নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হে মানব! আর নয়তো দেরী; জেগে তুলে বিবেকের তরী করো হিংসার বলিদান। জন্মান্ধ হয়ে থেকো নাকো তুমি;মানুষ বলে হও বলিয়ান ।

তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,

› বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্যা হিপোক্রেসি - হাজী বাড়ির মেয়ের হ্যালুসিনেশন

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:০৬


দ্যা হিপোক্রেসি - হাজী বাড়ির মেয়ের হ্যালুসিনেশন.
(১)
'সুযোগের সদ্ব্যবহার' করতে হলে নাকি বুদ্ধিমান হতে হয়। এইরকম কথা শুনলে নিজের অজান্তেই আমার হাসি চলে আসে। এটা ঠিক যে, বোকার দলেরাই কেবল বলতে পারে সুযোগের লিখিত- অলিখিত ব্যবহার জানতে হলে সংবিধান ও শাস্ত্র মানতে হবে। আর সেইসাথে আরেকটি বিশেষ গুন তীক্ষ্ণ ও সুক্ষ বুদ্ধিমান সম্পন্ন হতে হবে। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, বোকা সেজে ধোঁকা দেয়া যুতসই শিল্পকর্ম।সেই সাথে বোকাসোকা হয়ে সুযোগের মোক্ষম ব্যবহার করাটা ঈশ্বর প্রদত্ত এক অমোঘ উপহারও বটে। যাতে বিপত্তি ও বাঁধা সৃষ্টির আশংকা কম থাকে, আবার কখনো যদি ভুলক্রমে পথভুলা সময়ে অযাচিত কোন বিপর্যয় নেমে আসে তবে তা সহনীয় ও নিমন্ত্রিত পর্যায়ে থাকে। বোকামির এমন গোপন সুন্দরকে অনায়াসে সেইফ সাইড বা ড্রাইভিং পজিশনের সংজ্ঞায় ফেলা যায়। উদাহরণস্বরূপ এই আমি হাজী বাড়ির একমাত্র আদরের দুলালী আছিয়া সরকার। আমার মরহুম দাদাজান এতদ অঞ্চলের একসময়ের তুমুল প্রভাবশালী মৌলভী মোতালেব সরকার কে সবাই "বড়হাজী" হিসাবেই চিনতো। দাদাজান ভারতের ঐতিহাসিক দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে কুরআন ও হাদিসের উপর অগাধ জ্ঞান অর্জন করে দেশ- বিদেশে মাহফিলে ওয়াজ নসিহত করতেন। আজ দাদাজান ইহকালে নেই কিন্তু উনার লাখ লাখ মুরীদগন আছেন। উনাকে প্রতিনিয়ত স্মরণ করে চলছেন তার ভক্তকুল। দাদাজানের দুই ছেলের মধ্যে আমার বাবাজান বয়সে বড় সবাই তাকে 'ছোটহাজী'বলে ডাকে। আমার বাবাও দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে তালিম ও ইলিম নিয়ে প্রয়াত দাদাজানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলছেন। আমার একমাত্র ছোট চাচাজান ডঃ মোজাম্মেল সরকার মদিনা ইউনিভার্সিটি থেকে ইসলামী শরিয়া আইনের উপর পিএইচডি করেছেন। তিনি বর্তমানে বৃটেনের বিখ্যাত হেরিয়েট ওয়াট ( Harriet watt University) বিশ্ববিদ্যালয়ের দুবাই শাখায় একাডেমিক ডিন হিসাবে কর্মরত আছেন। চাচার বদৌলতে শত ঘাত প্রতিঘাত ও হাজী বাড়ির পুরাতন ঐতিহ্যের বৈপরীত্যে বাড়ির বাহিরে গিয়ে আধুনিক ইংলিশ ও বিজ্ঞান বিষয়ে আমার পড়ার সুযোগ হ'য়েছে। আর সেজন্য চাচাজানের প্রতি আলাদা সম্মান ও ভালোবাসা কাজ করে। চাচাজানকে বলতে শুনেছি ঘরের বাহিরে গিয়ে লেখাপড়া করলে আমার মনের ভেতরে ভয় ও জড়তা কেটে যাবে, নতুবা আমি নাকি হাঁদারাম হতেই থাকবো। সে যে কারণেই হোক পড়ালেখা ও জগতকে দেখার সামান্যতম সুযোগ পাওয়াতে আমি মহাখুশি।

