নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুজতে বেরিয়ে ছিলাম আসলে নূপুর শর্মা নবী হযরত মুহাম্মদ সা: কে নিয়ে ঠিক কি বাক্য ব্যবহার করেছিল , যেটাকে বলা হচ্ছে কটুক্তি এবং কিসের প্রেক্ষিতে এমন শব্দ ব্যবহার করেছিল তিনি। মূল ভিডিও টি শরিয়ে নেওয়া হয়েছে ওয়েব সাইট থেকে। যারা মূল ভিডিওটা দেখেছে , তাদের কয়েক জনের সাথে কথা বলে , যা জানতে পাই সেটা নিম্ম রুপ ।
গত কিছু দিন পূর্বে Zee News এর এক প্রোগ্রামে নুপুর শর্মাকে আমন্ত্রণ করা হয়! উক্ত অনুষ্ঠানে হিন্দুদের হয়ে উপস্থাপনা করছিলেন মহন্ত মহারাজ, মুসলিম স্কলার ছিল দুই জন, কংগ্রেসের একজন, এবং সর্বশেষ বিজেপির প্রতিনিধি ছিলেন নুপূর শর্মা!
টক শোয়ের আলোচ্য বিষয় ছিল - কাশী জ্ঞানব্যাপী "মসজিদ না মন্দির"!
আলোচনা তর্কের এক পর্যায়ে দুই মুসলিম স্কলার বিভৎস ভাবে রেগে গিয়ে আলোচনার বাইরে গিয়ে সনাতন ধর্মের বিভিন্ন দেব-দেবী নিয়ে অশ্রব্য কটুবাক্য করতে থাকেন, যেগুলো ছিল শিব লিংগ নিয়ে কটুক্তি এবং কৃষ্ণ লিলা নিয়ে কটুক্তি যেটা শ্রী কৃষ্ণের নারী সম্ভোগ সংক্রান্ত কটুক্তি ---এর পরিপেক্ষিতে নুপুর শর্মা বলেছে তোমাদের নবী ৬ বৎসর বয়সের আয়েশার সাথে পেয়ার করেছে ইত্যাদি ইত্যাদি
--
এখানে দেখা যাচ্ছে দুইজন মুসলমান নেতা প্রথমে শিব লিংগ এবং কৃষ্ণলিলা নিয়ে কটুক্তি করে ---- এখন অবাক করার বিষয় এই বিষয় নিয়ে কোন হিন্দু বা বিজেপি বা অন্য কোন হিন্দু সংগঠনের কোন মাথা ব্যথা নেই , কোন প্রতিবাদ নেই এবং মুসলমান ২ জন নেতাকে বিচারের কোন দাবি নেই । ২ জন মুসলমান নেতার দেবদেবি নিয়ে কটুকথার পরিপ্রেক্ষিত নূপুর শর্মার পাল্টা উত্তর নিয়ে গোটা দুনিয়া মাতিয়ে দিয়েছে , আমাদের মমিন মুসলমানরা। কারন এইভাবে প্রতিবাদ করার নির্দেশ তো হাদিসে আছে ।
এবার দেখি নূপুর শর্মার কথার ভুল কোনখানে, যেটা নিয়ে মমিনদের আপত্তি -- সেটা হোল সে বলেছে-- মহা নবী সা: ৬ বৎসরের মেয়ের সাথে পেয়ার করেছে । এখানে পেয়ার শব্দটি আপত্তিকর এবং এটাই হোল সেই কটুক্তি । যদি নূপুর শাদী শব্দটা ব্যবহার কোরতো তাহোলে কটুক্তি হোত না । নবী সা: পেয়ার করেছে বা প্রেম করেছে -- এই কথা বলে তার সম্পর্কে কটুক্তি করা হয়েছে । তিনি পেয়ার করেন নি তিনি করেছেন শাদী । তার মানে শাদী শব্দটির বদলে পেয়ার শব্দটা ব্যবহার করা হোল কটুক্তি ।
এখানে আরেকটা ঘটনাকে খুব বিস্ময়কর লাগছে কেন বিজেপি বা হিন্দু সংঘগুলো প্রথমে মুসলমান ২ জননেতার কটুক্তি গুলো হাইলাইট করছে না ।
এখানে যদি ইসলামিক পয়েন্ট অব ভিউতে দেখি --- প্রথমে মুসলমান ২ জন নেতা সুরা আনামের ১০৮ আয়াত লংঘন করেছে এবং সাথে সাথে তার উত্তর পেয়েছে, যেটা ঐ আয়াতেই লিখা আছে ---
৬--১০৮ তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কটুক্তি বা বিদ্রুপ মোকাবেলা করার জন্য পবিত্র কোরান শরিফে যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে -- সেই কোরানের নির্দেশ হুবুহু হিন্দুরা অনুসরণ করেছে -- তাদের দেব দেবি গালাগালি করার প্রসংগে । দেখুন কোরেনর আয়াত কি বলে --
সুরা মোজ্জামেল ( ৭৩--১0 ) কাফেররা যা বলে, তজ্জন্যে আপনি সবর করুন এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চলুন।
সুরা নিসা আয়াত ১৪0- আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন।
সুরা আল আনাম ( ৬--৬৮)
যখন আপনি তাদেরকে দেখেন, যারা আমার আয়াত সমূহ নিয়ে উপহাস করে, তখন তাদের কাছ থেকে সরে যান যে পর্যন্ত তারা অন্য কথায় প্রবৃত্ত না হয়, যদি শয়তান আপনাকে ভূলিয়ে দেয় তবে স্মরণ হওয়ার পর জালেমদের সাথে উপবেশন করবেন না।
সুরা আহযাব ( ৩৩ -৪৮)
