নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
মুদ্রাদোষ - দূষণীয় অসুখের পোষণ নয়, পরিত্যাজ্যতা কাম্য।
মুদ্রাদোষ, ইরেজিতে যাকে বলে Mannerism বা peculiar habit, আমরা জানি মুদ্রা মানে আধুলি বা কয়েন আর দোষ’ মানে - বদ অভ্যাস। এই দুটি শব্দের মিলিত রূপই হলো মুদ্রাদোষ। তবে সার্বিক অর্থে এখানে আলোচ্য মুদ্রাটি ভিন্ন । নৃত্যের মূল শিক্ষা 'মুদ্রা' মানে নিদিষ্ট প্যাটার্ন, ধরন, ধাঁচ, ঢং, অঙ্গ ভঙ্গি । নৃত্যের মুদ্রার সঙ্গেই মুদ্রাদোষ শব্দটা সম্পর্কিত। বলা হয়ে থাকে, সব মানুষের মাঝে কিছু না কিছু মুদ্রাদোষ আছে। যেমন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, বাজে ডিসিশন নেবার হার কমানোর জন্য সবসময় একি ধরনের স্যুট পড়তেন। বিল গেটস যখন মাইক্রোসফটের সিইও ছিলেন তখন তিনি প্রতিবছর এক সপ্তাহ ছুটি নিয়ে কোন প্রকার বিরক্তি ছাড়া তক্তার উপর বসে চিন্তা করতেন ।
অনেকেই এক কদম বাড়িয়ে এগুলোকে জন্মগত দোষ বা বংশগত বৈশিষ্ট্য হিসাবে চিহ্নিত করে থাকেন। তবে তা সত্যি কি না সে বিষয়ে বিশ্লেষণের প্রয়োজন রাখে। আমাদের অনেক নামি-দামি কবি ও সাহিত্যিকগন তাদের লেখায় একি শব্দের বহুলাংশে ব্যবহার করেছেন। সাহিত্য বিশ্লেষকরা এগুলোকে বিশেষ ধরনের মুদ্রাদোষ হিসাবে অভিযোগ তুলে ধরেন। যদিও মুদ্রাদোষ নিয়ে আমাদের দেশে স্টাডি বেশ সীমিত। তবে মানুষের শারিরীক ও মানসিক দিক বিবেচনা করে মুদ্রাদোষকে মূলত নিম্নোক্ত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়-
ভাষাগত মুদ্রাদোষ -
ভাষাবিজ্ঞানীদের মতে, বক্তার কথা বলার সময় তারা জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসারে কিছু শব্দের ব্যবহার অতিরিক্ত মাত্রায় যোগ হয়। এইসব শব্দের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারে শ্রোতাকে বিরক্ত করে তুলে। এই ধরুন অনেকেই বলে, আর বলেন না 'আপনার' আজকে দিনটি বেশ খারাপ আপনার - এখানে আপনার শব্দটি মুদ্রাদোষ। রাবিশ, আর খবিশ এই দুটো বেশ পরিচিত শব্দ। ভিআইপিদের মুখ থেকে নিসৃত এই বাক্যগুলো সমাজে অনেক বিনোদিত ও বিদ্রুপাত্মক হয়েছে। যেমন - 'অল আর রাবিশ' বা 'দ্যাট'স টোটালি রাবিশ শুনলে অনেকে দিস ইজ মাল টক বলে থাকেন। আরেকজন মাল (George Mahl), যিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী। মানুষের ভাষাগত ত্রুটি বিচ্যুতি- নিয়ে বিশদ কাজ করেছেন। তার মতে এগুলো হলো, Speech disturbance বা ভাষাগত গোলযোগ। এইসবকে তিনি আটটি শ্রেণিতে বিন্যস্ত করেন। এই সকল গোলযোগ-এর মধ্যে ৪০ শতাংশ হচ্ছে ফিলার। ফিলার হলো সেই শব্দ বা শব্দসমূহ যেগুলো কথা বলার সময় অযথা নীরবতার পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়ে বক্তাকে চিন্তাভাবনা করতে যথেষ্ট সময় দেয়। যেমন- বাংলাতে ‘ইয়ে’, মানে, অউয়, হুম, হচ্ছে, শব্দগুচ্ছ অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফিলার হিসাবে কাজ করে। মালে'র গবেষণায় সবচেয়ে uh আর um ফিলার দুটির ব্যবহার দেখা গিয়েছিল। এদিকে আরেক মনোবিজ্ঞানী জেমস পেনবেকার (Secret life of pronouns) নামক বইয়ে দাবি করেছেন, যেসকল লোকের ভাষার ব্যবহারে বিঘ্ন ও জড়তা সম্বলিত তাদের বুদ্ধিমত্তা সাবলীলদের চেয়ে বেশি। এবং তারা নাকি গভীর চিন্তাশীল মনের অধিকারী।
শারিরীক মুদ্রাদোষ -
শরীরগত কসরতের ক্ষেত্রে নানান জনের নানান হাবভাব পরিলক্ষিত হয়। অনেকের অপ্রত্যাশিত কিছু একটা চোখে পড়লে তা সবার কাছে বিচিত্র মনে হয়। যেমন- অনেকের হাত কচলানো, ঠোঁটে ঠোঁটে চিমটি কাটা,ঘনঘন চোখের পাতা টিপতে থাকা। অনেক সেলিব্রিটি বক্তব্য দোওয়ার সময় বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করেন।দেখা যায় কেউ বারবার সার্টের কালার চেপে ধরেন৷ আবার কেউ কেউ সার্টের হাত ভাজ করতে থাকেন। যেমন - কথা সাহিত্যিক মুজতবা আলী তার হাতের চাবি দিয়ে তর্জনীর উপর নিয়ে বারবার ঘুরাতেন।এগুলোকে প্রথম প্রথম দেখতে দৃষ্টিকটু মনে হলে পরবর্তীতে তা সহনীয় হয়ে ওঠে।
অনুকরণীয় মুদ্রাদোষ - কোন একটি বিশেষ শব্দ সমাজে বহুল পরিমাণে প্রচলিত হলে তাকে অনুকরণীয় মুদ্রাদোষ বলা যায়৷ উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, ইচ্ছে ও অনিচ্ছায় কোন নিদিষ্ট লিঙ্গকে অনেকেই 'মাল' বলে থাকেন। যেমন - দোস্ত !দেখ মালটা বেশ জটিল ! এই আজব মালটা কোথা থেকে আমদানি হলো ? আবার কাউকে জিনিয়াস হিসাবে তুলনা করতে অনেকসময় বলা হয় 'সে একটা মাল,বা তার মাথায় মাল আছে, এগুলোকে অনায়াসে অনুকরণীয় মুদ্রাদোষ বলা যায়।
মুদ্রাদোষ কি পরিহারযোগ্য -
No one is perfect, কেউই নিখুঁত ও পরিপাটি নয়৷ সবারই বিশেষ ক্ষেত্রে কিছু না কিছু দূর্বলতা আছে। একজন চাইলেই যেমন চাঁদে আরোহন করতে পারেনা। তেমনি চাইলেই গুণী হওয়া যায়না। তারজন্য প্রয়োজন সাধনা ও একাগ্রতা। আমাদের চলনে-বলনে একটু যত্নশীল,আরো একটু সর্তক হলে বিভ্রম কেটে ওঠা সম্ভব। তবেই মুদ্রাদোষ নামক অতি সামান্য দোষ পরিত্যাগ করা মোটেই অসম্ভব কিছু নয়।
প্রাসঙ্গিক ঘটনা -
হাবিব স্যার ফার্মগেট থেকে বাসে করে মিরপুর যাচ্ছেন। পথিমধ্যে নীল শাড়ি পড়না এক সুন্দরী ললনা বাসে চড়লেন৷ হাবিব স্যার মেয়েটিকে দেখে মনে মনে দোহাই আল্লাহ বলতে লাগলেন। যদিও প্রথমবার মেয়েটির চোখে চোখ পড়াতে হাবিব স্যার একটি চোখ টিপে দেয়াতে মেয়েটির আঁতে লাগলো। হাবিব স্যার বাসের জানালা দিয়ে বাহিরের দিকে চেয়ে স্বল্পবাসনা নারীদের নিয়ে চিন্তা করতে লাগলেন। মেয়েটি তাকে লক্ষ্য করে দেখলো স্যার চোখ টিপে যাচ্ছে। একবার দু বার তিনবার দেখতে দেখতে মেয়েটির সহ্যের সীমা পেরিয়ে গেলো। শেষবারে হাবিব স্যারের চোখে পড়লে মেয়েটি সিট থেকে উঠে এসে ধাপাস করে স্যারের গালে বসিয়ে দিলো। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে হাবিব স্যারের হুঁশ ফিরে এলো। মেয়েটিকে বসের যাত্রীরা জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছে- সে বললে দেখেন না বদমাশটা চোখ টিপতেই আছে। সবাই ভালো করে দেখতে পেলো এটা তো হাবিব স্যার ইচ্ছে করে দিচ্ছে না। এটা তার একটি বদ অভ্যাস। ঘটনার আকস্মিকতায় সবাই বিব্রতবোধ করলো।
পরোক্ষ ঘটনা -
জনাব কয়সর চৌধুরী। দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে লন্ডনে থাকেন। এবার একটি বিয়ের ফায়সালা হয়ে যায় এমন অবস্থা। কনের পরিবারের সাথে ফাইনাল কথাবার্তার দিন তিনি হবু শশুর বাড়ি গেলেন। কনের সাথে সাক্ষাৎ পর্ব শেষে হবু শাশুড়ের সামনে সোফায় বসে আছেন। শাশুড় সাহেব লক্ষ্য করলেন কয়সর চৌধুরী তার হাঁটু নেড়েই চলছেন। মনে মনে বেয়াদব গালি দিয়ে তাকে বিদায় করে দিলেন। বিয়ের বিষয়ে না করে দেওয়াতে চৌধুরী সাবের পক্ষ থেকে কারণ জানতে চাওয়া হলো। হবু শাশুড় বলে দিলেন বেয়াদবটা আমার সামনে কি ঢংয়ে পা নাড়াচ্ছিল দেখেননি। বিয়েটা হয়নি উপরন্তু চৌধুরী সাবকে শুনতে হয়েছে কটু কথা ও তিরস্কার বাণী।
প্রত্যক্ষ ঘটনা -
কিছুদিন আগে আমার অফিস সহকর্মী চেয়ারে বসে হাঁপাচ্ছে। সবাই হুলস্থুল করে ভদ্রমহিলাকে জিজ্ঞেস করলো - কি ব্যাপার? সে কিছু না বলে কেঁদেই চললো। পরে জানা গেলো অফিসের লিফটের কাছে উপর তলার এক স্টাফকে সে হ্যালো বলেছিল। লোকটা 'হাই' বলে হাত বাড়িয়ে দেয়। হ্যান্ডশেক করে চলে যাবার সময় লোকটি তার বাহুর পাশে স্পর্শ করে। তাতেই তার মুড অফ হয়ে যায়। সে মনে করে যে, লোকটি তার স্পর্শকাতর স্থানে ইচ্ছাকৃতভাবে হাত দিতে চেয়েছে। সহকর্মীকে সাথে করে অফিসের সবাই একসাথে উপর তলায় গিয়ে হাজির। ষাটোর্ধ বয়সের লোকটিকে জিজ্ঞেস করতে তার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়লো। সে বেশ স্বাভাবিক যেন এইসবের কিছুই জানে না। ফলে সবার রাগের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলো। এবার পুলিশ কল করে এবিউজিংয়ের নালিশ দেয়া হবে এমন অবস্থা। কিছুক্ষণ পর লোকটির ম্যানেজার মহিলা এলেন। তিনি বিস্তারিত জানার পর, যখন লোকটিকে জিজ্ঞেস করছিলেন এমন সময় সে শিশুর মতো কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো। সে বললো তার সামান্য কোন অসৎ উদ্দেশ্য নেই। কারো গায়ে হাত দিয়ে কথা বলটা নাকি তার অভ্যাস। ম্যানেজার সেটা জানেন বলে স্বীকার করলেন। এবং এমন ঘটনায় অবাক ও বিব্রত হলেন । লোকটার কাছ থেকে লিখিত নিলেন, কখনো যেন অফিস এলাকায় কাউকে গায়ে হাত দিয়ে কথা না বলে। ঘটনাটি সেদিনের মতো শেষ হলেও তা উভয়ের জন্য ছিলো আজীবনের শিক্ষা।
নোট --