আমরা একমাত্র বড় ভাই আরিফ সরকার আর আমি এই নিয়ে আমাদের যৌথ পরিবার। পরিবারের সবচেয়ে ছোট সদস্য নাকি সবার আদর সমাদরে বেড়ে ওঠাতে একটু বোকা হয়। আর আমিও বোকার দলের একজন নব্য গর্বিত সদস্য হিসাবে যুক্ত হলাম। কট্টর ইসলামি অনুশাসনের মধ্যে আমার বেড়ে ওঠা। কিন্তু এই বোকামির মধ্যে আমার ভাবনা ছিল, জীবন'তো একটাই তাই হাসি, ফূর্তি, রঙ, তামাশা কখনো ভন্ডুল হতে দেয়া যাবে না। যখনি হাফ সুযোগ এসেছে তাকে ফুল সুযোগ করে নিয়েছি বুদ্ধি দিয়ে নয় বরং আমার বোকামি দিয়ে৷ যেহেতু কনজারভেটিভ পরিবারে আমার জন্ম সেহেতু বেগানা পুরুষ বা পরপুরুষ আমাদের চৌহদ্দির আশেপাশে আসার সুযোগ পেতো না। তাহলে পুরুষের সঙ্গ তো দূরে থাক তাদের দেখার সুযোগও ছিল না। ছোটবেলায় আমি ও আমার ভাইকে আরবি তালিম দিতে হুজুর আমাদের পড়ার রুমে আসতেন। ভাইয়ের চোখ,বাড়ির সবার কড়া নিরাপত্তা সবকিছু ফাঁকি দিয়ে কতদিন যে হুজুরের কোলে চড়েছি। হুজুর আমাকে তার কোলে নিয়ে কতবার পড়নের কাপড়চোপড় ভিজিয়ে দিয়েছেন তা কাউকে বুঝতে দেইনি। হুজুরের সামনে লম্বা কালো বোরকা পড়ে যেতাম। হুজুরের কোলে ওঠার সময় বোরকা খুলে দিতাম আর কোল থেকে নেমে সোজা বোরকা পড়তাম সেজন্য অতি সহজেই কাপড়ের সব দাগগুলো ঢেকে দিতাম ৷ সেতো গেলো শিশুকালের কথা।

প্রাথমিকের গন্ডি শেষ করে আমাদের বাড়ির পাশের গার্লস স্কুলে পড়তে গেলাম তখন কোনরকম ছেলে ক্লাসমেট না থাকাতে সুযোগের কি হেরফের হতে দিবো ! একদিন আমার বান্ধবী মল্লিকা পাল ডেকে নিয়ে ফিসফিস করে বলে আমার সাথে "লেজ- বিয়া" গেইম খেলবে। কি অদ্ভুত সুন্দর খেলার নাম। বিয়ের সাথে লেজ, আর দেরী না করে মল্লিকাকে বলি চলো তো কি সেটা খেলে দেখি। মল্লিকা বলে চোখ বন্ধ করে ভাববে আমি মল্লিক একজন পুরুষ। মল্লিকা আলতো করে আমার নাভিমূলে ছোঁয়ে দেয় আমি চোখ বন্ধ করে এমন সুখময় স্পর্শের ভালোলাগায় অস্হির হয়ে যাই। সে ছিলো এক মজার ও লোমহর্ষক অভিজ্ঞতার শুরু । কতদিন কত আদর মাখা স্পর্শে মল্লিকা আমাকে শ্যামল সুখ দিয়েছে তা আসলেই বেহিসাবি ও মনভুলানো সুখময় স্বস্তির। আজও ভালোলাগার রেশটুকু বুকে নিয়ে বেড়াই আনমনে, পুষে রাখি এমনে আমোদ আহ্লাদে। বড় হওয়ার সাথে ভাগ্যাকাশে এলো কাল বৈশাখীর ঝড়,চুরমার হয়ে গেলো ছিলো যত প্রেম সঙ্গোপন।
কে এমন হুতাশনে-
বলেছিলো বড় হতে ! 
কি'ই বা হতো ক্ষতি এমন,
স্কুলের গন্ডিতে যদি থেকে যেতাম আজীবন 
মল্লিকার অম্ল মধুর ছোঁয়াকে করে বরণ --
কাঠিন্যে মোড়া পথের হয়ে যেতো সহজিয়া সমাপন। 