আপনি কাফের ও মুনাফিকদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের উৎপীড়ন উপেক্ষা করুন ও আল্লাহর উপর ভরসা করুন। আল্লাহ কার্যনিবার্হীরূপে যথেষ্ট।
সুরা ক্কাফ (৫০-- ৩৯) অতএব, তারা যা কিছু বলে, তজ্জন্যে আপনি ছবর করুন এবং, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের পূর্বে আপনার পালনকর্তার সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করুন। --
আপানার নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন উপরের কোরানের আয়াত গুলোতে ইগনোর করা, চুপ থাকা, কোন প্রতিক্রীয়া না দেখানো বা পাত্তা না দেওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়েছে ।
সুরা আহযাব (৩৩-৫৭) যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদের প্রতি ইহকালে ও পরকালে অভিসম্পাত করেন এবং তাদের জন্যে প্রস্তুত রেখেছেন অবমাননাকর শাস্তি। --- এই আয়াতে শাস্তি দানকারি স্বং আল্লাহ তালা কোন মানুষ নহে ।
দেখুন সুরা হিজরে আয়াত ৯৫ তে আল্লাহ কি বোলছেন -- বিদ্রুপকারীদের জন্য আমিই আপনার পক্ষ থেকে যথেষ্ট"----- সুতরাং এই আয়াত স্পষ্ঠ করে বলেছে বিদ্রুপকারীদের আল্লাহ নিজে শাস্তি দিবেন ।
বিদ্রুপ মোকাবেলায় হিন্দুরা যে পন্থা অনুসরন করেছে -- সেটাই কোরানে উপদেশ ।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এবার দেখি আমাদের মুসলমানরা অনুসরন করেছে কিসের নির্দেশ --- জী হ্যা তারা কোরান নহে , অনুসরন করছে হাদিসের নির্দেশ । কোরানের বাণী এখানে অসহায় কেউ বা কোন মমিন তাকে গ্রাহ্য করে না , সবাই মানে হাদিস --- এবার দেখুন কিছু হাদিস ------
(১) আবু রাফে নামের এক ইহুদিকে রাসুল (সা.) এ জন্যই হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন, সে রাসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে সব সময় কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করত। আল্লামা ইবনে কাছির (রহ.) আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া গ্রন্থে ইমাম বোখারি (রহ.)-এর সূত্রে বর্ণনা করেন- রাসুল (সা.) আবু রাফেকে হত্যা করার জন্য বেশ কজন আনসারি সাহাবিকে নির্বাচিত করলেন এবং হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আতিককে তাঁদের দলপতি নিয়োগ করলেন। আবু রাফে রাসুল (সা.)-কে কষ্ট দিত এবং এ কাজে অন্যদের সাহায্য করত।
(২) হজরত ইকরামা (রহ.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, হজরত আলী (রা.)-এর খিদমতে কয়েকজন জিনদিককে (ধর্মদ্রোহী) উপস্থিত করা হলে তিনি তাদের আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেন। এ খবর হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)-এর কাছে পৌঁছলে তিনি বলেন, আমি হলে তাদের আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিতাম না। রাসুল (সা.)-এর নিষেধ থাকার কারণে। তিনি বলেন, তোমরা আল্লাহর শাস্তি দ্বারা কাউকে শাস্তি দিও না। তবে অবশ্যই আমি তাদের হত্যা করতাম। কারণ রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি স্বীয় ধর্ম ইসলাম ত্যাগ করবে তাকে হত্যা করো। (বোখারি, জামউল ফাওয়ায়েদ ১/৪৮৪)
জিনদিক ওই সব মোনাফেককে বলা হয়, যারা রাসুল (সা.)-এর জামানার পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত ওপরে ওপরে নিজেকে মুসলমান প্রকাশ করবে; কিন্তু তার অন্তরে থাকবে না ইমানের লেশমাত্র।
(৩) যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করবে তোমরা তাকে হত্যা করো। (কানজুল উম্মাল-১/২৩)
(৪) মুজাহিদ থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, হজরত ওমর (রা.)-এর দরবারে এমন এক ব্যক্তিকে আনা হলো, যে রাসুল (সা.)-কে গালি দিয়েছে। হজরত ওমর (রা.) তাকে হত্যা করেন। অতঃপর বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা বা কোনো নবীকে গালি দেবে তোমরা তাকে হত্যা করো। (আসসারিমুল মাসলুল-৪/৪১৯)
