নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

হ্যাপী নিউইয়ার

মামুন ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

একদিকে শারদোৎ উৎসব অন্যদিকে নরক পৃথিবীর মাটিতে

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৭


ভারতের এক বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে এই শরতেই পালিত হয় নরক চতুর্দশী। এই উৎসবেই তারা নামিয়ে আনেন নরকের বাতাবরন যদিও এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য নারকীয়তা না।এই উৎসবে পাঁচ দিনের দীপাবলির দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ যেদিন বাংলায় ভূত চতুর্দশী পালিত হয় ঠিক সেই দিনই দেশের বেশ কিছু অংশে পালিত হয় নরক চতুর্দশী। পুরাণ অনুসারে এই বিশেষ তিথিতে শ্রীকৃষ্ণ, সত্যভামা এবং দেবী কালিকা নরকাসুরকে বধ করেছিলেন।

নরকাসুর ধরিত্রীর সন্তান। কিন্তু এক সময়ে সে দুর্দমনীয় হয়ে ওঠে। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে মর্ত্যবাসী। নরকাসুর স্বর্গেও তার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সে তৎপর হয়ে উঠে। সে দেবরাজ ইন্দ্রকে যুদ্ধে আহ্বান করেন। ইন্দ্র বিষ্ণুর শরন নেন।বিষ্ণু জানান কৃষ্ণ অবতারে তিনি তাকে হত্যা করবেন। ব্রহ্মার বরে বলীয়ান নরকাসুর কোনো পুরুষের বধ্য ছিল না। ইচ্ছে করলে যে কোনো নারীই তাকে হত্যা করতে পারতো। কৃষ্ণ কিন্ত সেই বরের কথা জানতেন। তিনি নরাকসুরকে যুদ্ধে আহ্বান করেন। তিনি যখন যুদ্ধ করছেন তখন তার স্ত্রী সত্যভামা নকরাসুরকে বধ করেন।নরকাসুর বধের এই তিথিকে উদযাপন করেন গোয়ার মানুষ। দশেরায় যেমন রাবণের মূর্তি দাহ করেন উত্তর ভারতের মানুষ গোয়ায় সেখানে দাহ করেন নরাকসুরের মূর্তি।তারা মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন নরাকসুরের এই প্রতীকী দহন তাদের সৌভাগ্য সমৃদ্ধি নিয়ে আসবে আর দূর করবে তাদের ওপরে থাকা যাবতীয় অশুভ শক্তি এবং সমাজ কে করবে পাপমুক্ত ।নরকাসুর দহনের এই উৎসবে বহু বিচিত্র মূর্তি গড়া হয়। নরকের বাতাবরণ তৈরি করা হয়। ঘরে ঘরে প্রদীপ জ্বালিয়ে অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করা হয়।

তথ্যসূত ও কৃতজ্ঞতা natunsomoy পত্রিকা।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



রূপকথাই এক ষময়ে ধর্মে পরিণত হয়েছিল।

২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

আদর্শ সৈনিক বলেছেন: ফালতু গল্প

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.