নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
১.
'আজোমুআসাসৈ' একটি পাসওয়ার্ড ৷ mpsz গ্রহ থেকে হারিয়ে গেছে ৷ অনুভূতি প্রকাশের কোডগুলো দ্রুত ফিরিয়ে আনতে না পারলে তাদের নয় বরং পৃথিবী নামক গ্রহ থেকে ভালবাসা হারিয়ে যাবে ৷ mpsz গ্রহের জীবগুলো শব্দ ছুঁয়ে শব্দ খেয়ে বাঁচে ৷ অদ্ভুত রহস্যে ঘেরা গ্রহটি, পাসওয়ার্ড কনফার্ম করে দ্রুত ইনস্টল দিতে না পারলে যে কোন মুহূর্তে এরিকোমিক লুম্বিক নামক গ্যাসীয় নলটি ক্রাশ খেয়ে তা পৃথিবীর বুকে ছড়িয়ে পরবে, পৃথিবী নামক গ্রহের একটি প্রাণীর বুকেও ভালবাসা নামক অনুভূতিটি বেঁচে থাকার সম্ভবনা থাকবে না ৷ অন্যদিকে পৃথিবীর মানুষগুলো ইতোমধ্যে গ্রহটির নাম শুনেছে , ঐ গ্রহে জীবনের সন্ধান করছে বিজ্ঞানীরা তবে দুটি গ্রহের মধ্যে পার্থক্য বিস্তর, পৃথিবী অন্যায় অবিচারে ঘেরা আর mpsz গ্রহে পাসওয়ার্ড ইনস্টল দিলে কেউ অন্যায় ছুয়ে দেখে না, সমস্যা অন্য জায়গায়, mpsz গ্রহের যে কেউ চাইলে পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করতে পারে, পৃথিবীর মত কনফার্ম এবং পূর্ব পাসওয়ার্ড দেওয়া লাগে তবু ও পৃথিবীর স্বার্থে পূর্ব পাসওয়ার্ডটি দরকার, কারণ mpsz কারো ক্ষতি করে না ৷ হ্যাঁ mpsz গ্রহবাসী পৃথিবীর ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সচেতন ৷ তবুও তাদের কোন ক্ষোভ নেই ৷ তবে পূর্বের পাসওয়ার্ডটি উদ্ধার করতে না পারলে লাইন প্রিন্ট টার্মিনাল নামক প্যারালাল পোর্ট ক্রস করবে, সিরিয়াল পোর্টের পিন ওয়ান থেকে পিন নাইনের রিসিভ, ট্রান্সমিট, টার্ম সিগনাল গ্রাউন্ডের ঠিক মাঝখানটাই ত্রুটি দেখা দিবে পিন সিক্স থেকে পিন নাইনের রিকুয়েস্ট টু সেন্ড, ক্লিয়ার টু সেন্ড ক্রাশ করে গ্যাসটি ছড়িয়ে পড়বে দ্রুত, সময় হাতে সাত দিন মাত্র
২.