১) কারো দোষ-ত্রুটি নিয়ে আজগুবি কেচ্ছা না রটিয়ে বরং আত্মোপলব্ধি করা উচিৎ।
২) কাউকে অক্ষম বা অকর্মা বলার আগে নিজের সক্ষমতাকে যাচাই করা জরুরী ।
৩) সমাজের অসঙ্গতি নিয়ে যুক্তি-তর্ক না করে যৌক্তিক সমাধান প্রয়োজন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
ল বলেছেন: সবকিছুতে লিঙ্গ আর অঙ্গের আন্ডার ধরে টান দেওয়াটা একটা মুদ্রাদোষ -- হুম।।।
ধন্যবাদ।।।
ভালো থাকুন।।।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২৮
আরোগ্য বলেছেন: বড় ভাই আমি উত্তেজিত হলে এককথা বারংবার বলি। এটা কি মুদ্রাদোষ?
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২০
ল বলেছেন: হা হা---
আমিতো আর মুদ্রাদোষ বিশেষজ্ঞ না -- তবে এটা নলা যায় উত্তেজিত অবস্থায় মানুষ Conscious বা Subconscious থাকে এমতাবস্থায় তাকে স্বাভাবিক বলা যায় না। তাই এটা মুদ্রাদোষ নয় বাট এমতাবস্থায় মাটির দিকে চেয়ে থাকলে ভালো ফল পাওয়া যায়।।।
ভালো থেকো।।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩১
সাইন বোর্ড বলেছেন: কিছু সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন, এসব ব্যাপার গুলোই আমরা অনেকেই উদাসীন । ভাল লাগল পড়ে ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২২
ল বলেছেন: সময় নিয়ে পাড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
আমাদের উদাসীনতা কেটে যাক - এটাই চাওয়া।।।
ভালো থাকুন।।
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আজ সকালে আপনার বাজারে যেতে হয়েছে গিয়ে দেখি আপনার গরুর মাংসের দোকানেও আপনার এই রবিবারে প্রবল ভিড়। আপনার রবিবারে আবার ভিড় কিসের ভাই, আপনার সবার কি কাজকর্ম নাই নাকি? যাইহোক আপনার মাংসের দোকানে দেখি আপনার “রান, - - - - - , - - - - - - -, - - - - - -, - - - - ,- - - -, (শূন্যস্থান পূরণ করুন) - - - ঝুলানো আছে, তো আমি আপনার - - - - - - - - - - দেড় কেজি বোনলেস্ নিলাম, বাসায় এসে ওজন করে দেখি আপনার - - -- - - -- - মাংসে ২০০ গ্রাম কম !
বিজ্ঞ ব্লগার, এই মন্তব্যটি ব্লগে কোথায়, কার পোষ্টে করতে পেলে আনন্দ পাওয়া যেতো বুঝে নিন!!!
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২৫
ল বলেছেন: মন্তব্যটি পড়ে আমার আপনার হাসতে হাসতে পেটে ব্যাথা করছে -- হা হা।।
এটা রাজীব নূর ভাইয়ের বাজারের হালচাল হবে নিশ্চয়ই।।।
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা হা .......
আমার কোন মূদ্রাদোষ নাই। কোন নেশা নেই।
আমি ভাল আছি।
ভাল পোস্ট।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২৭
ল বলেছেন: আরে দাদা তো আপনার কবি
আর কবিদের সবকিছুতেই টুকটাক দোষ আছে।।
এই যে কবিতা লেখার, পড়ার, মন্তব্য করার এইসব তো দোষ আর নেশা।।
কথাটা ক্লিয়ার না ভেজাল আছে??
