন, কিংবা বাঙালি ওই প্রত্যঙ্গের সমার্থক শব্দ চিন্তা করতে পারবে কি পারবে না তদুপরি আপনার হাস্যকর, শিশুতোষ বাংলায় লেখা অতি-নিম্নমানের পোস্ট নিয়ে আমার বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা নেই।

আমার মাথাব্যথার কারণ - এই ব্লগে অন্য কারো পোস্টে যেয়ে ওই পোস্টদাতাকে অপমান করার অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে?

সমালোচনা শব্দের অর্থ জানেন আপনি? জানেন না, কারণ এই শব্দ অর্ধশিক্ষিত-ভন্ডদের অভিধানে নেই।

১৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:


@জনারণ্যে একজন,

আপনি লেখা, সমালোচনা, আলোচনা সম্পর্কে অনেক কিছু বুঝেন; কিন্তু ৪ মাসে আপনার পোষ্টের সংখ্যা জিরো।
৪ মাসে, আমি ১১০ থেকে ১৩০ টি পোষ্ট লিখি; এই হলো আপনার ও আমার মাঝে পার্থক্য।

১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪

জনারণ্যে একজন বলেছেন: ওহে @ সোনা, মশা-মাছি জাতীয় কীটপতঙ্গের প্রজননের হার খুবই বেশি, কিন্তু তা কারোর কোনো উপকারে আসে না। বরং সবার বিরক্তি উৎপাদন করে (কয়েকটা সমগোত্রীয় প্রাণী ছাড়া)।

২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৮

বিজন রয় বলেছেন: এই বিষয়ে অনেকেই পোস্ট দিয়েছেন, আপনিও দিলেন। সবারটা পড়ছি।
দেখছি কার লেখা কতটা ভালো।

২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: জনারণ্যে একজন আপনি অকারনে প্যাচাচ্ছেন। ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করছেন।

২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর আলোচনা।

পশ্চিমের ট্রান্স নিয়ে চলা কালচার বাংলাদেশ মেনে নিতে প্রস্তুত নয় তাই আগে হিজড়াও ট্রান্সের পার্থক্য বুঝা জরুরী বিশেষ করে যারা শরীফার গল্প লিখেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫১

রিদওয়ান খান বলেছেন: যথাযোগ্য বিশ্লেষণ। পড়ে আরাম পেলাম :)

বিষন্ন পথিক বলেছেন: আপনার কাছে গার্বেজ মনে হতে পারে, কেন গার্বেজ তার উত্তরে বললেন "জানা বিষয়ে" বকরবকর, আপনি যেটা জানেন অন্য কেউ সেটা নাও জানতে পারে, কমেন্ট না করে পড়ে চলে যেতে পারতেন, ভবিষ্যতে আপনার "ইসরায়েল টানেল" বা "ট্রাম্প প্রাইমারী" জানা বিষয়ে পোস্ট কেউ গার্বেজ বললে তো তাকে আপনার শব্দ বোমার ভিতর পড়তে হবে.
আপনার একজন খাদেমের "মডেল" বিষয়ক পোস্ট আপনার কাছে কখনোই "গার্বেজ" মনে হয়নি, তাহলে আর "শেখের বেটি" কে নিয়ে এতো কথা বলেন কেন? আপনার আর তার ভেতর পার্থক্য কি, দুজনেই খাদেমদের ভজনে প্রীত।
এগুলার উত্তর জানতে চাইলে ,ব্লগে আপনার আমার সামারি হাজির করায় ব্যস্ত হয়ে পড়বে। যেমন অলরেডি জনারণ্যকে বলেছে, ৪ মাসে আপনার পোষ্টের সংখ্যা জিরো। ৪ মাসে, আমি ১১০ থেকে ১৩০ টি পোষ্ট লিখি; এই হলো আপনার ও আমার মাঝে পার্থক্য। =p~

২৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হিজড়া, ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ক বেশ কিছু পোস্ট পড়লাম গত কয়েকদিনে। আমাকে এ পোস্টটাকে সবচাইতে তথ্যবহুল ও গঠনমূলক মনে হয়েছে।

একটা বিষয় আমি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি - এটা তো পুরোপুরি একটা বৈজ্ঞানিক ও মেডিকেলের বিষয় - এখানে ধর্ম আসলো কীভাবে? সর্বোপরি, এটা একটা সামাজিক বিষয়। ধর্ম, মৌলবাদী, মোল্লা-টোল্লা নিয়ে খামোখা জগাখিঁচুড়ি না পাকিয়ে গভীরভাবে এটা দেখা উচিত এবং সমাজের জন্য ক্ষতিকর হয়, এমন কিছুর অবতারণা না করাই উত্তম। অন্যদিকে, হিজড়া, ট্রান্সজেন্ডার - এরাও মানুষ। তাদেরও পৃথিবীতে স্বাভাবিক মানুষের মতোই বেঁচে থাকার অধিকার আছে। তাদের অধিকারও যাতে ক্ষুণ্ণ না হয়, বরং তাদের প্রতি আরো বেশি সংবেদনশীল হয়ে তাদের কল্যাণের জন্যও কাজ করা উচিত।

আমার এক নিকটাত্মীয়ের মেয়ের ফল্টি যৌনাঙ্গ ছিল; অপারেশন করে সেটা নরমাল করা হয়েছে। কিন্তু সে কোনোক্রমেই হিজড়া বা ট্রান্সজেন্ডারভুক্ত নয়। তবে, এখন মনে হচ্ছে, সেও একটা ক্যাটারির অন্তর্গত। আমার এক কলিগের ছেলেকে দেখা যেত সব সময় মেয়েদের মতো সাজগোজ করতে (আমি খেয়াল করি নি, আমার স্ত্রী খেয়াল করেছে)। এখন এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে যে, সে স্বাভাবিক ছেলেদের মতো না, সে বিয়েও করতে সক্ষম না (স্বাভাবিক বিয়ে)। মোটের উপর, হিজড়া, ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ে সবার মধ্যেই জ্ঞানের কমতি আছে। এ ব্যাপারে যাদের অভিজ্ঞা বলা হচ্ছে, তাদের পোস্ট পড়েও তাদেরকে অতটা অভিজ্ঞ মনে হয় নি, বরং মনে হয়েছে তারা শুরুতেই উত্তেজিত অবস্থায় একটা পক্ষ নিয়ে পোস্ট লিখতে বসে গেছেন। অবশ্য, আপনিও এ ত্রুটি থেকে মুক্ত নন।

সব মিলিয়ে এটি একটি ভালো পোস্ট।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টটি ভালোকরে পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য। ট্রান্সরা আসলে হিজরাদের জন্য বিপদ নিয়ে আসবে, হিজরাদের পেয়াইড ফ্লাগের দরকার নাই, ট্রান্সদের আছে। এভাবে ট্রান্স একচেপ্ট করা শুরু হলে একসময় হিজরাদের পরিচয় বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

২৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:১৪

জনারণ্যে একজন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: জনারণ্যে একজন আপনি অকারনে প্যাচাচ্ছেন। ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করছেন।

- আরে এতো দেখি ব্লগের লেখাচোর, সেই প্যাথলোজিকাল লায়ারটা! যে কিনা অন্যের মন্তব্য পর্যন্ত নিজের নামে চালিয়ে দেয়।

- খুবই লজ্জিত আপনাকে এখানে দেখে জনাব। ভার্চুয়াল লাইফে মনে করেন বিড়াল'ও বাঘ সাজে, আর আপনার মতো মর্কটদের চাইলেও এভোয়েড করার কোনো উপায় নেই এখানে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.