মনিটর পোর্টের পনেরটি পিন চেক করা হলো সাথে ইউএসবি পোর্ট, পিএস2 পোর্ট, নেটওয়ার্কিং পোর্ট কোথাও কোন ক্লু খুজে পাওয়া যাচ্ছে না ৷ পৃথিবীর সাথে যৌথ প্রচেষ্টায় সমস্যাটির সমাধানের কথা চিন্তা করছে mpsz বিজ্ঞানীরা ৷ পৃথিবীবাসীর এলিয়েন কিউরিসিটি ভীতি সম্বন্ধে তারা জানে তবুও তাদের অনুভূতি বাঁচাতে রিস্ক নিতেই হবে ৷ অতি দ্রুত রিডমিক স্পেস যান 2211 করে পৃথিবীর উদ্দেশ্যে ছুটছে তারা, পৃথিবীর প্রযুক্তির সাথে সমন্বয় করতে হবে টার্মিনাল পাসওয়ার্ড খুজে পাওয়া না গেলে দ্রুত ৷ ভিনদেশী বাসায় ট্রেনিং প্রাপ্ত mpsz বিজ্ঞানীদের দল পৃথিবীতে পৌছার পর কান, ত্বক, নাকের বৈসাদৃশ্যে কারণে তাদের বন্দী করে রাখা হয় ৷ কোন রকমেই সমস্যাটি পৃথিবীর মানুষকে বুজানো যাচ্ছে ৷ এলিয়েন এলিয়েন আর ম্যাড ম্যাড শব্দ ছাড়া কিছুই শুনা যাচ্ছে না নিরাপত্তা বেষ্টনিতে, অবশেষে তারা বুজাতে সক্ষম হলো বেপারটি ৷ পৃথিবীর চৌকস বিজ্ঞানীদের একটি দল বসল তাদের সাথে ৷ সেই দলের অন্যতম একজন সদস্য বাংলাদেশের কেরামত আলী ৷ পৃথিবীর প্রযুক্তির সম্বন্ধে mpsz বিজ্ঞানীদের ধারণা নিতে হবে প্রথমে ৷ একে একে আইবিএম, মাইক্রোসফট, গুগুল ইনকর্পোরেটেড, ইনটেল কর্পোরেশন, ওরাকল কর্পোরেশন ঘুরে দেখতে লাগল সর্বশেষ আসল কেরামত আলী কর্পোরেশনে সেখানে একদল যুবক বসে ছক্কা খেলছে ৷ ওরা ছক্কা খেলছে কেনো? প্রশ্নের উত্তরে কেরামত আলী বললো, ওরা শর্ট টাইম মেমোরি লুজ ৷ কাজের সময় খেলা ভুলে যায় আর খেলার সময় কাজ তবে এরা শর্টকাটে সব সমস্যা সমাধান করতে পটু ৷
৩.
Mpsz বিজ্ঞানীর মোটামুটি ধারণা নিয়ে কাজ আরম্ভ করলো সময় খুব কম, বাদ সাধলো কেরামত আলী আজ এলিয়েনদের গোপন কক্ষে তার বাসায় দাওয়াত ৷ আইটেম কিছু শব্দ আর অনুভূতি প্রকাশ ৷ নানা রকম অনুভূতি প্রকাশের সাথে মত বিনিময় চলতে লাগলো ৷ ঐ দিকে শব্দ ছুয়ে শব্দ নিয়ে শব্দ খেয়ে রাতটি কেটে গেল ৷ তবে পৃথিবীর মানুষ mpsz এর ন্যায় শব্দ খেয়ে বাঁচে না, তাদের অনেক কিছু খেতে হয় ৷ তারপর সকাল হলেই, mpsz বিজ্ঞানীরা মার্ক-১, এবিসি থেকে শুরু করে একে একে এনিয়েক-১, z3, এডস্যাক, ইউনিব্যাক-১, সিডিসি-৬৬০০, টিএক্স-ও, পিডিপি-৮, B2/3500, IBM system 360, এ্যালটেয়ার ৮৮০ চেক করে দেখতে থাকলো ৷ পৃথিবীর সাথে mpsz এর কোন সমন্বয় হচ্ছে না ! তবে কি অনুভূতি প্রকাশক ভালবাসা পৃথিবীতে থেকে হারিয়ে যাবে? এভাবে IBM-pc, IBM-3033, Hp-3000 পোর্টের সমন্বয় সাধন করে ও ব্যর্থ হলো mpsz, তবে এর মধ্যে পৃথিবীর মানুষগুলো তাদের ব্যপারে জানতে পারলো ৷ এলিয়েনদের খুব সহজে ভালবেসে আপন করে নিল mpsz গ্রহের বিজ্ঞানীদের পূর্বের ভূল ধারণা ভুল প্রমাণিত হতে থাকলো তবে তারা পৃথিবীর ব্যাপারে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে যা শুনতো তা মিথ্যে? এটা কিভাবে সম্ভব পৃথিবীর বুকে ভাল খারাপ মানুষ একসাথে বসবাস করা?! আর একটা মজার ব্যপার, এই গ্রহের প্রাণীদের নাম মানুষ যাদের কোন সফটওয়ার ইনস্টল করতে হয় না ! তারা নিজেদের কর্ম নিজেরা বেঁচে নেই ৷ এখানে কেউ দাওয়াত দিয়ে হাজার মানুষ খাওয়ায় আবার কেউ একজন খাওয়া সাহায্য চাইলে ঘাড় ধাক্কা দেয় ! বিচিত্র গ্রহ ! তবে এরিকোমিক লুম্বিক গ্যাসীয় নল ক্রাশ খেলে এর প্রভাবে একটি ভালো মানুষও থাকবে না ৷ কারণ ওই গ্যাসটি মস্তিষ্ক বিকৃত করবে পৃথিবীবাসীর ৷
৪.
