নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমকামিতার বিস্তারে পৃথিবী কি দ্রুতই ধ্বংস হয়ে যাবে?
সমকামিতার বিস্তারে পৃথিবী কি দ্রুতই ধ্বংস হয়ে যাবে? =
এক বিদেশী সমকামী যুগলের বিবাহের ছবি ফেইসবুকে দিয়ে এক "ধর্মপ্রাণ" লিখেছেন, 'পৃথিবী ধ্বংস হতে আর কতদিন?' - অনেকেই মন্তব্যের ঘরে 'দেরি নেই', 'দ্রুত', 'অতি শীঘ্র", বা তেমন কথা বলেছেন। কিন্তু, প্রশ্ন হলো সমকামিতা কি আসলেই পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার বিষয়টি ত্বরান্বিত করতে পারে?
যে যাই বলুন, আমার তা মনে হয় না। তা যদি সত্য হতো তবে তো আমার বর্তমান আবাসস্থল কানাডা এতোকাল টিকে থাকার কথা নয়।এদেশে সমকামিতা শুধু বৈধ নয়, সমকামীদের বিবাহও বৈধ। আমি নিজের চোখে দেখেছি, সমকামী কাপল কেবল সুখে শান্তিতে সংসারই করছেন না, দায়িত্ব নিয়ে শিশু সন্তানও লালন পালন করছেন।
কাজের ফাঁকে আমি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের কিছু ছাত্রকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াই। (যাঁরা জানেন না, প্রকৌশল শাস্ত্রে আমার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি আছে।) আমার দুজন ছাত্র আছে যারা সমকামী স্বামী-স্ত্রী। তারা একটি সন্তানও দত্তক নিয়েছে। ওই সন্তানকে এ যুগল আমাদের যে কারো মতই মায়ামমতা, স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে মানুষ করছে।
এ পরিবারটি আমার খুবই পরিচিত। তারা আমার কাছে একদিন জানতে চেয়েছিলো, আমার দেশে সমকামীদের গ্রহণযোগ্যতা কেমন? মুচকি হেসে তাদের সে প্রশ্ন এড়িয়ে গেছি। কারণ, আমি কি আর বলতে পারি, 'তলে তলে আছে, প্রকাশ্যে নয়?'
এবার আমার জন্মভূমি বাংলাদেশের দিকে ফিরে তাকাই।
বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে যে কি পরিমান সমকামিতা চর্চা হয় সে সম্পর্কে ধারণা পেতে আপনি গুগলে "মাদ্রাসায় বলাৎকার" - শব্দ দুটো দিয়ে সার্চ করে দেখুন। দেখবেন, শিশু বলাৎকার বাংলাদেশে কতখানি ডালভাত। কোন কোন মাদ্রাসা শিক্ষক বারবার বলাৎকারের সুবিধার্থে শিশুদের বিশেষ অঙ্গে ইনজেকশন পর্যন্ত পুশ করছে। বিষয়টি ভাবতেও গা শিউরে উঠে!
সরকারও আর্থিকভাবে দুর্বল শিশুদের সমস্যাগুলো তেমন গুরুত্ব দিয়ে দেখে বলে মনে হয়না। এ কারণেই দুর্মুখেরা বলে থাকে, বাংলাদেশে গরিব ঘরের শিশুরা তো 'গনিমতের মাল!', যত খুশি খাটাও, নির্যাতন করো, বলাৎকার চালাও; সমস্যা নেই।
এই যে "শিশু বলাৎকার", সেটাই কিন্তু সমকামিতা। কারণ, সমলিঙ্গের মানুষের প্রতি যৌন আকর্ষণ বা কর্মই সমকামিতার সংজ্ঞা। এই জঘন্য কাজটা কোন অশিক্ষিত মানুষ করছে না; তা করছে ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত গালভরা ডিগ্রিধারী আলেম সমাজেরই একাংশ। নাউযুবিল্লাহ!
