১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যত এরকম আইন করবে তত মহিলাদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ কমে যাবে তারা নিগৃহীত হবে। আমরাইতো দেখেছি, মহিলার দাড়িয়ে থাকলে তাদেরকে সম্মানের সহিত উঠে বসতে দেওয়া হতো কিন্তু এখন আইন করে তাদেরকে বসার ব্যবস্থা করতে হচ্ছে; কারণ কী? নিঃশ্চয় কারণ বলার অপেক্ষা রাখেনা, তাই নয় কি?

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পুরুষ সিট বলে কিছু আছে নাকি?

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

শোভ বলেছেন: এই কথাটাই আমি ভাবছিলাম ,আমি ভাবলেতো আর হবেনা যারা আইন করে তাদের মাথায় কি ঘিলু নাই তারা কি একবার ভাবেনি ?

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের দেশে তো কত আইন আছে মানে কজন

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

সুখী মানুষ বলেছেন: নারী সিট, পুরুষ সিট বলতে কিছু নাই।
নারীদের জন্য স্পেশাল সম্মান দেখাতে, কিছু সিট আলাদা করা। বাকী সিটগুলা কমন।
সুন্দর লেখা।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: এই তো,আমরা নারীদের সম্মান বাড়ানোর জন্য আইন করছি।কিন্তু সত্যি বলতে কি,এসব উল্টাপাল্টা আইনের মাধ্যমে নারীদের সম্মান উলটো ক্ষুণ্ণ হয়।যত্তসব।

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আগে পরিবহন ব্যবস্থার উন্নতি করেন--- তারপর আইন করেন।

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

সৌমিক আহমেদ খান বলেছেন: ৫. ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪ ০
সুখী মানুষ বলেছেন: নারী সিট, পুরুষ সিট বলতে কিছু নাই।
নারীদের জন্য স্পেশাল সম্মান দেখাতে, কিছু সিট আলাদা করা। বাকী সিটগুলা কমন।
সুন্দর লেখা।

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

দারাশিকো বলেছেন: বাসে দুই ধরনের সিট। এক, নারী-প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত আসন এবং দুই, সাধারণ আসন। পুরুষ আসন বলে কিছু নেই। সাধারণ আসনে নারী-পুরুষ সকলেরই সমান অধিকার।