সিস্টেম ইউনিটের খুটিয়ে দেখতে লাগলো তারা, পথিবী গ্রহে সিপিইউ আর mpsz গ্রহে লাভটিইয়ু এমনকি মাদারবোর্ড, কেস, হিটসিংক, পাওয়ার সাপ্লাই, রম, র্যাম, ইন্টারপেস কোন কিছুর সাথে মিলছে না পোর্ট তবে কি আশঙ্কা সত্যি হতে চলেছে ? পৃথিবীর ইংরেজী ওয়ার্ল্ডের আরো একটা ব্যাপার বিস্ময়কর ৷ mpsz গ্রহের মতো সবাই একটি ওয়ার্ল্ডের সদস্য নয়, জোহা ওয়ার্ল্ড, রবিন ওয়ার্ল্ড, তোহা ওয়ার্ল্ড নামক বিভিন্ন পৃথিবীর অস্তিত্ব এখানে বিদ্যমান ৷ তবে পুরো ব্যপারটি mpsz গ্রহের বাসিন্দাদের কাছে রহস্যঘেরা ৷ অদ্ভুত ব্যাপার সকালে জগড়া করে বিকেলে তারা একসাথে বসে বসে কি কি খাচ্ছে সাথে চলছে শব্দ খাওয়া এখানে তার আরেকটি নাম আড্ডা ৷ এখানে নির্দিষ্ট কোন পাসওয়ার্ড নেই ৷ সবার আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড ৷ কারো পাসওয়ার্ড কেউ জানে না ৷ কে কাকে অন্তর থেকে ভালবাসে তা পাসওয়ার্ড খুলে দেখার ও কোন সিস্টেম নেই ৷ এখানে যেমন ভালবাসা অনুভূতি আছে তার পাশাপাশি রয়েছে নাটকীয়তা ৷ mpsz গ্রহের বিজ্ঞানীদের একটাই উদ্দেশ্যে ভালো অনুভূতিগুলো বাঁচানো ৷ অতি দুঃখের বিষয় mpsz এর স্পেস যানটি নিরাপত্তার চাদর ভেদ করে চুরি হয়ে গেছে ৷ তদন্ত নামক কমিটি গঠন হয়েছে ৷ যোগ হলো আরেকটি উটকো ঝামেলা ৷ তবে আনন্দের সংবাদ সেটি ২৪ ঘন্টা পর খুঁজে পাওয়া গেছে ৷ এলিয়েন রহস্য প্রেমি একদল খুদে চৌকস যুবক দল সেটি গায়েব করেছিল যাদের বিজ্ঞানী কেরামত আলী কর্পোরেশনে ছক্কা খেলতে দেখা গিয়েছিল ৷ তাদের ধারণা সাতদিন পর এলিয়েনরা চলে যাবে সুতরাং তাদের যেতে দেওয়া হবে না, পৃথিবীবাসী হয়ে যেন এলিয়েনরা বাকী জীবন কাটাবে যদি স্পেস যানটি চুরি করা যায় ৷ যেই ভাবা সেই কাজ ৷ অবশেষে তাদের জেলে নামক চৌদ্দ শিকে পুরে রাখা হলো ৷ mpsz বাসী ভালবাসা বুজতে পারে ৷ তারা রিকুয়েস্ট করে ক্ষুদে দলকে ছাড়িয়ে আনলো ৷ কারণ রহস্য ভেদ হয়তো তারাই করে পৃথিবী এবং mpsz গ্রহের সাথে সমন্বয় করে পাসওয়ার্ড খুজে বের করতে পারবে, এক্ষেত্রে পোর্টের নয়টি পিন সমন্বয় গুরুত্বপূর্ণ ৷
৫.
