নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির ছাত্র হয়ে আমি গর্বিত কারণ ওখানে ডঃ ইউনুসের পদধুলি আছে ! ঠিক ঐ ডিপার্টমেন্টে বসে তিনি স্বপ্ন বুনতেন ! আমি যে জায়গায় টিউশনি করতাম ঐ জায়গায় জমির আইলে বসে থাকতেন শুনেছি ! লোকজন বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রফেসরকে ঐভাবে বসে থাকতে দেখে পাগল বলতো ! সে পাগলটা একদিন বিশ্বজয় করেছে ! আসলেই পাগলরা সফল হয় বিফল হলে পাগল হয় !
.
তিনি ঐ এলাকায় এখনো সুদী ইউনুস নামে পরিচিত ! তারা এখনো বলে নো বেইল পুরস্কার পেয়েছে ! তারা জানে না পৃথিবীর ইতিহাসে গরীবদের বিনা জামানতে বিশ্বাস করে কেউ ঋণ দেয়নি দিতোনা !
.
স্যার ব্যবসা করার জন্য ক্ষুদ্র ঋণ দিতেন ৷ গরীব মানুষরা বর্তমান নিয়ে থাকে ৷ ভবিষ্যত নিয়ে তেমন ভাবে না যে ঐ ঋণ পরিশোধ করতে হবে ৷ যে ঋণ দিয়েছে সে ও ঋণ নিয়ে দিয়েছে ৷ বহুদিনের শখ ছিলো টিভি কিনার আর হাতে কচকচে নোট সুতরাং ঠেকায় কে? পরিণতি ভয়াবহ ! ভালো করতে গিয়ে খারাপ হয়ে গেলো স্যার ! যার লাই করলাম চুরি হেতে কয় চোর !
.
লাখ লাখ নারী পুরুষ ঋণ নিয়েছে ৷ সে ঋণ উদ্ধারও করেছে ৷
.
কথা হচ্ছে সব ব্যাংক ই সুদের করবার করে ! তারা জমি বাড়ি সম্পত্তি বন্ধক রেখে সুদে ঋণ দেয় কিন্তু শুধু ডঃ ইউনুস হয়ে যায় সুদী ইউনুস বাকীর পীর সাহেবান !
.
একটা বিজ্ঞাপনের কথা মনে পড়লো ৷ এক ছেলে ছক্কা মেরে পাশের বাসার কাঁচ ভেঙ্গে ফেলেছে ! গৃহকর্তী দেদারছে চিৎকার করছে ! "অসভ্য ছেলে ! বাড়িতে কিছু শিখাইনি ইত্যাদি ইত্যাদি !" ঘর থেকে বের হয়ে যখন দেখলো ক্রিকেট বলটি নিজের ছেলে মেরেছে তখন খুশিতে গদগদ, "ওলে বাবারে, আমার ছেলে ছক্কা মারছে বড় হয়ে সাকিব আল হাসান হবে !" বেপারটা এমন !
.
যায় হোক সেই মানুষটি আরেকটি মাইল পলক ছুঁতে যাচ্ছে ! প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে অলম্পিকের মশাল হাতে দেশের মুখ উজ্জ্বল করবে ! কেউ কেউ করে দেখায় ! প্রথম হয়ে দেখায় ! কেউ কেউ তা দেখে জ্বলে আর সমালোচনা করে বেড়ায় ! ক্লাসে প্রথম হওয়া ছেলেটি অকারণে সবার শত্রু হয়ে যায় !
