নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবিবাহীত মেয়েদের নিয়ে বিপদে আছেন সৌদি সরকার। দেশটিতে দিন দিন বেড়েই চলেছে অবিবাহীত মেয়ের সংখ্যা। স্ত্রীর মোহরানার টাকা যোগাড় করতে না পারায় সৌদি যুবকরা বিয়ে করতে পারছেন না সৌদির মেয়েদের । আর সে কারনেই বাধ্য হয়ে তারা বিদেশি নাগরিক বিয়ে করছেন । আর অন্যদিকে দিনে দিনে কুমারী মেয়ের সংখ্যা বেড়ে চলছে দেশটিতে। মূলত রাষ্ট্র নির্ধারিত মোহরানার টাকা জোগাড় না করতে পারায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বিয়ের সাধ পূরণে সৌদি যুবকরা বিদেশি মেয়েদের চুক্তিতে বিয়ে করছেন। কিন্তু এসব চুক্তি বিয়ের ৩০ শতাংশই টিকছে না। তাতে দেশটিতে ক্রমাগত বাড়ছে একক নারীর সংখ্যা। যা নিয়ে রীতিমত দুশ্চিন্তায় পড়েছেন সৌদি সরকার। সম্প্রতি বিবাহ এবং পরিবার কল্যাণ বিষয়ক একটি সংস্থা সৌদি আরবের বুরাইদাতে মহিলা এবং পুরুষ হোস্টেলের মধ্যে একটি গবেষণা করে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে সংস্থাটির এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে জানান পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ২০১০ সালের তথ্য অনুযায়ী দেশে অবিবাহিত নারীর সংখ্যা ১৫ লাখ ২৯ হাজার চারশো ১৮ জনে পৌঁছেছে। আর চুক্তি বিয়েতে আবদ্ধ ৬০ হাজার পরিবারের মধ্যে এই পরিসংখ্যান পরিচালনা করা হয়। যেখানে প্রায় ১৮ হাজার বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে বলেও দাবী করা হয়। সেই হিসেবে বিবাহ বিচ্ছেদের হার দাঁড়ায় প্রায় ৩০ শতাংশে।তার একটি কারন হিসেবে ওই কর্মকর্তা বলেন যে সৌদি আরবে অধিক সংখ্যক অবিবাহিত নারী থাকা সত্বেও ছেলেরা বিদেশি নারীদের বিয়ে করছেন। আর এর কারন হল তারা সরকার নির্ধারিত মোটা অংকের মোহরানা দিতে পারছেন বা জোগার করতে পারছে না। আর সে কারনেই দেশটির যুবকেরা সেখানকার স্থানীয় নারীও বিবাহ করতে পারছেন না । তাই সৌদি আরবে বর্তমানে কুমারী সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। সৌদি শেখরা অবশ্য এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে নানা চেষ্টা করছেন। উত্তরণে কেউ কেউ একাধিক নারী বিয়ে করার পরামর্শও দিয়েছেন। আবার অন্যদিকে কেউ কেউ মোহরানার অর্থের জন্য ঋণ ব্যবস্থা চালু করার পরামর্শ দিচ্ছেন।
তথ্যসূত্রঃ নেট
৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
মামুন ইসলাম বলেছেন: পাঠাবে না । প্রয়োজনের কেঁটে কেঁটে আরোব সাগরে ভাসিয়ে দিবে ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩১
নামে বইয়ের পোকা বলেছেন: বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়া হোক! তাহলে, বিয়ের অভাব হবে না!