ক্ষুদে দলটিও mpsz এর সাথে যোগ হলো ৷ ক্ষুদে দলের তিনজন ডোমেইন চেক করতে লাগলো com, org, gov, edu, mil, net, int চেক করে করে 255, 128, 192 বিভিন্ন কোড বের করতে লাগল আর তিনজন ফেসবুক ডট কম নামক যোগাযোগ মাধ্যমে বসে চ্যাট করতে লাগলো আর একজন ক্লাশ এন্ড ক্লান খেলে খেলে আড়চোখে যে তিনজন মূল কাজ করছে তার দিকে তাকাল ৷ এরা অদ্ভুত ধরনের ক্ষুদে বিজ্ঞানী দল ৷ আইপি এড্রেস চেক করতে করতে একজন বলে উঠল, এলিয়েনগুলোর নাক কান ত্বক দেখছোস কেমন জানি ভূত ভূত লাগে ৷ সাত জনি সমস্বরে হো হো করে হেসে উঠল ৷ চোখ বড় বড় করে এলিয়েনগুলো তাদের দিকো তাকিয়ে আছে বিস্ময়ে ! এতো বাউন্ডুলে বিজ্ঞানীগুলো কিভাবে সুরক্ষিত স্পেস যানটি চুরি করলো ! পৃথিবীটা আসলে বিস্ময় ! এখানের চোরগুলো ও অনেক কিউট আর মেধা সম্পন্ন ! এভাবে কাজ চলতে থাকে ৷ সময় আছে মাত্র দুইদিন ৷ কোন কূল কিনারা পাচ্ছে না কেউ ৷ হঠাৎ মনিটরের দিকে তাকিয়ে একজন ইউরেকা ইউরেকা বলে চিৎকার করে উঠলো ৷ এলিয়েন গুরু জোন্স মনে করলো নিশ্চয় সমাধান করেছে কিছু কিন্তু না সে মোবাইলে তার প্রমিকার রাগ ভেঙ্গেছে এমন ইনবক্স দেখে লাফিয়ে উঠল ৷ অদ্ভুত পৃথিবীর মানুষগুলো অদ্ভুত তাদের ভালবাসার ধরণ ! এখানে অনুভূতির সাথে সুখ, দুঃখ, আনন্দ, বেদনা, রাগ, ক্ষোভ, অভিমান অনেক কিছু জড়িত তারা খাবার ও খায় জ্বাল, মোনা, মিষ্টি, তিতা সবকিছু মিক্স করে ৷ mpsz এর ধারণা এই কারণে হয়তো এমন রহস্য ঘেরা তাদের মন অনুভূতি ভালবাসা ৷ খুব কাছ থেকে উপলব্দি না করলে বুঝা যায় না ! পাসওয়ার্ড খুজতে এসে তারা পৃথিবীবাসী প্রেমে পড়ে যাচ্ছে ৷ এখানে জীবন অন্যরকম ৷ mfcv2 সূত্র মেনে চলে না ৷ এখানে সোজ কোন পাসওয়ার্ড নেই সবি রহস্য আর রহস্য ৷
৬.