তবে, বাংলাদেশের সমকামিতা চর্চার সাথে কানাডার সমকামিতার বড়ো পার্থক্য, বাংলাদেশে এ বিষয়টি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত নয় বলে গোপনে করতে হয়; তাছাড়া, সমকামিদের বিবাহও অবৈধ।
অপরদিকে, কানাডায় সমকামিতার কর্মগুলো হয় পারস্পরিক সম্মতিতে, জোর জবরদস্তিতে নয়। সমকামিতা লিগেল করে না দিলে কানাডায়ও হয়তো বাংলাদেশের অবস্থা চোখে পড়তো।
আমার-আপনার মতো স্বাভাবিক মানুষেরা চাইলেও সমকামীদের মতো আচরণ করতে পারবো না। কারণ, স্রষ্টা আমাদের মনো-দৈহিক গঠনে সেভাবে সৃষ্টি করেননি। সমকামীদের জন্যও এ বিষয়টা বিপরীতভাবে সত্য। মনের উপর জোর খাটিয়ে এমন আচরণ অসম্ভব।
বিষয়টি এভাবেও ভাবা যায়, আমি-আপনি চাইলেই কি একজন হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গ-এর মানুষের মতো আচরণ করতে পারবো? নিশ্চয়ই না। (আমি জানি, আমার এক ফেইসবুক বন্ধু বাংলাদেশ হিজড়া সংঘের প্রেসিডেন্ট। আমি কিন্তু আপনাদের কটাক্ষ করছি না!)
এ ক্ষুদ্র লেখায় সমকামিতা নিয়ে বাংলাদেশের বাস্তবতা খানিক তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। একে যেন সমকামিতায় আমার সমর্থন বলে কেউ অপব্যাখ্যা না করেন। কারণ, ধর্মবিশ্বাস একান্তই বিশ্বাসের ব্যাপার, বৈজ্ঞানিক যুক্তিতে এর বিচার বিবেচনা কাম্য নয়। তবে, এ কথা জোর দিয়ে বলা যায়, সমকামীতার সাথে পৃথিবী ধ্বংস হবার কোন যৌক্তিক সম্পর্ক নেই। প্রকাশ্যে বা আড়ালে সমকামিতা চর্চার পরও কানাডা, বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর সটান দাঁড়িয়ে থাকা তারই সাক্ষ্য বহন করে।
ML Gani
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: সমকামিতা আদিম কাল থেকে ছিলো আছে থাকবে, শুধু মানব সমাজেই সমকামিতা আছে এমন না প্রানী কুলেও আছে। অসোভন বলে লিংক দিচ্ছি না।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪
বিটপি বলেছেন: সমকামিতার বিস্তারে পৃথিবী ধ্বংস হবার কোন সম্ভাবনা নেই। পৃথিবী তার জীবনচক্রের স্বাভাবিক নিয়মেই ধ্বংস হবে। যারা আক্ষেপ করছেন, তারা তাঁদের চিরচেনা ন্যায় নীতিতে চলে সার্বজনীন সুন্দর পৃথিবী ধ্বংসের জন্য আক্ষেপ করছেন। কানাডার মত সমাজে আমাদের মত সেকেলে (!) মানুষদের সমাকামীতা পশুকামিতা হালাল দেখে বেঁচে থাকা খুব মুশকিল।
কেবল ধর্মেই নয়, অতীত থেকে চলে আসা সবরকম সামাজিক সংস্কারও সমকামিতাকে ঘৃণা করে এসেছে। এটা স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়া নয় - এটি এক ধরণের বিকৃতি। এর মাধ্যমে কতটুকু যৌন সুখ অনুভূত হয় জানিনা, কিন্তু মানুষের স্বাভাবিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এ ধরণের বিকৃতি খুবই ক্ষতিকর। সমকামিতার জন্য আল্লাহ/ঈশ্বর/জেহোভা একটা জাতিকে তাদের ভূমিসহ ধ্বংস করে দিয়েছেন।
এবার আসি বলৎকারের বেলায়। এটি কোনভাবেই সমকামিতা 'সম্পর্কে'র মধ্যে পড়েনা। একেতো বিকৃত যৌনাচার, তার উপর জোর জবরদস্তি। এটি সমকামিতা এবং ধর্ষন - দুটির চেয়েই জঘন্য এবং যে কোন দেশেই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই বলৎকারের উদাহরণ দিয়ে সমকামিতা হালাল করা কোন স্বাভাবিক বোধ বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের কাজ নয়।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৮
সাজিদ! বলেছেন: খাইসে, বলতকার আর সমকামিতার মধ্যেও ভালো মন্দ আছে দেখি
কমেন্ট সাপেক্ষে মন্তব্য!
কোনটা একটু কম হারাম আর কোনটা একটু বেশী হারাম এইটারও বিশ্লেষণ হয়ে যাচ্ছে।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সমকামিতা আর বলাৎকার এক জিনিস না। যে ব্যক্তি বলাৎকার করে সে তার স্ত্রীর সাথেও সেক্স করে।
আহারে ..! হুজুরদের মান বাচাতে কত অযুহাতরে ..
