নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিজাব, নেকাব/দাঁড়ি টুপি কি ইসলামী পোশাক ?
আমি বিস্তারিত কিছুই লিখবো না শুধু ভিডিওটা দেখুন শুনুন এবং আপনার মতামত দিন ।
ইসলাম ধর্মটা সহজ সরল কিন্তু কিভাবে এটা এতো কঠিন হোল সে আলোচনা এখন করবো না ।
আমাদের মানুসিকতার আমুল পরিবর্তন আনতে হবে ।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৭
এ আর ১৫ বলেছেন: হিজাব অবশ্যই ইসলামী পোশাক - ইসলামে নারীদের পোশাকের ব্যাপারে যে নির্দেশনা দিয়েছে, তার সবচেয়ে কাছাকাছি হল হিজাব।
এই দাবিটাকে খন্ডন করা হয়েছে পবিত্র কোরানের আয়াত দিয়ে , আপনার এই দাবি হাদিস ভিত্তিক । তাহোলে আপনি কি কোরান মানেন না হাদিস মানেন ?
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৭
বিটপি বলেছেন: কোরআনের কোন আয়াত দিয়ে?
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
এ আর ১৫ বলেছেন: ভিডিওটাতে উল্লেখ করা হয়েছে ।
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৭
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আরো পড়াশোনা করুন এ বিষয়ে আপনি নিজে জানার জন্য, একটা ভিডিও এড করে পান্ডিত্য জাহির করার দরকার নেই। ব্লগে কেউ মুফতি নেই যে, আপনার জ্ঞানের সাথে পাল্লা দেবে ।
???----তাহোলে আপনি কি কোরান মানেন না হাদিস মানেন ?
------এগুলো নিতান্তই জটায়ুর প্যাঁচ লাগানোর মত বিষয়;
একজন মুসলিম তার ডেইলি লাইফে কোরান, সুন্নাহ মেনে চলে এবং চলতে হবে অস্বীকার করার প্রয়োজন নেই।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৯
এ আর ১৫ বলেছেন: কোরান হাদিস মেনে চলবে , হাদিস গুলো করানের সাথে ম্যাচ করলে তখন মানবে , যদি ম্যাচ না করে তখন কেন মানবে ?
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪১
মরুর পথে বলেছেন: এই লেখার শিরোনামটাই ভুল বোঝা যাচ্ছে। দাড়ি তো ভাই পোশাক না, দাড়ি রাসূল (সাঃ) এর সুন্নাহ। কোনোভাবেই এটা নিয়ে তর্ক হতে পারে না।
সূরাঃ ২৪/ আন-নূর, আয়াতঃ ৬৪: আর মুমিন নারীদেরকে বল, যেন তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। আর যা সাধারণত প্রকাশ পায় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে বক্ষদেশকে আবৃত করে রাখে। আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজদের ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাই এর ছেলে, বোনের ছেলে, আপন নারীগণ, তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে, অধীনস্থ যৌনকামনামুক্ত পুরুষ অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া কারো কাছে নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তাওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
পর্দা করা ফরজ। মহিলা এবং পুরুষ উভয়ের জন্যই।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৫
এ আর ১৫ বলেছেন: ভিডিওর টাইটেলে যা লিখা আছে সেটাই দিয়ে শিরণাম করেছি ।
এই আয়াতে মার্জিত পোষাক পড়ার কথা বলা হয়েছে , ভেইলিং হিজাবের কথা বলা হয় নি ।
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫১
তানভির জুমার বলেছেন: এদের মত লোকদের থেকে যখন কোরআন হাদিসের ব্যাখা নেন তখন আপনাদের নিয়ে আসলে কিছু বলার থাকে না। যদি বলেন কোরআনের সাথে যে সব হাদিসের মিল আছে শুধু ঐগুলো মানব তাহলে আপনি ইসলাম ধর্মই মানতে পারবেন না। শুধু একটা উদাহারণ নেন। যেমন: নামাজ- ইসলাম ধর্মে নামাজ হচ্ছে অন্যতম ফরজ ইবাদত, নামাজ ব্যতীত আপনি পূর্ণ মুসলমানই হতে পারবেন না। কোরআনে নামাজের কথা অনেক জায়গায় বলা আছে কিন্তু রুকু কয়টা হবে কিভাবে হবে, শেজদা কয়টা হবে কিভাবে হবে, কিভাবে দাড়াবে, সুরা, দোয়া, কোন জায়গায় কি পড়বে এইগুলো বিস্তারিত বলা নেই। আপনি যদি হাদিস না মানেন তাহলে নামাজের মত অন্যতম ফরজ ইবাদত কিভাবে পালন করবেন?