আজ শেষ দিন, পুরো দিনে কোন ধরণের রহস্যের কূল কিনারা করতে না পেরে বিজ্ঞানীরা টেনশনে থেকে ইলিভেশনে ভুগছে ৷ কি হবে এখন ! দিন পেরিয়ে রাত এলো ৷ পোর্ট খুটিয়ে কোন সমাধান হলো না ৷ rmc2 সূত্র এখন শেষ ভরসা ৷ একজন এলিয়েন উঠে বললো আমাদের চলে যেতে হবে ৷ অনেক চেষ্টা করেও আমরা কোন ধরণের সমাধান করতে পেলুম না ৷ আমরা দুঃখিত পৃথিবীর মানুষের অনুভূতি ভালবাসা বাঁচাতে পারলাম না ৷ যে কোন সময় এরোকমিক লুম্বিক ক্রাশ হয়ে গ্যাস ছড়িয়ে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের সাথে মিশে যেতে পারে বলে মন খারাপ করে বসে পড়ল এলিয়েন গুরু জোন্স ৷ থমথমে পরিস্থতি ! পিন পতন নিস্তব্দতা ৷ হঠাৎ ক্ষুদে বিজ্ঞানী বলে উঠলো, এলিয়েন ভাইয়েরা আপনারা কথা বললে কান নড়ে কেন? অন্য ছয় জন ও দুষ্ট হাসিতে মেতে উঠল ৷ এমন পরিস্থিতে কেউ হাসে ! তবে কি এরা মৃত্যু আগে ও হাসে ! না হেসে মরে ! মে বি হাসতে হাসতো মরে ! আরেক জন দাড়িয়ে বললো আপনাদের ত্বক নীল কেন? শব্দ ছুয়ে, শব্দ খেয়ে বেঁচে থাকেন বলে? আবারো হাসির রোল ৷ অবাক বিস্ময়ে কেরামত আলী কর্পোরেশনের ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের দিকে তাকিয়ে আছে mpsz গ্রহের বাসিন্দারা ৷ বিদায় ক্ষণ ঘনিয়ে আসছে ৷ স্পেস যানটি ও তৈরী ৷ বিদায় mpsz বলে আবার ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের চোখে জলও এলো ! পৃথিবী গ্রহটাই রহস্য ঘেরা ৷ ঠিক বিদায় নেওয়ার মুহূর্তে একজন ক্ষুদে বিজ্ঞানী উঠে দাড়ালো, বললো, "আমরা দুই দিন আগেই 77T সূত্রের মাধ্যমে পোর্ট সমন্বয় করে পুরনো পাসওয়ার্ড উদ্ধার করেছি ৷" এলিয়েন গুরু জোন্স বললো, " তখন বলো নি কেনো? " ক্ষুদে বিজ্ঞানী একজন বলে উঠলো, "দুদিন আগে বললে আপনারা দুদিন আগে চলে যেতেন ৷" এলিয়েনদের চোখে জল নেই! ওরা কাঁদতে পারে না ৷ সুখময় অনুভূতির মাঝে ওরা নোনা অনুভূতি খুঁজে পায়না ৷ পৃথিবীবাসীর প্রেমে পড়েছে ওরা ৷ কোন সফটওয়ার ইনস্টল করা ছাড়াই ওরা ভালবাসে ! বিস্ময় ! রহস্য ঘেরা এই গ্রহের জীব ! রহস্য ঘেরা ওদের সবার পাসওয়ার্ড ৷ আবার পাসওয়ার্ড 'iloveu' দিলে টু উইক আসে ! মানে পাসওয়ার্ড দুর্বল ৷ এখানে mpsz গ্রহের ন্যায় তিন জনের নামের প্রথম অক্ষর পাসওয়ার্ড দেওয়া হয় না ! এটা ও রহস্য ! তবে দুইজনের নামে দেওয়া হয় মে বি ! পাসওয়ার্ড ই তো রহস্য....!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫২
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রেখে গেলুম!
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোন রকমেই সমস্যাটি পৃথিবীর মানুষকে বুজানো যাচ্ছে <যাচ্ছে না হবে।
একটি গ্রহের পার্সওয়ার্ড কিভাবে হারিয়ে যায়।
কারো না কারো তো মনে থাকার কথা।
এক প্রকার হয়েছে সায়েন্স ফিকেশন।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫২
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: উদ্ভট
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: একদম
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: গুড জব।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১
Biniamin Piash বলেছেন: প্রচুর বানান ভুল।পড়তে পারলাম না।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: একটা জিনিস বলতে ফিরে এলাম, কোথায় যেন শুনে ছিলাম, একটা পোস্টের সাথে আরেকটি পোস্টের ২২ ঘণ্টা ফারাক রাখা লাগে।
আপনার গল্পগুলো মিস করতে চাই না।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: প্রিয়তে নিতেই শুধু লগ ইন করলাম।