নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাজিদ উল হক আবির

সাধু সাবধান ! ব্লগের মালিক বঙ্গালা সাহিত্যকে ধরিয়া বিশাল মাপের ঝাঁকি দিতে নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত করিতেছেন। সেই মর্মে তিনি এখন কিটো ডায়েটিং, ডন-বৈঠক ও ভারোত্তলন প্রশিক্ষণে ব্যস্ত। প্রকাশিত গ্রন্থঃ১। শেষ বসন্তের গল্প । (২০১৪)২। মিসিং পারসন - প্যাত্রিক মোদিয়ানো, ২০১৪ সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী (অনুবাদ, ২০১৫) ৩। আয়াজ আলীর ডানা (গল্পগ্রন্থ - ২০১৬ ৪। কোমা ও অন্যান্য গল্প(গল্প গ্রন্থ, ২০১৮) ৫। হেমন্তের মর্সিয়া (কবিতা, ২০১৮) ৬। কাঁচের দেয়াল (গল্পগ্রন্থ, ২০১৯) ৭।শহরনামা (উপন্যাস, মাওলা ব্রাদার্স, ২০২২), ৮। মুরাকামির শেহেরজাদ ও অন্যান্য গল্প (অনুবাদ, ২০২৩), ৯। নির্বাচিত দেবদূত(গল্পগ্রন্থ, ২০২৪), ১০। দেওয়ানেগির চল্লিশ কানুন/ফরটি রুলস অফ লাভ (অনুবাদ, ঐতিহ্য, ২০২৪)