(৫) আল্লাহ তায়ালার কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব ওই ব্যক্তি, যে ইমান আনার পর কুফরি করে। (কানজুল উম্মাল-১/২৩)
(৬) ওই জাতির ওপর আল্লাহর গজব অবতীর্ণ হোক, যারা রাসুল (সা.)-এর চেহারা মোবারককে আহত করে। (কানজুল উম্মাল ৫/২৬২)
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আল্লাহর দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অপরাধ সত্ত্বে ও এ অপরাধের জাগতিক কোন শাস্তির বিধান নেই বরং মানুষ যাদেরকে আল্লাহতায়ালার সমকক্ষ দাঁড় করিয়েছে তাদেরকে পর্যন্ত মন্দ বলতে বা গালমন্দ করতে আল্লাহ নিষেধ করেছেন।
ধর্মঅবমাননার ধৃষ্টতার আরেকটি উদাহরণ দেখুন- পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক ইরশাদ করেন- ‘তাদের যখন বলা হত, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, তখন তারা ঔদ্ধত্য প্রদর্শন করত এবং এরা বলত, আমরা কি এক উন্মাদ কবির কথায় আমাদের উপাস্যদেরকে পরিত্যাগ করব?’ (সুরা সাফফাত: ৩৬) এখানে বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য বিষয় হলো, সবচেয়ে সম্মানিত, নবীকূল শিরোমণি, খাতামান্নাবেঈন রাসুলকে (সা.) ধৃষ্টরা ‘উন্মাদ’ বলার আস্পর্ধা দেখিয়েছে (নাউযুবিল্লাহ)। তা সত্ত্বেও এক্ষেত্রে আল্লাহপাক কোন জাগতিক শাস্তি প্রদানের বিধানের উল্লেখ করেননি।
বিশ্বনবীর (সা.) বিরুদ্ধে কাফেররা বিভিন্ন সময় কটূক্তি করতো (নাউযুবিল্লাহ)। এ সম্পর্কে কোরআনে উল্লেখ আছে যে, ‘এরা বিস্ময়বোধ করছে যে, এদেরই নিকট এদেরই মধ্য হতে একজন সতর্ককারী এসেছে এবং কাফেররা বলে, ‘এ তো এক জাদুকর, মিথ্যাবাদী।’ (সুরা সাদ: ০৪) এর কয়েক আয়াত পরেই আল্লাহতায়ালা আদেশ দিয়ে বলছেন-‘এরা যা বলে তাতে তুমি ধৈর্য ধারণ কর। আর প্রবল শক্তির অধিকারী আমাদের বান্দা দাউদকে স্মরণ কর। নিশ্চয় সে আল্লাহর দিকে সব সময় বিনত থাকতো।’ (সুরা সাদ: ১৭)
লক্ষ্য করুন, উপরোক্ত আয়াতগুলোতে কাফেররা মহানবীকে (সা.) উন্মাদ এবং যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি (নাউযুবিল্লাহ) বলা সত্ত্বেও আল্লাহতায়ালা তাদের বিরুদ্ধে জাগতিক কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। এছাড়া পূর্বের নবীদের (আ.) ক্ষেত্রেও আল্লাহপাকের একই আদেশ ছিলো।
মূলত রাসুল অবমাননার কাজটি এমন গর্হিত এক অপরাধ যার শাস্তি আল্লাহ স্বয়ং নিজ হাতে রেখেছেন আর অপর দিকে তিনি তার রাসুলকে ধৈর্য ও উপদেশ প্রদানের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
গালাগালি শুরু করলো মুসলমান ২ জন নেতা --- তার উত্তরে নূপুর শর্মা শাদী না বলে পেয়ার বলায় উতপ্ত হয়ে উঠলো মুসলমানবৃন্দ কিন্তু হিন্দুদের তাদের দেবদেবিকে কটুক্তি করা নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নেই । কোন দাবি নেই ঐ ২ জন মুসলমান নেতার শাস্তির ।
হিন্দুরা অনুসরন করে কোরানের বাণী এবং মুসলমানদের কাছে কোরানের বাণী অসহায় , সবখানে হাদিসের জয় জয়কার ।
২| ২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:১১
নতুন বলেছেন: সমস্যা হইছে এক হিন্দু নারী কথাটা বলেছে।
ভারতের মোল্ল্যরা একটা টপিক পাইছে আর আমাদের মোল্যারা ও জিহাদি জজবা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছে মাত্র।
কথাটা হিন্দু নারী না বললে এতোটা ঝামেলা হইতো না।
৩| ২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:২০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
নূপুরের বর্তমান অবস্থা কি?