অবস্য এসব নতুন না। মামুনুলের মান বাচাতে এরকম হাজারো অযুহাত দেয়া হয়েছিল, ১০ দিন ব্যাপি একপর্যায়ে সকল আলেম একত্র হয়ে মামুনুলকে বৈধতা দিয়েছিল, কিন্তু কোন লাভ হয় নি।
সাড়ে চুয়াত্তর কে বলছি - মাদ্রাসায় যা হচ্ছে সমকামিতা না বলাৎকার বলে হালকা করে দেখার কোন কারন নেই,
এটা শিশু ধর্ষন, সাধারণ ধর্ষনের চেয়েও অনেক অনেক কঠিন অপরাধ, আর ধর্ষক তার স্ত্রীর সাথে সেক্স করে কি করে না এসব দিয়ে এত গুরুতর অপরাধ হাল্কা করার উপায় নেই।
সাড়ে চুয়াত্তর আপনি কি এসব সমকাম ধর্ষক হুজুরদের বেডরুমে যেয়ে দেখেছেন স্ত্রীর সাথে কিভাবে কি করে?
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২৭
তানভির জুমার বলেছেন: মগজটা একটু স্বাভাবিক ভাবে খাটান। আপনি মাদ্রাসাকে ঘৃনা করতেই পারেন তাই বলে তাদের সম্পর্কে বারিয়ে না বলাই উচিত। তাদের কে ভিন্ন কোন প্রাণী ভাববেন না। যারা মাদ্রাসায় পড়ে তারা আপনার-আমার মতই মানুষ, তারা সরাসরি আকাশ থেকে পড়ে নাই। আমার-আপনার যে সব চাহিদা আছে তাদেরও সেরকমই। পার্থক্য এটাই তারা ধর্মীয় জ্ঞান নিয়ে পড়ে আর আমরা জাগতিক । আমাদের সমাজে অন্য মানুষ যেমন বলাৎকার করে সমকামী হয় তেমনই মাদ্রাসাতে হতে পারে। ইসলাম ধর্মে বলাৎকার - সমকামী এইগুলো তীব্রভাবে ঘৃনিত। কোরআন উল্লেখ আছে বলাৎকার - সমকামীতার জন্য একটা জাতীকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। সমকামীতা কোন অসুস্থতা বা জিনগত সমস্যা নয়। এটা একটা বিকৃত যৌনাচার মাত্র।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৭:২৭
এমএলজি বলেছেন: সমকাম সম্পর্কে আপনার ধারণা একেবারেই অস্পষ্ট। আমি এক সত্যকাহিনী জানি, যেখানে দেশ হতে একটা ভালো মেয়ে বিয়ে করে এনেছিল এক বাংলাদেশী-আমেরিকান। ঘটনাচক্রে মেয়েটির এক নিকটাত্মীয় আমার পরিচিত। তাঁর কাছে শুনেছি বিয়েটা কিভাবে ভেঙে গেলো।
বরের অনেক যোগ্যতা আছে, তবে তিনি ছিলেন সমকামী। নববধূ আমেরিকা আসার পর বর তার সাথে পেছন দিক থেকে সেক্স করতে চাইতো। হাত পা ধরেও তাকে দিয়ে স্বাভাবিক সেক্স করাতে মেয়েটি ব্যর্থ হয়। তারপরও বর 'একদিন চেইঞ্জ হবে' মনে করে দু'বছর তার সাথেই ছিল মেয়েটি। অবশেষে একসময় ভাঙ্গন।
কোন স্বাভাবিক মানুষের ক্ষেত্রে এ অবস্থা ভাবা যায়? একজন স্বাভাবিক মানুষ চাইলেই কি সমকামীদের আদলে সেক্স করতে পারবে? নিশ্চয়ই না। সমকামীদের ক্ষেত্রে এর বিপরীতটা সত্য। কোন ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স এখানে না টানাই ভালো।
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ হাসান কাল বৈশাখী আপনার যদি সমকামিতা ভালো লাগে আপনি করতে পারেন। আমার কোন আপত্তি নাই। আপনি যে দেশে আছেন সেখানে এটা বৈধও হতে পারে। আপনি ধর্মের ধার ধারেন না। তাই আপনার জন্য কোন বাঁধা নাই। আপনি এটার সমর্থন করছেন জোরেশোরেই। চালিয়ে যান। আরও লোকজন দলে পাবেন। তবে আমার মত অনেকেই এটাকে সমর্থন করে না। আপনি যেখানে আছেন সেখানেও সবাই সমর্থন করে না। অ্যামেরিকাতে জোর করে সমকামিতা করে কি না এটা আপনি ভালো বলতে পারবেন। সেটাকে সমকামিতা বলে কি না সেটাও আপনি আমার চেয়ে বেশী জানেন। মাদ্রাসার কিছু কুলাঙ্গারের কারণে ইসলামকে আপনি ছোট করতে চাচ্ছেন এটাই সমস্যা। অপরাধ না থাকলে ইসলামি আইনের কোন প্রয়োজন হতো না। মানুষ থাকলে অপরাধও থাকবে। অপরাধীকে ইসলামের প্রতিনিধি বানাতে চাচ্ছেন জোর করে।
৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:১১
নতুন বলেছেন: সমকামীতার ইতিহাস অনেক পুরানো। এবং প্রানীজগতে মানুষ ছাড়াও অন্য প্রানীদের মাঝে সমকামীতা দেখা যায়।
এটা মানুষের সহজাত প্রবৃতির অংশ, যেমন মানুষ বা-হাতি হয়ে থাকে তেমনি কিছু মানুষ সম লিঙ্গের মানুষের প্রতি আকর্ষন অনুভব করে থাকে।
এটার উদাহরন হিসেবে আমি ম্যাক কম্পিউটারে উইনডোজ বা নোকিয়া ফোনে আপেল আইওএস ১২ ইনিস্টলের মতন মনে করি।
মাতৃগর্ভে নারী/পুরুষ আলাদা শিশু জন্ম হয় না। একটা হার্ডওয়ার কিন্তু সপ্টওয়ার ভিন্ন হয়ে যায় তখন ঐ শরীরের পার্থক শুরু হয় এমন মনগত ভাবেও পছন্দ পার্থক্য চলে আসে।
সমকামী যদি কোন সমস্যা হয়ে থাকে সেটা সৃস্টিকতার তৌরির প্রসেসের সমস্য্ মাত্র। এতে ঐ মানুষকে দোষ দেবার কিছু নাই।
বাইরের সভ্য দেশে অনেক মানুষ আছে সমকামী কিন্তু তারা সমাজে সমস্যা নয় বরং সাধারন মানুষের মতনই জীবন জাপন করে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সমকামিতা আর বলাৎকার এক জিনিস না। যে ব্যক্তি বলাৎকার করে সে তার স্ত্রীর সাথেও সেক্স করে। যে ব্যক্তি সমকামি সে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বোধ করে না ( উভকামি আর সমকামি এক জিনিস না)। বহির্বিশ্বে সমকামিতাকে অনুমতি দিলেও জোর করে সমলিঙ্গের কাউকে বলাৎকার করতে অনুমতি দেয় না। তাই বলাৎকার আর সমকামিতা এক জিনিস না। আইনের দৃষ্টিতেও না সামাজিক দৃষ্টিতেও না। সমকামীরা শারীরিক ছাড়াও মানসিকভাবেও সম লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বোধ করে। বলাৎকারের ক্ষেত্রে এই কথা খাটে না। যে ব্যক্তি বলাৎকার করে তার শুধু শারীরিক চাহিদা থাকে। এখানে কোন মানসিক আকর্ষণের স্থান নেই। উভয়ের সম্মতি ছাড়া সমকামিতা বলা যায় না। সমকামিতার শুরু মানসিক আকর্ষণ থেকে। সেটাই শরীর পর্যন্ত গড়ায়।
সমকামিতার কারণে পৃথিবী ধ্বংস না হলেও পরিবার প্রথা ধংসে এটার অনেক অবদান আছে। পৃথিবীর সকল বড় ধর্মগুলি সমকামিতাকে খারাপ কাজ মনে করে। তাই নাস্তিক ছাড়া যারা ধর্মের প্রতি অনুরাগি তাদের কাছে সমকামিতা একটা অপরাধ। বাংলাদেশের মাদ্রাসার বিচ্ছিন্ন কিছু বলাৎকারকে বাড়িয়ে বাড়িয়ে বলা হয়। পৃথিবীর সব দেশেই অপরাধ আছে। বাংলাদেশেও আছে। মাদ্রাসাতেও আছে। কিছু ব্যতিক্রমী অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডকে মাদ্রাসার সাধারণ কর্মকাণ্ড বলা ঠিক না। মাদ্রাসা ছাড়া অন্য জায়গাতেও এই অপরাধ আছে। কিন্তু মাদ্রাসারটা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বলে নাস্তিকরা। কিছু কুলাঙ্গার বক ধার্মিকের জন্য ধর্মকে দোষ দেয়া যায় না। অপরাধ করলে সেই ব্যক্তি অপরাধী। কখনই ধর্ম এটার জন্য দায়ী না।