সাজিদ উল হক আবির › বিস্তারিত পোস্টঃ

বইমেলা ২০২৪ এ যাদের বই আপনার কেনা উচিৎ - ১

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৮




কথাসাহিত্য ক্যাটাগরি - শাহীন আখতার
.
ফেব্রুয়ারির ১১ তারিখ আজ। বইমেলার ১/৩ অংশ শেষ। প্রতিদিনই মেলায় ভিড় বাড়ছে। দর্শনার্থীদের পুণ্য পদধূলিতে প্রতিনিয়ত ধূলিধূসর হচ্ছে ডিসপ্লে তে রাখা বই আর বিক্রেতাদের মুখ। তবুও, মোবাইলে জমা হওয়া ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পেরে উঠছে না হাতের থলিতে জমা হওয়া বইয়ের সংখ্যা।
.
কেউ মেলায় ঘুরতে আসেন, কেউ আসেন কনফিউজড অবস্থায় - যেন বই নয় কনে দেখতে এসেছেন, কেউ দরাজ দিলে একধারে বই কেনা শুরু করেন, আবার কেউ কোরবানির পশুর হাটে ঘুরবার মতো করে ঘুরে ঘুরে বই দেখতে থাকেন আর নোট নিতে থাকেন, কোন কোন বইগুলো কেনার মতো। মেলার শেষদিকে হয়তো একটা দুটো করে কেনা শুরু করবেন।
.
বই কিনে পড়তে চান যারা, তাদের জীবনকে খানিকটা সহজ করে তোলার জন্য আমি আমার পছন্দের লেখকদের সাথে আগ্রহী - কৌতূহলী নতুন পাঠকদের পরিচিত করিয়ে দেয়ার একটি পদক্ষেপ নিচ্ছি। যাদের বই আপনার সংগ্রহে না থাকলে সংগ্রহ করে পড়া উচিৎ বলে মনে করি, ধারাবাহিকভাবে তাদের নিয়ে লেখা আরম্ভ করছি, যা চালিয়ে যাবো পুরো মেলা জুড়ে।
.
আর এই সিরিজে প্রথম লেখক, যার বই আপনার সংগ্রহে অবশ্যই থাকা উচিৎ, এবং পড়া উচিৎ বলে আমি মনে করি, তিনি শাহীন আখতার।
.
শাহীন আখতারের বই আপনার সংগ্রহে রাখার প্রথম কারন, আমার বিবেচনায় তিনি বাংলাদেশের জীবিত কথা সাহিত্যিকদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক।
.
দ্বিতীয়ত, তিনি সেই বিরলপ্রজ কথাসাহিত্যিকদের একজন, যিনি আমাদের এপার বাংলার মানুষদের ইতিহাসের ধূসর অংশগুলি মমতার সাথে (এবং মমতার সাথে কখনো কখনো একচিমটি বিদ্রূপের সাথেও) চিহ্নিত ও চিত্রিত করেন। তার প্রথম আত্মজৈবনিক উপন্যাসটি বাদ দিলে বাকি চারটি উপন্যাসই আমাদের ভূভাগের ইতিহাসের নানান গুরুত্বপূর্ণ পালাবদলের মুহূর্তকে নিয়ে রচিত। তা সে বীরাঙ্গনাদের অসহনীয় জীবনালেখ্য তালাশ হোক, কিংবা সখী রঙ্গমালার পালা - ই হোক, দেশভাগের সময়ের পূর্ববঙ্গের মানুষের দৈনন্দিন জীবনচিত্রকে ধারণকারী অসুখী দিন হোক, বা হলি আর্টিজনের জঙ্গি হামলার অনুরূপ আলেখ্য, একশো এক রাতের গল্প।
.
তৃতীয়ত, তার লেখাপত্রে বাংলার নারী জীবনের অব্যক্ত অনেক আলাপ ও গল্প প্রাসঙ্গিকভাবে উঠে আসে। তিনি কি নারীবাদী? আমার পঠন তা ই বলে, তবে খিস্তিখেউড় করা বা বাহ্যিক সাজপোশাকে নারীমুক্তির আন্দোলনকে সীমাবদ্ধ করে ফেলা লেখিকা নন তিনি। তার গল্প - উপন্যাসের চরিত্র মহিলারা আমার - আপনার মা খালারই অনুরূপ। তবে শক্তিশালী।
.
চতুর্থত, শাহীন আখতারের গদ্যের ভাষা এক আলাদা সৌন্দর্যমন্ডিত শিল্পকর্ম। তার লেখা পড়তে গেলে আমার সবচে সহজে যে অ্যানালজি মাথায় আসে, তা হল সুঁই সুতোর ফোঁড়। অসাধারণ সব উপমা, রুপকাশ্রয়ীতা, প্রতীকের ব্যবহার, নির্মোহভাবে আঞ্চলিক ভাষাকে নিজের লেখায় ব্যবহার করা - চাই তাতে পাঠক থাকুক বা না থাকুক - এ সবই তার ভাষাকে অনন্যতা প্রদান করে। এবং, প্রতিটি উপন্যাসে গল্প বলার এক আলাদা বয়ন - বয়ান পদ্ধতি তিনি আবিষ্কার করেন।
.
কাজেই, যারা মনে করেন হুমায়ূন আহমেদ মারা যাওয়ার পর বাংলাদেশে আর কোন ভালো সাহিত্যে তৈরি হচ্ছে না তারা হুমায়ুনীয় ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে শাহীন আখতারের তৈরি জগতে একবার ঢুকে পড়তে পারলে, আর বেরুতে পারবেন না, আমি যেমন পারি নি এখনও।
.
শাহীন আপার বইগুলো পাওয়া যাচ্ছে -
১। পালাবার পথ নেই, তালাশ, সখী রঙ্গমালা (উপন্যাসত্রয়ী) - মাওলা ব্রাদার্স
২। ময়ূর সিংহাসন, অসুখী দিন, একশো এক রাতের গল্প (উপন্যাসত্রয়ী - প্রথমা)
৩। গল্প সংগ্রহ ১, প্রেমের গল্পেরা ফিরে আসছে - মাওলা ব্রাদার্স

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার সিরিজ। চালু থাকুক। দেখা হবে মেলায়?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪০

