নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
গভীর রাত, কান কাটা ইমরান মাত্র খুন করে এসেছে, সিগারেট জ্বালিয়ে সে ও নস্টালজিক হয়ে আছে
.
জীবন তো এমন হওয়ার কথা ছিল না! বন্ধু বাপ্পির কথা খুব মনে পড়ছে তার সে ও তাকে দেখলে ভয়ে পাস কাটিয়ে চলে
.
অনেক দিন হলো পালিয়ে আছে, নদীর ধারে মা পানি আনতে গেলে চুপিসারে দেখে আসে ইমরান,
.
আরেকটি মানুষকে সে দেখে আসে তার প্রথম ভালো লাগা সেই সখিনা যাকে এক পলক দেখার জন্য হাজারো ঘন্টা রাস্তায় দাড়িয়ে থেকেছিল এক সময়
.
অন্ধ সুরঙ্গে তেলাপোকা, মশা-মাছি দুই একটি ভোদকার সাথে রাত কাটে তার, অনেক পথ পাড়ি দিয়ে তারও নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে
.
তার ও অভিমান হয়! বড় ভাই কত সুখে আছে ডান বাম হাত নিয়ে, একদিন বড় ভাইয়ের আশ্রয়ে ছিল সে....
.
তারপর ঘটনার ঘনঘটা ধামা চাপা দিতে দিতে সে একদিন খুনের পর খুন করতে লাগল, কতকিছু মনে পড়ে যাচ্ছে তার, গভীর রাত
.
মায়ের পাশে শুয়ে আছে সে তা দেখে সখিনা এক কাপ চা এনে দিয়ে বলছে অনেক ঠান্ডা! চা খেয়ে ঘুমিয়ে পড়, আরেকটু রাত হলে আমার রুমে চলে এসো, দরজা খোলা থাকবে
.
ভাবতে ভাবতে সুরঙ্গে ঘুমিয়ে গেল সে, ভোদকার জল গড়িয়ে পড়তে থাকল, আবার একটু পর কি ভেবে জেগে উঠে, মা! মা! মা! বলে কাঁদতে থাকল
.
এমন কিছু কান্নার আওয়াজের কেউ স্বাক্ষী থাকে না, রাত পেরিয়ে সকাল হলো
.
বড় ভাইয়ের নির্দেশ আসছে, একটি গাড়ি এসে তাকে তুলে নিয়ে গেল, দুই পাশে দুটি রমনী, ক্ষণিক বিনোদন তারঃপর আবারও একটি খুন অতঃপর সেই জরাজীর্ণ আস্তানা
.
এই রাতটি তার শেষ রাত ছিল, বড় ভাইয়ের অপকর্মের আর কোন স্বাক্ষী রইল না..!
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
সাবুজ বলেছেন: কবিতা এবং গদ্যের মাঝামাঝি হয়ে গেছে ।যে কোন একটায় ফেলুন ।টপিকটা সুন্দর ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একদম ভাল লাগেনি