নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
তখন গড়ি/মোবাইল/মাইক এত এবেইল এবেইল ছিল না, সেহেরীর টাইমে যে প্রথমে উঠত, সে সবার বাসায় বাসায় গিয়ে অন্যদের ডেকে তুলত
.
আশে পাশে কোন মসজিদে বো(সাইরেন) দিত না, দূরে কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে সাইরেনের আওয়াজ ভেসে আসত
.
মিজান ভাইয়ের আব্বাসহ মুরুব্বিরা সুরে সুরে সবাইকে নামাজের আহবান জানাত এভাবে, 'উঠ! উঠ! আল্লাহর বান্দা ঘুমায়ও না আর! পাখি সব জিগির করে,মহিমা আল্লাহর! ' মুরুব্বিদের ইয়া বড় বড় গালার হাইক মাইককেও হার মানাত,
.
আলাদা একটা আমেজ ছিল! প্রযুক্তি আস্তে আস্তে সব কিছু কেড়ে নিল! তখন এলাকার সব ছেলেরা মক্তবে যেত, ওখানে হুজুর নামাজের হিসেব নিত, হুজুরের নির্দেশে বাচ্চারা নামাজ! নমাজ! বলে পাঁচ মিনিট এলাকায় দাওয়াত দিত, এখন যে যার মত প্রাইভেট হুজুরের কাছে আরবি পড়ে!
.
আগে মুরুব্বিরা সালাম নিতে নিতে টায়ার্ড হয়ে যেত! মসজিদ থেকে শিখানো হত সালাম! মক্তবে দুই দিন সালাম/নামাজ/আজান হাতে কলমে প্যাকটিস করানো হত! সবকিছু হারিয়ে যাচ্ছে! পাবলিক থেকে দিন দিন প্রাইভেট হয়ে যাচ্ছে সব! এমনকি নামাজ ও!
১১ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: একটা বেপার অস্বীকার করতে পারবেন না যে, এখনকার ছেলেগুলো আদব নাই বললেই চলে...।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা বলেছেন: আলাদা একটা আমেজ ছিল! প্রযুক্তি আস্তে আস্তে সব কিছু কেড়ে নিল! তখন এলাকার সব ছেলেরা মক্তবে যেত,- সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। সেই ছোট বেলার কথা মনেপড়ে গেল। খুব কষ্ট লাগে যে, সেই আমেজ আজ আর নেই।
তবে একটা সুযোগ আছে আর তা হলো সঠিক ইসলামকে জানার সুযোগ। তথ্য প্রযুক্তির যুগে আমরা ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছু সহজে জানতে পারছি।