ভাই ইসলামের ব্যাসিক জ্ঞান অর্জন করেন আগে তাহলে বুঝতে পারবেন হিজাব, নেকাব/দাঁড়ি টুপি কি ইসলামী পোশাক কি'না।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৯
এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন হাদিস ছাড়া কি করে নামাজ পড়বে ! নামাজ পড়ার নিয়ম কানুন গুলো কি ৩০০ বৎসর পরে লিখা হয়েছিল ? এটা নিয়ম গুলো কোরানের আয়াতের মত প্রমাণীত । গত ১৪০০ বৎসর এমন কোন দিন নেই যে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় নি । এই হাদিস গুলো যেহেতু প্রমাণীত সত্য তাই মানতে হবে , যদি ৩০০ বৎসর পরে লিখা হোত তাহোলে প্রশ্ন আসতো ।
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৬
রানার ব্লগ বলেছেন: যে পোশাক পড়লে নিজেকে মুসলিমের মত দেখায়, সেটাই ইসলামী পোশাক।
বিশেষ কোন পোশাক কে ধর্মীয় পোষাক বলাটা কে গ্রহনযোগ্য মনে করি না, এই ক্ষেত্রে বিটপইর সাথে একমত !!!!
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২০
এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: যার ভালো লাগে পড়বে, যার ভালো লাগে না সে পড়বে না। ব্যস। শেষ।
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাপের হারাম টাকায় টিকিটে আমেরিকায় নতুন কেউ আসলেও প্রথম দিন খোঁজ করে 'হালাল মাংশের দোকান'
এর পরদিনই খোজ করে কোন দোকানে সস্তায় বিয়ার পাওয়া যায়।
এরপর বেশ ধার্মিক হয়ে যায়। ধার্মিকতা লেবাসেই সীমাবদ্ধ থাকে। পায়জামা পাঞ্জাবী মুলত ভারতীয় ড্রেস, আর সালোয়ার কোর্তা তো মেয়েদের পোষাক, কোরান হাদিসে মেয়েদের মত কাপড় পড়া গোনাহ। এরপরও এরা পাকি স্টাইলে মসলমান সাজে
আর মেয়েরা পরে টাইট জিন্স, শার্ট বা টি শার্ট। মাথায় হিজাব।
আল্লাহ বলেছেন লজ্জাস্তান হেফাজত করতে এখন এদের কাছে লজ্জাস্থান মনে হয় চুল!