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২২
মা.হাসান বলেছেন: আশা করি হাবিব স্যারের ওয়াইফ ব্লগে আসেন না, আসলে হাবিব স্যার এর কপালে আরো মারধোর আছে ।
কাউসার ভাই অনেকদিন বিয়ে-শাদির জন্য চেষ্টা করছেন উনার বিয়ে এভাবে ভেঙে যাচ্ছে যেন খারাপ লাগলো
মুদ্রাদোষ আরো অনেক ব্লগারের আছে। ভৃগু ভাই ছন্দ ছাড়া কথা বলতে পারেন না। পদাতিক ভাই সবসময় তেলের শিশি নিয়ে ঘুরেন, এদিক-ওদিক ঢেলে দেন। করুনাধারা আপা রান্নাবান্না ছাড়া কিছু ভাবতেই পারেন না। অনেকে খালি ম্যাওপ্যাও করে। কেউ না পড়ে লাইক দেয়। ডোডো দেখলেই আমার আদর করতে ইচ্ছে করে। মুদ্রাদোষ বিহীন মহাপুরুষ মাত্র দুই একজন আছে। তাদের নমস্কার।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩১
ল বলেছেন: হা হা
আপনি সবকিছুতে তো দেখি আপনার মজা করতে পারেন এটাতো একটা মুদ্রাদোষ।।
হাবিব স্যার, আর কাওসার চৌধুরী আপনার আমাদের ব্লগের কেউ না - ব্লগাররা সবাই সুপুরুষ।।
মজা দেওয়ার জন্য কতৃপক্ষের পক্ষ থেকে ভালোবাসা।।
ভালো থাকুন।।
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা থাকলে আর কিছুর প্রয়োজন পড়ে না।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩৩
ল বলেছেন: রাজীব ভাই,
কথায় বলে -
যার সঙ্গে জয়ার মজছে মন
বিষটা হচ্ছে চন্দন।।।
ভালোবাসা তো মঙল গ্রহে ফিরে গেছে -- এখন কি হবে??
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৫
রাকু হাসান বলেছেন:
No one is perfect --yes ,অনুসরণীয়ব্যক্তিত্ব গড়তে মুদ্রাদোষ পরিহার করার বিকল্প নেই । মুদ্রাদোষ পরিবর্তন করা কঠিন । যার মুদ্রাদোষ হয় কোনো কিছু সেটা সে নিজে অনেক সময় ধরতে পারে না । অন্য কেউ ধরিয়ে দিলে শোধরানো সহজ হয় । খুব কষ্টে কিছু মুদ্রাদোষ পরিবর্তন করেছি । এখন দেখি নতুন মুদ্রাদোষ চলে আসে । আমি মনে করি এটা চলমান প্রক্রিয়া প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে । পূর্ণাঙ্গ পোস্টে তোমাকে স্বাগতম ও ধন্যবাদ জানাই । ভালো থাক ভাইয়া ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩৮
ল বলেছেন: হুম।।।
রাকু হাসান,
কথাটা এভাবে বলা যায় -- রাকু হাসান স্টাইলের পূর্ণাঙ্গ মন্তব্যে স্বাগতম ও ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
মুদ্রাদোষ একজন ব্যক্তি নিজে ধরতে পারে না ফলে তার ভুলগুলো সুন্দর করে ধরিয়ে দেওয়া উচিৎ।।
তোমার মুদ্রাদোষ শোধরে নিতে পেরেছো এটাতো একটা বিগ এচিভমেন্ট।।
সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।।
ভালো থেকো সবসময়।।।
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভালো লিখেছেন। মুদ্রাদোষ সম্মন্ধে অনেক কিছুই জানলাম।
তবে, বারাক ওবামা আর বিল গেটসের ব্যাপারটাকে মুদ্রাদোষ মানতে পারছি না। উনারা ওটা করতেন কৌশলগত কারনে। হাবীব স্যারের টাও মুদ্রাদোষ না। ওটার কারন স্নায়ুবিক বৈকল্য। শারীরিক সমস্যা।
আমি কি ঠিক বললাম? ভুল বললে মাফ চাই!
