নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তথ্যের মৌমাছি, জ্ঞানের ভিক্ষুক, প্রজ্ঞার সাধক।

মিথমেকার

তথ্যের মৌমাছি, জ্ঞানের ভিক্ষুক, প্রজ্ঞার সাধক।

মিথমেকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্য কমপ্লেক্স কেস অফ রাহুল আনন্দ: হাউ এ মিউজিশিয়ান বিকাম এ পণ অফ ডার্টি পলিটিকাল ওয়ারফেয়ার!

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩



রাহুল আনন্দ বাংলাদেশের নাম করা একজন সংগীতশিল্পী। তিনি "জলের গানের" প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। যারা দেশের ব্যান্ড মিউজিক শুনতে পছন্দ করেন তাঁরা হয়তো জানেন জলের গানগুলো কী দারুণ! এবং রাধুল আনন্দের ভোকালে কী অদ্ভুত জাদু আছে।

সময়টা ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩:
রাহুল আনন্দের বাড়িতে আসে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁ। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে সাদরে বাংলাদেশের আতিতিয়তায় গ্রহণ করেন রাহুল। রাহুলের বাসায় প্রায় ১ ঘণ্টা ৪০ মিন সময় অবস্থান করেন ফ্রান্সের প্রসিডেন্ট। এসময়ে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে প্রথমে ফকির লালন সাঁইয়ের ‘আর কি বসবো এমন সাধুর সাধবাজারে/না জানি কোন সময় কোন দশা ঘটে আমারে’ গেয়ে শোনান রাহুল। রাহুল বলেন, "আপনার এই আগমন আমাদের দেশের জন্য, আমার পরিবার ও বন্ধুদের জন্য বিরাট আনন্দের।"

রাহুল যে একতারটি বাজিয়ে গান পরিবেশন করেছিলেন সেটি উপহারদেন ফ্রান্স এর প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁ কে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টও রাহুলকে একটি কলম উপহার দেন। রাহুল প্রতিশ্রুতি দেন, কলমটি দিয়ে তিনি নতুন গান লিখবেন। তখন বেশ খুশি হয়ে প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আপনার গানের জন্য আমি অপেক্ষা করবো।’

তারপর এলো ৫ অগস্ট ২০২৪।
বাংলাদেশের মানুষের জন্য শির চির উন্নত রাখার দিন। বাঁধভাঙা উল্লাসের দিন। ইতিহাসের সব থেকে নিষ্ঠুর স্বৈরাচার পতনের দিন। বাংলাদেশের মানুষের ২য় স্বাধীনতার দিন।

কিন্তু বহু পরাজিত হায়নার এই বিজয় আনন্দ একদমই পছন্দ হচ্ছিল না! ওরা সহ্যই করতে পারছিল না দেশের ছাত্র-জনতার এই বাঁধভাঙা উল্লাস। এই বিজয়কে কলঙ্কিত করার জন্য ওরা বেছে নেয় সেই ঘির্ণিত-নিন্দিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের অস্ত্রকে! দেশের বেশিরভাগ মানুষ যখন বিজয় উল্লাসেমত্ত, তখনই এরা দেশের সাইবার স্পেসএ মাস প্যানিক, রিউমারস স্প্রেড করা শুরু করে। এবং সুযোগ বুঝে কিছু সংখ্যলঘু নাগরিকের বাসায় এবং মন্দিরে আক্রমণ করে, ভাংচুর করে। এই ঘটনা প্রবাহের ভেতর সব থেকে আলোচিত ঘটনাটি হলো রাহুল আনন্দের বাসায় হামলা। তাঁর বাসায় আক্রমণ করে ভাঙচুর করা হয়। তাঁকে এক কাপড়ে বের করে দেয়া হয় বাসা থেকে।

বিজয়উল্লাস শেষ পর্যায়ে বিভিন্ন স্থান থেকে হামলা ভাঙচুর এর খবর আসতে থাকলে মানুষ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে! আমরা বিজয় উল্লাস করছি, তাহলে হামলা করল কারা? সেই গণহত্যাকারী হায়নার পাল নয়তো?

