নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কতোজন শহীদ হয়েছেন / নিহত হয়েছেন / হত্যা হয়েছেন? এর সঠিক পরিসংখ্যান কখনো কি তৈরি হবে? যেই যেই পরিবার সন্তান হারিয়েছেন তাঁরা তো শেষ, হয়তো উক্ত পরিবারে আয় রোজগার করার মতো আর কেউ নেই। তাঁদের কি সরকারি ভাবে ভালো মন্দ কোনো ব্যবস্থা করা হবে? পুনর্বাসনের কোনো ব্যবস্থা?
কেউ কেউ বলছেন শত শত শহীদ হয়েছেন / নিহত হয়েছেন / হত্যা হয়েছেন। কেউ কেউ বলছেন হাজার হাজার শহীদ হয়েছেন / নিহত হয়েছেন / হত্যা হয়েছেন। এখন কথা হচ্ছে সঠিক পরিসংখ্যান কতো? এই ২০২৪ সনে দাড়িয়ে সঠিক পরিসংখ্যান তৈরি করা কি খুব কঠিন কোনো কাজ? যারা শহীদ হয়েছেন / নিহত হয়েছেন / হত্যা হয়েছেন তাঁদের নিশ্চয় পরিবার পরিজন আছেন, আত্মীয় পরিজন আছেন, পাড়া প্রতিবেশী আছেন, স্থায়ী অস্থায়ী বাড়ি ঘর ঠিকানা আছে। ডাটাবেজ তৈরি করা কি সম্ভব? নাকি সম্ভব না !
সরকার অথবা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র কেউ এই বিষয়ে কিছু বলছেন না, বা বলছেন বলে মনে হচ্ছে না। তাহলে এই বিষয়ে কে কথা বলবেন? কবে বলবেন? প্রতিটি নিহতের পরিবার পঙ্গু হয়ে গিয়েছে। এই পঙ্গু পরিবারকে সরকার কিভাবে সহযোগিতা করবেন?
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০
হাওয়াই ফাইভ ও বলেছেন:
সরকার / শিক্ষার্থী / বৈষম্য বিরোধী ছাত্র / এমন কি বাংলা ব্লগার কেউ কি এই বিষয়ে কিছু বলেছেন? কেনো বলছেন না? না বলার পেছনে কারণ কি?
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১
নতুন বলেছেন: এটা নিয়ে কথা হচ্ছে, কাজও হচ্ছে আশা করি।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫
হাওয়াই ফাইভ ও বলেছেন:
কোথায় কথা হয়েছে, কাজও হচ্ছে অনুগ্রহ করে তার নিউজ লিংক জানাবেন।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫
নতুন বলেছেন: Click This Link
https://www.bd24live.com/bangla/738235
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত-নিহতদের তথ্য সংগ্রহে নতুন পদ্ধতি
ছবি: প্রতিনিধি, বিডি২৪লাইভ
কোটা সংস্কার দাবির আন্দোলনে আহত এবং নিহত ছাত্র-হনতার পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়নের তথ্য সংগ্রহের জন্য ওয়েবসাইটে সম্পূর্ণ নতুনভাবে একটি তথ্য সংগ্রহ সিস্টেম তৈরি করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্য বিষয়ক উপ-কমিটি।
বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (ডুজা) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কমিটির প্রতিনিধিরা। ওইদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (এমআইএস) পরিচালক প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান এর সাথে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য উপ-কমিটির প্রতিনিধি দলের পক্ষে সদস্য সচিব তারেকুল ইসলাম ও সদস্য আবদুল্লাহ ইবনে হানিফ আরিয়ান বৈঠক করে এ পদ্ধতি চালু করেন।
লিখিত বক্তব্যে স্বাস্থ্য উপ-কমিটির সদস্য সচিব তারেকুল ইসলাম বলেন, প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান এর সাথে বৈঠকে আহত এবং নিহতদের তথ্য সংগ্রহে গঠিত ওয়েবসাইটের অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা হয়। এতে প্রায় সম্পূর্ণ নতুনভাবে তৈরি একটি তথ্য সংগ্রহের সিস্টেম (ম্যানুয়াল: t.ly/3Q314) প্রদর্শন করা হয়, যাতে হাসপাতালগুলো আহত এবং নিহতদের তথ্য আপলোড করতে পারবে।
তিনি আরও বলেন, হাসপাতাল ছাড়াও আহত এবং নিহতদের তথ্য সংগ্রহে আমরা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদেরও তথ্য ইনপুট দেয়ার ব্যবস্থা রাখার জন্য প্রস্তাব উত্থাপন করেছি। যাতে যারা হাসপাতালের লিস্টে নেই তারাও তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। এছাড়া নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালেও প্রমাণ প্রদর্শনপূর্বক তথ্য দেয়া যাবে, তবে তা ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রতিটি উপজেলা ও সরকারি হাসপাতাল কেন্দ্রিক ভলিন্টিয়ার টিম দেয়া হবে যারা কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করে কাজ করবে বলে জানান তিনি।
