নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি বই পড়তে আর পছন্দ করি টুকটাক লিখতে, ভালো লাগে বুদ্ধিমানদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। দেশটাকে ভালোবাসি। সৎ-পরিশ্রমীদের শ্রদ্ধা করি। । আমার ব্লগ নিয়ে অনেক আগ্রহ আছে। কিন্তু কিছু জানি না। তাই জানতে চাই
কোরআনের বিভিন্ন জায়গায় বারবার মানুষকে দাওয়াত দেওয়ার সময়, দ্বীনের কথা বলার সময় নম্রভাবে, সে যেন মনে কষ্ট না পায় সেভাবে বলতে। ইব্রাহিম (আঃ)তার বাবাকে যখন দাওয়াত দেন তখন খুব নম্র ভাবে বুঝিয়ে সুন্দর করে বলেন – আপনি এমন সবকিছুর পূজা করেন যারা কোন কথা শোনো না কোন কথা বলোনা কোন উপকারে লাগে না।আব্বা আমার কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে বানী এসেছে আপনি আমার কথা শুনেন আমি আপনাকে সঠিক পথে নিয়ে যাব।
শুধুমাত্র ইব্রাহিম (আঃ) নয় যত নবী আসছেন সবাই দাওয়াত দিয়েছে , তারা অমুসলিমদের কাফের কাছেও নম্র ভাবে দাওয়াত দিতে। আল্লাহর পক্ষ থেকে বলাহয়েছে নম্রভাবে দাওয়াত দিতে। আমরা তাবলীগ জামাত করি আর ইসলামের লাইনে পড়াশুনা করে নিজেকে অনেক বড় মনে করি। সামনের স্রোতা শুনতে চায় কিনা, তার ভাল লাগছে কিনা ইত্যাদি ইত্যাদি.।
আমরা মানুষের কাছে যখন যাই আর কথাবলি আমরা ভাবি- আমরা তো সত্য কথা বলতেছি, আমরা মিথ্যার বিরুদ্ধে বলতেছি আমরা কেন গরম হব না আমরা কেন রাগান্বিত হব না আমরা কেন নম্র ভাষায় কথা বলব??
যাদের কে কথা বলতেছি তারা তো মিথ্যার মধ্যে আছে, ভুলের মধ্যে আছে তারা সব শেষ, এই রকম…………..
আল্লাহর নবীর সাহাবীরা আল্লাহর নবীকে এত পছন্দ করত এবং আল্লাহর নবী নিজেও জানতেন তারা তকে কি পরিমান পছন্দ করে। এবং নবী কোন কথা বললে তারা না করবে না। তারপরেও আল্লাহর নবী সাহাবীদের মন বুঝে কথা বলতেন, যে সে খুশি খুশি মনে আছে না একটু রাগান্বিত আছে , না ঘরে কোন সমস্যা আছে কিনা ইত্যাদি।
তাদের হালতের উপরে আল্লাহর নবী তাদেরকে কথা বলতেন।
বিভিন্ন জন বিভিন্ন ভাবে কথা বলবে but মূল কথা হচ্ছে মানুষকে কাছে টানতে হলে তাকে কথা শোনাতে হলে, তারা কলব বা তার দিলকে গুরুত্ব দিতে হবে, তার আকলকে না। তাহলেই সে কথাগুলো শুনবে। আমি কতটুকু সত্যি বলতেছি, আমি কতটুকু ঠিক বলছি, সেটা বড় কথা নয় যদি তার দিল ঠিক থাকে তাহলে যে কথাগুলো ভালোভাবে নেবে। আর হেদায়েতের মালিক তো আল্লাহ।
মানুষ সেটা মানবে কি মানবে না এটা আল্লাহর উপরে ছাড়েন। আল্লাহর নবী যদি সাহাবীদের মন বুঝে বেছে বেছে কথা বলতেন, কোন কথাটা বললে এখন সাবাই রাখতে পারবে কোন কথাটা বলা ঠিক এটা ভা্বতেন আর আপনি আমি কি ভাবে দাওয়াত দেই??
দায়ীদের সিফত এখন ভাবেন কেমন হওয়া উচিত??
সাধারণ মানুষও যদি এরকম সম্মান পায়। ফেরাউনের কাছে মুছা (আঃ) কে যদি আল্লাহ নম্র ভাবে কথা বলার জন্যে বলা হয়। তাহলে নিজের মা-বাপের সাথে কতটুকু নরম ভাবে বলা উচিত????? নিজের আপন ভাই-বোন, নিকট আত্নিয়দের সাথে কিভাবে বলা উচিত?????
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুইঝা বুইঝা চলার তউফিক দান করুক। আমিন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - চাপাতি ? বন্দুক?
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫২
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: ভালবাসা আর সুন্দর ব্যবহারি পারে সবকিছু কে পরাজিত করতে।
৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিন
খুবই সুন্দর পোস্ট। আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫০
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: আমিন
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: দ্বীনের কথা বলার সময় নম্রভাবে, সে যেন মনে কষ্ট না পায় সেভাবে বলতে।
এই যদি হয় তাহলে চাপাতি খুর বন্দুক রগ কাটার ছুরি কে ব্যাবহার করবে ? এবং কেনো ?
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৯
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: ভালবাসা আর সুন্দর ব্যবহারি পারে সবকিছু কে পরাজিত করতে।
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:১৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন: দ্বীনের কথা বলার সময় নম্রভাবে, সে যেন মনে কষ্ট না পায় সেভাবে বলতে।
এই যদি হয় তাহলে চাপাতি খুর বন্দুক রগ কাটার ছুরি কে ব্যাবহার করবে ? এবং কেনো ?
দাওয়াত দানে ইসলাম সবসময় নমনীয়। জোর জবরদস্তি ইসলামের বিধান নয়...
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন
৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেকুবদের জন্য রূপকথাই সহজ, ওরা জীবনকে বুঝার কথা নয়।
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮
বিটপি বলেছেন: এক ছাগল লোকান্তরে, দুই একটা এখনও ঘোরে ফেরে। সামু কবে পুরোপুরি ছাগলমুক্ত হবে?
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন
৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: স্বাগতম ! পাঁঠাদের ম্যাত্কারে কান দেওয়ার দরকার নাই ! লিখতে থাকুন !
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: লেখাটি পরার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দায়ীদের অনেক ধৈর্যশীল হওয়া প্রয়োজন। ইসলামের ছোট-খাট বিষয় নিয়ে বিতর্ক করে সম্পর্ক নষ্ট করার চেয়ে দ্বীনের দাওয়াত দেয়া অনেক দরকারি। মুসলমানদের মধ্যে একটা দল সব সময় থাকা দরকার যারা মানুষকে দ্বীনের দিকে ডাকবে। যাকে দাওয়াত দেয়া হচ্ছে তার মন মানসিকতা এবং মনের অবস্থা বুঝে দাওয়াত দেয়া উচিত, যেন সে বিরক্ত না হয়।