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই। শুক্র - শনি বিকেল - সন্ধ্যায় যাওয়া হয় মেলায়। দেখা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৮

আরইউ বলেছেন:



শাহীন আখতারের লেখা কখনো পড়িনি। সত্যি বলতে ওনার নামই আজ প্রথম শুনলাম। আপনার সিরিজটা ফলো করবো। ভালো থাকুন, সাজিদ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৩

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ। নীচেও অনেকে একই মন্তব্য করেছেন দেখলাম, শাহীন আখতারের নাম শোনে নি বা লেখা পড়ে নি। গুগল করলে ওনার ব্যাপারে প্রায় সব জানা সম্ভব। আপনিও ভালো থাকবেন।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৩

নীলসাধু বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা রইল।
বইয়ের কথা ছড়িয়ে যাক। বইয়ের সাথে থাকি আমরা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৪

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভকামনা আপনার আর আপনার প্রকাশনীর প্রতি।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: হুমায়ূন আহমদের অল্প কিছু বই পড়েছি।বাকিগুলো পড়ে অন্যের বই পড়ার চিন্তা করবো।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: বেশ

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ওনার দুটি উপন্যাস পড়েছি। আপনার সাথে সহমত। ওনার লেখনী পড়ার পর অনেকক্ষণ ধরে একটা ভাবনা আপনাকে ঘিরে ধরে থাকবে, চরিত্রগুলো যেন মাথার ভিতরে ঢুকে নানান বিষয় মেলে ধরে।
ওনি বাংলাদেশে বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় ও শক্তিশালী লেখক।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অনেক দিন পর আলাপ, মাইদুল ভাই। শাহীন আপা জনপ্রিয় কি? অন্তত এই ব্লগপোস্টের কমেন্ট থ্রেড দেখে তো তা মনে হচ্ছে না। কিন্তু তিনি গুরুত্বপূর্ণ, যেমন গুরুত্বপূর্ণ ইলিয়াস, কিংবা জহির। তার তালাশ ঢাবি আর জাহাঙ্গীর নগর - দু' জায়গায়ই পাঠ্য। দেশের সবগুলো সাহিত্য পুরষ্কারের পাশাপাশি কোরিয়া থেকে দেয়া এশিয়া লিটেরারি অ্যাওয়ার্ড পেলেন বছর খানেক আগে।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনি বলছেন শাহীন আখতার কথাসাহিত্যে জীবিতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। তিনি কী সেলিনা হোসেনকে পিছু ফেলে দিয়েছেন?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পদপদবী আর বইয়ের সংখ্যা দিয়ে বিচার করাটা আসলে সমস্যাজনক। আপনার প্রশ্নের উত্তর এক কথায় এভাবে দেয়া যেতে পারে - সেলিনা হোসেন ভারে কাটেন, শাহীন আখতার ধারে।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বলেন কি!

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি যে সব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে যাদের বই আপনার কেনা উচিত ১ সাজিয়েছেন খুবই যুক্তিযুক্ত হয়েছে। আশাকরি সিদ্ধান্ত নিয়ে এখনও যারা দোদুল্যমান তাদের খুব কাজে আসবে লেখাটি।ইন ফ্যাক্ট আপনার পোস্ট পড়ে লেখিকার লেখার সঙ্গে পরিচয় করার ইচ্ছা বেড়ে গেল। একদিন নিশ্চিত সে সু্যোগ আসবে।
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা আপনাকে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫০

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ। শাহীন আপার প্রায় প্রতিটি বইই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা বের করেছে। আগ্রহ থাকলে হাতের কাছেই পাবেন। শুভকামনা।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আজই প্রথম নাম শুনলাম শাহীন আখতারের।একটা বই এর রিভিউ দিলে ভাল হয়। প্রথম আলোয় দেখলাম সাদাত হোসেন , মৌরি মরিয়ম , জোনায়েদ ইভানদের বই এর কথা।এদের বই নাকি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে। তাদের লেখার মান নাকি বেশ ভাল।

