নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাইপেশিয়া হলেন একজন বিখ্যাত মিশরীয় নব্য প্লেটোবাদী দার্শনিক এবং গণিতজ্ঞ। মহিলাদের মধ্যে তিনিই প্রথম উল্লেখযোগ্য
গণিতজ্ঞ। তিনি সবচেয়ে প্রসিদ্ধ আলেক্সান্দ্রিয়ান প্যাগান ছিলেন। শিক্ষক হিসেবেও তার সাফল্য উল্লেখ করার মত।হাইপেশিয়ার পিতার নাম থিওন। তিনিও একজন খ্যাতিমান গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক ছিলেন এবং হাইপেশিয়াকে মৌলিক শিক্ষায় শিক্ষিতকরণে তার ভূমিকাই ছিল সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। ৪০০ সালের দিকে হাইপেশিয়া আলেক্সান্দ্রিয়ার নব্য প্লেটোবাদী দর্শনধারার মূল ব্যক্তিত্বে পরিণত হন এবং খ্যাতির চরম শিখরে পৌঁছে যান। তার মধ্যে অসাধারণ বাগ্মীতা, বিনয় এবং সৌন্দর্য্যের সার্থক সম্মিলন ঘটেছিল। সেজন্য তিনি অসংখ্য শিক্ষার্থীর আকর্ষণ লাভ করতে সমর্থ হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে একজন হলেন সিরিনের সাইনেসিয়াস “Synesius’’ যিনি পরবর্তীতে ৪১০ খৃস্টাব্দে টলেমাইস নামক অঞ্চলের বিশপ হন। হাইপেশিয়ার কাছে সাইনেসিয়াসের লেখা কিছু চিঠি এখনও রয়েছে। তার কোন ছবি পাওয়া যায়নি তবে ঊনবিংশ শতাব্দীর লেখক ওসাহিত্যিকেরা তাকে সৌন্দর্য্যে দেবী এথেনের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
তিনি শিক্ষা এবং বিজ্ঞানকে সঠিক উপমার মাধ্যমে প্রতিকায়িত করেন। তৎকালীন সময়ে সে ধরণের শিক্ষাকে প্যাগান রীতিনীতি এবং
সংস্কৃতির সাথে একীভূত মনে করা হত যার ফলে জ্ঞানের বিকাশের পথে বাঁধার সৃষ্টি হয়, আর সে কারনেই তাকে অনেক প্রতিরোধের সম্মুখীন হতে হয়েছিল।সুডা লেক্সিকন নামক দশম শতাব্দীর একটি বিশ্বকোষের বর্ণনা মতে তিনি কয়েকটি পুস্তকের উপর ভাষ্য রচনা করেন। তর মধ্যে রয়েছে, আলেক্সান্দ্রিয়ার ডায়োফ্যান্টাস রচিত এরিথমেটিকা।পার্গার অযপোলোনিয়াস রচিত কনিকস।সম্ভবত সেই বইগুলো পরে আর পাওয়া যায়নি। তবে এরিথমেটিকা বইটির বর্ধিত আরবি সংস্করণে তার ভাষ্য সম্বন্ধে কিছু তথ্য পাওয়া যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক একটি সারগ্রন্থের উপর তিনি ভাষ্য রচনা করেন। অনেকের মতে এটি ছিল টলেমি রচিত আলমাজেস্ট।
যেমন তার পিতা থিওনের সূত্রে জানা যায় যে হাইপেশিয়া আলমাজেস্টের উপর তার লেখা ভাষ্যটির পুর্ণপরীক্ষা করেছিলেন।
তার অধিকাংশ কীর্তি সম্বন্ধে যা জানা যায় তার প্রায় পুরো অংশেরই দলিল গৃহীত হয়েছে সাইনেসিয়াসের পত্রাবলী থেকে।
সাইনেসিয়াস উল্লেখ করেন যে হাইপেশিয়া একটি অ্যাস্ট্রোল্যাব এবং একটি হাইড্রোস্কোপ তৈরিতে মনোনিবেশ করেছিলেন। উল্লেখ্য সপ্তদশ শতাব্দীতে পিয়ের দ্য ফের্মা হাইড্রোস্কোপকে হাইড্রোমিটার নামে নামাঙ্কিত করেন।সে থেকে বুঝা যায় যে হাইপেশিয়া নিজেকে জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং গণিতের চর্চায় উৎসর্গ করেছিলেন।
হাইপেশিয়া দুজন বিখ্যাত নব্য প্লেটোবাদী ব্যক্তিত্বের গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক শিক্ষা ও পদ্ধতির উপর ভাষণ প্রদান করতেন।
সেই দুজন হলেন প্লোটিনাস যিনি নব্য প্লেটোবাদের জনক হিসেবে খ্যাত এবং ল্যাম্বলিকাস যিনি নব্য প্লেটোবাদের সিরিয় ধারায় উদ্ভাবক।তার দর্শন ছিল তৎকালীন যুগের সাপেক্ষে অনেক পরিপক্ক ও বৈজ্ঞানিক এবং তার মাঝে পৌরাণিকতা ছিলনা বললেই চলে যদিও তার দর্শন সম্বন্ধে কোন সুস্পষ্ট দলিল বর্তমানে অবশিষ্ট নেই। দর্শনের ব্যাপারে তিনি আপোষহীনভাবে প্যাগান মতবাদের অনুসারী ছিলেন এবং তার এই চিন্তাধারার প্রকৃতি তৎকালীন অন্যান্য নব্য প্লেটোবাদী দর্শনধারা হতে স্বতন্ত্র ছিল।তার দুটি বিখ্যাত উক্তি থেকে তার দর্শনের অকাট্যতা প্রতিভাত হয়:
১। তোমার চিন্তা করার অধিকার সংরক্ষণ কর। এমনকি ভুলভাবে চিন্তা করা একেবারে চিন্তা না করা থেকে উত্তম।
২। কুসংস্কারকে সত্য হিসেবে শিক্ষা দেয়া একটি ভয়ংকরতম বিষয়।