৪| ২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৫
ঈশ্বরকণা বলেছেন: একটা প্রচলিত কথা - যাহা নাই ভারতে তাহা নাই ভারতে। বুঝলেনতো বাক্যটা ? সেই যাহা নাই ভারতের মতো গ্রন্থেও মাত্র একজন যুধিষ্ঠিরের কথাই বলা আছে যিনি চির সত্যবাদী। আর আপনিতো দেখছি চির সত্যবাদী যুধিষ্ঠির -১, যুধিষ্ঠির-২-----এমন অনেকগুলো যুধিষ্ঠিরকে চেনেন ! নিজে আসল ভিডিওটা দেখেন নি। ইউটিউবে ভিডিওটা সরিয়ে নিয়েছে (বা দিয়েছে)। তারপরেও নুপুর শর্মার ভিডিওটা না দেখেই শুধু কিছু মানুষের কথা শুনেই আপনি আমাদের ব্লগে এই পোস্ট লিখতে ঝাঁপিয়ে বসলেন ! একদম শিওর হলেন কিভাবে যে তারা পুরো ব্যাপারটা ঠিকঠাক বলেছে বা বলতে পেরেছে আপনাকে? শুধু মোল্লারাই যে নুপুর শর্মার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছে সেটা কোথায় দেখলেন ? খোদ আমেরিকান স্টেট্ ডিপার্টমেন্টের স্পোক পার্সন নেড প্রাইসওতো রাসূলের (সাঃ) বিরুদ্ধে বিজেপির দুই নেতা নেত্রীর নোংরা মন্তব্যের নিন্দা জানালো আমেরিকার পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ মাসের ১৭ তারিখে । তারা তাহলে ভুল বলেছে ? না জেনেই নিন্দা করেছে বিজেপি নেত্রীর বক্তব্যের তাই না ? এখনতো মনে হচ্ছে আপনার যুধিষ্ঠির -১, ২---গুলোর সাথে কথা না বলাই ভুল হয়েছে স্টেট্ ডিপার্টমেন্টের স্পোক পার্সন নেড প্রাইসের ! কি আর করবেন আমেরিকান স্টেট্ ডিপার্টমেন্টের মোল্লাদের বিরুদ্ধেও আরেকটা পোস্ট দিন বিজেপির মহান নেতা নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে ভুলভাল বলার জন্য। এইসব আবোল তাবোল পোস্ট না লিখে বিশ্বকাপ আসছে সমানে খেলাধুলো নিয়ে কিছু পোস্ট করুন তাহলেও একটু সহনীয় হয় ব্যাপারটা ।
৫| ২০ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: ভারতীয় হিন্দু রা তাদের দেবতার নোংড়ামী মেনে নিয়েছে তারা ওটাকে লীলা বলে এবং এই লীলায় তাদের আপত্তি নাই। আপনি ভারতরে সিনেমা দেখলেই বুঝবেন তারা সমানে তাদের দেবতার কুৎসা করছে এতে ভারতের জনগন বা সরকারের কিচ্ছু যায় আসে না।
আর মুসল্মনারা তো কেবল সুজুগ খোজে কিছু একটা করে লাইম লাইটে আসা যায় কি না। আপনি আ বলবেন তার ঊ ধরে ক্যাচাল করবে। নবী মুহাম্মাদ আয়শা কে পেয়ার করছে এটা কুমন্তব্য নয় । তিনি তার বিবি কে পেয়ার মহাব্বত সহবত যা খুশি করবে এতে সমস্যা কোথায়?
৬| ২০ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: নূপুর অন্যায় করেছেন।
৭| ২০ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নতুন বলেছেন: এক হিন্দু নারী কথাটা বলেছে। তাই সমস্যা হইছে।
মানে কি বোঝাতে চাচ্ছেন? কোরান শুধু মুসলমানদের? অন্যরা কেউ ছুতে পারবে না, পড়তে পারবে না, বলতেও পারবে না।
কোরান কি হিন্দু মোসলমান সমগ্র মানব জাতীর জন্য নাজেল হয় নি?