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৪৪
ল বলেছেন: মফিজ ভাই,
বরাবরের মতো গঠনমূলক মন্তব্যকরার জন্য ধন্যবাদ।।
বারাক ওবামা ও বিল গেটসের এগুলোকে peculiar habits হিসেবে বিদগ্ধজনের মনে করেন।
এটা ঠিক অনেকেই কৌশলগত কারণে বিভিন্ন রং - ভং ধরে -
যেমন অনেকে পীর, কেউ সাধু সাজে এগুলো কি মুদ্রাদোষ??
সামাজিক কিছু অসঙ্গতি আছে যা কেউ কেউ মুদ্রাদোষ বলে চালিয়ে নেয়।।
হাবিব স্যারের ব্যাপারটিকে সামাজিক বৈকল্য বললে কি ক্ষতি হবে।।
কোন পরামর্শ থাকলে টুইস্ট দিয়েন।।
ভালো থাকুন।।
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭
ইসিয়াক বলেছেন: বেশ ভালো একটা পোষ্ট । ভালো লেগেছে ।
আসলে কমবেশী সবারই মুদ্রাদোষ আছে .......কখনো কখনো একজনের মুদ্রা দোষ অন্যের বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায় তখনই ঝামেলা বেড়ে যায়।ব্যক্তি নিজে সচেতন না হলে এই দোষগুলি কাটানো সম্ভব নয়। .....
সর্বশেষে নোট তিনটির সাথে আমি শতভাগ একমত ।
দোয়া রইলো।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৫
ল বলেছেন: কবি ইসিয়াক,
মানুষ হলে দোষ থাকবেই তবে সীমা পেরিয়ে গেলেই সমস্যা।।
আমাদের চারপাশে অসংখ্য অসঙ্গতি আছে তা খালি চোখে দেখা যায় না।।
সচেতনতা গড়ে ওঠুক, এটাই কাম্য।।
নোট গুলি ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম।।
ভালো থাকুন।।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বিষয় নিয়ে লিখেছেন। ভাল লাগলো।
++++++
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৯
ল বলেছেন: দাদা ভাই,
হাসান ভাই বললো আপনি ছন্দ ছাড়া মন্তব্য করেন না এটা আপনার মুদ্রাদোষ
কিন্তু
আপনি দেখিয়ে দিলেন ইচ্ছে করলে দোষ শুধরানো যায়।।।
বিজি সিডিউলে পোস্টটিকে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
ভালো থাকুন।।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য গুলো পড়তে পোষ্টে আবার আসা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:১২
ল বলেছেন: লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।।
দেরি করে উওর দেওয়ার জন্য দুঃখিত।।
ভালো থাকুন।।
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল,
নোটবুকের "নোট" ৩টি আসলেই ভেবে দেখার মতো।
ভুয়া মফিজ এর সাথে একমত, বারাক ওবামা আর বিল গেটসের ব্যাপারগুলো মুদ্রাদোষ নয়।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৩৬
ল বলেছেন: প্রিয় কবি,
নোট গুলো আপনার ভাবনার অবতারণা করাতে প্রীত হলাম।।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ।।।।
সময় নিয়ে পাড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
ভালো থাকুন।।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩০
আখেনাটেন বলেছেন: আমার এক কলেজ টিচার ছিল কথা বলতেই মুখ দিয়ে কুয়াশার মতো থুথু বের হত। ক্লাসের আইলের মাঝ দিয়ে হাঁটার সময় আমরা কাত হয়ে থাকতাম যেন ফোয়ারার পানিতে বাস্পীভূত না হই। এটা মুদ্রাদোষ নাকি অন্যকিছু।
লেখা ভাল্লাগছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৩৭
ল বলেছেন: হা হা --
আমাদের একজন শিক্ষক ছিলেন ক্লাস লেকচারের সময় মুখ দিয়ে লালা নিঃসরণ হতে থাকতো।।
