নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
হুজুররা নাকি জোরে হাঁটলে লোকে সমালোচনা করে বলে আজ মনে হয় ভালো দাওয়াত পেয়েছে আর আস্তে হাঁটলে মনে করে কি খাওয়াটা না আজ খেয়েছে যে হাঁটতে পারছে না!
.
যে আপনার দোষ খুঁজবে সে আপনি যা করেন না কেনো সেখানে দোষ খুঁজে পাবে!
.
আলী বাবা ডট কমের প্রতিষ্ঠাতা এবং চীনের প্রথম ইন্টারনেট আইডল পৃথিবীর অন্যতম সেরা ধনী যখন তার যাত্রা শুরু করলেন তখন লোকে তাকে পাগল বলতো! তিনি হেসে বলতেন, দোআ করবেন যেনো আরো ত্রিশ বছর পাগল থাকতে পারি!
.
পৃথিবীতে সফল হওয়ার জন্য বিখ্যাত মানুষগুলো সবার আগে যে জিনিসটি শিখেছিলেন তা হলো, সমালোচকদের হ্যান্ডেল করা!
.
সুতরাং আবদুর রব শরীফের পক্ষ থেকে সমালোচকদের জানাই সাদর সম্ভাষণ!
.
তাহসান যখন গান ছেড়ে অভিনয় করতে গিয়েছিলেন তখন অনেকে বলেছিলো, শালা হাদারাম! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ'র স্টুডেন্ট হয়ে গানও করে আবার অভিনয়ও! আবার ক্লাশও নেয়! অনেকে তাকে বারণ করেছেন একজন গায়ক হয়ে নায়ক বনে না যাওয়ার জন্য! তখন তাহসান সুন্দর করে তাদের জবাব দিয়েছিলেন, দেখেন আমি নাটক করার পরে আগে যেখানে একটি নাটকে দুই লক্ষ টাকার বেশী বাজেট হতো না সেখান এখন পাঁচ ছয় লক্ষ টাকা বাজেট করে প্রযোজক! আগে টিআরপি ছিলো এটা এখন বেড়ে গিয়ে হয়েছে এটা! এখন আপনি বলেন? দুই একটা নাটক করলে কি মন্দ হবে?
.
কিছুদিন পর দেখা গেলো সমালোচক তার ফ্যান হয়ে তারি নাটক ফেসবুকে শেয়ার করা শুরু করলো!
.
পৃথিবীর বিখ্যাত ছবি ফরেস্ট গাম্পের নায়ক যে খুব সাধারণ কিন্তু খোলা মনের, মেধাবী নয় কিন্তু যখন যা করে মন প্রাণ দিয়ে করে, পজেটিভ এবং সৎ এমন একটি ব্যক্তি যে সমালোচনাগুলোও পজেটিভ হিসেবে নেয় তাকে অনুসরণ করে জ্যাক মা হয়ে গিয়েছিলেন চীনের শীর্ষ ধনী!
.
মানুষ সমালোচনা করে আনন্দ লাভ করে! কাজ না থাকলে সে সময় কাটানোর একটি মাধ্যম করে নেয়! এতে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই! বরং তাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত!
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: কথাটা ঠিকই বলেছেন, এরকম ধরনের বহু অভ্যাস মানুশের মধ্যে বংশগত ভাবে আবেগ ও ইগুর কায়দায় ঢুকে বসে আছে। আমরা প্রত্যেকেই যেন আমাদের এসমস্ত স্বভাব থেকে বেরিয়ে আসতে পারিনা। খুব সামান্য কজন জ্ঞানী ব্যক্তি বংশগত স্বভাব থেকে মাঝে মাঝে জ্ঞান দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে। আর কিছু লোক মনে মনে বুঝতে পারে যে-কোথাও ভূল হচ্ছে-কিন্তু নিজের ভূলগুলো যেন এমনভাবে সিলেক্টকৃত হয়ে থাকে,সেটা কখনও ধরার কথা ভাবনায় আসেনা বরং অন্যের সামলোচনা করতেই আত্না তৃপ্তি পায়।
অতএব,আমরা নিয়ন্ত্রকের নিয়ন্ত্রিত। একদম ঠিক
২| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি খুব সহজ সরল ভাবে লিখেন, এটা আমার খুব ভালো লাগে।
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রেখে গেলুম
৩| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৮
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন। শুভকামনা রইলো।
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: শুভ কামনা পকেটে রাখলুম
৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭
জেকলেট বলেছেন: ভাই সমালোচকদের হাত থাকে নবী-ড়াসূলরা পর্যন্ত মুক্তি পান না আর আপনি আমি। উদাহরন হিসেবে প্রফেটকে তৎকালীন মক্কার সুশীলরা যা সমালোচনা করছিল।
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: একদম ঠিক
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: মানুষ সমালোচনা করে আনন্দ লাভ করে! কাজ না থাকলে সে সময় কাটানোর একটি মাধ্যম করে নেয়!
কথাটা ঠিকই বলেছেন, এরকম ধরনের বহু অভ্যাস মানুশের মধ্যে বংশগত ভাবে আবেগ ও ইগুর কায়দায় ঢুকে বসে আছে। আমরা প্রত্যেকেই যেন আমাদের এসমস্ত স্বভাব থেকে বেরিয়ে আসতে পারিনা। খুব সামান্য কজন জ্ঞানী ব্যক্তি বংশগত স্বভাব থেকে মাঝে মাঝে জ্ঞান দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে। আর কিছু লোক মনে মনে বুঝতে পারে যে-কোথাও ভূল হচ্ছে-কিন্তু নিজের ভূলগুলো যেন এমনভাবে সিলেক্টকৃত হয়ে থাকে,সেটা কখনও ধরার কথা ভাবনায় আসেনা বরং অন্যের সামলোচনা করতেই আত্না তৃপ্তি পায়।
অতএব,আমরা নিয়ন্ত্রকের নিয়ন্ত্রিত।