স্কুল জীবন শেষ করে ভর্তি হলাম স্হানীয় মহিলা কলেজে। হাজী বাড়ির মেয়ে হ'লেও আরবী থেকে ইংরেজি আমার কাছে সহজ মনে হতো। ছোটবেলায় যখন একটি শব্দের বিপরীতে কয়েকটি সমার্থক শব্দ ইংরেজি সাহিত্যে পেয়ে পুলকিত হয়েছিলাম। সেই থেকে ইংরেজির প্রতি অগাধ টান আর ভালোবাসা জন্ম নিলো। বিদেশি ভাষা সবার কাছে কঠিন মনে হলেও আমি স্কুল কলেজের সব পরীক্ষায় সর্বোচ্চ মার্ক পেতাম ইংরেজিতে। আমার বড় ভাই মাদ্রাসা থেকে আলিম শেষ করে বর্তমানে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়াতে উচ্চ শিক্ষা নিতে গেছে। যদিও চাচাজান আমার ভাইয়ের জন্য তিনি যে ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত আছেন সেখান থেকে দু'বার স্কলারশিপের জন্য কাগজপত্র পাঠান কিন্তু ভাইয়ের আবেদনগুলো কোন অজানা কারণে নাকচ হয়ে যায়। পরবর্তী আমার ভাই মালয়েশিয়ায় উচ্চ শিক্ষা চলে যায়। 

এবার আমাকে একটা সুযোগ নিতেই হবে। নিজে থেকে আগ বাড়িয়ে কিছু বললে কেউ রাজী হবে না এটাই বড় সত্য। কারণ একটাই হাজী বাড়ির অতি প্রাচীন প্রথা ভেঙে বাড়ির বাহিরে গিয়ে পড়ালেখা যেখানে বারমুডা ট্রায়াংগেল পাড়ি দেয়া সেখানে আমার বিদেশে পড়তে যাওয়ার কথা বলাটাই সংগত কারণেই বালখিল্যতা ব'লেই ধরে নিতে হবে৷ তাহলে এমন পরিস্থিতিতে এ শিলাস্তরের বিচ্যুতি ঘটাতে হলে যথেষ্ট সাবধানী হতে হবে যদিও শিলাস্তরকে গুড়ি করার শিল্পকর্ম ইতিমধ্যে ভালোভাবে রপ্ত করে ফেলেছি। এবার ফাইনাল চালটা খেলতে হবে ......

( বাকি অংশ জানতে আগ্রহী??)

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:১৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সংগত কারনেই প্রচলিত প্রথা ভেঙ্গে
নূতন কিছু ঘটছে

....................................................................................
সৌদি মেয়েরাও অনেক যুদ্ধ করে আজ গাড়ী চালানোর অনুমতিপ্রাপ্ত ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৪

বলেছেন: স্বাধীনতা হীন তায় কে বাঁচিতে চায় হে

কে বাঁচিতে চায়!!!
তবে অতি স্বাধীনতা আমাদের ধ্বংস ডেকে আনে।।।


সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভয়ঙ্কর দিকে মোড় নিবে মনে হচ্ছে।
লেখকের প্রতি অনুরোধ গতি সর্বোচ্চ ৮০ কি: মি:
সামনে জিকজ্যাক সড়ক - সাবধান।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৭

বলেছেন: খাঁচার পাখি টাকে খাঁচায় পুষে রাখলে সে যা চোখের সামনে দেখবে তাই তার কাছে মনে হবো স্বপ্ন।
আবার পাখি টাকে মুক্ত বাতাসে ছেড়ে দিলে সে যেকোনো নীড়ে বাসা বাঁধতে পারে এটা স্বার্থপরতা নয় স্বাভাবিকতা।

সমাজের অসমর্থিত কিছু দিক যা কারো কারো কাছে সুমিষ্ট আর কারো কাছে বিচিত্র।।

আমি কি কাউকে গালি দিয়েছি???