যদিও কোরান হাদিসে এমন কোন আয়াত দেখা যায় নি যে চুল ঢেকে রাখতে হবে। আমার কাছে এই ধরনের হিজাবকে শো অফ মনে হয়। যাষ্ট লোক দেখানো ধার্মিকতা, আর স্থানীয় আমেরিকান দের বিদ্রুপ করা।
২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫০
এ আর ১৫ বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন ভাই , ধন্যবাদ
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৬
ঈশ্বরকণা বলেছেন: ব্যাপক পান্ডিত্যপূর্ণ পোস্ট মনে করে ওপেন করলাম আর তাতেই আপনার ইসলাম বিদ্বেষের চিচিংটা আবার ফাক হয়ে গেলো ! আপনার শিরোনামটা বদলান (এক পন্ডিত ভুল শিরোনাম দিয়েছে বলেই আপনার লেখাতেও ভুল শিরোনাম দেবার দরকার নেই। ভিডিওর শিরোনাম আপনার শিরোনাম শুদ্ধ করে দিলেও সবাই দেখতে পাবে।)। দাড়ি টুপি নিয়ে আলোচনাকারীর ব্যাকগ্রাউন্ডটা বলা দরকার ছিল। এই আলোচনার জন্য নিদেনপক্ষে একজন বিরধর্মী ডক্টরেট ডিগ্রিধারীও পেলেন না ! এই ডিগ্রীবিহীন ব্যক্তির আলোচনা নিয়ে আসলেন দেখে আপনার সম্পর্কে মাটি হয়ে যাওয়া ভক্তিশ্রদ্ধা আরো কর্দমাক্ত হলো ! বাংলাদেশের ক্রিকেট টিমের ভালো পারফর্মেন্স বাড়াতেও আমরা বিদেশী কোচ নিয়ে আসি।আর ধর্ম নিয়ে আলোচনায় ধর্ম বিষয়ে একজন স্কলার লাগবে না যেকোনো তালেব আলি টাইপ মানুষের কথা শুনতে হবে! এই লোকতো অনাবশ্যক কিছু ব্যাপারকে ইসলামের কিছু জরুরি বিষয়ের সাথে গুলিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেছে (দাড়ি যে পোশাক না সেটাও পান্ডিত্যপূর্ণ আলোচনা করতে করতে ভুলে গেছে যা অনেকেই মন্তব্যে বলেছে) ! তা থেকে এই লোকের ইসলামী জ্ঞান কতটুকু আছে সে নিয়েইতো আমার সন্দেহ হচ্ছে । আর আপানারও এই লোককে প্রমোট করতেই পোস্ট দিতে হলো ! আপনার পান্ডিত্যের বলিহারি । স্যরি যে এরচেয়ে নরম ভাষায় আমার কঠিন মনোভাবটা বলতে পারলাম না।
হিজাব পড়তে হবে বা এটা ফরজ এই ধরণের কোনো কথা কি কোনো ইসলামী স্কলার বলেছে ? দাড়ি রাখা ফরজ সেটা কি কোনো ইসলামী স্কলার বলেছে ? মেয়েদের চুল ঢেকে রাখার কথা বলেছেন ইসলামিক স্কলাররা । সেটা হিজাব পরেই হোক আর অন্য কাপড় দিয়েই হোক তাতে কোনো সমস্যা নেই। এটা নিয়ে ইসলামী স্কলারদের মধ্যে দ্বিমত নেই যে দাড়ি রাখাটা ইসলামের দৃষ্টিতে খুব ভালো একটা ব্যাপার। কারণ রাসূলের (সাঃ) দাড়ি ছিল আর তাকে কুরআনেই অনুসরণ করতে বলা হয়েছে অনেক অনেক বার। এ কথাও বলা হয়েছে উনি মানুষের জন্য সর্বোচ্চ আদর্শ। এখন যাঁকে সব মানুষের জন্য সর্বোচ্চ আদর্শ বলা হয়েছে তাকে কি ভাবে দিনের কাজে ফলো করবে মানুষ? এই ব্যাপারটা আমি কনটেম্পোরারি একটা বিষয় দিয়ে বলি। আপনি ফুটবল ভালো বোঝেন আমি জানি (আপনার মেসি ম্যারাডোনা বিষয়ক পোস্টটার সাথে আমার একমত আছে আগেই বলেছি) তাই ফুটবল থেকে উদাহরণ দেই। ভালো ফুটবল খেলতে ফুটবলাররা সবাই ম্যারাডোনাকে ফল করতে চাইবে তাই না (এখনকার ছেলেরা মেসি বা রোনালদোর কথাও বলতে পারে অসুবিধে নেই)? সে রকম ইসলামের অনুসারীরা তাদের নবীর (সাঃ) আচার ব্যবহারে ফল করতে চাইবে।সেটা চাইলে তারা দাড়ি বা নবীর (সাঃ) ড্রেসের মতো ঢোলা ড্রেস পড়তে চাইতে পারবে না? ইসলাম প্র্যাকটিসিং মেয়েরা চাইবে হলে বাইয়াতের মহিলাদের ফল করতে, তাই না? সেটাইতো স্বাভাবিক । তাহলে কোনো ছেলে দাড়ি রাখা, লম্বা ঢোলা ড্রেস পড়তে চায় অসুবিধে কোথায় ? ড্রেস নিয়ে যদি সমস্যাই না থাকে তাহলে এই ইসলামী ড্রেস নিয়েই বা কথা বলার কি হলো ? ইসলামে তাকওয়ার ড্রেসকেই গ্রহণযোগ্য বলা হয়েছে (৭:২৬)। আপনার কি মনে হয় তাকওয়ার ড্রেস ওয়েস্টার্ন ড্রেসের মতই হবে একটু আলাদা হতে পারবে না?