বাংলাদেশ আওয়ামলীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠনটির পলিটিকাল স্ট্রাটেজি একটু এনালাইসিস করলেই এদের ডার্টি পলিটিক্স গেম প্লে বের হয়ে আসে। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা গণ বিপ্লবের কাছে পরাজয় বরণ করে এরা এদের নেত্রী খুনি সাইকোপাথ হাসিনার মতো উম্মদ হয়ে ওঠে। এখানে বিশেষ করে উল্লেখ যোগ্য খুনি হাসিনার ছেলে গর্ধভ জয় এর ভারতীয় টিভিতে ইন্টারভিউতে বলা; বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন হচ্ছে! এর ঠিক পরই রাহুল আনন্দের মতো দেশ বরেণ্য সংগীত শিল্পীর বাসায় হামলা করে হায়না পাল। হামলা করার কারণ একদম সিম্পল। রাহুল আনন্দের আন্তর্জাতিক পরিচিতি ছিল। দুই বাংলার মানুষ তাঁকে চিনত। তাছাড়া সম্প্রতি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট তাঁর বাসায় এসেছিলেন। এ সময়ে তাঁর সাথে ছিলেন খুনি হাসিনার পররাষ্ট্র মন্ত্রী চোর-বদমাইশ হাসান মাহমুদ। ওরা রাহুলের বাসা কোথায় কিভাবে যেতে হবে সবই জানত। এবং সেভাবেই হাই কম্যান্ড থেকে নির্দেশনা পেয়েছে।

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কাছে কখনোই শিল্পী গোষ্ঠী বা সংখ্যা লঘু একচুয়ালি মাইনে রাখে না। হায়নাগুলো এই মানুষগুলোকে সব সময়ই তাদের পলিটিকাল ডার্টি গেম প্লে তে পণ বা ট্রাম কার্ড হিসাবে ইউজ করেছে। রাহুল আনন্দের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। ওরা জানত, ওদের এই স্বরচিত সংখ্যালঘু আক্রমণ নাটক খুব একটা কাজে দিবে না। কারণ এর বেশির ভাগই ছিল ফেক নিউস। যেমন; মাশরাফি এর বাড়িকে লিটন দাসের বাড়ি বলে চালিয়ে দেয়া। একটি রেস্টুরেন্ট পড়ানোকে মন্দির পড়ানো বলে চালিয়ে দেয়া। দুই বছর আগের রবীন্দ্রনাথের একটি মূর্তি স্থানান্তরের ভিডিওকে হিন্দু কবি রং লাগানো! আরও অসংখ্য গুজব আর নাটক!

ডাইনি হাসিনার ছেলে জয়ের কয়েকটি ভিডিও বার্তা দেয়ার পরই হামলা হয় রাহুল আনন্দের বাসায়। ওই ভিডিও বার্তাগুলোতে জয় একটা কথা বারবার করে বলছিল; সংখ্যালঘু নির্যাতন! এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুরা নিরাপদ নয়! হামলার সময় রাহুল আকুল ভাবে আক্রমণকারী হায়না গুলকে বলে, আমি ছাত্র-জনতার পক্ষে ছিলাম আমি রবীন্দ্রসরোবরে গানও করেছি! তখন হায়না গুলো রাহুলকে বাসা থেকে থেকে বের করে দিয়ে তাঁর বাসা ভাঙচুর করে। হায়নাগুলোর জঘন্য পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়।

এই হায়না গুলো ওই সময়টাতে আর মন্দির এবং হিন্দুদের আক্রমণ করতে পারছিল না কারণ তখন দেশের সর্বস্তরের জনতা মন্দির রক্ষা করতে মন্দিরের সামনে পাহারা বসিয়েছিল। তখন কে ভেবেছিল ছাত্র-জনতার পক্ষে অবস্থা নেয়া দেশ বরেণ্য সংগীত শিল্পী রাহুল আনন্দের বাসায় আক্রমণ হবে? তাঁরও পাহারা প্রয়োজন হায়নার পালগুলো থেকে সুরক্ষা প্রয়োজন! কেউ ভাবতেও পারেনি। না ভাবাটাই সাভাবিক।

এমন ঘৃণ কর্ম সাধারণ মানুষের মাথায় আসা সম্ভবও না। হায়না গুলো ওদের নেত্রী খুনি হাসিনার ছেলে গর্ধভ জয়ের মৌন নির্দেশনা পেয়েই এই নিকৃষ্ট, ঘৃণ, নিন্দনীয় কর্ম ঘটিয়েছে ঘটিয়ে থাকতে পারে। ৯ অগস্ট ২০২৪ খুনি হাসিনার একটি অডিও ফোনেলাপ লিক হয়। সেখানে ওকে ছাত্রলীগের হায়না গুলোকে বিভিন্ন নির্দেশনা দিতে শোনা যায়। একটি নির্দেশনা ছিল; "ওরা কথা বললেই বলতে হবে, অমুকে মারছোঁ কেন জবাব দাও" অমুকটা কী তাহলে রাহুল আনন্দ???! নাকি অন্য কোনো গুণী জনের ওপর আবারও হামলা হতে যাচ্ছে? এবং ঘটানোর সম্ভাবনা চূড়ান্ত মাত্রায়। কারণ, শুধুমাত্র এই সংখ্যালঘু নির্যাতন নাটকটাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেয়ার জন্য। এবং দেশের ছাত্র জনতার গণবিপ্লবকে কলুষিত করে কালিমা লেপন করার জন্য!

