১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ছাত্ররা দেশ চালাতে থাকুক; পরীক্ষার সময় প্রশ্নফাঁস করা হবে।

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:৩০

আমি নই বলেছেন: বেশিরভাগ ছাত্রই পড়ার টেবিলে ফেরত গেছে, তা না হলে হয়ত আজকের ঘটনা ঘটতনা। বঙ্গভবনের সামনে আজকে যা ঘটল এমন ঘটনা প্রতিরোধ করতে না পারলে বড় বিপদে পরবে দেশ। ঘটনা দেখে মনে হল (বিভিন্ন খবরে) ইচ্ছাকৃত ভাগে ঝামেলা পাকিয়ে পুলিশের উপর হামলার চেষ্টা, ধাওয়া দেয়া হয়েছে যাতে পুলিশের মনবল শেষ করে দেয়া যায়।

বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ করতে চায় করুক, কিন্তু ব্যারিকেড ভেংগে ভিতরে ঢুকতে চাওয়া অবস্যই উদ্দেশ্যমুলক এবং এগুলো ঠ্যাকানোর জন্য, অবস্থা স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত পুলিশের পাশাপাশি ছাত্রদের মাঠে থাকা দরকার।

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউরোপের রাখালরা ১টি ক্রুসেড করার চেষ্টা করেছিলো; আমাদের নীল শিয়ালরা রাজা হয়েছে।

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমিও মনে করি ছাত্রদের অবসম্ভাবীভাবে পড়ার টেবিলে ফিরে যাওয়া উচিত। তদুপরি একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে, ২০২৪ এর নির্বাচন যদি বৈধ না হয়ে থাকে তাহলে সেই সংসদের সাংসদদের সমর্থনে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বৈধ হয় কি ভাবে?! বর্তমানে যিনি রাষ্ট্রপতি আছে তিনি হাসিনার লোক এটাতো কারো অজানা নয়।

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এরা ছাত্র নয়। তারা মুখোশধারী লিলিপুট।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ এবং জালেমে পরিণত হওয়ার কারণেই ছাত্ররা রাস্তায় নেমেছিল। বর্তমান সরকার দক্ষ না। তারাও ভুল করছে। ফলে ছাত্ররা চাইলেও মাঠ ছাড়তে পাড়ছে না। সরকারকে লাইনে রাখার জন্য ছাত্রদের কাজ করতে হচ্ছে। শেখ হাসিনাকে অন্য রাজনীতিবিদরা হটাতে পারেনি। ১৬ বছরে ছাত্ররা পেড়েছে। তাই রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার অধিকার তারা অর্জন করেছে। তবে রাষ্ট্রপতিকে সরালে কোন লাভ হবে না। এটা আবেগি ছাত্ররা বুঝতে পাড়ছে না। রাষ্ট্রপতির কারণে ছাত্রদের মধ্যে কোন্দল সৃষ্টি হতে পারে। এটা কখনই কাম্য নয়।