এখন চলেন আরো কয়েকটা ব্যাপার দেখি এই আলোচকের। আপনার এই লোকের ধূর্ততা দেখবার মতো । ইসলামী ড্রেস নিয়ে এই লোক অনেক বলেছে । কুরআনের অনেক আয়াতের কথা বলেছে, ব্যাখ্যা অপব্যাখ্যা সবই বলেছে তার কথাকে সুগার কোট করতে। কিন্তু একটা আয়াত সম্পর্কে কিছুই বলেনি । সেটা হলো সূরা আহযাবের ৩৩ নং আয়াত । আপনি পিকথল সাহেবের ভক্ত দেখে তার একটা অনুবাদ দেই এই আয়াতের :And stay in your houses. Bedizen not yourselves with the bedizenment of the Time of Ignorance. Be regular in prayer, and pay the poor-due, and obey Allah and His messenger. Allah's wish is but to remove uncleanness far from you, O Folk of the Household, and cleanse you with a thorough cleansing....। এখন এই যে জাহেলিয়াতের সমযে (time of ignorence) মতো নিজেদের প্রদর্শন করতে মানা করা হয়েছে রাসূলের (সাঃ) স্ত্রীদের সেই জাহেলিয়াতে মেয়েদের কি অবস্থা ছিল সেটা নিশ্চই জানেন? মেয়েরা ছিল সিম্পল ভোগ্যপণ্যের মতো তাই না? এখন যে মুসলিম মেয়েরা উম্মুল মুমেনীনদের ফলো করবেন ভালো করে ইসলাম প্রাকটিস করতে তারাতো নিজেদের ড্রেসের ব্যাপারে রক্ষণশীলই হবেন। তারাতো জাহেলিয়াতের সময়ের মেয়েদের মতো নিজেদের ডিসপ্লে করতে চাইবেন না,নাকি করতে চাইবেন?তাহলে তারা যদি নিজেদের (চুলসহ) ডিসপ্লে না করার জন্য হিজাব পড়েন সেটা নিয়ে এতো কথা বলার কি আছে সেটাইতো বুঝলাম না। তারা হিজাব পরে তাদের চুল ঢেকে রাখলো কিনা সেটা নিয়ে এতো হৈচৈ করার জন্য পোস্টের পর পোস্ট দেবার কি দরকার আছে? যেই মেয়েরা নিজেদের ইচ্ছেতেই হিজাব পড়ছে তাদের স্বাধীনতায় বাধা দেবারই বা কি হলো? আপনার এই ভিডিও ষ্টার আলোচকের এই ধূর্ততাই তার বক্তব্যকে মাটি করে ফেলেছে। এ সেটুকুই বলেছে যেটুকু দিয়ে সে বিষয়টা ম্যানিপুলেট করতে পারে। যেহেতু সূরা আহযাবের ৩৩ নং আয়াতটা এর কমফোর্ট জোনের বাইরে তাই সে পুরো আয়াতটাই তার সুপারস্টার ভিডিওতে বাদ দিয়ে দিয়েছে !দেশেও আছে এরকম । আপনি মনে হয় এরকম দেশি ভার্সন বিশাল ইসলামিক পন্ডিত হাসান মাহমুদ নামের একজনের কথাবার্তা দিয়ে একটা পোস্টও দিয়েছিলেন। এরা হলো আমাদের পরিচিত গবাদি পশুর তৃতীয় বাচ্চাটার মতো।যে কোনো কাজ না থাকলেও লাফায়। যে ব্যাপারে নিজের ধারণাই স্পষ্ট না সে নিয়েও জ্ঞানের ফেরিওয়ালা হয়ে জ্ঞান বিতরণ করতে ইচ্ছে করে। আর বলিহারী যে এর ক্রেতাও আছে আপনার মতো কিছু মানুষ !
