নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন জেনারেল ব্লগারের নিজের সম্পর্কে বলার কিছু থাকে না ।

আবদুর রব শরীফ

যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!

আবদুর রব শরীফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্লিজ!!! সকল ব্লগারদের সাহায্য কামনা করছি, আমরা বাঁচতে চাই! :((

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩১

আজ ভয়াল ২৯শে এপ্রিল, আমার পরিবারের ২৭ জন মানুষ ১৯৯১ সালে মুহূর্তে মারা গেছেন,

আমার বয়স তখন এক বছর এক মাস, টিনের ঘরের দরমা পর্যন্ত পানি উঠে গেছে, বাবা কলসি নিয়ে ভেসে যাচ্ছে,

আমরা সবাই টিনের ঘরের দরমার উপর, মা ছোট্ট একটা মেয়ে তখন, আমার দাদি ছিল শক্তিশালী সুটাম দেহের, আমরা দু নাতীকে উনি আচল দিয়ে গায়ের সাথে বেধে রেখেছিল,

এভাবে কখনো পানিতে, কখনো খুটি ধরে দাদি'র দীর্ঘ সংগ্রামের ফলস্বরূপ এই আমি আজো বেঁচে আছি,

জীবনে যে কত মানুষের কাছে কত ঋণ মাঝে মাঝে ভাবলে অবাক হয়ে যায়, মাঝে মাঝে দেশে গেলে, ফোন করলে দাদির যে ভালবাসা ফুটে উঠে তা কোথাও আমি পাই না, অথচ উনি আমার দাদি মারা যাওয়ার পর উনি আমার দ্বিতীয় দাদি মা,


আজ তোমাকে অনেক মিস করছি দাদী, ইউ আর এ ফিমেল রেম্বো, হিরো অব মাই লাইফ, মুখ খুলে কখনো বলতে পারি না, ভালবাসি তোমাকে অনেক বেশী, ভালো থেকো তাহমিনা, তানজিনা, আমার দুটি কিউট ফুফু,


কত প্রতিকূলতার মাঝে আমার প্রাণপ্রিয় সন্দ্বীপের মানুষরা জীবন কাটিয়ে যাচ্ছে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তুমি সত্যি বলেছিলে, "ইশ্বর থাকেন ঐ ভদ্র পল্লীতে, এখানে তাহাকে খুজিয়া পাওয়া যাবেনা ৷"


আজ আমি ভদ্র পল্লীর বাসিন্দা, আল্লাহ তুমি সন্দ্বীপ বাসীকে রক্ষা করো, ওখানে তুমি ছাড়া ওদের রক্ষা করার আর কেউ নেই..


মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার জন্য অনেক অনেক দোয়া।


তোমাদের সবার জন্য!!


আর লেখাটা পড়ে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৫

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: জানেন, কত বেশী অবহেলিত আমরা দ্বীপবাসীরা!! খুব খারাপ লাগে যখন ভদ্র পল্লী থেকে বেড়াতে যায় ৷

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: আজও সেই স্মৃতি আমাদের কাঁদায়..ভয়াল ২৯ এপ্রিল

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৬

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: বিশেষ করে, দ্বীপবাসীর জন্য...

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা রইলো।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৬

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া...

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৭

সীমাবেস্ট বলেছেন: মন খারাপ হল । আল্লাহর মঙ্গলে থাকুন ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৮

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: কেউ দ্বীপবাসির দিকে সুদৃষ্টি দেয় না...

