নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আলোচিত শব্দবন্ধের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যেসব চিন্তাবোধ কাজ করেছে সেগুলোকেই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলা হয়ে থাকে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-
১. বাংলাদেশ হবে একটি ধর্মনিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক এবং সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র যেখানে সবার সমান সুযোগ থাকবে এবং ধনী-গরীবের মধ্যে বৈষম্য থাকবে না।
২. সর্বজনীন প্রাপ্তবয়স্ক ভোটাধিকারের ভিত্তিতে নির্বাচিত সরকার কর্তৃক রাষ্ট্র-ব্যবস্থা পরিচালিত হবে। সকল মানুষের তথা বাংলাদেশের সকল নাগরিকের মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত করা হবে।
৩. প্রত্যেক জনগণের জন্য অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ জীবন ধারণের মৌলিক উপকরণের নিশ্চয়তা থাকবে অর্থাৎ জনগণের একটি মর্যাদা বজায় রেখে জীবন যাপনের নিশ্চয়তা রাষ্ট্র দিবে।
৪. সম্পদের অসমতা দূর করে সম্পদের সমবন্টন নিশ্চিত করা হবে এবং সমাজের অনগ্রসর অংশের কল্যাণে রাষ্ট্র সহায়ক হবে।
৫. জাতি, ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিতকরণে রাষ্ট্র কাজ করবে।
৬. গণতন্ত্র হবে রাষ্ট্র ব্যবস্থার মূল চালিকাশক্তি। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে।
৭. বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, কৃষ্টিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠবে বাংলাদেশের নিজস্ব সমাজ।
আমাদের তরুণ ও উঠতি বয়সী প্রজন্মের নিকট এসব চেতনার মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে নেতৃস্থানীয়দের ইতিবাচক ভূমিকা আগামীর দিকে অগ্রগতিকে টেকসই করে তুলবে।
Notable among the phrases discussed at the Mujib Centenary and the Golden Jubilee of Independence were the spirit of liberation war and economic development. The thoughts that worked in our liberation war are called the spirit of our liberation war. These include:
1. Bangladesh will be a secular, non-communal and egalitarian state where everyone will have equal opportunities and there will be no inequality between rich and poor.
2. The state system will be governed by a government elected on the basis of universal adult suffrage. Appropriate respect will be ensured for the dignity and value of humanity of all people and all citizens of Bangladesh.
3. For every people there will be a guarantee of basic necessities of life including food, clothing, shelter, education, medical care, that is, the state will guarantee a way of life while maintaining a dignity of the people.
4. The distribution of wealth will be ensured by eliminating the inequality of resources and the state will be helpful for the welfare of the backward sections of the society.
5. The state will work to ensure equality of opportunity for all citizens irrespective of race, religion, caste.
6. Democracy will be the main driving force of the state system. The elected representatives will run the state through a democratic system.
7. Bangladesh's own society will be formed centering on Bengali language, culture, tradition and culture.
The positive role of leaders in inculcating these values in our young and emerging generations will make progress sustainable in the future.
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৯
রাসেল রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধের পেছনে মানুষের যেই মনন কাজ করছিলো, সেটার মুলে ছিলো বাংগালী জাতীয়তাবাদ ও অর্থনৈতিক মুক্তি: সবার জন্য সমান সুযোগ, সবার যোগ্যতানুসারে সমান অধিকার ও জাতি হিসেবে আমরা নিজেদের সংস্কৃতি ও সম্ভাবনাকে ধারণ করবো।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫০
রাসেল রুশো বলেছেন: সাধুবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কারো মধ্যে নেই। কিন্তু আওয়ামীলীগ ভাব দেখায় তাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক চেতনা। ইহা ভুল।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৩
রাসেল রুশো বলেছেন: আগামীর কল্যাণে এসব চেতনার প্রসার ঘটানো প্রয়োজন নূতন প্রজন্মকে দেশের প্রতি আন্তরিক করে তুলতে।জনকল্যাণকে প্রাধান্য দিলে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবোধ ফিরে আসবে। আপনার মতামতের জন্য কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭
সোবুজ বলেছেন: অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত একটা কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন ছিল জনগনের মনে।সাধারন জনগন এটাই ভাবতো।