নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্প্রতি একটি জরিপে দেখা গেছে ভারতে প্রতি ২০ মিনিটে একজন নারী ধর্ষিত হন। ২০১১ সালে গোটা ভারতে ২৪ হাজার ধর্ষণের মামলা হয়েছে। এর মধ্যে দিল্লী শহরেই ৫৭০ টি মামলা হয়েছে। এ বছর দিল্লীতে এ পর্যন্ত ৬৩৫ টি ধর্ষণের মামলা দায়ের হয়েছে। জি-২০ এর দেশগুলোর মধ্যে নারীর জন্য সবচেয়ে অনিরাপদ দেশ হিসাবে দাবি করা হয়েছে ভারতকে। শুধু ধর্ষণ নয়, নারী নির্যাতন , অপহরণের ঘটনায় প্রতি বছর ২৫ লাখের বেশি মামলা দায়ের করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিচার পায় না অভিযোগকারীরা। ভারতের ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর পরিসংখ্যান বলছে , ২০১১ সালে গোটা দেশে ধর্ষণ বেড়েছে প্রায় ৯ শতাংশ। সার্বিকভাবে নারীর ওপর অত্যাচারের ঘটনা বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। সর্বশেষ গণধর্ষণের শিকার জ্যোতি। শোকের জলে ভাসছে গোটা ভারত। ঘরে কি বাইরে শোকের মাতম ডুকরে ডুকরে উঠছে। সান্তনার ভাষা নিষ্প্রয়োজন। একশ ত্রিশ কোটি মানুষ ক্ষোভের দাবানলে পুড়ছে। অন্ধকার ভারতের ঘোমটা খুলে গেছে। বেরিয়ে এসেছে বর্বর ভারতের নগ্নমূর্তি। জ্যোতি হয়ে উঠেছে পাষাণ ভারতের প্রতিনিধি। জীবন দিয়েই তাকে প্রমাণ করতে হল নারীর জন্য কতটা নির্মম তার দেশ। ১৬ ডিশেম্বর তার ওপর বয়ে যাওয়া ধর্ষকদের বর্বরতার ঝড় তাকে বিধ্বস্ত করলেও জীবনের লড়াইয়ে জিততে চেয়েছিল জ্যোতি। পুরো ভারতে প্রার্থনার করুন সুর বেজে উঠেছিল। তবুও বাচেনি জ্যোতি । শনিবার, ২৯ ডিসেম্বর ভোর ৪টা ৪৫ মিনিটে বিদায় নিঃশ্বাস ফেলে চলে গেল জ্যোতি। স্বপ্নমাখা ২৩ বছরের এক জীবন প্রদীপ ধপ করেই নিভে গেল। জ্যোতির মরণের খবর ছড়িয়ে পড়তেই ভারতসহ গোটা বিশ্বে ধর্ষণের বিরুদ্ধে নিন্দার ঝড় উঠছে। প্রকৃতপক্ষে সারাবিশ্বে ধর্ষণের একমাত্র প্রধান কারণ পোষাকের অশ্লীলতা। আর ভারতে পোষাকের অশ্লীলতা মাত্রাতিরিক্ত। এই ধরণের পোষাক পরিহিত মেয়েদেরকে দেখলে শরীরে কামনা জাগ্রত হয়। বর্তমান যুগে মোবাইলের পর্ণ ভিডিও ধর্ষনের আরেকটি কারণ। ভারতের টিভি চ্যানেল গুলোতে যে ধরণের অনুষ্ঠান প্রদর্শিত হয় তা দেখলে যে কোন ছেলে মেয়ের দেহে কাম উদ্দীপনা জাগ্রত হবে।
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
জানতেএলাম বলেছেন: ++++++++++++ sobi gulo ki na dile hoto na!!!
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
ভালোরনি বলেছেন: ভারত আমিও ভালা পাই না।
কিন্তুক আপনি যে ফুডুক দিছেন তাতে দুই নম্বর আফা কিন্তুক আমগো দেশেরই মোঢেল। উনার নাম সোহানা সাবা।
বস, একটু হিসাব কইরা, হ্যা।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৭
শোয়েব হাসান বলেছেন: +
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৬
রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: একটু ভিন্নমত দিচ্ছি।
আপনার কথামত খোলামেলা পোশাক পরা ও রেপ যদি সমানুপাতিক হয় তাহলে সুইডেন, নরওয়ের মত দেশে তো রেপের সংখ্যা আকাশ ছোয়া হত। কিন্তু বাস্তবে আপনি যেকোন ক্রাইম স্ট্যাটিসটিকস দেখলেই বুঝতে পারবেন যে এধরনের অপরাধের হার ঐসব দেশে খুবই কম।
তবে এটুকুও না বললে মিথ্যা হবে যে বলিউডের কিছু কিছু পরিচালক প্রযোজক তাদের সিনেমার ত্রুটি ঢাকতে কিছু আইটেম সং ঢুকিয়ে দেন। (যেরকম অনেক হোটেলে রান্নার দোষ ঢাকতে যেকোন খাবারে কড়া মশলাপাতি দিয়ে দেয়)