তার এই সকল চিন্তাধারাই হয়তোবা সিরিলকে এতোটা উত্তেজিত করে থাকবে যে সে খ্রীস্টান জনতাকে এতোটা উন্মত্ত করতে সমর্থ হয়েছিল। আর তারই পরিণতিতে নিহত হতে হয় হাইপেশিয়াকে।
তার মৃত্যুর সঠিক তাৎপর্য উপলব্ধি করতে হলে ইতিহাসের বেশকিছু ঘটনার ব্যাখ্যা প্রয়োজন। সম্রাট থিওডোসিয়াস১,৩৮০ সালে প্যাগানবাদ এবং অরিয়ানবাদের বিরুদ্ধে একটি অসহিষ্ণুতা নীতির সূচনা ঘটান। তিনি ৩৭৯ সাল থেকে ৩৯২ সাল পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় রোমান সাম্রাজ্যের রাজা ছিলেন এবং তারপর থেকে ৩৯৫ সাল পর্যন্ত রোমান সাম্রাজ্যের পূর্ব এবং পশ্চিম উভয় অঞ্চলের অধিপতি ছিলেন। ৩৯১ সালে তিনি আলেক্সান্দ্রিয়ার বিশপ থিওফিলাসের পত্রের জবাবে মিশরের ধর্মীয় সংস্থানসমূহকে ধ্বংস করে দেওয়ার অনুমতি প্রদান করেন। তার পরপরই খৃস্টান জনতা সম্মিলিত আক্রমণের মাধ্যমে আলেক্সান্দ্রিয়া গ্রন্থাগার এবং সারাপিস মন্দির সহ অন্যান্য প্যাগান সৌধগুলো ধ্বংস করে দেয়।৩৯৩ সালে আইনসভার আইনের মাধ্যমে এ ধরণের স্থাপনা বিশেষ করে ইহুদী মন্দির ধ্বংসে আক্রমণাত্মক কার্যাবলির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। কিন্তু ৪১২ সালে আলেক্সান্দ্রিয়ার উর্ধ্বতন যাজক হিসেবে সিরিলের ক্ষমতায় আসার পর আবার সেই ধ্বংসাত্মক কাজগুলো শুরু হয়। ৪১৪ সালে আলেক্সান্দ্রিয়ায় ইহুদী বিতারণের সূচনার মাধ্যমে বিপর্যয়ের ঘনঘটা দেখা দেয়। আর তারই ধারাবাহিকতায় ৪১৫ সালে একদল ধর্মোন্মাদ খৃস্টান জনতার হাতে হাইপেশিয়া নিহত হন। বর্ণনা মতে রথে করে ফেরার পথে উন্মত্ত জনতা তার উপর হামলা করে এবং হত্যার পর তার লাশ কেটে টুকরো টুকরো করে রাস্তায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। অনেক বিশেষজ্ঞই তার মৃত্যুকে প্রাচীন আন্তর্জাতিক শিক্ষাকেন্দ্র আলেক্সান্দ্রিয়ার পতনের সূচনাকাল হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো তথ্য জানলাম। কৃতজ্ঞতা রইল পোষ্টে।
ভালো লেখেছেন ভাই।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ নাঈম ভাই এবং কৃতজ্ঞতা।
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
দারুণ শ্রমসাধ্য লেখা ও তথ্যপূর্ণ পোষ্ট। মাঝে-মাঝে অবাক হই এই ভেবে যে নীল নদের মোহনায় খ্রিষ্টপূর্বে মিশরীয় সভ্যতার বিকাশ হয়েছিল ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিকাশ ঘটেছিলে তা আমাদের বঙ্গীয় বদ্বীপের ঘটে নি কেন? পোষ্ট টা উইকিপিডিয়ার এডিট করেন তথ্যসূত্র হাতে থাকলে।
পোষ্টে ভাললাগা রইল।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ পলাশ ভাই এবং কৃতজ্ঞতা।
৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্টটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ এম এ আলী ভাই এবং অশেষ কৃতজ্ঞতা।
৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আরব ও আফ্রিকার মিলনস্হলে অবস্হিত মিশর প্রাচীন পৃথিবীকে সভ্য করার অনেক দায়িত্ব পালন করেছে; ফেরাউনগণ ও টলেমীরা শিক্ষাকে এগিয়ে দিয়ে গেছে; বর্তমান মিশর, মুসলমানদের হাতে পড়ে ভিক্ষুকে পরিণত হয়েছে।
৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪
তালপাতারপাখাই বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
নীলপরি বলেছেন: হাইপেশিয়র গল্প শুনেছিলাম । তবে এতো তথ্য জানতাম না । ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টের জন্য ।
শুভকামনা ।
৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হাইপেশিয়র সম্পর্কে আপনার পোস্ট থেকে জানা হলো অনেক কিছু ।পোস্টের জন্য ধন্যবাদ মামুন ভাই ।
৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
১। তোমার চিন্তা করার অধিকার সংরক্ষণ কর। এমনকি ভুলভাবে চিন্তা করা একেবারে চিন্তা না করা থেকে উত্তম।
২। কুসংস্কারকে সত্য হিসেবে শিক্ষা দেয়া একটি ভয়ংকরতম বিষয়
