নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মে ২৪, ১৮৯৯ – আগস্ট ২৯, ১৯৭৬ জ্যৈষ্ঠ ১১, ১৩০৬ - ভাদ্র ১২ ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ অগ্রণী বাঙালি কবি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম জনপ্রিয় বাঙালি কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, সংগীতস্রষ্টা, দার্শনিক, যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকার সঙ্গে সঙ্গে প্রগতিশীল প্রণোদনার জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি বাংলা ভাষার অন্যতম সাহিত্যিক দেশপ্রেমী এক সময়ের দুঃখ মিয়া পরে উনি হাজারো বাঙালীর জন প্রিয় বিদ্রহী কাজী নজরুল ইসলাম নামে পরিচিত হন । ৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১ ২৫ বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয় ।
সেপ্টেম্বর ২৭, ১৮৩৩ প্রথম ভারতীয় ধর্মীয়-সামাজিক পুনর্গঠন আন্দোলন ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা এবং বাঙালি দার্শনিক। তৎকালীন রাজনীতি, জনপ্রশাসন, ধর্মীয় এবং শিক্ষাক্ষেত্রে তিনি উল্লেখযোগ্য প্রভাব রাখতে পেরেছিলেন। রাজা রামমোহন রায় (১৭৭৪-১৮৩৩ খৃষ্টাব্দ) এর হিন্দু ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলন এর পরিণতি-ই হলো ব্রাহ্মসমাজ। ব্রাহ্মসমাজ তিনটি ভাগে বিভক্ত: রক্ষণশীল আদি সমাজ যারা পরিপূর্ণভাবে হিন্দু ধর্মীয় পুস্তক বিশেষ করে উপনিষদ এর উপর নির্ভরশীল, নববিধান সমাজ যারা হিন্দু ধর্মীয় পুস্তকের বাইরে বৌদ্ধ, খৃষ্টান বা ইসলাম ধর্ম থেকে ধার করতে বলে, আর সবশেষে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যারা জাতপ্রথাকে অস্বীকার করে, ভিন্ন জাতের বিবাহকে মানে ও অন্যান্য ধর্মের সাথে নিজেদের মহিলাদের ব্রাহ্ম রীতি অনুযায়ী বিবাহতেও এদের আপত্তি নেই [১]। এই ব্রাহ্মসমাজ মূলত একেশ্বরবাদী ধারণা থেকে উদ্ভুত। ব্রাহ্মসমাজের প্রধান ফোকাসগুলো হলো [২]: ১. একেশ্বরবাদ, ২. জাতাপাত দূরীকরণ, ৩. যৌতুক প্রথার বিলোপ, ৪. সতীদাহ প্রথার বিলোপ, ৫. জ্ঞানের বিস্তার। একেশ্বরবাদের ধারণাতে মূলত ইসলাম ও পরবর্তীতে খৃষ্টান ধর্মের কিছুটা প্রভাব বিদ্যমান, যা পরবর্তীতে আলোচনা করা হবে। জাতপাত প্রথা, যৌতুক প্রথা, সতীদাহ প্রথা হিন্দুসমাজ তখনও ধারণ করলেও কয়েকশত বছর ধরে পাশাপাশি অবস্থান করা ইসলাম ও পরবর্তীতে খৃষ্টান ধর্মীয় রীতি ছিল তা থেকে প্রায় মুক্ত। এক্ষেত্রে একেশ্বরবাদী আব্রাহামিক ধর্মগুলোর সাথে প্রতিযোগীতায় একটা চাপ সেই সংস্কারকদের মধ্যে সব সময়ই ছিল ।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০ – ২৯ জুলাই ১৮৯১) ঊনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার। তাঁর প্রকৃত নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য প্রথম জীবনেই লাভ করেন বিদ্যাসাগর উপাধি। সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল তাঁর।
১০ জুলাই, ২০১৪ - ১৯০৭ সালে মহা মহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন। বাংলায় মুসলিম আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দু সমাজের পীড়নে এবং মুসলিম শাসনে ধর্মচ্যুত হওয়ার আশঙ্কায় বাংলার বৌদ্ধরা তাদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদের সঙ্গী করে নেপাল ।সতীশ্চন্দ্র বিদ্যাভূষণ ও রাহুল সাংকৃত্যায়নের মতানুসারে পালযুগে মগধের পূর্ব সীমান্তবর্তী প্রদেশ অঙ্গদেশের পূর্ব প্রান্তের সামন্তরাজ্য সহোর, যা অধুনা ভাগলপুর নামে পরিচিত, তার রাজধানী বিক্রমপুরীতে ... বিখ্যাত পন্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এবং ইতালির বিখ্যাত গবেষক গ্যুসেপ তুচ্চি দীপঙ্করের অনেকগুলো বই আবিস্কার করেন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা অনেক কাহিনী চিত্র নাট্য রচিত হয়েছে ।
বিভিন্ন ভাষায় ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ'র দখল ছিল অসাধারণ ও অসামান্য। উর্দুভাষার অভিধান প্রকল্পেও তিনি সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন। পরে পূর্ব পাকিস্তানি ভাষার আদর্শ অভিধান প্রকল্পের সম্পাদক হিসেবে বাংলা একাডেমিতে যোগ দেন। ১৯৬১ - ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমির ইসলামি বিশ্বকোষ প্রকল্পের অস্থায়ী সম্পাদক পদে নিযুক্ত হন।
সুকুমার সরকার ও অম্নদাশঙ্কর রার ৷৬৫ এ'দের মধ্যে 'কপ্লোলে' বেশি কবিতা প্রকাশ করেছেন প্রেমেন্দ্র মিত্র-৯টি৷ ৰিচনূ ... আধুনিক কবিদের প্রথম সারিতে রেখেছেন , বাসভীকুমার মুধেশোধ্যার আধুনিক কবিতার রূপরেখার তার পক্ষে অনেক যুক্তি খাড়া করেছেন ।
বিদ্রঃ তথ্য গুগোল
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর সংকলন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০০
অন্তর মাশঊদ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।