নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
কিছুদিন আগে গণঅধিকার পরিষদের এক যুবক ঢাকার অলি-গলিতে হ্যান্ডমাইক হাতে ভারতের পণ্য বর্জনের প্রচারণা চালিয়েছেন। সে খবর বিবিসিতে পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলো ।
আমরা সেই জাতি যার নেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ৯০ বছর বয়সে ফারাক্কা লং মার্চে ভারতের আগ্রাসী মনোভাবকে চ্যালেঞ্জ করে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন । এজন্য ১৬ই মে রাজশাহী শহর থেকে লংমার্চ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
এই ভাসানী আওয়ামী লীগর প্রতিষ্ঠাতা । অথচ আওয়ামী লীগ কতটুকু নিমক হারাম হলে ভাসানীর নাম মুচে দিয়ে ভারতের দালালি কিংবা পা চেটে পুরো দেশটা তাদের হাতে বিলিয়ে দিয়েছিলো ।
আমাদের পানির নায্য হিস্যা চাই । কি দোষ ছিলো ফেনীবাসীর? এটা খুন । এটা জেনসাইড । যুদ্ধের সামিল । একটা জনপদকে এভাবে ডুবিয়ে মারার ইতিহাস পৃথিবীতে যে কয়েকটি ঘৃন্য জঘন্য ঘটনা আছে তার মধ্যে অন্যতম । বিচার চাই ।
আমাদের চেতাইস না ভাই । আন্দোলন শুরু হয়ে গেলে বয়স, সরঞ্জাম কোন কিছু ই ফ্যাক্ট না ।
একাত্তরে আমাদের মুক্তিযাদ্ধা যারা অস্ত্র পায়নি তারা একটি কথা ই বলতো, আমাদের ঠ্যাং ই লাঠি ।
আমরা আবাবিল পাখির মতো । গর্জে উঠলে সবাই এক সাথে হয়ে দুই পায়ে দুটো ছোট পাথর নিয়ে আঘাত শুরু করবো, যা মোকাবিলা করার শক্তি পৃথিবীর কারো নেই ।
আজ ফেনীকে মৃত ঘোষণার মধ্য দিয়ে যে লড়াই শুরু হলো তা মাথা উঁচু করে বাঁচার ।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
কামাল১৮ বলেছেন: এখন আ,লীগ নাই।আসা করি সব সমস্যার সমাধান হবে।মূল সমস্যা দ্রব্য মূল্য।ভারত তার সীনান্তে থাকা সব ট্রাক ফিরিয়ে নিচ্ছে।অতি সত্তর এই সব দ্রব্যের এলসি করা দরকার নিকটের কোন দেশে, নয়তো এর প্রভাব খুব খারাপ হবে।
৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
নতুন বলেছেন: ভারতের বাংলাদেশে পন্য বিক্রি চ্যারিটি না। তাদের লাভের জন্যই করে।
আগে তারা এক তরফা সুবিধা নিতো। এখন যদি অন্যদেশের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হয় তখন তাদের কাজকাম অন্য রকমের হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
নয়া পাঠক বলেছেন: পোষ্টে সহমত। তবে ভারত অনেক ক্ষেত্রেই নিজেদের স্বার্থ ছাড়া আর কিছু বুঝতে চায় না। অনেকটাই বিগত স্বৈরাচারী নেত্রীর মত একরোখা। তবে তারা একরোখা হলেও তাদের মধ্যে দেশপ্রেম রয়েছে, তারা আমাদের পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতিবিদদের মত নয়। তাদের দেশে আইন এবং জনগণ খুব সচেতন। তারা নিজেরা বাঁচার জন্য বাঁধ দিয়ে সারাবছর চাষে পানি সরবরাহ করে আবার বর্ষায় এই বাঁধের কারণেই তাদের বন্যা দেখতে হয়। তখনি তারা এর দুয়ার খুলে সব পানি ছেড়ে দেয়, নিজে বাচলে বাপের নাম।