নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিষিদ্ধ নগরী ছিল চীনা সাম্রাজ্যিক প্রাসাদ যা মিং রাজবংশ থেকে চিং রাজবংশের শেষ পর্যন্ত ছিল। এটি চীনের বেইজিং শহরের মাঝে অবস্থিত। বর্তমানে এটি একটি প্রাসাদ জাদুঘর। প্রায় ৫০০ বছর ধরে এটি সম্রাটদের এবং তাদের পরিবারের পাশাপাশি চীনা সরকারের আনুষ্ঠানিক এবং রাজনৈতিক কেন্দ্র বাড়ি হিসেবে কাজ করেছে।
১৪০৬ থেকে ১৪২০ সালে নির্মিত জটিল ভবনসমূহ ৭২০,০০০ বর্গ মিটার (৭,৮০০,০০০ বর্গ ফুট) জুড়ে ৯৮০ ভবন নিয়ে গঠিত। জটিল প্রাসাদ ঐতিহ্যগত চীনা চমৎকার স্থাপত্য দৃষ্টান্তস্বরূপ, যা পূর্ব এশিয়াসহ অন্যত্র সাংস্কৃতিক এবং স্থাপত্যকে প্রভাবিত করেছে। ১৯৮৭ সালে নিষিদ্ধ নগরীকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়b এবং ইউনেস্কো কর্তৃক সংরক্ষিত প্রাচীন কাঠের কাঠামোর বৃহত্তম সংগ্রহ হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয়।
১৯২৫ সাল থেকে নিষিদ্ধ নগরী রাজপ্রাসাদ জাদুঘরের অধীন রয়েছে, যার শিল্পকর্ম ও হস্তনির্মিত বিশাল সংগ্রহ মিং এবং চিং রাজবংশের সাম্রাজ্যিক সংগ্রহ উপর নির্মিত হয়েছে। জাদুঘরের পূর্বের সংগ্রহ এখন তাইপের জাতীয় রাজপ্রাসাদ জাদুঘরে অবস্থিত। উভয় জাদুঘর প্রথম দিকে একই প্রতিষ্ঠানের ভবন ছিল কিন্তু চীনা গৃহযুদ্ধের পরে এটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছিল।
স্থানসমূহের একটি, যেখানে সাম্রাজ্যিক সিংহাসন রাখা আছে
নিষিদ্ধ নগরী অনেক নামে পরিচিত ছিল। সবচেয়ে প্রচলিত ইতিমধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, চীনা জিজিন চেং পাপল নিষিদ্ধ নগরী ।
নিষিদ্ধ নগরীর ছাদসমূহ
জিজিন চেং নামের অনেক অর্থ রয়েছে। জি বা পাপল বলতে ধ্রুবতারা বোঝানো হয়েছে যা প্রাচীন চীনে জিউই তারা বলা হতো এবং ঐতিহ্যগত চীনা জ্যোতিষশাস্ত্রে ছিল স্বর্গীয় সম্রাটের বাসস্থান। স্বর্গীয় পার্শ্ববর্তী অঞ্চল জিউই সীমানা যা ছিল স্বর্গীয় সম্রাট ও তার পরিবার রাজ্য।
সাম্রাজ্যিক সিংহাসন
নিষিদ্ধ নগরী হচ্ছে পৃথিবীতে বসবাসকারী সম্রাটের বাসস্থান যা ছিল তার পার্থিব প্রতিমূর্তি। জীন, বা নিষিদ্ধ বলতে বোঝাতে চেয়েছে যে সম্রাটের অনুমতি ব্যতিত সেখানে কেউ ঢুকতে বা বের হতে পারতো না। চেং অর্থ প্রাচীরবেষ্টিত শহর।
নিষিদ্ধ নগরীর কেন্দ্রে সুপ্রিম হারমনি হল
সূত্র
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:০০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ভাল পোস্ট। +
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট (+)
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
মেহেরুন বলেছেন: নিষিদ্ধ নগরী সম্পর্কে জেনে ভালো লাগলো।