নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের জৈবিক চেতনায় বিপরীত লৈঙ্গিক বৈশিষ্ট্যের প্রতি আকর্ষণ স্বাভাবিক। নানাবিধ কারণে এরা নিজেদের নিয়ে এক সঙ্গে থাকাটা জরুরি মনে করে। যেমনটা চিরায়ত ধারা।
আজ প্রায় গোটা দুনিয়ার খবরের বড় অংশ জুড়ে এর বিপরীত একটি সংবাদ আলোচনার কেন্দ্রে আছে। মেলিন্ডা-বিল এর ২৭ বছরের বৈবাহিক জীবনের বিচ্ছেদ। সময়ের ধনী বিচ্ছেদ চুক্তি। ভালোবাসার নিদারুণ অপচয়! কোনটার অভাব ছিল তাদের? উত্তর পাঠকদের নিকট থেকে জানতে চাই। কারণ আমি তরুণ এবং অবিবাহিত। সম্প্রতি আমার ঘনিষ্ঠ বান্ধবী বিয়ের ৪ মাসের মাথায় জানায় জীবন তার জন্য অসহ্য হয়ে উঠেছে। আমার একমাত্র প্রেমিকারও দ্বৈত জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা আছে। জীবনের জন্য অনেক উপলক্ষ্য আছে যা দিয়ে সময় পার করে দেয়া যায়। কিন্তু স্রষ্টার রীতি মেনে জীবন চালাতে গিয়ে এতো তিক্ততা কেন জন্মায়? যারা বিবাহিত জীবনে প্রবেশ করবো ভাবছি, একটা আগ্রহ থেকেই যাচ্ছে নর-নারীর সম্পর্ক বাঁচে কীসে?
২| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: যে কোনো সম্পর্ক বাঁচে ভালোবাসায়। প্রতিটা সম্পর্ক কে সাজাতে হয়। যত্ন করতে হয়। ভালবাসতে হয়।
৩| ০৪ ঠা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: একে অন্যর প্রতি বিশ্বস্ততা ও সহ- মর্মিতা।মনস্তত্ত্ব নিয়ে পড়া শুনা করুন, ভলো জানতে পারবেন।
৪| ০৪ ঠা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিয়ের আগেই এত হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। বিবাহিত জীবনের চাইতে মধুর কোনো জীবন হয় না। বিবাহ-বিচ্ছেদ জীবনেরই অংশ। জীবনকে আরো সুন্দর করার জন্য বিচ্ছেদ অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়লে সেটা করে ফেলাই উত্তম। কিন্তু বিবাহ-বিচ্ছেদ তো গণহারে ঘটে না। আপনার গ্রামে বা মহল্লায় খোঁজ নিয়ে দেখুন, এটা এমন না যে ঘরে ঘরে প্রতিদিনই বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটছে। আপনার এক বান্ধবী হয়ত ৪ মাসের মাথায় ছটফট করছেন, বাকিদের অবস্থা নিশ্চয়ই এরকম না। ঐ বান্ধবীর স্বামীর সাথে কোনো কারণে মিল হচ্ছে না। মিল না হওয়ার কারণ হতে পারে, পছন্দের অমিল, রুচির অমিল, শিক্ষায় অসমতা, ইগো বা অহমিকাবোধ, বয়সে অসমতা, পারিবারিক স্টেটাসে অসমতা, অর্থনৈতিক টানাপোড়েন, স্বামীর অন্য নারীর প্রতি আসক্তি কিংবা বান্ধবীরও এমন কোনো কিছু (অনুমান)।
সাংসারিক জীবনে একে অপরকে বুঝতে হবে, একজনকে একটু ছাড় দিতে হবে। আমাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটা সংসারকে টিকিয়ে রাখতে পারে কেবল স্বামীই, এবং সংসার ভাঙতেও পারে প্রধানত স্বামীই। তবে, স্ত্রী যদি উপার্জনক্ষম হন, তাহলে ভূমিকা স্ত্রীর দিকেও বাড়তে থাকে। মোটামুটি কম্প্রোমাইজিং একটা অ্যাটিচুড থাকতে হবে।
আপনার স্ত্রীই হবেন আপনার সেরা বান্ধবী, প্রেমিকা। স্ত্রীর সাহচর্য আপনার জীবনকে ধন্য ও মহিমান্বিত করবে।
হতাশা নয়, জীবনকে চিনতে ও উপভোগ করতে সময়মতো বিয়ে করুন। শুভেচ্ছা।
৫| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:৩৭
স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: মানব ইতিহাসের একটি চিরকালীন প্রশ্নে শিরোনাম দিয়েছেন। একটা বিষয় অনস্বীকার্য যে নারী ও পুরূষের মনোস্তত্ত্ব তথা চিন্তার ধরন, যুক্তি প্রয়োগ, অনুভূতি, আকাঙ্ক্ষা অনেক আলাদা। আদর্শ জীবনের যে ছবি আমাদের উপর আরোপিত করা হয় তার ক্ষেত্রেও নারী ও পুরূষের দৃষ্টিভংগী আলাদা। তাদের ভিতরে যেমন সহবস্থানের প্রবণতা রয়েছে, তেমনি রয়েছে বড় অমিলের জায়গা। মিল অমিলের রয়েছে জিনগত ভিত্তিও। তাই প্রশ্নের উত্তরটা বস্তুত জটিল।
৬| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগে বিয়ে করেন, তারপর এইসব সমস্যা নিয়ে পোষ্ট দিয়েন, এখন ইহা আপনার জন্য বেশী থিওরিটিক্যাল হয়ে গেছে!
৭| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১১:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: নিজের যা আছে তাই নিয়ে সুখী হবার চেষ্টা করা আর সেক্রিফাইস-সেক্রিফাইস-সেক্রিফাইস!
আর সবচেয়ে বড় কথা; বিয়ের আগে এইসব নিয়ে না চিন্তা করাই উত্তম! কারো পরামর্শই কাজে লাগবে না
৮| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৩৭
নতুন বলেছেন: আপনি আর আপনার প্রিয়সী দুজন জীবনের পথ চলছেন।
এখন যদি দুজন এক সাথে এই পথ চলতে চান তবে চলতে পারবেন।
তখন দুজন যাত্রীর মতন যদি কথা বলেন, এক অপরকে সাহাজ্য করেন তবে পথ চলা মধুর হবে পুরো পথটা উপভোগ করবেন।
কিন্তু যদি পাশের যাত্রির মত বসে থেকে যদি নিজে মোবাইলে বসে থাকেন তবে দুজনের মাঝে কোন সম্পর্ক হবেনা, অনেকে ঐ রকমের সহযাত্রী সহ্য করে যায় অনেকে করেনা।
সংসারের সুখের জন্য দুজনকেই চেস্টা করতে হয়, ছাড় দিতে হয় তবেই আনন্দময় হয়ে উঠে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:২২
শেহজাদী১৯ বলেছেন: অনেকগুলো কারন নিয়েই এই সম্পর্কগুলো বেঁচে থাকে যার মধ্যে সবচাইতে বড়টাই মায়া।
এই মায়া কাটানো কঠিন...