নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বয়ী ইন্দ্রিয়ানুভূতির ওপর বিশ্বাস না করলে কোন জ্ঞানই আয়ত্ত করা যায় না । ইন্দ্রিয় হয়তো অনেক ভুল করায় , কিন্তু বারংবার চর্চা দ্বারা তাকে সংশোধন করে উৎকর্ষ লাভ করা সম্ভব।
ঘুনেধরা এই সমাজের মানুষগুলো মনুষ্যত্ব হাঁরিয়েছে সে অনেক আগে।গন্ধটা এখন ছড়াচ্ছে মারাত্মক ভাবে,জানোয়ারের গুলোর তীব্র লালসা থেকে বাদ যাচ্ছেনা কোলের অবুঝ শিশুরা । তীব্র ঘৃনা ভরে ধিক্কার জানাই মনুষ্যত্বহীন এই সমাজকে যে সমাজ ধর্ষকদের প্রতিরোধ ও প্রতিহত করতে পার না । যে সমাজে অবুঝ শিশুদের অস্তিত্ব আজ বিপন্ন.............
শনিবার প্রকাশিত আইন ও সালিশ কেন্দ্র আসকের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে:দেশে গত ৩ মাসে.......
*৭১ #শিশুকে #হত্যা করা হয়েছে।শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে মোট ৪২২টি।
*১৮৭ নারী #ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন আরও ২৯ জন নারী।
*ধর্ষণের শিকার ১৯ জন নারী হত্যার শিকার হয়েছেন।আত্মহত্যা করেছেন ২ জন।
*আর ধর্ষণ প্রতিহত করতে গিয়ে হত্যার শিকার হয়েছেন ২ জন পুরুষ।
ধর্ষনের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলনে গড়ে তুলুন।
প্রতিরোধ ও প্রতিহত করুন।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: প্রভাবশালীর প্রভাবে সমাজ ক্যান্সারে আক্রান্ত। যতদিন বাংলাদেশে ক্ষমতার প্রভাব, রাজনৈতিক প্রভাব, সামাজিত প্রভাব এসব প্রভাবশালী মানুষের স্বভাব পরিবর্তন হবে না ততদিন সমাজে নানা অসংগতি থেকেই যাবে।
দেশে ধর্ষণ, হত্যা, সন্ত্রাসী অনাকাঙ্ক্ষিত যে ঘটনাই ঘটুক না কেন, দেখা যায় সেই ঘটনার সাথে প্রত্যাক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনো না কোনো প্রভাবশালী জড়িত।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
আরািফন বলেছেন: হাজার হাজার ধর্ষণের মামলা জমে আছে আদালতে, রায় হচ্ছে না; কোন কোনটায় বছরের পর বছর ধরে মামলার কোন অগ্রগতি নেই। প্রচলিত আইনে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, আরেকটু সহজ করে বললে চৌদ্দ বছরের জেল। একটা মানুষের জীবনটা তছনছ করে দেয়া, একটা পরিবারের স্বপ্নগুলোকে নির্মমভাবে ভেঙে দেয়ার শাস্তি শুধু কয়েক বছরের জেল? একজন সভ্য নাগরিক হিসেবে এটা মেনে নিতে ভীষণ কষ্ট হয়। হাজারটা মামলার মধ্যে এক শতাংশেরও বিচার হয় না, ধর্ষিতার আর্তচিৎকার চাপা পড়ে যায় ধুলো জমা ফাইলের নীচে। কিন্ত এমন তো হবার কথা ছিল না!
