নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন জেনারেল ব্লগারের নিজের সম্পর্কে বলার কিছু থাকে না ।

আবদুর রব শরীফ

যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!

আবদুর রব শরীফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রম্যঃ বেক সাইডে বাঁশ

২৪ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

এক লোকের মহিষ দৌড়ে না তো সে আরেক লোককে বললো, কি করা যায়?
.
সে একটি মরিচ দিয়ে বললো, এটা ভেঙ্গে জায়গা মতো লাগিয়ে দেন!
.
যেই কথা সেই কাজ!
.
এরপর মহিষ দৌড়ানো শুরু করলো কিন্তু মহিষের মালিক এখন আর মহিষের সাথে দৌড়ে কুলাতে পারছে না!
.
হাঁপাতে হাঁপাতে সে সেই লোককে আবার বললো, ভাই এখন কি উপায়? আমি তো দৌড়ে পারছি না মহিষের সাথে!
.
লোকটি বললো, বাকী অর্ধেক মরিচ আপনার জায়গা মতো লাগিয়ে দিলে কাজ হয়ে যাবে! কি দিবো?
.
কৌতুকটি বলেছিলেন কেডিএস এক্সেসোরিজে আমার প্রিয় কলিগ শিপন ভাই... জায়গার নাম জিজ্ঞেস করে লজ্জা দিবেন না!
.
ছোট বেলায় যখন সন্দ্বীপ ছিলাম তখন তখন মাঠে ঘাটে প্রচুর ফড়িং ছিলো! লাল ফড়িং ধরে তাহার লেঞ্জা বরাবর শলা ঢুকিয়ে দিয়ে তাহার উড়া দেখে মজা নিতাম! কিন্তু কেউ যদি উপরের কৌতুকের মতো তাহা আমাদের দিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করে মজা নিতো তাহলে কেমন লাগতো ভাবলে শরীর শিওরে উঠে!
.
অন্যকে কষ্ট দিয়ে মেরে আমরা বিনোদন লাভ করি! এমনকি বউকে ও...!
.
এক লোক তার বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করছে, জান কি করো? বউ বললো, আই এম ডায়িং! ভদ্রলোক তো বউ মারা যাচ্ছে ভেবে পচন্ড খুশি! নতুন বিয়ে করতে পারবে সুতরাং আনন্দে গদগদ করতে করতে দুঃখের স্বরে বললো, কেনো কখন কিভাবে মারা যাচ্ছো ডার্লিং! বউ উত্তর দিলো, আরে না আমি চুল ডায়িং করছিলাম!
.
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কুলে পড়াকালীন অন্যের পাছা মেরে বিনোদন লাভ করার সেরা গল্পটি পড়েছিলাম!
.
এক পুকুরে অনেক ব্যাঙ ছিলো! তারা হাসতো খেলতো ডাকতো! তো সে পুকুরের সামনে দিয়ে কিছু বাচ্চা ছেলে স্কুল থেকে যাচ্ছিলো! তারা তারপর ব্যাঙগুলোকে পাথর মারা তাদের খেলা হিসেবে নিয়েছিলো! সেখান থেকে ব্যাঙ বাবাজীরা বলতে থাকলো, দে আর প্লেয়িং দেটস হোয়াই ইউ আর ডায়িং!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.