২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৯
এ আর ১৫ বলেছেন: ব্যাপক পান্ডিত্যপূর্ণ পোস্ট মনে করে ওপেন করলাম আর তাতেই আপনার ইসলাম বিদ্বেষের চিচিংটা আবার ফাক হয়ে গেলো
বিদ্বেষের সংঘা কি ? সলাফিরা ওহাবিদের সমালোচনা করে , তাহোলে কি সালাফিরা ইসলাম বিদ্বেষি / ওহাবিরা সালাফিদের নিন্দা করে ,তাহোলে ওহাবিরা ইসলাম বিদ্বেষি ?
আপনি কি নিজেকে মুসলমান মনে করেন ? যখন আপনি কোরান মানেন না হাদিস মানে - তাহোলে আপনি কি ভাবে মুসলমান হন ।
মেয়েদের চুল ঢেকে রাখার কথা বলেছেন ইসলামিক স্কলাররা
কোন পন্থি স্কলাররা ? কোরানে তো চুল ঢাকার কোন আয়াত নেই । আপনার ঐ স্কলাররা সুরা আল নূরে ৩১ তম আয়াতে খিমারের অর্থ মাথার ওড়না করে চুল ঢাকার নির্দেশের কথা দাবি করেছে এবং এটা কি মিথ্যাচার নহে ?
ইসলাম প্র্যাকটিসিং মেয়েরা চাইবে হলে বাইয়াতের মহিলাদের ফল করতে, তাই না?
বাইয়াতের মহিলারা কি কোরান বিরুধি রিচুয়াল অনুসরন কোরতো ?
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী যথাযথ বলেছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫১
এ আর ১৫ বলেছেন: একদম ঠিক কথা , ধন্যবাদ
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯
বিটপি বলেছেন: তসলিমা নাসরীন যখন মিথিলা সৃজিতের বিয়ের প্রশংসা করে কলাম লিখল, তখন একজন নারী পাঠকের প্রতিক্রিয়া ছিল এরকম, "এক বেশ্যা আরেক বেশ্যার সুনাম করে সুখ পায়"।
এখানে কতজন কত ব্যখ্যা দিল, আর এক গ্রুপের কাছে কেবল হাসান কালবৈশাখীর বক্তব্যই যথাযথ লাগে। লজ্জাস্থান ঢেকে রাখার সাথে পর্দা বা হিজাবের কি সম্পর্ক আছে? লজ্জাস্থান তো সভ্য যে কোন মানুষই ঢেকে রাখে। হাদীসে বলছে লজ্জাস্থানের হেফাজত করতে - এর মানে হল লজ্জাস্থানের যথেচ্ছ ব্যবহার না করতে।
চুল লজ্জাস্থান না হলেও নারীর সৌন্দর্যের অন্যতম প্রকাশক। তাই পুরুষের বদ নজর থেকে বাঁচতে চুল ও বুক ঢেকে রাখা স্বাভাবিক লজ্জাশীলা নারীর প্রবৃত্তি। আমরা সব ধরণের কাজ যেমন কুরআন দেখে করিনা, তাই হিজাবের স্ট্যান্ডার্ডও কুরআন দেখে ঠিক করা হয়নি। কি ধরণের পোশাক পড়লে সূরা নূরের ৩১ নং আয়াত কমপ্লাই করা যায় - তা গবেষণা করেই হিজাব নামক ড্রেস বানানো হয়েছে। মুসলিম নারীরা এটি পরিধান করেই তাই শান্তি ও নিরাপদ অনুভব করে।
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৫
ঈশ্বরকণা বলেছেন: প্রথমেই একটা ভুলের কথা বলি আগের মন্তব্যের । কথাটা 'হলে বাইয়াতের' জায়গায় হবে 'আহলে বাইয়াত' । ভুলের জন্য দুঃখিত ।