৮| ২০ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:২১
নতুন বলেছেন: হাসান ভাই :- আমি বলতে চেয়েছি যে নুপুর যেটা বলেছে সেটা হাদিসেও আছে। যে আয়শা রা: কে ৬ এ বিয়ে করেছিলেন এবং ৯ এ সংসার শুরু করেন।
কিন্তু মোল্যাদের চেতনায় আঘাত লেগেছে কারন তিনি হিন্দু নারী তাই বলার ভঙ্গিটা তাদের চেতনায় আঘাত করেছে মাত্র। উনি মিথ্যা কিছু বলেছেন কি? বানিয়ে কিছু বলেছেন কি? সমস্রা হয়েছে তিনি হিন্দুনারী এবং বলার ভঙ্গি মোল্যদের পছন্দ হয়নাই।
বিয়ের সময় আয়িশার বয়স
বিয়ের সময় আয়িশার বয়স কত ছিল এই নিয়ে মতভেদ রয়েছে। বিভিন্ন সুত্র অনুযায়ী মুহাম্মদদের সঙ্গে তার বিবাহ এবং এর সিদ্ধি মূলত সার্থক হয়েছিল যখন আয়িশার বয়স ছিল ৬-১৮ বছর। আহলুল সুন্নাহ্ বা সুন্নিদের হাদিসের বর্ননা অনুযায়ী প্রচলিত তথ্যমতে, মুহাম্মদের সাথে যখন আয়িশার বিয়ে হয়, তখন তার বয়স ছিল ৬-৭ বছর।[৯][১০] আর বদরের যুদ্ধের সময় ৬২৪ খ্রিস্টাব্দে নয় বছর বা মতান্তরে দশবছর বয়স থেকে তার বৈবাহিক জীবন শুরু হয়। এর পূর্বে তিনি তার বিবাহপরবর্তী সময় তার পিত্রালয়েই শিশুবৎসলভাবে অতিবাহিত করেন[ - উইকি
৯| ২০ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাদীসের গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু?
যেখানে রসূল নিজেই সব হাদিস পুড়িয়ে ফেলতে বলেছিলেন।
বলেছিলেন শুধু কোরআন ফলো করতে। কোরআন ইসলামের সম্পূর্ণ গ্রন্থ। সবার জন্য সহজবোধ্য করে তৈরি করা হয়েছে।
কোরআন সম্পূর্ণ জীবন বিধান। এরপরে কে কি বলল না বলল কোন খলিফা কি করলো, কোন সাহাবী কি বলল কোন স্কলার কী বলল তা সেসব কোনোটিই গ্রহণযোগ্য নয়।
এত নিষেধের পরেও আবার হাদিস লেখা শুরু হলো ৩০০ বছর পর, ৬ জেনারেশন পর কোন কথা কারো মনে থাকে? এই ডিজিটাল যুগেও ২ জেনারেশন আগের দাদা নানাদের পিতার নাম বলতে পারব না, সেখানে ৩০০ বছর।
হাদিস নিজের ইচ্ছায় লেখেনি, মক্কা মদিনা থেকে বহুদূরে, আরব অঞ্চলের বাইরে একসময় রাশিয়ার একটি অংশ তাসখন্দে একজন দখলদার শাসকের ইচ্ছায় একজন শাসকের স্পন্সরে ৩০০বছর পর হাদিস লেখা শুরু হয়। হাদিস লেখকও একজন অনাআরব।
এরপরেও হাদীস টিকে গেছে। যুদ্ধবাজ দখলবাজ শাসকগণ হাদীস বানিয়েছে, টিকিয়ে রেখেছে ধর্মের জন্য নয়, রাজনীতি দেশ শাসনের জন্য।
হাদিস বর্তমান ধর্মব্যবসায়ীদের মূল অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। ইহাকে নিজেদের ইচ্ছামত ব্যাখ্যা করছে নিজেদের রুটি রুজির প্রয়োজনে।রাজনীতির প্রয়জনে, হাদিসকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে আরও পোক্ত করে ফেলেছে।
"রসূল সব হাদিস পুড়িয়ে ফেলতে বলেছিলেন" এই তথ্য এখন আর গুগলে খুজলে পাওয়া যায় না, জেহাদিরা মোটা অংকের ডলার খরচ করে ব্যাবস্থা করেছে। খোদার উপর খোদকারি করা এইসব রাজনৈতিক ইসলামিষ্ট শয়তানদের কাছে খোদ ইবলিশ শয়তানও হার মানবে।
১০| ২০ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২৩
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনার অনেক পোস্ট আমি দেখলাম আপনি অনেক চাতুরতার সংগে ইসলাম তথা মুসলিমদের দোষ অন্বেষন করেন। ১ম এবং ২য় প্যারায় আপনি যা বলেছে তা সম্পূর্ন মনগড়া। বিজেপি আরএসএস শিবসেনার রাজ্যে তাদের দেবদেবীকে অশ্রাব্য ও কটুবাক্য করে ঐ দুই মুসলিম কি জীবিত বের হতে পারবে? পাগল ছাগল ছাড়া একথা কেউ বিশ্বাস করবেনা। অনেকে না বুঝেই আপনাকে ইসলামের বন্ধু ভাবে যা সম্পূর্ণ ভুল, আপনি অত্যন্ত মুসলিম বিদ্বেষী এবং বিশেষ এজেন্ডা পালন করে চলছেন।
