নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
মাত্র অল্প কয়েকদিনে অফিসের প্রেমে পড়ে গেলাম, তারপর পিছনে একটি কারণ আছে পরিবেশ,
.
কেডিএস এক্সেসরিস লিমিটেডে সিটিজে হেড অফিসে প্রায় বিশ পঁচিশ জন অফিসার আছে
.
যখন জোহরের নামাযের সময় হয় সবাই অফিসে জামাতের সহিত নামাজে দাঁড়িয়ে যায় !
.
আসরের সময় ও একই অবস্থা কার আগে কে অযু করে নামাজে দাঁড়াবে তার প্রতিযোগিতা
.
সবাই একসাথে মাগরিবের নামায আদায় করে বের হয়
.
নামাজ পড়ায় তা ও সিনিয়র অফিসাররা, এমনি কি মেয়েরা ও তাদের নির্দিষ্ট নামাযের জায়গায় পর্দা ভিতরে নামায পড়তে দাঁড়িয়ে যায়
.
কথায় আছে সৎ সঙ্গে সর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ, আমি নিজে ও এখন রেগুলার নামায পড়ার অভ্যেস করছি !
.
নামায পড়ে যখন সব ডেক্সের দিকে তাকায় সব ডেক্স খালি, মনে একটি ভাল লাগা খেলে যায় !
.
সবাই এতো বেশী বন্ধু ভাবাপন্ন যে কখন যে দিন পেরিয়ে যায় বুজতেই পারি না !
.
আমাদের মাসী দশ বছর ধরে খেদমতে নিয়োজিত, সে আজ আমাকে বলল, 'স্যার অফিস ছুটি নিলে আমার আর ভালো লাগে না, সবাই এতো ভালো যে মন জ্বলে ৷'
.
পড়ন্ত বিকেলে মাসি কে বললাম, কাশি কমছে না আদা দিয়ে রং চা হবে? মাসি বললো, 'চা তো শেষ ৷' একটু পর চা এনে দিয়ে বললো কড়া করে আদা দিয়ে বানিয়ে এনেছি ৷' সত্যি ভালবাসলে ভালবাসার প্রতিদান পাওয়া যায় !
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
রাজ বিদ বলেছেন: অফিসে নামাজের রীতিটা আসলেই অতি প্রশংসনীয়। যেখানে এই রীতি চালু আছে সেখানে সুবাতাস তো বইবেই।
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সকল অফিস আদালত এমনি হওয়া উচিত, তাহলে চাকরিকে আর অসহ্য মনে হবে না ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
" সবাই এতো বেশী বন্ধু ভাবাপন্ন যে কখন যে দিন পেরিয়ে যায় বুজতেই পারি না ! "
-সময় এলে বুঝতে পারবেন।