কোনো বিষয়ে প্রাজ্ঞ যুক্তি,তর্ক বা যৌক্তিক আলোচনা আর কুট তর্ক বা কু-যুক্তির মধ্যে পার্থক্যটা কিন্তু আপনার বুঝতে হবে। যে কোনো বিষয়েই আলোচনাটা হওয়া উচিত যাদের বিষয় নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান আছে সেই সব বিশেষজ্ঞদের মধ্যে। আউটসাইডার হিসেবে (নন এক্সপার্ট অর্থে) আপনার আর আমার বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য নিয়ে দ্বিমত থাকতেই পারে কিন্তু সে বিষয়ে জ্ঞান না থাকলে সেটা নিয়ে কথা বলাটা বা বিশেষজ্ঞের মুখোশ পরে মন্তব্য করাটা কাজের কাজ হতে পারে না। আপনার বিদ্বেষের কথাটা আসছে আপনি হাটে ঘাটে যাকে পাচ্ছেন তারই ইসলাম নিয়ে আজগুবি ধারণা/ মন্তব্য/ কথাগুলো ইসলামী বিশেষজ্ঞদের মতামতের মতো ব্লগে পোস্ট করা থেকে ।এই যে ভিডিও সুপারস্টারকে নিয়ে পোস্টটা দিলেন এর ইসলামিক জ্ঞান কতটুকু সেটাতো আগে একটু চেক করার দরকার ছিল না ? দাড়ি যে পোশাক না এই ব্যাপারটাও কেউ না বুঝলেতো অসুবিধে । এই সব লোকদের কথাবার্তা নিয়ে পোস্ট দেয়াতেই বিদ্বেষের ব্যাপারটা আসছে । এটাই বিদ্বেষের 'সংঘা' !
আপনি বিজ্ঞানমনস্ক পন্ডিত ব্যক্তি।সাইন্সের একটা বিষয় নিয়ে বলি। বিগব্যাং থিয়োরিরই মনে হয় প্রায় বিশটা ভার্সন আছে। স্টিফেন হকিন্সের ইনিভার্স ক্রিয়েট হবার পেছনে যে এক্সিলারেশন থিয়োরি সেটার সমালোচনা করেছেন এখনকার সময়ের অন্যতম কসমোলোজিকাল ফিজিসিস্ট প্রফেসর আলেক্সান্ডার ভ্যালেনকিন্। ২০২০ সালে ফিজিক্সে নোবেল পাওয়া ক্যামব্রিজ প্রফেসর স্যার পেনেরোসও স্টিফেন হকিনসের এক্সিলারেশন থিয়োরির ব্যাপারে খুব ক্রিটিকাল।কিন্তু তাই বলে আপনার "কোন পন্থী স্কলাররা" কথার মতো স্টিফেন হকিন্সের অথোরিটি নিয়ে প্রশ্ন করা শোভন হবে? এই সালাফিজম আর ওহাবিজম বলে ইসলামের হাজার বছর ধরে যেই প্রাকটিসগুলো রাসূলের সময় থেকেই আছে সেগুলো বাতিল করে ইসলামের মডার্নাইজেশনের দরকারতো খুব আছে বলে মনে হয় না। আপনার কি ধারণা ইসলামেও একজন মার্টিন লুথারের দরকার আছে নাকি? ধর্ম হিসেবে ইসলাম এমনিতেই অনেক নমনীয়। সবচেয়ে বড় কথা ইসলামের বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করার গ্রহণযোগ্য অথিরিটেটিভ বডিতো আছেই যেমন আল আজহার ইউনিভার্সিটি,হারাম শরীফের স্কলাররা।এদের বাইরেও কিছু গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান আছে যাদের মতামতও গুরুত্বপূর্ণ হিসেবেই দেখা হয়।সেজন্যই ইসলামের নিয়ম নীতির ক্ষেত্রে আপনার এই ভিডিওষ্টার বা এর মতো অন্যদের ব্যাখ্যার দরকারটা কি সেটাই বুঝতে পারছি না।