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪২

প্রামানিক বলেছেন: শুভ কামনা রইল।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৯

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৪

বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: একটি কথা সত্য-- রাখে আল্লাহ মারে কে। যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন। আপনার প্রতি সহমর্মিতা রইলো।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১০

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: আল্লাহ ভরসা, ধন্যবাদ ৷

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১২

শায়মা বলেছেন: :(

আমি কোনোদিন সন্দীপ যাইনি।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৭

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: দাওয়াত রইল ৷

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৬

আগুনে পাখি বলেছেন: একবার সেন্টমার্টিনে যাওয়ার পর প্রচন্ড ঝড় ওঠে রাতে। আমি ছিলাম স্থানীয় নৌবাহিনী কন্টিঞ্জেন্টের আতিথ্যে। সে সময় খুব কাছ থেকে সমুদ্রের ঝড় দেখতে পেয়েছিলাম।

এটুকুও বুঝতে পেরেছিলাম যে দ্বীপের বাসিন্দারা খুবই অসহায়।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৮

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: কতবেশী অসহায় তা বিপদ সংকেত দিলে বুজা যায় ৷ আল্লাহর উপর ভরসা করে চোখ বুজে থাকে তখন সকল দ্বীপবাসীরা....

৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৬

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ফেসবুক লিংকঃ Click This Link

১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

রেজা ঘটক বলেছেন: খুবই মর্মস্পর্শী লেখা......................আপনার কথাগুলো উল্লেখ করে আমি মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষন করতে চাই....যাতে দ্বীপবাসীদের নিরাপত্তার বিষয়টি সরকার ও রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের নতুন করে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে। ....আমি কি আপনার কথাগুলো কপি করতে পার?

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: অবশ্যই ভাই.......

১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: খুব বেশী ভালো লাগবে ... রেজা ভাই...

১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক অনেক দোয়া রইলো ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৬

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ৷

১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৭

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: বাংলাদেশের
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য এক দুঃসহ স্মৃতি
ও শোকাবহ দিন।


২৪ বছর আগে ১৯৯১ সালের এই
দিনে বাংলাদেশের উপকুলে আঘাত হানে
স্মরণকালের ভয়াবহতম প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও
জলোচ্ছ্বাস। যার আঘাতে মারা যায় প্রায় ৫
লাখ মানুষ। যদিও সরকারি হিসাবে এ
সংখ্যা দেড় লাখের মতো।


ঘূর্ণিঝড়ের পর এক
মাসের মধ্যে এর প্রভাবে ডায়রিয়াসহ নানা
রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় আরো
লক্ষাধিক মানুষ।
সেদিনের সেই ভয়ঙ্কর তাণ্ডবে শুধু মানুষই নয়,
লক্ষ লক্ষ গবাদী পশু, ফসল, বিপুল পরিমাণ
স্থাপনা, সম্পদ ধ্বংস হয়।


আকস্মিক সেই ঘূর্ণিঝড়ে উপকূল পড়েছিল
লাশের মিছিল। চারিদিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে
ছিল গিয়েছিল লাশ আর লাশ। সেই সাথে
ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছিল বিস্তীর্ণ
অঞ্চল। এই ধ্বংসলীলা দেখে কেঁপে উঠেছিল
বিশ্ববিবেক। অনেকে চিরতরে হারিয়েছে
স্বজন, সহায়-সম্বল ও আবাসস্থল।


এখনো তারা
সেই দুঃসহ স্মৃতির কথা ভুলতে পারেনি।
কক্সবাজারের কুতুবদিয়া ও মহেশখালীই
প্রলংয়কারী ঘূর্ণিঝড়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছিল। এই অপূরণীয় ক্ষতি এখনো কাটিয়ে
উঠতে পারেনি এখানকার অধিবাসীরা।
স্মরণকালের ভয়াবহতম ঘূর্ণিঝড় ও সামুদ্রিক
জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডবের হয় দেশের দক্ষিণ ও
দক্ষিণপূর্ব উপকুলীয় অঞ্চল কক্সবাজার,
চট্টগ্রাম, মহেশখালী, সন্দ্বীপ, ভোলা,
ফেনী, নোয়াখালী, পটুয়াখালী, বরিশালসহ
১৩টি জেলার ৭৪টি উপজেলার দেড় কোটি
মানুষ।