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পরিবেশটা ঠান্ডা না? আমি ভালা না

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৮

বলেছেন: যার ভালা তার তার কাছে।।

পরিবেশ সবসময় অনুকূলে থাকে না,

আপনি পুলিশের একজন কর্মকর্তা ডাকাত ধরতে গেলেন,
ডাকাত আপনাকে একে ৪৭ দেখিয়ো গালি দিলো আপনি তখন তাকে গালি না দিয়ে পরিবেশ অনুযায়ী ব্যবস্হা নিবেন
-- এটাই দর্শন, এটাই আইন।।।


ধমক দিয়ে ধর্মকে শান্তি নাকি হিংস্রধর্মে রূপান্তরিত করা হয়???




৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নারীবাদীরা সাবধান! ঠেঙ্গানো মাফ নাই। - তেতুল হুজুর

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৯

বলেছেন: নারীরা পিছিয়ে নেই - এটা তাদের অধিকার।।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যা বাস্তব লিখেন। কি হবে না হবে পরে দেখা যাবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৯

বলেছেন: একজন মানসিক রোগীর কাছে ধর্ম ও আইন ভিন্ন।।।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:২৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
ল'ভাই ,
বাকি অংশ জানতে অবশ্যই আগ্রহী পড়ে ভালো লাগলো । বুঝতে পারছিনা আপনার এই গল্পেরও নায়ক চরম দুঃখী হবে নাকি এই আছিয়া সরকারের জন্য ? পরবর্তী পর্বের জন্য রইলাম।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৩৩

বলেছেন: ধইণ্যবাদ মুক্ত নীল ভাইয়ু,,


আপনার বিজি সিডিউলের মধ্যেও সময় করে পোস্টটিকে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।


ভালো থাকুন।।।

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি ব্যাবসায়ী মানুষ এটিই এখন আমার পরিচয়।
উগ্রতায় ধর্ম কলুষিত হচ্ছে - আরো হবে। অসুস্থ ধর্ম প্রতিযোগিতা চলছে। গল্প তার নিজ রুপে চলবে এটাই আশা করবো। দেখি কি হয়।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৩৮

বলেছেন: আজ রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহের জন্মদিন।
কবি একজন খাঁটি প্রেমিক, ভালোবেসে বিয়ে করেন তসলিমা নাসরিন কে।।।
সেই ভালোবাসার সংসার বহুদুর যায়নি, ভেঙে যায় কবির সুখ।।।।

গল্প আর জীবন এক নয়,
ধর্ম আর উগ্রতা এক নয়
ভালোবাসা আর বাহুলতা এক নয়।।।


ভালো থাকুন।।।

খুব কাছে এসো না - রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্

--------- খুব কাছে এসো না কোন দিন
যতটা কাছে এলে কাছে আসা বলে লোকে
এ চোখ থেকে ঐ চোখের কাছে থাকা
এক পা বাড়ানো থেকে অন্য পায়ের সাথে চলা
কিংবা ধরো রেল লাইনের পাশাপাশি শুয়ে
অবিরাম বয়ে চলা ।
যে কাছাকাছির মাঝে বিন্দু খানেক দূরত্বও আছে
মেঘের মেয়ে অতো কাছে এসোনা কোন দিন
দিব্যি দিলাম মেঘের বাড়ীর, আকাশ কিংবা আলোর সারির।

তার চেয়ে বরং দূরেই থেকো
যেমন দূরে থাকে ছোঁয়া, থেকে স্পর্শ
রোদ্দুরের বু্‌ক, থেকে উত্তাপ
শীতলতা, থেকে উষ্ণতা
প্রেমে্‌র, খুব গভীর ম্যাপে যেমন লুকিয়ে থাকে ভালোবাসা
তেমন দূরেত্বেই থেকে যেও-
এক ইঞ্চিতেও কভু বলতে পারবে না কেউ
কতটা কাছা কাছি এসেছিলে বলে দূরত্বের পরিমাপ দিতে পারেনি পৃথিবী।

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪২

রাকু হাসান বলেছেন:

এই প্রথম পড়লাম বোকাদের নিয়ে ইতিবাচক লেখা। আসলেই এমন বোকা হওয়াটা দরকার । তবে গল্পের চরিত্রটিকে বোকা বলার চেয়ে বুদ্ধিমান বলবো আমি । কিছু বুদ্ধিমান মানুষদের আমরা বোকা বলে ধরে যা ভুল করি । সত্যিই কি তারা বোকা ? আমাদের মনে হয় তারা বুদ্ধিমান ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৫৬