বাইয়াতের মহিলারা কি কোরান বিরুধি রিচুয়াল অনুসরন কোরতো ? আপনার এই প্রশ্নটা খুব বোকার মতো হয়ে গেলো না ? ইসলামের আদেশগুলো তেইশ বছর ধরে কুরআন নাজিল হবার সাথে সাথেই এসেছে। নির্দেশগুলো আসার আগে নির্দেশগুলো পালনের প্রশ্ন করা হয়েছে কি না করলেতো সেটা খুব ইনটেলিজেন্ট প্রশ্ন হলো না। আহলে বাইতের মহিলারা সবাই সম্ভ্রান্ত ঘরের মেয়েই ছিলেন। তাদের আচরণ সাধারণ মেয়েদের আচরণ ব্যবহার থেকে ডিফারেন্ট হবারই কথা। তবুও তাদের লক্ষ্য করে যখন আয়াত নাজিল হয় সেটা অন্য সব প্র্যাকটিসিং মুসলিম মেয়েদের জন্যও পালনীয় হয়ে যাওয়াই স্বাভাবিক।রাসূলকে (সাঃ) লক্ষ্য করে কুরআনে বলা হয়েছে রাতের একটু সময় ঘুম বাদ দিয়ে নামাজ পড়ুন। সেটা সব মুসলিমের জন্য পালনীয় একটা খুবই বরকতের নামাজ -তাহাজ্জুত। সূরা আহযাবের নির্দেশনাটাও সেভাবেই দেখলে কি ক্ষতি সেটা আমি বুঝি না।এটা মনে রাখতে হবে সূরা আহযাব একটা মাদানী সূরা আর সেটা নাজিল হয়েছে সূরা নূরের আগে । সূরা আহযাবের " জাহেলী যুগের মেয়েদের মতো প্রদৰ্শন" না করার নির্দেশনার পরে সূরা নূরের কভার ('খিমার' করার ব্যাপারটা আরো একটু বেশি কঠিন করে পালনীয় হবারই কথা। আমাদের কিছু কিছু ব্লগার বরাবরই চুল ঢাকা নিয়ে হাস্যকর মন্তব্য করে। এই লেখাতেও যেমন করেছেন এক বিজ্ঞ ব্লগার । 'Trichophilia' বলতে একটা সাইন্টিফিক টার্ম আর ইস্যু আছে চিকিৎসা বিজ্ঞানে। বিজ্ঞ ব্লগারকে একটু জিজ্ঞেস করবেন এই টার্মটা কখনো শুনেছে কি না? এই সাধারণ ব্যাপারগুলো বোঝার চেষ্টা না করে হিজাব বা চুল কভার করার বিরোধিতা নিয়ে ব্লগ শুরু দিন থেকেই মনে হয় আপনাদের মাটি কামড়ে ক্রিজে পরে থাকার ব্যাপারটা খুবই দুর্বোধ্য।
১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪২
বিজন রয় বলেছেন: ইসলাম কি এসব ব্যাপারে এখনো সমাধানে আসতে পারেনি? তবে আর কবে পারবে?
এখানো পোশাক নিয়ে এত আলোচনা কেন?
তাহলে তো কোথাও সমস্যা আছে!
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৭
বিটপি বলেছেন: হিজাব অবশ্যই ইসলামী পোশাক - ইসলামে নারীদের পোশাকের ব্যাপারে যে নির্দেশনা দিয়েছে, তার সবচেয়ে কাছাকাছি হল হিজাব।
নিকাব সম্ভবত ইসলামী পোশাক নয়। যেসব মুসলিম মহিলা চেহারা দেখাতে অস্বস্তি বোধ করে, তারা নিকাব দেয়।
দাঁড়ি কোন পোশাকই নয় - তাই এই নিয়ে মন্তব্য করলাম না।
টুপি ইসলামী পোশাক নয়, তবে সুন্নত হল বাইরে বের হবার সময় মাথা ঢেকে রাখা। টুপি না পরে হ্যাট পড়লেও হবে।
তবে আসল কথা হল, যে পোশাক পড়লে নিজেকে মুসলিমের মত দেখায়, সেটাই ইসলামী পোশাক। পাঞ্জাবি পাঞ্জাব অঞ্চলের পোশাক যা মূলত শিখরা পড়ে, কিন্তু পাঞ্জাবি পড়ে মাথায় টুপি দিয়ে কেউ মসজিদে যেতে ধরলে তাকে একজন খাঁটি মুসলিমের মত লাগে, যা লুঙ্গি গেঞ্জি পড়ে গেলে লাগেনা।