০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:১২
এ আর ১৫ বলেছেন:
আমি অনেক খোজাখুজির পর নূপুর শর্মার বক্তব্যের ভিডিও টি নীচের টক শো তে খুজে পেলাম । ২ মিনিট পরে এই ভিডিওতে তার বক্তব্যটা শুনা যাবে ।
আগে লিখেছি তার এই বক্তব্য দেওয়ার আগে শিব লিংগ নিয়ে কুৎসিত মন্তব্য করা হয়েছিল ( সেই কথার ভিডিওটা এখন ও খুজছি) , যার প্রেক্ষিতে নূপুর এই কথা বলে । --
নূপুরের কথা গুলো বার বার শুনুন -- তিনি বলছে--- আরে রাখো -- ঘোড়ায় চড়ে স্বর্গে যাওয়ার কথা শুরু করবো, ৬ বৎসরের আয়েশার সাথে পেয়ার এবং ৯ বৎসর বয়সে সেক্সের কথা কি আমি শুরু করবো , ইত্যাদি ইত্যাদি ----
এখানে দেখা যাচ্ছে নূপুর শর্মা প্রতি বাক্যের পিছনে একটা কথা বোলছে যে -- শুরু করবো -- এর কারন কি --- এর কারন হোল তার আগে শিব লিংগ নিয়ে কুৎসিত মন্তব্য করা হয়েছিল তাই । এর কাউন্টার দিতে গিয়ে তিনি বলেছে --- এই কথা শুরু করবো, ঐ কথা শুরু করবো ইত্যাদি ।
এই ভিডিও ৯ মিনিট পরে আরেকটা ভিডিও ক্লিপ দেখানো হবে । দেখুন ।
১১| ২১ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩৩
বিটপি বলেছেন: মুসলিম স্কলাররা হিন্দু দেব বেদীদের নিয়ে কটুক্তি করেছে - এরকম কেউ যদি বলে থাকে, সে নির্জলা মিথ্যা বলেছে। আমি পুরো ভিডিওটা সরিয়ে নেবার আগেই কয়েকবার দেখেছি। তাতে ঐ মুসলিম (সে কিসের স্কলার কে জানে, আদৌ স্কলার কিনা, তাও জানিনা) শিবলিঙ্গ কেটে ফেলার পরে যেসব স্থানে পড়েছে, তার মধ্যে ঐ মসজিদ ছিল কিনা, সে ব্যাপারে তর্ক করছিলেন। হিন্দু দেবতাদের কটুক্তি করার মত হিম্মত কোন মুসলিমের মোদী-অমিতের ভারতে নেই। সত্যি করে থাকলে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হতনা।
কাজেই ঐসব মুসলিম হিন্দু দেবতাদেরকে কটুক্তি করেছে বলে যারা আপনাকে তথ্য দিয়েছে - তারা প্রমাণিত মিথ্যাবাদী এবং এদের কাছ থেকে তথ্য আদান প্রদানে বিরত থাকুন।
তবে এটাও ঠিক যে নূপুর শর্মা যা বলেছে, তাতে আসলে মহানবীর প্রতি কটুক্তি হয়না। কিন্তু যে ভঙ্গিতে and at 9, he had sex with her বলেছে - সেটা কোন ক্রমেই সমর্থনযোগ্য নয়। সেক্স শব্দের অর্থ নিশ্চয় পেয়ার নয়। একটা নোংরা কথাও কেউ যদি বিনীতভাবে বলে, তবে অন্যেরা সেটাকে ফান হিসেবে নিতে পারে। কিন্তু নূপুর শর্মার উদ্দেশ্যই ছিল, মহানবী (স) কে ছোট করা। তাই সবাই ক্ষেপেছে। আমার এই কমেন্টে আপনার জবাব দেখে আমি বাকী মন্তব্য করব।
১২| ২১ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৪৭
তানভির জুমার বলেছেন: আমি নিজে শুনেছি নুপুর অনেক আপত্তিকর শব্দ বলেছে। আপনি যাদের কাছ থেকে শুনেছেন তারা আপনাকে মিথ্যা বলেছে আথবা তারাও শুনেনি কি বলেছে। ব্রগে পোস্ট করার আগে উক্ত বিিষয়ে আপনার জ্ঞান কতটুকু আছে ইহা যাচাই করে নিবেন।
১৩| ২১ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:২৩
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: সচেতন পাঠক বরাবরের মতো লেখকের মুক্তমনা লেবাস ছিঁড়ে ইসলামবিদ্বেষী নগ্নগাত্র বের করে ফেলেছে!