এগুলো নিশ্চিত মুদ্রাদোষ।।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।।
ভালো থাকুন।।
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহা হা.... একজন আসামি হাজির।মা.হাসানভাই ইতিমধ্যে আমার মুদ্রা দোষটি বলেই দিয়েছেন। এই বয়সে আর সংশোধন করতে পারবোনা। তবে কাওসার ভাইয়ের জন্য খুব দুঃখিত। আপনি ওদেশে থেকেও কিছুই করতে পারলেন না জেনে বিষন্ন হলাম।
এক্কেবারে শেষে এবিউজিং এর ঘটনাটি দুঃখজনক। মনের অজান্তেই আমাদের মধ্যে অনেকেই এরকম বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে জড়িয়ে পড়ে। আমি নিজেও এরকমই একটি ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছিলাম,
আমার এক সিনিয়র কলিগের স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের কালচারাল প্রোগ্রাম এসেছিলেন। ভদ্রলোক স্ত্রীকে প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে উনি 'মা' সম্মোধন করে যে ভাবে পিঠে হাত ঘষছিলেন তা দেখে পাশে দাঁড়ানো আমরা বহু জন অবাক হয়েছিলাম। বৌদিকেও দেখেছিলাম মুখে কিছু না বলে লজ্জায় মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে। কিন্তু প্রতিষ্ঠান প্রধানের চোখেমুখে অবশ্য কোনরকম দূরভিসন্ধি তার ছাপ দেখিনি।
শুভকামনা প্রিয় লতিফভাইকে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮
ল বলেছেন: দাদা,
আপনার কোন দোষ নেই - একদম খাঁটি মাল আপনার...
আপনার দেখা ঘটনা শুনে হাসলাম।
কত বিচিত্র মানুষ আর কত বিচিত্র তাদের আচরণ।।
জীবন সুন্দর ও মধুর হোক।।
ভালো থাকুন।।
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০৫
নীল আকাশ বলেছেন: নীচে নামছিলাম মন্তব্য করার জন্য কিন্তু ১, ৪, ৬, ৯, ১৪ নাম্বার মন্তব্য আর প্রতি মন্তব্য পড়ে কি বলতে চেয়েছিলাম ভুলে গেছি। এটাও মনে হলো একটা মূদ্রাদোষ!!!
একটা ছোট সাজেশনঃ প্রবন্ধ জাতীয় লেখার মধ্যে ড্যাসিং বা ড্যামেজিং লাইনগুলি বোল্ড করে দিলে পাঠকের কাছে আপনার কথা দ্রুত পৌছে যাবে। তবে সেইগুলি যেন অবশ্যই ১ বা ২ লাইনের বেশি না হয়।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫০
ল বলেছেন: আপনার মতো Sharp and Intellectual লোকে এমন ভুলো মনের সেটা কি মানা যায়।
সাজেশনসের জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ভালো থাকুন
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:০২
ওমেরা বলেছেন: কয়েক বছর আগে ইংল্যান্ডের গেটউইক এয়ারপোর্ট থেকে ব্রাইটন যাব, একটা টেক্সি নিয়েছি ভাগ্যক্রমে ড্রাইভার বাংলাদেশী। লোকটা ছিল বয়স্ক আমিও বাংলাদেশী জানার পর ভদ্রলোক , আপনাকে একটা কথা বলি, আপনি কোথায় থাকেন, আমি উত্তর দেওয়ার পর। আপনাকে একটা কথা বলি, আপনার নাম কি? এর পর আপনাকে একটা কথা বলি,কি করেন । আপনাকে একটা কথা বলি, এখানে খারাপ কাছে এসেছেন।? আপনাকে একটা কথা বলি, এখানে কতদিন থাকবেল? এভাবে ভদ্রলোক প্রতিটা কথার আগে আপনাকে একটা কথা বলি। তখন আমার খুব বিরক্ত লাগছিল তবে ভদ্রলোক ভালো ছিল আমি বাংলাদেশী তাই টাকা নেয়নি ।
বাসার এসে এটা বলে এত হাসাহাসি করেছিলাম এমনকি কয়েকদিন আমিও এটা বলতাম।
যাই হোক। আপনাকে একটা কথা বলি ‘, লিখাটা ভালো হয়েছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫১