ওইদিন রাতে পূর্ণিমার ভরা জোয়ার
থাকায় ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের আঘাত হয়ে
উঠেছিল আরো সর্বগ্রাসী ও প্রাণহানিকর।
ঘণ্টায় ২৩৫ কিলোমিটার বেগে প্রায় ৬
মিটার (২০ ফুট) উঁচু এ সাইক্লোনের আঘাতে
সে কালরাত্রিতে ছিনিয়ে নেয় ৫ লাখ
মানুষের জীবন। যাদের ৪ ভাগের ৩ ভাগই ছিল
শিশু ও নারী। এদেশের মানুষ ইতিপূর্বে ঝড় ও
গৌর্কির সঙ্গে কম-বেশি পরিচিত ছিল, কারণ
প্রতিবছরই এখানকার মানুষকে এ ধরনের ঝড়-
জলোচ্ছ্বাসের সঙ্গে মোকাবেলা করতে হয়।
এবং প্রতি দুর্যোগেই জীবন দিতে হয় অসংখ্য
মানুষকে।


ইতিহাসের পাতা থেকে জানা যায়, ১৫৮৪
সালের পর ১৯৬১ সালে গৌর্কির মরণ ছোবলে
প্রায় ৬০ হাজারের অধিক লোকের
প্রাণহানি ঘটে পশ্চিমবঙ্গসহ সমগ্র সুন্দরবন
অঞ্চলে। এর পর এ অঞ্চলে সাইক্লোন,
হ্যারিকেন, জলোচ্ছ্বাস ঘটে ১৭ বার।


যার
সর্বশেষ পুনরাবৃত্তি ঘটে ২৯ এপ্রিল ১৯৯১-এর
সোমবার রাতে। এ গৌর্কির আঘাত ছিল
সর্বাধিক নির্মম। এ ধ্বংসলীলা ৭০-এর
প্রলয়ঙ্কারী গৌর্কির চেয়েও ছিল বেশি
শক্তিশালী ছিল। ফলে ক্ষতির পরিমাণও
ছিল সর্বাধিক। এ ধ্বংসযজ্ঞ শুধু মানবশক্তির
ক্ষয় করেনি বরং অচল, নিথর, নিস্তব্ধ করে
দিয়েছে সব জনপদ। শিল্পবাণিজ্যসহ বিভিন্ন
খাতে ক্ষতির পরিমাণ ১০ হাজার কোটি
টাকা ছাড়িয়ে যায়।
এদিকে উপকূলজুড়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের ২৪ বছর
অতিক্রান্ত হলেও এখনো সেই উপকূলের
নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়নি। বেড়িবাঁধ
ও ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের মধ্যে চরম আতঙ্কে
বাস করছে সেখানকার মানুষ। এখনো প্রতি
বর্ষায় নির্ঘুম রাত কাটান তারা।
সেই জনসংখ্যার তুলনায় পর্যাপ্ত ঘূর্ণিঝড়
আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়নি।
কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে চট্টগ্রামের
মিরসরাই পর্যন্ত ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে
নির্মিত ২০০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ হয়নি
পরিকল্পনা অনুযায়ী। নেই রক্ষণাবেক্ষণ
ব্যবস্থা।


ফলে বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবছর সৃষ্টি হয়
ভাঙন। আবার সংস্কারকাজে অনিয়ম-
দুর্নীতির কারণে প্রতিবছর সরকারি
বরাদ্দের কোটি কোটি টাকা লোপাট
হয়েছে।


পানি উন্নয়ন বোর্ডের হিসাব মতে, ২৯
এপ্রিলের জলোচ্ছ্বাসে কক্সবাজারের ৪৬০
কিলোমিটার বাঁধের মধ্যে ১৫৪ কিলোমিটার
ভেঙে যায়। এরমধ্যে ৫৮ কিলোমিটার বাঁধের
কোনো অস্তিত্বই ছিল না। ২৫ বছর পরও এখন
৫০ কিলোমিটারের বেশি বেড়িবাঁধ ভাঙা।