১৪| ২১ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তানভির জুমার আপনি মিথ্যে। বলেছেন।
টকশোটি দেড় মাস আগের। আগে কেউ শুনেনি।
অনেক পরে কোন এক কুচক্র ভিডিওটি আগেই রেকর্ড করে রেকর্ড করে রেখেছিলাম, পরে কাতার কর্তৃপক্ষকে দেখায়।
কাতার আগেই খেপে আছে ভারত কাতার বাদ দিয়ে রাশিয়া থেকে তেল কিনছে।
কাতার একটা প্রতিবাদ লিপি ভারতীয় দূতাবাসে পাঠায়।
তখনো কেউ জানতোনা। একটি মৌলবাদী চক্র কোন না কোনভাবে ঘটনাটা জেনে যায় এবং আল-জাজিরাকে জানায়।
এরপর বিবিসি এবং আল-জাজীরা মাধ্যমে ঘটনার দেড় মাস পরে সবাই জানতে পারে।
আপনি কি না বলছেন যে আপনি তখনই শুনেছেন।
মিথ্যা বলাটা পাপ।
১৫| ২১ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২১
তানভির জুমার বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তানভির জুমার আপনি মিথ্যে। বলেছেন।
টকশোটি দেড় মাস আগের। আগে কেউ শুনেনি।
অনেক পরে কোন এক কুচক্র ভিডিওটি আগেই রেকর্ড করে রেকর্ড করে রেখেছিলাম, পরে কাতার কর্তৃপক্ষকে দেখায়।
কাতার আগেই খেপে আছে ভারত কাতার বাদ দিয়ে রাশিয়া থেকে তেল কিনছে।
কাতার একটা প্রতিবাদ লিপি ভারতীয় দূতাবাসে পাঠায়।
তখনো কেউ জানতোনা। একটি মৌলবাদী চক্র কোন না কোনভাবে ঘটনাটা জেনে যায় এবং আল-জাজিরাকে জানায়।
এরপর বিবিসি এবং আল-জাজীরা মাধ্যমে ঘটনার দেড় মাস পরে সবাই জানতে পারে।
আপনি কি না বলছেন যে আপনি তখনই শুনেছেন।
মিথ্যা বলাটা পাপ।
আপনার লজ্জা থাকা উচিত। যারা অন্ধ আওয়ামীলিগার তারা ভারতের দালালী করবে এটা স্বাভাবিক কারণ ভারত আওয়ামী অবৈধ ক্ষমতার ভাগীদার। দের মাস কেন দের যুগ আগে কটুক্তি করলে সেটা যে কোন সময় প্রতিবাদ হতে পারে। একজন ব্লগার কমেন্টে কিছুটা উল্লেখ করেছে যা নুপুর বলেছে। কথা ভদ্রভাবেও বলা যায় আবার পতিতা স্টাইলেও বলা যায়।
১৬| ২৭ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:১৩
নতুন নকিব বলেছেন:
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনার অনেক পোস্ট আমি দেখলাম আপনি অনেক চাতুরতার সংগে ইসলাম তথা মুসলিমদের দোষ অন্বেষন করেন। ১ম এবং ২য় প্যারায় আপনি যা বলেছে তা সম্পূর্ন মনগড়া। বিজেপি আরএসএস শিবসেনার রাজ্যে তাদের দেবদেবীকে অশ্রাব্য ও কটুবাক্য করে ঐ দুই মুসলিম কি জীবিত বের হতে পারবে? পাগল ছাগল ছাড়া একথা কেউ বিশ্বাস করবেনা। অনেকে না বুঝেই আপনাকে ইসলামের বন্ধু ভাবে যা সম্পূর্ণ ভুল, আপনি অত্যন্ত মুসলিম বিদ্বেষী এবং বিশেষ এজেন্ডা পালন করে চলছেন।
-সম্পূর্ণ সহমত এবং 'অনন্য দায়িত্বশীল আমি' -কে আন্তরিক ধন্যবাদ সবার সামনে সাহসিকতার সাথে সত্য তুলে ধরার জন্য। মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে ঘৃণা প্রচারকারীর আসল স্বরূপ সকলের সামনে উম্মোচন করে দেয়ার জন্য। ধন্যবাদ সম্মানিত ব্লগার ঈশ্বরকণা, বিটপি, তানভির জুমার, এস এম মামুন অর রশীদ, রাজীব নুরকে। তাদের মন্তব্যগুলো ভালো লেগেছে।
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:১৩
এ আর ১৫ বলেছেন:
আমি অনেক খোজাখুজির পর নূপুর শর্মার বক্তব্যের ভিডিও টি নীচের টক শো তে খুজে পেলাম । ২ মিনিট পরে এই ভিডিওতে তার বক্তব্যটা শুনা যাবে ।
আগে লিখেছি তার এই বক্তব্য দেওয়ার আগে শিব লিংগ নিয়ে কুৎসিত মন্তব্য করা হয়েছিল ( সেই কথার ভিডিওটা এখন ও খুজছি) , যার প্রেক্ষিতে নূপুর এই কথা বলে । --