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ধর্ষণকে আমাদের সমাজে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয় কি? ধর্ষণের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দৃষ্টান্ত আমার চোখে পড়ছে না।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮
আরািফন বলেছেন: ধর্ষণ ব্যপারটা এখন ডালভাতের চেয়েও সস্তা হয়ে গেছে। পত্রিকার পাতায় কিংবা টেলিভিশনের নিউজ স্ক্রলে প্রতিদিন দু-চারটে ধর্ষণ আর হত্যার খবর থাকবে না, এরকম অবস্থা এখন আর নেই। ভেবে পাই না, চার বছরের ছোট্ট একটা শিশু, যে এখনও ঠিকঠাক কথাই বলতে শেখেনি হয়তো, তার ছোট্ট শরীরটা একজন ধর্ষককে কিভাবে প্রলুব্ধ করতে পারে? দেড় বছরের একটা মেয়ে শিশুর শরীরে এমন কি আছে, যার জন্যে তাকে ধর্ষন করে মেরে ফেলাটা জরুরী হয়ে পড়ে? কতটা অসুস্থ মানসিকতার অধিকারী হলে কেউ এমনটা করতে পারে! একদল লোক ধর্ষণের পেছনে মেয়েদের পোষাকের দোষ দেয়, তাহলে দিন দুয়েক আগে আপাদমস্তক বোরখায় ঢাকা মেয়েটাকে কেন গণধর্ষণের পরে রেললাইনে ফেলে খুন করা হলো? ছিন্নভিন্ন শরীর, আলাদা হয়ে যাওয়া একটা পা আর একপাশে পড়ে থাকা পরীক্ষার প্রবেশপত্র সাক্ষী দিচ্ছিল কিছু অমানুষের অবিশ্বাস্য নির্মমতার। এদের শাস্তি দেয়ার দায়িত্ব রাষ্ট্রের, আদালতের। সেই দায়িত্ব কতটুকু পালন করতে পারছে তারা, এটা একটা বড় প্রশ্ন.....সংগৃহীত
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬
কানিজ রিনা বলেছেন: সোহাগ তানভীরের সাথে একমত, তথাপি
গ্রাম অঞ্চলের ধর্ষনের বিচার প্রভাবশালীরা
নিয়ন্ত্রন নেয়, এইসব প্রভাবশালীদের হাতে
থানাও কব্জা হয়ে যায়। আসলেও সত্য ধর্ষনের
দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি নাই বলেই মহামারী আকার
ধারন করেছে অনেক আগেই। এবিষয়ে অনেক
অনেক প্রতিবাদের লেখা আশা বিশেষ জরুরী।
অনেক ধন্যবাদ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
আরািফন বলেছেন: ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী একটা অপরাধকে ঠেকাতে যদি ধর্ষককে হত্যা করাটা অপরাধ হয়ে থাকে, তবে সেটাই করা হোক। হাজারটা প্রতিবাদে কোন কাজ হয়নি যখন, সেখানে তপ্ত সীসার দশটা বুলেট হাজারো ধর্ষকামী পুরুষের বিকৃত কামনার আগুনে জল ঢেলে দিতে পারে অনায়াসে। আমি ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই, সেই শাস্তিটা যদি উল্টোপথেও আসে, তাতে আপত্তি নেই আমার।আপনি আমাকে উগ্রবাদী ভাবতে পারেন, মানবতাবিরোধী ভাবতে পারেন, তাতে আমার কোন আপত্তি নেই।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
ক্স বলেছেন: ধর্ষণ সে হিসেবে কোন অপরাধের পর্যায়েই পড়েনা। কেউ কু প্রস্তাব দিলে অপরপক্ষ যদি সায় দেয়, তবে ধর্ষণের আর প্রয়োজনই পড়বেনা। যদি সায় না দেয়, তো কি করা? ধর্ষণ ছাড়া আর কোন রাস্তা কি ঐ অশায় পুরুষটির জন্য খোলা আছে? একথা সমাজপতিরা ভালো করে জানেন বলেই কান ধরে ওঠবস, ১০ হাজার টাকা জরিমানা আর ধর্ষিতার কাছে ক্ষমা চাওয়ানো ছাড়া আর কোন শাস্তি দিতে তাদের মন সায় দেয়না। তাও ঠিক আছে - কিন্তু থানায় বা আদালতে গেলে তো এক মেয়ে ১৪ বার ধর্ষণের শিকার হবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
আরািফন বলেছেন: একজন ধর্ষকের রুচি, বিবেকবোধ, জ্ঞানবুদ্ধি সর্বত্র ধর্ষণের জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত !
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:০২
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: ধর্ষণ শব্দটা শুনলে কেনো জানি রক্ত টগবগ করতে থাকে। আর পারছি না। শিশু ধর্ষণ এ জাতিতে কি রোগ ধরেছে খোদা জানে। নাই বিচার নাই আদালত । যে যেভাবে পারছে নিজের মতো করে শাসন চালাচ্ছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
আরািফন বলেছেন: ধর্ষণ এখন আমাদের দেশে মহামারি আকার ধারন করছে....একমাত্র আইনের সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে এর সমাধান করা যাবে।
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
আখেনাটেন বলেছেন: আপনার কি মনে হয় সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে ধর্ষন রোধ নাকি আইনের শাসনের মাধ্যমে রোধ?
আইনের শাসন থাকলে এমনিতেই মানুষের মনে মূল্যবোধ জাগ্রত হবে। তখন এই সামাজিক আন্দোলন-ফান্দোলনের দরকার হবে না। এই সব হচ্ছে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে একটি ঠুলি।
আইনের সঠিক প্রয়োগ করেন আর তারপর দেখেন অপরাধের মাত্রা কম না বেশি হয়।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
আরািফন বলেছেন: এ অবক্ষয় থেকে মুক্তির জন্য "ধর্ষন বিরুদ্ধে ট্রাইবুনাল" গঠন করা দরকার সরকারে আর ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করা উচিত সকলের।
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৩
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: বর্তমানের এই সমাজে আশা দেখি না
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: পৃথিবী খারাপ মানুষের খারাপ কাজের জন্য ধ্বংস হবে না। খারাপ মানুষের খারাপ কাজ দেখেও ভালো মানুষেরা নিরবতার জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে---
আইন্সটাইন কিছুটা এরকমই বলেছিল... একদম সত্য একটা কথা..
সুন্দর লিখেছেন ভাই..