ল বলেছেন: জটিল অভিজ্ঞতা।।।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।।।
আপনি অনেক ভালো মনের মানুষ এটা বুঝা গেলো -- শেষমেশ ফ্রী ট্রিট তো সোনার সোহাগা।।।
ভালো থাকুন।।।
১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমার একটা সমস্যা ছিলো, কথায় কথায়, কারণেঅকারণে বলতাম 'বুচ্ছেন নি' বা 'বুচ্ছস নি'
একবার গ্রামের এক চাচার সাথে কথা বলতে গিয়ে বেশ ঝামেলায় পড়েছিলাম, আমি বুচ্ছেন নি শব্দটা বললেই উনি বলতেন 'বুঝি নি'
পরে অনেক কষ্টকরে বদ অভ্যাসটা ত্যাগ করেছি!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫২
ল বলেছেন: বাহ।
এমন বদলে অভ্যাস পরিত্যাগ করতে পারেন বলেই আপনি " কবিতার মেঘদূত ""
সুস্থ থাকুন।।। ভালো থাকুন।।।
ধন্যবাদ।।।
১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আমাদের দেশটা নিয়ে অনেক চিন্তিত।
এই দেশের ভবিষ্যত অনেক খারাপ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৪
ল বলেছেন: আপনি শুধু একজন ভালো লেখক ই না
একজন সাচ্চা দেশপ্রেমিক
যিনি নিজ চোখে দেশকে দেখেন, মায়ের মতো কিংবা প্রেমিকার মতো।।
আপনি বেঁচে থাকুন, আপনার আদর্শ নিয়ে।।।
ভালোবাসা রইলো।।
২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:২১
মিথী_মারজান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
নোট তিনটি তো খুবই ভালো লেগেছে।
আজ থেকে খেয়াল করব আমার কথায়, আচরণে কি কি মুদ্রাদোষ আছে এবং যথাসম্ভব চেষ্টা করব সেগুলো বর্জন করার।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৫
ল বলেছেন: হুম
যে রাঁধে সে চুল ও বাঁধে।
আপনি সলিড ডায়মন্ড।।
কোন দোষ নেই।।। ভালো থাকুন সতত।।।।
২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০২
শিখা রহমান বলেছেন: কবি আপনি তো দেখি গদ্যেও দারুণ। তথ্যবহুল পোষ্ট কিন্তু লেখার গুণে পড়তে ভালো লেগেছে। ভালোলাগায় পাল তুলে অনেক কিছুই জানা হয়ে গেলো।
শুভকামনা সতত। ভালো থাকুন সবসময়।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৬
ল বলেছেন: হা হা আপু
যা মনে আসে তাই লিখা।।
পাড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৪
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আমার কিন্তু একটা মুদ্রাদোষ আছে দেশি বন্ধুর জন্য অপেক্ষা করতে পারি খুব।
ব্যাতিক্রমী ভঙ্গিমায় অসাধারণ লিখেছেন ভাই।
তারপর আছেন কেমন ?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৭
ল বলেছেন: দেশী
দৌড়ের উপ্রে আছি।৷ তবুও আলহামদুলিল্লাহ।।।
অপেক্ষা দোষের নয় মহৎ গুণের সে হিসাবে আপনে মহাপুরুষ।।।
আর কি খবর বলো....? ভালো আছো তো??
২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৯
মুক্তা নীল বলেছেন:
ল'ভাই ,
অনেক কিছুই জানলাম আপনার পোস্টটি পড়ে। আপনার
মুদ্রাদোষ কি,একটু বলবেন ? (আবার রেগে যেয়েন না)
"ল" এর লিঙ্গ যাই হোক ---হাসি পাচ্ছে ।
ফিরে আসার অপেক্ষায় রইলাম ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:০২
ল বলেছেন: মনে রেখেছেন বলে কূতজ্ঞতা ।।।।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:১৫
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: "ল" এর লিঙ্গ যাই হোক, লিখেছেন ভাল।