বলেছেন: রাকু হাসান, মাই ডিয়ার ব্রাদার, মাই ম্যান।।।
তোমার মন্তব্য পাওয়াটা সৌভাগ্যের ও সৌন্দর্যের।।।




ভালো থেকো।।।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে কথায় আছে সব মাছেই ঘু খায়
ঘাউড়া মাছের দোষ হয়।
হুজুররাও মানুষ নয় কি? সমাজের নব্বই
পার্সেন্ট পুরুষ যখন এক নারীতে খুশিনা
তখন হুজুরদের দোষ কোথায়?
আপনি হিন্দু মুসলিম বৈদ্ধ খৃস্টান যত
সমাজই দেখুন হয়ত আপনার অজানা
কন্যা শিশুরা নিজ ঘরেই বেশী দৈহিক
পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়।
যৌথ ফ্যামিলি হলেতো কথাই নাই।
চাচা কাকা চাচতো ভাই এধরনের
অনেক আত্বিয়র হাত থেকে শিশুরা
রেহায় পায়না।
বড়রা জানলেও অনাসে চেপে যায়
কলংকের ভয়ে।
আপনি যেমন মেয়ের কথা বলেছেন
এধরনের মেয়েরাও আছে অতি অল্প।
তারা জীবনে অনেক কষ্ট পায় সামাজীক
ভাবে। তবে একটা কথা কি জানেন
পুরুষের বেলায় এসব বিষয়ে সমাজে
কোনও কলংক নাই।
আমি ছোটকালে দেখেছি আমাদের
ইসলামিক রক্ষনশীল পরিবারের
শাসন, যুবক ছেলেরা সন্ধার পরে
ঘরের বাইড়ে থাকলে কঠিন শাস্তি
দড়ি দিয়ে পুটলার মত বেঁধে গাছে
ঝুলানো হোত। তবুও দেখতাম
আমাদের বাড়ির ছেলেরা চোখের
আড়ালে নানান অপকর্ম করত।
যদিও এখন এসব শাসনের বালাই
নাই। এখন রাত বারোটা বাজলেও
যুবক ছেলেদের কোনও শাসন নাই।

টিভি ডিস অনলাইন অবাধ বিচরনে
বুড়ো গুরো সব ধর্ষক চোর বাটপারে
আমাদের দেশের রক্ষনশীলতা সব নষ্ঠ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৩২

বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে খুব সহজেই সমাজ চিত্র তুলে ধারার জন্য।
কোন পুরুষ আসলেই ফেরেশতা নয়
সবার কাম ক্রিয়া একি সমানতালে চলে
সেটা কি কেবল পুরুষের ক্ষেএে.....
-----------------------
নারী কভু নাহি চায়,
একা হতে কারো
এরা দেবী
এরা লোভী
ইহাদের অতি লোভী মন
একজনে তৃপ্ত নয়
এক পেয়ে সুখী নয়
যাচে বহুজন।। ।।
--------
সম অধিকারের এ যুগে পুরুষ নারী সমান দোষে দুষ্ট
কত পুরুষ যে ভিকটিম হচ্ছে তার হিসাব কে রাখে।।

সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।। আপনার মন্তব্য অনেক দিন পর পেলাম।।। ভালো থাকুন।।

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: শুরুটা ভালো....

দেখা যাক মোল্লাবাড়ির মেয়ে কি করেন!

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৩

বলেছেন: আপনার আগ্রহ দেখে পুলকিত হলাম।।


সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা কবিবর।।।

ভালো থাকুন ।।।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
শুভ সকাল প্রিয় লতিফ ভাই।
পড়লাম আপনার হাজী বাড়ির অন্দরমহল।
বেশ চলতে থাকুক।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম....
শুভকামনা জানবেন।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৪২

বলেছেন: শুভ সকালের
স্নিগ্ধ বারীর শুভেচ্ছা
হে শুভ্র আত্মা,,

হাজী বাড়ি আন্ধার মহলে কি কোন ভেজাল পেলেন।। একটু ইনবক্সে জানাবেন।। অবশ্য সময় করে।।।

ভালো থাকুন।। খোশমেজাজে থাকুন।।

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৮

ইসিয়াক বলেছেন: দারুণ সূচনা ......।
জমজমাট উপস্থাপন ..........।এবং চরম সত্য কথন।
প্রদীপের নিচে অন্ধকার ।
অতি ধার্মিকের ঘরে হয় উগ্রতা বেশী দেখা যায় নয় তো বাধন ছেড়া বিদ্রোহীর জন্ম হয়।
চলতে থাকুক ...........।
ধন্যবাদ প্রিয় ভ্রাতা।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৪৬