আহতের পরিমাণ সম্পর্কে তিনি বলেন, এমআইএস এর তথ্য অনুসারে ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট এ আগের ১৫ দিনের তুলনায় সরকারি ডেটাবেজ এ ১০.৯৭৯ টি কেইস বেশি রেজিস্টার হয়েছে। নিহত শহিদদের আইডেন্টিটি প্রমাণের (যাদের ডেথ সার্টিফিকেট নেই) জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিতে উপজেলা ভিত্তিক এবং সরকারি হাসপাতাল কেন্দ্রিক কার্যক্রম পরিচালনায় প্রতিটি জেলার সিভিল সার্জনসহ সকলকে নির্দেশনা দেয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
উপজেলা পর্যায়ে কাজ সম্পর্কে তারেকুল বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের কাছে আমাদের বার্তা অতি দ্রুত পৌঁছাতে আমরা লাইন ডিরেক্টর (উপজেলা হেলথ কেয়ার) সোহেল মাহমুদ এর সাথে সরাসরি বৈঠক করেছি। বৈঠকে এমআইএস এর ডেভেলপকৃত ওয়েবসাইটে তথ্য সংগ্রহের প্ল্যানিং তুলে ধরা হয়। কোন ধরনের কালক্ষেপণ ব্যতীত যথাযথ ব্যবস্থা নিবে বলেছেন লাইন ডিরেক্টর।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২
হাওয়াই ফাইভ ও বলেছেন:
নিহতের পরিবারের জন্য এই মুহুর্তে জরুরী ব্যবস্থা নেওয়াটা খুবই দরকারি বিষয়। নিহতের পরিবারকে সরকারি ভাবে বাড়ি ঘর স্বাস্থ্য সেবা সহ মাসিক ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা নিতে হবে।
দেখা যাক কি হয়। আর নিহতের সঠিক পরিসংখ্যান জানাটা খুবই জরুরী। ধন্যবাদ।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
জুন বলেছেন: খুব দ্রুত এই পরিসংখ্যান করাটা আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। নাহলে আমাদের গোল্ড ফিশ মেমোরি জাতি অল্প দিনেই ভুলে যাবো কত বাবা মা সন্তান হারা হয়েছেন, কত বোন বিধবা হয়েছেন, কত সন্তান বাবা মা হারিয়েছেন। জাতি হিসেবে এই হিসাব না রাখলে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে স্বৈরাচারের গুলিতে যারা নিহত হয়েছেন তাদের রক্তের সাথে বেইমানী করা হবে, হবে অন্যায়। আমি আপনার সাথে একমত।
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলনের সম্ন্বয়কদের উপদেষ্টা হিসাবে নেয়াটা চরম ভুল হয়েছে। তাদের দরকার ছিল মাঠে উপস্থিতি। একটা রাজনৈ্তিক দল গঠনের দিকে তাদের মনোনিবেশ করা উচিত ছিল। তাহলে তারাই পারতো এই ইস্যূগুলো নিয়ে কথা বলতে।
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ডাটাবেইজ তৈরীর প্রক্রিয়া সবে মাত্র শুরু হয়ছে, এখনে তথ্য দিন। প্রতিটি ঘটনাই ম্যানুয়ালী ভেরিফাই করা হবে তাই ভুল তথ্য যোগ হবার সম্ভবনা নেই বললেই চলে।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০০
কামাল১৮ বলেছেন: শহীদ হওয়াটাই একটা বড় পুরস্কার।সারা জীবন পুন্য করেও বেহেস্তে যাবার নিশ্চয়তা নাই।শহীদ হলে বিনা হিসাবে বেহেস্ত।
পরিবার গুলির জন্য কোন একটা স্থায়ী ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।আলম গ্রুপের যে গাড়ীগুলো বিএনপি নিয়ে গেছে সেইগুলি উদার করে বিক্রি করে সাহায্য করা যায়।
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩১
ধুলো মেঘ বলেছেন: আহতদের তথ্য হয়তোবা জানা সম্ভব, কিন্তু নিহতদের তালিকা করাটা একটু কঠিন। বিশেষ করে সাভারের গাড়ি পোড়ানোর বীভৎস দৃশ্য দেখে অনুমান করা কঠিন নয় নরপিশাচি হাসিনার ক্ষোভের আগুনে পুড়ে কত কত লাশ নাই হয়ে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬
আহলান বলেছেন: এটা সর্বাগ্রে থাকা দরকার ছিলো