নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামাজিক অবক্ষয়ের অন্যতম নিদর্শন নারী নির্যাতন সময়ে সময়ে নতুন চেহারায় আগমন করে.
এককালে ছিল মুখে এসিড মারা, যৌতুকের জন্য নির্যাতন,তারপর এলো ইভটিজিং আর এখন চলছে ডাইরেক্ট ধর্ষণ।
নির্যাতনকারীরা আজকাল এতই সাহসী হয়ে উঠেছে যে ধর্ষণ করতে আর বুক কাপেনা,আর ধর্ষিতার প্রতি 'দয়া' প্রদর্শনার্থে তারা ধর্ষনের পরে হত্যা করে মেয়েটাকে সামাজিক 'লজ্জা' হতে মুক্তি দিয়ে দেয়।
তাদের আর কিসের ভয়, এদেশের বিচার ব্যাবস্থায় কতজন ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি হয়েছে?তার শতকরা হার কত?
কত ধর্ষিতা কোর্টে বিবাদীর উকিলের প্রশ্নবাণে আরো কতবার ধর্ষিত হয় তার কোন হিসেব নাই।
মানুষের নৈতিক মূল্যবোধ এতটাই নিচে নেমে গেছে যে পত্রিকা আর ফেসবুক খুলে খুজে খুজে ধর্ষনের 'লোমহর্ষক' গল্প পড়ে আর তার মনে ধর্ষিতাকে আরেকবার ধর্ষনের ইচ্ছা জেগে উঠে।আর অনলাইন পত্রিকাগুলা তো ভিডিও সহ ধর্ষনের নিউজ ছাপে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের 'কল্যানে' এক শ্রেনীর মস্তিষ্কবিকৃত মানুষের আবির্ভাব হয়েছে,এইসব লোকেদের পরিমাণ কিন্তু ভয়াবহ রকমের বেশী।
কতটা অসুস্থ হলে মানুষ ফেসবুকে শুধুমাত্র ধর্ষণের নিউজ প্রচারে জন্য পেজ খুলে আর সেখানে দেশ বিদেশের সকল ধর্ষনের খবর প্রচার করে(ছবি/ভিডিও সহ)। আর সেই পেজের ফ্যান সংখ্যা ৩ লাখেরও বেশী,দিন দিন এই অসুস্থ মানুষেদের সংখ্যা বাড়ছে।
শুধু এই সব থার্ডক্লাশ অনলাইন পত্রিকা আর ফেসবুক পেজ নয় অনেক মেইনস্ট্রিম নিউজ পেপারের অনলাইন ভার্ষনও আজ এই রোগে আক্রান্ত
ধর্ষনের খবর ছাপাতে সবাই আগ্রহী কিন্তু ধর্ষকের শাস্তির খবর কেউ (ভিডিও সহ) ছাপাতে তেমন আগ্রহবোধ করেননা, কেন? কারণ পাঠকও যে ধর্ষকের শাস্তির খবর পড়তে আগ্রহী নয়।
আল্লাহ তাদের সবাইকে মানসিক সুস্থতা দান করবেন এই দোয়া করি।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২৭
প্রফেসর সাহেব বলেছেন: আপনি বুঝলেই হইছে
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৬
বারিধারা বলেছেন: ধর্ষণ করতে হেব্বি মজা, কোন শাস্তি হয়না। কয়েকদিন চিল্লাপাল্লা হয়, তারপর সব ঠান্ডা। আর চেতনা সমুজ্জল রাখতে গণিমতের মাল হিসেবে পাওয়া বাংলাদেশি নারীদের ধর্ষণ করতে তাদের ধর্মেও কোন নিষেধ নাই। তাই "চালাও ডান্ডা, কর ঠান্ডা"!
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২৭
প্রফেসর সাহেব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা এমন ধরণের একটা সমস্যা, যা আপনি বুঝতে পারছেন বলে মনে হয় না