বলেছেন: ভোরের পাখি,,

এটি একটি এক্সপেরিমেন্ট গল্প।।

দেখা যাক কতদূর গড়ায়।।।

অতি ধার্মিকের ঘরে হয় উগ্রতা বেশী দেখা যায় নয় তো বাধন ছেড়া বিদ্রোহীর জন্ম হয়।--এককথায় গল্পের একদম নাড়ী ধরে হেঁচকা টান দিলে ভ্রাতা আমার।।।
ক্রোধকে কন্ট্রোল করার ক্ষমতা না থাকলে মানব হৃদয় ক্ষত বিক্ষত হবেই।।


সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
সহি সালামতে থাকুন।।।

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি অভিজ্ঞ মানুষ।
লিখতে থাকুন। সাথে আছি।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৪

বলেছেন: আপনার সিকি ভাগের এক ভাগও অভিজ্ঞতা নেই।।।

শুভ সকাল।।।

আপনি লিখুন,, আমরা পড়বো।।

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উপরের প্যারাটা ছোট করে দিলে পড়তে সুবিধা হতো ভাইটি

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

বলেছেন: সাজেশনের জন্য কৃতজ্ঞতা বোনটি।।।


ভালো থাকুন।।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায়

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।।

আরো কোন সাজেশন আশা করছি।।।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরিব্বাস!

আরেক দারুন সিরিজের দা হটেটষ্ট শুভারম্ভ!
হা হা হা

একেবারে মনের গহনে ডুব দিয়ে তুলে আনা গল্পে ভাললাগা।
অবশ্যই অপেক্ষায় ভায়া

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

বলেছেন: প্রিয় কবি,
সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।

একটু ভিন্নরূপে গল্পটিকে লেখার ইচ্ছে আছে। সাথে থাকবেন।।।

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, বোকা সেজে ধোঁকা দেয়া যুতসই শিল্পকর্ম। কথাটা মনে ধরেছে।
একবার মুন্সির হাট গিয়েছিলাম। সেখানে এক বোকা ছেলে আছে যাকে ১০,২০,৫০ টাকা দিলে নেয় না। তার চাহিদা ৫ টাকা। দুরের কোন মেহমান এলে ব্যাবসায়িরা এই বোকাকে ডেকে খেলাটা দেখায়। তার সামনে ৫,১০,২০,৫০,১০০ টাকার নোট রাখা হয় সে সেখান থেকে বেছে ৫ টাকার নোটটাই নেয়।
একদিন তাকে আপন সেজে কেউ একজন জিজ্ঞেস করল- তুই ৫০,১০০ টাকার নোট নেস না কেন? সেটাই কি তোর জন্য লাভ জনক নয়?
বোকা জানালো- ৫০,১০০ টাকার নোট নিলে খালাটা সেদিনই শেষ হয়ে যাবে । =p~ =p~

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪০

বলেছেন: প্রিয় লিটন ভাই,
আপনার চমৎকার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক বোকা আছে যাদেরকে আমরা কোল্ড ব্লাড, গভীর জলের মাছ বলি।।


এই গল্পের খাতিরে সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন নিয়ে কিছু অনলাইন স্টাডি করেছিলাম তখন
আপনার গতকালের পোস্টের একটি কথা বারবার মনে হচ্ছিল -- চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ এক লোক হয় কিভাবে।। দুটি ভিন্ন বিষয়।।

সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা।।

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার সিকি ভাগের এক ভাগও অভিজ্ঞতা নেই।।।
শুভ সকাল।।।
আপনি লিখুন,, আমরা পড়বো।।

আমি একজন অধম। শুধু অধমই না অভাগাও বটে। আপনারা দয়া করে আমার লেখা পড়েন তার জন্য আপনি আপনাদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪২

বলেছেন: আপনি অভাগা নাকি সৌভাগ্যবান সেটা জাতি দেখতে পাচ্ছে।।
আপনি একজন পেশাদার "লেখক"

আমি মনে করি প্রতিটি সমাজে লেখকদের জন্য আলাদা বেতন ও রাষ্ট্রের সুযোগ সুবিধা দেওয়া উচিৎ।।

আপনাকে জানাই শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।।।

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: লতিফ ভাই
সাহিত্যলোপ এর নামে আপনি আমার গল্পের মন্তব্যে যা লিখে এসেছেন সেটা কিভাবে লিখলেন?
আপনার গল্পে যা দিয়েছেন তার তুলনায় আমি শালীনতার দিক থেকে দুধভাত। তবে আমি এটা নিয়ে কোন ভুল ধরতে যাব না। কারণ চরিত্রের চিত্রায়িত করতে যেয়ে যে কোন ভাষা আসতেই পারে, তবে সেটা অতিরিক্ত বা বাহুল্য কিনা সেটা পাঠকই ঠিক করবে।

যে কোন পরিবারের মেয়েই খারাপ হতে পারে। শুধুই হুযুর বাড়ির নাম আসবে কেন? ধর্মের সাথে ব্যক্তিগত স্খলনের কি সর্ম্পক? আপনার এই লেখা ব্লগের অনেককেই খুব খুশি করবে। এদের অনেকেই ব্লগে দিনরাত ইসলামের নামে আজে বাজে কথা বলে বেড়ায়। আপনিও কি সেই দলে যোগ দিলেন? খুব মনক্ষুন হয়েছি।



১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

বলেছেন: ভাই,
আপনাকে সাহিত্যলোপ বলে কোন অযাচিত আঘাত দিয়ে থাকলে দুঃখিত।।

আমি একজন পাঠক হিসাবে যা মনে এসেছে তাই বলেছে অবশ্য আপনার অনুমতি সাপেক্ষে।।


আপনার গল্পে যা দিয়েছেন তার তুলনায় আমি শালীনতার দিক থেকে দুধভাত--
অশালীন কোন কিছু চোখ পড়লে বলবেন এটা আশা করি।।


যে কোন পরিবারের মেয়েই খারাপ হতে পারে। শুধুই হুযুর বাড়ির নাম আসবে কেন? ধর্মের সাথে ব্যক্তিগত স্খলনের কি সর্ম্পক?

জ্বি, ""এটি একটি ফিকশন গল্প "" একটি এক্সপেরিমেন্ট।।

আমি একটি রক্ষণশীল সমাজের মেয়ের চরিত্র ভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন স্বাদে তুলে ধারতে চাইছে।
আপনি আমেরিকার লেখিকা স্টেপনি ড্যানলারের বেস্ট সেলার উপন্যাস "" সুইটবিটার "" পড়বেন।।
একজন নারী সমাজের দৃষ্টিতে যতটা রক্ষণশীল তার ভেতরটা ততটাই খোলামেলা।
একজন নারীর বায়োলিক্যাল চাহিদা পুরুষের মতোই। শারিরীক চাহিদা কেউ অস্বীকার করতে পারে না তবে প্রকৃতির ও বিধাতার কাছে মানুষ নিতান্তই তুচ্ছ।। মানুষের নিয়ন্ত্রণে তাকে দারস্থ হতে হয়ে প্রকৃতির চিকিৎসা।। আস' ও সামুদ বংশের কাহিনি আপনার জানা আছে।

সফল যৌনমিলন ছড়া কোন প্রাণীকুল বিস্তার লাভ করতে পারে না তাই ... বাকিটা গল্পে



আপনার এই লেখা ব্লগের অনেককেই খুব খুশি করবে। এদের অনেকেই ব্লগে দিনরাত ইসলামের নামে আজে বাজে কথা বলে বেড়ায়। আপনিও কি সেই দলে যোগ দিলেন? খুব মনক্ষুন হয়েছি।
পুরোটা না পড়ে আপনার কাছ থেকে এমন নেগেটিভ মন্তব্য আশা করি নি।। কোন দল বলে আপনি কি বুঝাতক চাচ্ছেন জানি না তবে ধর্ম ও বিজ্ঞান কেউ কেউ অস্বীকার করার কোন 'জো' নেই।।।

ভালো থাকুন।।।

২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

নতুন বলেছেন: অতিরিক্ত শাসন, বেশি ধমীয় গোড়ামী বেশির ভাগ সময়েই বাধ ভেঙ্গে গিয়ে প্রতিরোধ শুরু করে।