রাহুল আনন্দ ও হয়তো আক্রমণের আগের মুহুর্থে সর্ব স্তরের মানুষের বিজয়ের উল্লাস উপভোগ করছিল! কিন্তু সে কী জানত, হি এন্ড হিস্ ফ্যামিলি ইস গোয়িং টু বি এ পণ অফ ডার্টি পলিটিকাল ওয়ারফেয়ার অফ বাংলাদেশ আওয়ামলীগ???
নিউজ লিঙ্ক

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

বিষন্ন পথিক বলেছেন: আপনার এনালিটিকাল ক্ষমতা, লজিক আর প্রতিভায় মুগ্ধ, যতদূর জানি হারুন পালিয়েছে , সেই পদে এখনো কেউ নিয়োগ পায় নাই.

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১১

মিথমেকার বলেছেন: এই হায়নার পাল গুলো আরও বড় প্ল্যান করছে। ওদের চলমান কার্যক্রম থেকে সেটাই অনুমেয় ওদের প্ল্যান এক্সিকিউট যদি করতে পারে সেটা হবে সমগ্র বাংলাদেশের জন্য ভয়ানক লজ্জার! সর্বদা সতর্ক থাকবেন।

এই দেশে রন্ধ্রে রন্ধ্রে পচনের অন্যতম প্রধান কারণ হলো আমলাতন্ত্রের স্বৈরাচারী মনোভাব। এই সমস্যা আগে ঠিক করতে হবে।

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

নতুন বলেছেন: একমত, এই হামলার পেছনে আয়ামীলীগের মাস্টারমান্ড কাজ করেছে। নতুবা রাহুলের বাসায় হামলা হতো না। এর পেছনে কাজ করেছে প্রচারনা পবে এই হামলা। আরো অনেক হিন্দু শিল্পী আছে কিন্তু উনার বাড়ীতে হামলা প্রচারনা পাবে বলেই উনাকে টার্গেট করা হয়েছে।

আরেকটা জিনিস হইলো ভারতীয় সংবাদীকরাও ভায়াগ্রা খেয়ে প্রচারনায় নেমেছে। এই সব ক্লিপস আর প্রচারনায় মত্ত হয়েছে।

এখন মোদী জি ড: ইউনুসকে স্বাগত জানিয়েছে, আর শেখ হাসিনাও না কি ভারত থেকে চলে যাবেন, তখন সব শান্ত হবে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

মিথমেকার বলেছেন: শেমলেস হায়না গুলো এখনো থিম নেই। দে আরে প্ল্যানিং এ বিজ্ঞের গেম প্লে! এই জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অত্যন্ত সতর্ক থাকা জরুরি। বিশেষ করে ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস সমূহ, ওদের রাষ্ট্রদূত সহ যেসব গুরুত্রপূর্ণ ব্যক্তি বর্গ, স্টুডেন্টস, স্টেবলিসমেন্ট আছে সব কিছুর কঠোর নিরাপত্তা বিধান করা। এন্ড এভরিওয়ান নউস দে আরে জাস্ট সার্চিং ফর এ ইস্যু টু ইন্টারভেন।

সব ঠেকে বড় অ্যাকশন হতে পারে বাংলাদেশে ইন্ডিয়ার তথাকথিত অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প স্থাপন!!!

সবাইকে অতান্ত সতর্ক থাকতে হবে। সেই সেন্ট মার্টিন আইল্যান্ড বা বাংলাদেশের ১ইঞ্চি মাটিও যেন ইউএসএ জুজু থেকে ইন্ডিয়ার পেটে না যায়!!!

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬

নতুন বলেছেন: সব ঠেকে বড় অ্যাকশন হতে পারে বাংলাদেশে ইন্ডিয়ার তথাকথিত অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প স্থাপন!!!

সবাইকে অতান্ত সতর্ক থাকতে হবে। সেই সেন্ট মার্টিন আইল্যান্ড বা বাংলাদেশের ১ইঞ্চি মাটিও যেন ইউএসএ জুজু থেকে ইন্ডিয়ার পেটে না যায়!!!