ধন্যবাদ +
১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৫৯
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: মামুন ভাই শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই থিমের উপর পোস্ট ব্লগারেরা পড়বেন
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০
মামুন ইসলাম বলেছেন: আমি একজন লেখক আর আমার লেখা,হাসালেন ভাই।আমাদের লেখা ভালো না বলেই সামুতে তিনবছর পর জেনারেল হতে হল।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগ ইন্টেলিজেন্ট প্রপার্টিকে ব্যবসার জন্য ব্যবহার করছে; এটা দায়িত্বপুর্ণ কাজ
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
মামুন ইসলাম বলেছেন: ব্লগ ইন্টেলিজেন্ট প্রপার্টিকে ব্যবসার জন্য ব্যবহার করছে; এই কথার সাথে আমি একমত কেননা তিন বছর ব্লগীং করার পরও
যদি কোন ব্লগারের ব্লগ কৃতপক্ষের ধারা আহত হতে হয়,তাতে এটাই প্রমান হয়।
১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ব্লগিয় ধারাই একটু হাটকে!! ভাবনার মাথামুন্ডু কিছুই নেই!!
১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কিন্তু কেন??!! বুঝেন নি??
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৮
মামুন ইসলাম বলেছেন: dear blogger, we are sorry to inform that we had to remove one of your comments from a particular post (সামু ব্লগ ও ব্লগাদের যাবতীয় সমস্যা, ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা। সহব্লগার ও কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন! ) . please note: this action is taken to maintain a good environment of the blog according to rule: 2b. any kind of criticism that we feel is not constructive rather is written to create conflict and disturbance or any criticism that is geared towards a person rather than an opinion ২খ. যেকোন ধরণের মন্তব্য, যার মর্মার্থ আমাদের কাছে গঠনমূলক না হয়ে সংঘাতপ্রয়াসী / উস্কানীমূলক অথবা সমালোচনামূলক না হয়ে ব্যক্তিগত আক্রমণ মনে হলে তা নীতিমালা অনুযায়ী সরিয়ে দেয়া হবে। thank you in advance you for your understanding. regards, somewherein blog team.
dear blogger, we are very sorry that we had to remove one of your post (কিছু ব্লগারগো জন্য একদিন এই সামু হারিয়ে যাবে) from the front page. please note: this action just to keep a diversity of topics in the front page according to rule: 2i. if the post contains totally unrecognizable and meaningless words and/or sentences that is created to with the intention to fill up spaces on the front page. ২ঝ. যদি প্রথম পাতা পূর্ণ করার উদ্দেশ্যে কেউ অহেতুক, একাধিকবার ব্যবহৃত বা মডারেটরের কাছে দুর্বোদ্ধ শব্দ,ভাষা কিংবা বাক্য পোস্ট করেন তবে তা সরিয়ে দেয়া হতে পারে। thank you in advance you for your understanding. regards, somewherein blog team.
এই নোটিশের পর বুঝতে হবে আমার লেখা ব্লগ কৈতিক পক্ষকে মারাক্ত আঘার্ত করছে তাই হয়ত আমার
এ ডিমেশন।
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগেও জেনেছি, আবারও জানলাম, ভাল লাগলো ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৪
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য লিটন ভাই।
১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৫১
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ভদ্রমহিলাকে শিক্ষিত জাতি স্মরণে রাখবে।
শেয়ারে ধন্যনাদ।
১২ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
মামুন ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯
শামচুল হক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