আমাদের তারুন্যে নবীণ লেখকদের আমরা চিনতাম বিচিত্রার ঈদ সংখ্যায় লেখা গল্প পড়ে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫১

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: শাহীন আখতারের বেশ কয়েকটা উপন্যাসের ওপর আমার বড় বড় রিভিউ আছে এই ব্লগেই।

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০২

নীল আকাশ বলেছেন: কেনা উচিৎ না বলে কেন কিনবেন লিখলে মানানসই হতো।

১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার কারনে কিছু ভালো বইয়ের সন্ধান পাচ্ছি।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৬

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩১

আরইউ বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। নীচেও অনেকে একই মন্তব্য করেছেন দেখলাম, শাহীন আখতারের নাম শোনে নি বা লেখা পড়ে নি।” ... ...

সত্যি বলতে সমসাময়িক বাংলা সাহিত্য থেকে অনেকটা দূরে থাকায় বর্তমানে কারা ভালো লিখছেন বা জনপ্রিয় তা খুব একটা জানা নেই। নিজের ভাষার সাহিত্য নিয়ে না জানাটা লজ্জাজনক; আমি লজ্জিত।

শুভেচ্ছা।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০১

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: না, প্লিজ। লজ্জিত হবেন না। সমসাময়িক লেখাপত্রের ব্যাপারে অনেকেই ধারনা রাখেন না - এটা আমরা যারা লিখছি, লেখার কাজটাকে সিরিয়াসলি নিয়েছি, তাদের জন্য হতাশাজনক। তবে, ব্যাপারটা এরকমই ছিল সবসময়। সমসাময়িক, বা এক জেনারেশন আগের লেখকদের লেখাপত্রের মূল্যায়ন সাথে সাথে হয় নি। আর, আমরা যারা লিখছি, আমরাও অমন কলোসাল মেধাবি কোন কাজ করতে পারছি না, নিজেদের এই আত্মসমালোচনা তো করতেই হবে। যদি খুব বড় কোন কাজ করতাম, খবর কোন না কোনভাবে ছড়াতোই। শাহীন আখতারএর উপন্যাস ইংরেজিতে অনূদিত হবার পর তার খ্যাতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ছড়িয়েছে ভালোভাবেই। বাংলাদেশি লেখক বলতে, বর্তমানে বিদেশে উনিই সমোধিক পরিচিত। এর পেছনে তার লেখনীর মেধার পাশাপাশি উপন্যাসের বিষয়বস্তু চয়ন করার ব্যাপারটাও গুরুত্ব ভূমিকা রেখেছে। সমসাময়িক বাংলা সাহিত্যের ব্যাপারে আগ্রহী সকলেরই তার লেখাপত্রের হদিস রাখা উচিৎ।

আপনার জন্যও পুনরায় শুভেচ্ছা।

১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সিরিজ টা কিন্তু ফলো করছি। বই মেলায় দেখা হয়ে যাবে নিশ্চয়ই।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৭

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ আপা। ছুটির দিনে যাই মেলায়। আসলে দেখা হবে আশা করি।

১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৪

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: এখন এত লেখকের বই বের হয়, তাছাড়া এখানে ওখানে এই সেই দেশসেরা লেখক, এমন মন্ত্যবের বাহার। তাছাড়া বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম টপ চার্টের দ্বিধায় ফেলা পরিস্থিতি, সত্যিকার ভালো লেখনীর মানুষগুলোকে আড়াল করে রেখেছে। আপনি নিয়মিত এই পোস্ট দেবার চেষ্টা করবেন, ভালো লেখকদের খবর জানা জরুরী।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৩

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। চেষ্টা করবো মেলা জুড়ে ধারাবাহিকভাবে পছন্দের বইপত্র ও লেখকদের নিয়ে লিখতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.