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০১
বিলুনী বলেছেন: এই বার জাগা মতে পড়ছেন ডক্টর সাব ,পারলে অলিমপিক থেকে একটি সোনা নিদেন পক্ষে একটি ব্রোঞ্জ এনে দেখাক । তাইলে বুঝব বেটার বেটা ।
এটা আনতে নীজের যোগ্যতা লাগে, একে ওকে ধরে ম্যনেজ করা যায়না , সাম্রাজ্যবাদীদের মোবাইল সহ অন্যান্য ব্যবসাকে
প্রসার ঘটানোর সুযোগ দিয়াও অলিমপিক থেকে পদক আনা যায় না , বড় জোর অলিমপিকের বাতি নিয়া দৌড়া দৌরী করা যায় ।এটা কায়দা কানুন করে দরাদরি করলে যে কেও পারবে, কিন্তু অলিমপিকে পদক পাওয়া কোন ধরাধরিদেও কাজ
হবেনা । নীজের যোগ্যতা লাগবে ষোল আনা ।
দেশ হতে অলিমপিকে অংশ নিতে ৫ জন সুর্য সন্তান গেছেন নীজ যোগ্যতায় , বন্দনা গীত গাইতে চাইলে তাদেরে নীয়ে গাওয়াই ভাল ।
গড়ে ৩০পারসেন্ট এর উপরে প্রকৃত সুদে ঋণ দিয়ে দেশের ৯০ লক্ষ গ্রামীন জনগোষ্ঠিকে সাম্রাজ্য় বাদীদের সাথে হাত মিলিয়ে দুষ্ট ঋণ চক্রের যে ঘুর্ণায়মান আবর্তে তিনি নিপতিত করেছেন তার হাত থেকে মুক্তির কোন উপায় দেখা যাচ্ছেনা । দেশে তিনি এতই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন যে তার ঢাকে দল করার জন্য কাক পক্ষিও সারা দেয় নাই , ইনুছ সেন্টারের হাতে গোনা কিছু লোক ব্যতিত আর বিশেষ কোন লোক জনও আর দেখা যাচ্ছেনা ইনুছ বন্দনা করতে । যাহোক যেন তেন ভাবে হলেও দেশের জন্য একটা নোবেল এনে দিয়েছেন সে জন্য ধন্যবাদ দিতেই হয় । ভাগ্যিস নরওয়ের সাথে মোবাইল ফোনের বিজনেসটা জমছিল ভাল । তাই বেশী ধন্যবাদ দিতে হয় যারা দিয়েছে নোবেলটা তাদেরকে ।
এখন সাম্রাজ্য বাদীদের হাত ধরে শুরু করতে যাচ্ছেন " সামাজিক ব্যাবসা" খোদা না করুন , এটা শুরু করতে পারলে দেশের জন্য কত শত ডেসটিনির সৃস্টি হয় তা একমাত্র আল্লাই জানেন ।
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
@বিলুনী বলেছেন,
"এখন সাম্রাজ্য বাদীদের হাত ধরে শুরু করতে যাচ্ছেন " সামাজিক ব্যাবসা" খোদা না করুন , এটা শুরু করতে পারলে দেশের জন্য কত শত ডেসটিনির সৃস্টি হয় তা একমাত্র আল্লাই জানেন । "
-সামাজিক ব্যবসা আপনি বুঝেন না, এটাতে সন্দেহ নেই; আসলে, সামাজিক ব্যবসার প্রয়োগ ড: ইউনুছও বুঝেন না; সামাজিক ব্যবসায় সবচেয়ে এগিয়ে আছে ক্যাথলিক চার্চ সমুহের অর্গেনাইজেশনগুলো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালোই বলেছেন, উনার বিরাট জীবন, সবচেয়ে সফল বাংগালী, হয়তো শেরে বাংলার পরেই উনার বুদ্ধির স্হান; বাংগালীরা সব সময় (১৭ কোটী বাংগালী) সোনালী ব্যাংকের মালিক; সেই সোনালী ব্যাংক গরীবদের একাউন্ট খুলতে দেয়নি, আজো বিনা-বন্ধকীতে ঋণ দেয় না, উনি ওদের বেকুবীকে পায়ের তলায় ফেলে তার উপর দিয়ে হেটে গেছেন; কিন্তু কওথায়ও কিছু একটা আছে, যে কারণে সাধারণ মানুষও উনাকে ভালোবাসেনি।