সূত্র জানায়, ৯১ সালের ঘূর্ণিঝড় পরবর্তীতে
৩৮টি দেশের বিভিন্ন দাতাসংস্থা থেকে ৪
কোটি ৮০ লাখ ডলার সাহায্য আসে। ওই
টাকায় আশ্রয়কেন্দ্র ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের
উদ্যোগ নেওয়া হয়। বিদেশি অনুদানে ৩
হাজার ৬০০টি আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের কথা
থাকলেও হয়েছে ১ হাজার ২০০-এর মতো।
এরমধ্যে শতাধিক কেন্দ্র সাগরে তলিয়ে
গেছে। চট্টগ্রাম প্রায় ৩৯১টি নতুন
আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছিল। তার মধ্যে
চট্টগ্রামের বাঁশখালীসহ কয়েকটি উপজেলার
উপকূলীয় এলাকায় ৬৩টির মতো কেন্দ্র
তলিয়ে গেছে।
আনোয়ারার উপকূলীয় রায়পুর ও জুঁইদন্ডী
ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের কিছু অংশ এখনো
ভাঙা। গত তিন বছর ধরে চরম ঝুঁকিপূর্ণ
অবস্থায় আছে ১৮টি আশ্রয়কেন্দ্র।


অরক্ষিত
বাঁশখালীর ৩৭ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ।
ফলে সামান্য জোয়ারে পানি ঢুকে পুরো
উপকূলীয় এলাকা সয়লাব হয়ে যায়।
রাজনৈতিক দলের নেতাদের আশ্রয়কেন্দ্র
নির্মাণের ওয়াদাও বাস্তবায়ন হয়নি।
২৯ এপিল স্মরণে প্রতিবছর কক্সবাজারে
দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করা হয়।
এই বছরও সেসব কর্মসূচী পালন করা হচ্ছে।
কর্মসূচীর অন্যতম দাবি উপকূলবাসীর
নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা।

সূত্রঃ অনলাইন পত্রিকা

১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৩৮

ভাবুক বিড়াল বলেছেন: হুম.....
মাঝে মাঝে বিড়ালদেরও বলার কিছু থাকেনা
ভালো থাকুক, নিরাপদে থাকুক সবাই এই দোয়া করি।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ভাষা হারিয়ে যায় কোথায় যেন, তবুও বলে যেতে হয়, যদি একটু পরিবর্তন হয় এই আশায়...

১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

আনু মোল্লাহ বলেছেন: সন্দ্বীপের সকল মানুষের জন্য আল্লাহর কাছে রহমত চাই।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: যাদের কেউ নেই তাদের আল্লাহ আছে...

১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

আরজু পনি বলেছেন:

মানিক বন্দোপাধ্যায় বুঝেই বলেছিলেন...

আপনার জন্যে/আপনাদের জন্যে/সন্দ্বীপ বাসীর জন্যে অনেক দোয়া আর শুভকামনা রইল।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ধন়্যবাদ ভাইয়া ৷

১৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

সুমন কর বলেছেন: সন্দ্বীপ বাসীর সবাই ভালো থাকুক।

শুভকামনা রইলো।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ভাল থাকুক বাংলাদেশ, ধন্যবাদ ভাইয়া ৷

১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

হ্রদয় ৩৩ বলেছেন: সবার জন্য দোয়া রইল

শুভকামনা

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া....

১৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আপনার জন্য সমবেদনা,
সৃষ্টিকর্তা আপনার সকল
আত্মীয় স্বজন হারানের বেদনা
লাঘব করে দিন। আমিন

সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি, ১৯৭০ সালের ১২ই নভেম্বরে প্রলয়ঙ্করী ঘুর্ণিঝড়ের নাম 'গোর্কি', ১৯৯১ সালের ২৯ নভেম্বরের ঘূর্ণিঝড়ের নাম "ম্যারি এন" এবং ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের নাম 'সিডর'।

ভয়াল ২৯ এপ্রিলঃ পৃথিবীর ভয়াবহতম ঘূর্ণিঝড় 'ম্যারি এন"

২০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: আল্লাহ ভরসা, তবে দ্বীপবাসী সব সময় অবহেলিত ৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.