ঘরের ভেতরে শিশুদের এই রকমের আচরন মনে হয় খুবই কমন আমাদের দেশে.... হয়তো খবই কম নারীই আছে যাদের এমন পরিস্থিতিতে জীবনে পড়তে হয় নাই।

আসলে মানুষের যতদিন পযন্ত নিজেস্ব জীবন দশ`ন তৌরি না হয় ততদিন বাইরের ভয় , শাসন বা ধমীয় বাধা মানুষকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা।
যখন নিজের ভেতর থেকে জীবন দশ`ন আপনাকে বলবে যে এটা খারাপ কাজ এবং করা ঠিক না, তখন মানুষ আসল ভালো মানুষে পরিনত হয়।

চলুক কাহিনি তার নিজের মতন, মোটামুটি ভালোই হয়েছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০২

বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন ভাই,
চাইল্ড এবিউজিং শব্দটি আমাদের দেশে আছে কি না জানা নেই।।

প্রতিটি মানব শিশুর সুন্দরভানে বেঁচে থাকা ও বেড়ে ওঠার দায়িত্ব পরিবারের তবে দেখাযায় আমাদের সমাজে শিশুরা কোন না কোনভাবে পরিবারের নিকটতম আপনজন কতৃক শারিরীক ও মানসিক এবিউজের স্বীকার হচ্ছে।।


সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা।।

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগের মন্তব্যে 'খালাটা'র স্থলে 'খেলাটা' হবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০২

বলেছেন: সেটা বুঝেছি ভাই।


ভালো থাকুন।।

২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

আখেনাটেন বলেছেন: সাহস আছে আপনার বলতেই হয়......

আমরাও নজরে রাখলুম হাজী বাড়ির মেয়ে কই থেকে কই যায়.......

তবে ঠাকুরমাহমুদের মতো বলতে হয়:
লেখকের প্রতি অনুরোধ গতি সর্বোচ্চ ৮০ কি: মি:
সামনে জিকজ্যাক সড়ক - সাবধান।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০৯

বলেছেন:
মহান সেনাপ্রধান,


আপনার আগমনে ধইণ্য হলাম।।

বেশি স্পিড হয়ে গেলে আপনি ড্রাইভিং সিটে চলে আসবেন -- হা হা।।

একটু সমালোচনা দিলে ভালো হতো না।।


২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আখেনাটেন ভাই, ধন্যবাদ।
ল ভাই, লং বিচ হাই ওয়েতে আছেন, সামনে ১০০ কিলো মিটারের মধ্য ধারে কাছে পুলিশ পেট্রল নাই, তাই স্পিড বাড়াতে পারেন। চলুক।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৭

বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আখেনাটেন ভাই, ধন্যবাদ।
আখেনাটেন বলেছেন: সাহস আছে আপনার বলতেই হয়................


পরিবেশ মনে হয় অন্ধকারের রাতের মতো ...........।

সত্যিই ...........কনফিউজ. ডট. কম।

২৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৯

সোহানী বলেছেন: এখন কোন কমেন্টস নয়, আগে আপনার লিখার গতিবিধি দেখে বলবো....................

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৩

বলেছেন: আপনার আইডিয়াটা বলে ফেলুন না -- কোনদিকে মোড় নিতে পারে....??

আপনার নজরে রাখার ফলে ড্রাইভার আরো সর্তক।।।




২৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩৫

আনমোনা বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভয়ঙ্কর দিকে মোড় নিবে মনে হচ্ছে।
লেখকের প্রতি অনুরোধ গতি সর্বোচ্চ ৮০ কি: মি:
সামনে জিকজ্যাক সড়ক - সাবধান।


আশা করি ড্রাইভারও দক্ষ, সামলাতে পারবে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৪

বলেছেন: আশা করি ড্রাইভারও দক্ষ, সামলাতে পারবে।-- মনে হচ্ছে আমবার সিগনাল!!!

বুঝে শুনে এগুতে হবে বৈকি।।।


পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।

২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পরিবেশ মনে হয় অন্ধকারের রাতের মতো ...........। ভৌতিকও কিছুটা। লিখবো নাকি ভৌতিক কোনো গল্প? ভূতের গল্প অবস্য শীতের দিনের রাতেই ভালো লাগে। সাথে খেজুরের গুড় আর মুড়ি।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩১

বলেছেন: ভৌতিক গল্প লিখুন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.