মোদীর টুইটে বোঝা যাচ্ছে উনি ড: ইউনুস আসার ফলে এটাকিং খেলবেনা।

হাসিনা ভারত থেকে অন্য দেশে চলে গেলে তারাও সান্ত হয়ে যাবে। তাদের ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাবে এটা নিয়ে তারা চিন্তায় আছে।

তাদের বোঝাতে হবে, ব্যাবসা ঠিক থাকবে, কিন্তু আগের মতন অত সস্তায় না, বরং এখন ন্যাজ্য মুল্যে প্রতিযোগিতামুলক মূল্যে ব্যবসা করতে হবে আমাদের সাথে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫

মিথমেকার বলেছেন: কথা পরিষ্কার: বাংলাদেশের মানুষ সমমর্যাদা-সাম্য এর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় ভারতের সাথে।

মোদির স্ট্রেটজি ভেতর থেকে দুর্বল করা বাংলাদেশকে। এই জন্যই স্লো পইসন তথা শিক্ষা ক্ষেত্রে তছনছ করে দিয়েছে। প্রতিরক্ষা তছনছ করে দিয়েছে। শেষ আরেকটা স্ট্রাটেজি ছিল মাস এন্থুসিয়াসম স্প্রেড করা তরুণদের মাঝে টু লিভ বাংলাদেশ!
বাংলাদেশটাকে সেই ৭১ এ ও এইভাবে শেষ দিকে। প্রায় মেধা শূন্য করা হয়েছিল।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮

মিথমেকার বলেছেন: বিগত কয়েক ঘণ্টা থেকে এটার যেটার প্রেডিক্ট করছিলাম, সেটাই সত্য হলো!!!
বিগত কয়েক ঘণ্টা থেকে এটার যেটার প্রেডিক্ট করছিলাম, সেটাই সত্য হলো!!!


৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯

নতুন বলেছেন: জয় এর আইকিউ লেভেল কম। তাকে পেলে আয়ামীলীগের নেতারা খুবই খুশি হবেন।

শেখ হাসিনা তো বুদ্ধিমতি ছিলেন, শেষের দিকে পুতুল হয়ে গিয়েছিলেন।

কিন্তু জয়ের ছোটবেলায় আয়ডিনের ঘারতি হয়েছিলো তাই তার বুদ্ধি কম। তার কথাবার্ত শুনলেই বুঝতে পারবেন।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:০২

মিথমেকার বলেছেন: জয় যদি দেশে রাজনীতি করতে আসে ওকে মাথায় তুলে আওয়ামি হায়নাগুলো আবারো প্রলয় নৃত্য শুরু করবে।

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২০

মিথমেকার বলেছেন: "ওরা কথা বললেই বলতে হবে, অমুকে মারছোঁ কেন জবাব দাও" অমুকটা কী তাহলে রাহুল আনন্দ???! নাকি অন্য কোনো গুণী জনের ওপর আবারও হামলা হতে যাচ্ছে?

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১১

নতুন বলেছেন: হিন্দুদের উপরে আক্রমনের প্রতিক্রিয়া ভারতীয় মিডিয়াতে যত তারাড়াতি এসেছে সেই সময় দেখেই বোঝা যায় এটা সাজানো।

অন্য কোন মিডিয়াতে এতো খবর আসেনাই।

গুজবে অনেক পুরোন মিথ্যা ভিডিও আছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৫

মিথমেকার বলেছেন: ওদের মাস্টারপ্লান গুলো বারবার ফেল করছে। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ধরে ফেলছে ওদের ওদের সব কূটচাল।

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

মনামী বলেছেন: কিন্তু তাঁরা বলছে অন্য কাহিনী

https://www.facebook.com/share/p/Qg2XaqETeoU8yoqT/?mibextid=oFDknk

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৬

মিথমেকার বলেছেন: দেখেছি। কিন্তু তাঁর বাসা এবং ষ্টুডিও ভাংচুর এবং আগুন দেয়া হয়েছে এটা কনফার্ম।

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

মনামী বলেছেন: Click This Link

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

করুণাধারা বলেছেন: কমপ্লেক্স কেস সহজ করে বুঝিয়েছেন, বুঝতে পেরেছি। অনেক ধন্যবাদ।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫১

মিথমেকার বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ!

১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: কালেকটিভ মেমোরীতে আছে, যখন আমরা ভারতীয় পণ্য আন্দোলনে তখন এই রাহুল দলবল নিয়ে ভারত জুড়ে দাদা বাবুদের বিনোদন দিয়ে গেছে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৩

মিথমেকার বলেছেন: এই ডিজিটাল দুনিয়াতে ফুটপ্রিন্ট মোছা খুবই কঠিন ব্যপার!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.