নূপুরের কথা গুলো বার বার শুনুন -- তিনি বলছে--- আরে রাখো -- ঘোড়ায় চড়ে স্বর্গে যাওয়ার কথা শুরু করবো, ৬ বৎসরের আয়েশার সাথে পেয়ার এবং ৯ বৎসর বয়সে সেক্সের কথা কি আমি শুরু করবো , ইত্যাদি ইত্যাদি ----
এখানে দেখা যাচ্ছে নূপুর শর্মা প্রতি বাক্যের পিছনে একটা কথা বোলছে যে -- শুরু করবো -- এর কারন কি --- এর কারন হোল তার আগে শিব লিংগ নিয়ে কুৎসিত মন্তব্য করা হয়েছিল তাই । এর কাউন্টার দিতে গিয়ে তিনি বলেছে --- এই কথা শুরু করবো, ঐ কথা শুরু করবো ইত্যাদি ।
এই ভিডিও ৯ মিনিট পরে আরেকটা ভিডিও ক্লিপ দেখানো হবে । দেখুন ।
১৮| ১২ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৪:৫০
এ আর ১৫ বলেছেন: আল্লাহর দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অপরাধ সত্ত্বে ও এ অপরাধের জাগতিক কোন শাস্তির বিধান নেই বরং মানুষ যাদেরকে আল্লাহতায়ালার সমকক্ষ দাঁড় করিয়েছে তাদেরকে পর্যন্ত মন্দ বলতে বা গালমন্দ করতে আল্লাহ নিষেধ করেছেন।
ধর্মঅবমাননার ধৃষ্টতার আরেকটি উদাহরণ দেখুন- পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক ইরশাদ করেন- ‘তাদের যখন বলা হত, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, তখন তারা ঔদ্ধত্য প্রদর্শন করত এবং এরা বলত, আমরা কি এক উন্মাদ কবির কথায় আমাদের উপাস্যদেরকে পরিত্যাগ করব?’ (সুরা সাফফাত: ৩৬) এখানে বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য বিষয় হলো, সবচেয়ে সম্মানিত, নবীকূল শিরোমণি, খাতামান্নাবেঈন রাসুলকে (সা.) ধৃষ্টরা ‘উন্মাদ’ বলার আস্পর্ধা দেখিয়েছে (নাউযুবিল্লাহ)। তা সত্ত্বেও এক্ষেত্রে আল্লাহপাক কোন জাগতিক শাস্তি প্রদানের বিধানের উল্লেখ করেননি।
বিশ্বনবীর (সা.) বিরুদ্ধে কাফেররা বিভিন্ন সময় কটূক্তি করতো (নাউযুবিল্লাহ)। এ সম্পর্কে কোরআনে উল্লেখ আছে যে, ‘এরা বিস্ময়বোধ করছে যে, এদেরই নিকট এদেরই মধ্য হতে একজন সতর্ককারী এসেছে এবং কাফেররা বলে, ‘এ তো এক জাদুকর, মিথ্যাবাদী।’ (সুরা সাদ: ০৪) এর কয়েক আয়াত পরেই আল্লাহতায়ালা আদেশ দিয়ে বলছেন-‘এরা যা বলে তাতে তুমি ধৈর্য ধারণ কর। আর প্রবল শক্তির অধিকারী আমাদের বান্দা দাউদকে স্মরণ কর। নিশ্চয় সে আল্লাহর দিকে সব সময় বিনত থাকতো।’ (সুরা সাদ: ১৭)
লক্ষ্য করুন, উপরোক্ত আয়াতগুলোতে কাফেররা মহানবীকে (সা.) উন্মাদ এবং যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি (নাউযুবিল্লাহ) বলা সত্ত্বেও আল্লাহতায়ালা তাদের বিরুদ্ধে জাগতিক কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। এছাড়া পূর্বের নবীদের (আ.) ক্ষেত্রেও আল্লাহপাকের একই আদেশ ছিলো।
মূলত রাসুল অবমাননার কাজটি এমন গর্হিত এক অপরাধ যার শাস্তি আল্লাহ স্বয়ং নিজ হাতে রেখেছেন আর অপর দিকে তিনি তার রাসুলকে ধৈর্য ও উপদেশ প্রদানের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:৫৭
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি বেশ অনুসন্ধিৎসু ছিলাম যে কি বাক্য ব্যাবহারে এই গর্জে ওঠা । কেউ বলেননি সেসব কথা বরং প্রিন্স সাল্মানের দেয়া বানী যা আমাদেরকে খাটি মুসলমান হিসাবে চিনহিত করে না তাই পড়েছি এবং ক্ষুব্ধ হয়েছি । তাহলে সারা পৃথিবীতে মুসলিমরা দুভাগে বিভক্ত আরব এবং অনারব , চমৎকার ।