নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!
রাত্রিবেলা। সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে
স্ত্রী স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে বলল, এই
বলনা আমার কোন জিনিসটা তোমার খুব
ভালো লাগে? আমার সুন্দর চেহারার
মুখটা নাকি আমার সেক্সি বডিটা?
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের
দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার
সেন্স অব হিউমার!
এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত
পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে
পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। পরের
দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে,
“ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল।
ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার
করল, আর তবু আপনারা কেউ সাহায্য করতে
এগিয়ে গেলেন না!”
কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিলো,
“ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই
শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত
এসেছিল!”
স্ত্রী: একটা কথা বলবো?
স্বামী: হ্যাঁ গো, অবশ্যই; বলো
স্ত্রী: মারবে নাতো?
স্বামী: কী বলছো, তোমাকে মারবো
কেন?
স্ত্রী: রাগ করবে নাতো?
স্বামী: একদমই না, কী হয়েছে বলতো
স্ত্রী: আমি কনসিভ করেছি, প্রেগন্যান্ট
স্বামী: হুরররে !!! পাগলী বলে কী,
এটাতো শুভ সংবাদ; ভয় পেয়েছিলে কেন?
স্ত্রী: কলেজে পড়ার সময় একবার আব্বুকে
বলার পর প্রচুর মার খেয়েছিলাম…
স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে
কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম।
সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে
ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না
খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো।
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও
বেঁচে আছি।
দুইটা বালক একদিন খেলতে খেলতে সাগর
পাড়ে চলে এল। সেখানে তারা দেখতে
পেল স্বল্পবসনা মেয়েরা রৌদ্রস্নানরত।
হঠাত একটা বালক পিছন দিকে দৌড়ে
পালাতে লাগল। অন্য বালকটি বুঝতে
পারল না তার কি হয়েছে এবং কেন
এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছে। সে তার পিছন
পিছন আরো জোরে দৌড়ে এসে তাকে
ধরে ফেলল।
– কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিস কেন?
– মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব,
তখন জমে পাথর হয়ে যাব।
– আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।
– নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা
জায়গায় শক্ত হতে শুরু করছিল।
বিদেশ থেকে দুবছর পর বাড়ি ফিরে
হাসান দেখল তার বউয়ের কোলে ছয়
মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
: কার আবার, আমার।
: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত
সর্বনাশ করেছে!
বউ চুপ।
: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!
: না
: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!
: না, তাও না।
: তা হলে কে?
: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ
আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না।
পল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে।
ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল
অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু’।
পল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ
দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার
একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল পল্টু। বলল, ‘আমার জন্য
পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন
একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন
আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব
উপভোগ করতে পারি।’
দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং
অন্য কিছু চাও।
পল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও,
আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি
লাগবে?
প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা
করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন?
কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার
বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে
আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর
তিন সন্তান।
ছেলে: বাবা, তুমি কি কিছু টাকা
বাঁচাতে চাও?
বাবা: নিশ্চই চাই।
ছেলে: তাহলে আমাকে একটা বাইক কিনে
দাও। জুতার ক্ষয় কম হবে, আমাকে জুতা
কিনে দেওয়ার টাকাটা তোমার বেঁচে
যাবে।
১ম বন্ধুঃ দোস্ত, আমার বউটারে আর
বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী
যে করি!
২য় বন্ধুঃ কেন, কী হইছে দোস্ত?
১ম বন্ধুঃ আর কইস না। কাল রাতে আমি
বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি
বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম,
কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে
বেড়াতে গেছিল।
২য় বন্ধুঃ হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী
হইল?
১ম বন্ধুঃ আরে তার বোন তো আমার সাথে ছিল ৷
প্রথম পর্বের একশ সেরার সেরা কৌতুকগুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন Click This Link
দ্বিতীয় পর্বের ধামাকা এখানে Click This Link
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩
আবদুর রব শরীফ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
আলপিন ম্যান বলেছেন: