নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাহাহা অর্থ উট পাখীর ডিম !!

০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৪২

জাকির নায়েক সাহেব সম্প্রতি কিছু নতূন অর্থ সহ কোরানের ব্যাখা দাড় করিয়েছেন । সুরা নাযিয়াতের ৩০ নম্বর আয়াতের দাহাহা শব্দটা নিয়ে তিনি নতূন এক অর্থ আবিষ্কার করেছেন ।

তিনি সুরা নাযিয়াতের ৩০ নম্বর আয়াতে বর্ণিত দাহাহা শব্দটি দিয়ে বলেন, দাহাহা অর্থ নাকি উট পাখীর ডিম! কিন্তু কোন ক্লাসিকাল তাফসীরকারকই কখনো এই শব্দের এরকম অর্থ করেন নি।

(৭৯--৩০)

পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন।

Sahih International: And after that He spread the earth.

Pickthall: And after that He spread the earth,

Yusuf Ali: And the earth, moreover, hath He extended (to a wide expanse);

Shakir: And the earth, He expanded it after that.

Muhammad Sarwar: After this, He spread out the earth,

Mohsin Khan: And after that He spread the earth;

Arberry: and the earth-after that He spread it out,

এখানে ইন্টারেস্টিং বিষয় হচ্ছে, দাহাহা শব্দটি একটি ভার্ব (ক্রিয়া পদ), যার অর্থ "বিস্তৃত করা"। দাহাহা শব্দটির অর্থ যদি উট পাখীর ডিম করা হয়, তাহলে এই বাক্যে কোন ভার্বই থাকে না। কারণ উট পাখীর ডিম কোন ভার্ব নয়, এটি একটি নাউন বা বিশেষ্য পদ। আসুন বিষয়টি যাচাই করে দেখি।

সূরা আন নাযিয়াত, আয়াত ৩০ এ বলা হয়েছে,

উচ্চারণঃ ওয়াল আর দা বা‘দা যা-লিকা দাহা-হা-

অর্থঃ পৃথিবীকে এর পরে "বিস্তৃত করেছেন"।

জাকির নায়েকের দাহাহার অর্থ ধরলে পুরো বাক্যটির অর্থ হয়ঃ পৃথিবীকে এর পরে "উট পাখীর ডিম"।

লক্ষ্য করুন, দাহাহা অর্থ "উট পাখীর ডিম" ধরলে ,এই বাক্যে আর কোন ভার্ব বা ক্রিয়া পদ থাকে না। ক্রিয়া পদ ছাড়া কি কোন বাক্য হতে পারে ? দাহাহার অর্থ উট পাখীর ডিম ধরে নিলে এটিও মেনে নিতে হবে, কোরআনে ব্যাকরণগত ভুল রয়েছে ( নাউযুবিল্লাহ ), কারণ এই বাক্যে কোন ভার্বই (ক্রিয়া পদ) নেই এবং এই বাক্য কোন সেন্সই মেইক করে না । এই বাক্যের কোন অর্থই হয় না ।

এই ভুল ভাবে ব্যাখা করে ওনারা ইসলাম ধর্মের কি উপকার করছেন সেটা নিয়ে কেউ কোন প্রশ্ন উঠাচ্ছে না এবং কেউ যদি প্রশ্ন উঠান , তাকে বিভিন্নভাবে নাজেহাল করা হচ্ছে ।



মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মটা যেখানে একটি ভুল ভাবনা, সেখানে ১টা শব্দের ভুল অর্থ যোগ করলে অসুবিধা কিসের?

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২৮

অধীতি বলেছেন: উনি ধর্ম তত্বে ভাল যতদূর জানি। মুফাস্সির, মুহাদ্দিস, ফকীহ নন।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩৯

এভো বলেছেন: জাকির নাইক সাহেব দাবি করেছিলেন -- কোরানে নাকি পৃথিবী গোলাকার বলা হয়েছে এবং এর পক্ষে ঐ আয়াতের ডাহাহা শব্দের অর্থ করেন উট পাখির ডিম । যদি ও পৃথিবী ডিম্বাকৃতির নহে , গোলাকার ।

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৩৪

লর্ড ভ্যারিস বলেছেন: জাকির নায়েক যাই বলুক না কেন তাই ধ্রুব সত্য। তার উপরে কিছু নাই।

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫১

ঈশ্বরকণা বলেছেন: দাহাহা নিয়ে কিছু ভাবনার আগে হাহাহা করে কিছুক্ষন হাসতে হলো আপনার এই এমেচারিশ লেখা দেখে।জাকির নায়েক ইসলাম নিয়ে ঠিক বেঠিক কিছু বললেই সেটা নিয়ে হামলে পড়ছে দেখি ব্লগে কিছু ব্লগার কদিন থেকে। আরে বাবা জাকির নায়েকতো আল আজহারের গ্রান্ড মুফতি বা হারাম শরীফের গ্রান্ড ইমাম না। জাকির নায়েক কুরআনের কোনো ব্যাখ্যা করলে সেটা নিয়ে দ্বিমত করাই যায় সেটা এমন বড় কি ব্যাপার।কিন্তু আপনার লেখার মধ্যে একটা অসততা আছে যেটা খুব খারা।আপনি সূরা নাজিয়াতের ৩০ নং আয়াতের অনেকগুলো ইংরেজি ট্রান্সলেশন দিয়েছেন।সেগুলো ঠিক আছে। কিন্তু ওই ট্রান্সলেশনগুলো থেকে ভাবছি আপনারতো আরো কিছু ইংরেজি ট্রান্সলেশনের কথা তাহলে জানা থাকার কথা যেখানে এই আয়াতের ইংরেজি ট্রান্সলেশনে বলা হয়েছে পৃথিবী বিস্তৃত করা হয়েছে ডিম্বাকৃতিতে।যেমন,

ডক্টর কামাল ওমরের ট্রান্সলেশন হলো --
And the earth, after this stage, He gave it an oval form

সাব্বির আহমেদের ট্রান্সলেশন
And after that He made the earth shoot out from the Cosmic Nebula and made it spread out egg-shaped.

সৈয়দ ভিকার আহমেদ
And more, He has extended the earth (far and wide also in the shape of an egg)

আলী উনাল
And after that He has spread out the earth in the egg-shape (for habitability)

আমি যেই অনুবাদগুলোর রেফারেন্স দিলাম সেগুলো সবই কুরআনের গ্রহণযোগ্য অনুবাদ হিসেবেই পরিচিত।এই অনুবাদগুলোর বাইরেও রাশেদ খলীফাও egg shape -এ পৃথিবী বিস্তৃত করা হয়েছে লিখেছেন তার ইংরেজি অনুবাদে (এই লোক আরবি ভাষী ছিল তাই এর কথাও বললাম)। তাহলে শুধু জাকির নায়েকই না, অন্য অনেকেই সূরা নাজিয়াতের ৩০ নং আয়াতের অনুবাদে egg shape-এ পৃথিবী বিস্তৃত করা হয়েছে সেটা বলেছেন তাই না ? আপনি এদের কথাও বলতে পারতেন এই লেখায় তাহলে লেখায় একটা ভারসাম্য থাকতো । আর আরবি ব্যাকরণে দাহাহা-র একটা অর্থ অবশ্যই egg shape(খুব স্পেসিফিকালি কিসের ডিম্ সেটা জানি না স্বীকার করছি)। তাই এখন আমরা যা জানি সেই জ্ঞানের পরিপ্রেক্ষিতে পৃথিবী egg shape -এ বিস্তৃত করা হয়েছে সেই অনুবাদটাও খুব অপ্রাসঙ্গিক সেটা মনে হয় বলা যায় না । আর উপরের অনুবাদগুলো থেকে নিশ্চই পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে egg shape -অর্থ ধরেও আয়াতের অর্থটা করলে খুব বিতিকিচ্ছিরি লাগার কোনো কারণ নেই আপনি যেই রকম "---পৃথিবীকে এর পরে "উট পাখীর ডিম" অনুবাদ করেছেন । আপনার আরবি ভাষার দখল কোনো লেভেলের জানিনা কিন্তু আপনার অনুবাদকে ভাবে ও ভাষায় উৎকৃষ্ট বলার চেয়ে নিকৃষ্ট বলা অনেক সহজ ওপরে দেওয়া অনুবাদগুলোর পর।আপনি ইচ্ছা করেই পৃথিবী egg shape -এ বিস্তৃত করা হয়েছে যে অনুবাদগুলো সেগুলোর কথা বলেন নি নাকি আমি জানি না।কিন্তু ওগুলোর কথা না বলাতে আপনার লেখাটা নিরপেক্ষতা হারিয়েছে দারুন রকমের।শুধু বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা না করে আপনি ইসলামের যেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করতে চান তার দুই দিকই আগে বলুন তারপর আপনার মন্তব্য/সমালোচনা করুন। তাহলেই সবাই বুঝবে আপনার কথার সত্যতা কতটুকু বা গুরুত্ব কি। নইলে যা লাউ তাহাই কদু-র মতো আপনার অন্য লেখাগুলোর মতো এই লেখাকেও বরং ইসলাম বিদ্বেষী একটা লেখা হিসেবেই অন্যরা দেখতে পারে। যাহোক ভালো থাকুন ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫৩

এ আর ১৫ বলেছেন: জী এটা বর্তমান যুগের রাশেদ খলিফা মার্কা মানুষদের আবিষ্কার । বর্তমান কালের কোন শব্দের অর্থ যদি অন্য কিছু হয় তাহোলে সেটা গ্রহন যোগ্য নহে - ১৪০০ আগে দাহাহা অর্থ যা ছিল সেটাই সঠিক অনুবাদ এবং অর্থ ।
আপনি কি পুরান কোন বিখ্যাত তফসির দেখাতে পারবেন যে সেখান egg shape অনুবাদ করা হয়েছে ।

আমি বিশ্ববিখ্যাত অনুবাদকদের অনুবাদ দিয়েছি । এটা খুবই ছোট্ট বাক্য ।
(79:30:1)
wal-arḍa
And the earth CONJ – prefixed conjunction wa (and)
N – accusative feminine noun → Earth
الواو عاطفة
اسم منصوب
(79:30:2)
baʿda
after T – accusative time adverb
ظرف زمان منصوب
(79:30:3)
dhālika
that DEM – masculine singular demonstrative pronoun
اسم اشارة
(79:30:4)
daḥāhā
He spread it. V – 3rd person masculine singular perfect verb
PRON – 3rd person feminine singular object pronoun
فعل ماض و«ها» ضمير متصل في محل نصب مفعول به

এই আয়াতে ৪টা মাত্র শব্দ শেষ শব্দটা হোল দাহাহা । প্রথম তিনটা শব্দে অর্থ হোল পৃথিবীকে এর পরে এবং শেষ শব্দটা হোল দাহাহা -- এর অর্থ নাকি উঠ পাখীর ডিম --
তাহোলে এই ৪ শব্দের বাক্যের অনুবাদ হবে --- পৃথিবীকে এর পরে উঠ পাখীর ডিম

এটা মাত্র ৪ শব্দের বাক্য ----
আপনি দয়া করে তফসির থেকে প্রমাণ করেন ।

আপনার আরবি ভাষার দখল কোনো লেভেলের জানিনা কিন্তু আপনার অনুবাদকে ভাবে ও ভাষায় উৎকৃষ্ট বলার চেয়ে নিকৃষ্ট বলা অনেক সহজ ওপরে দেওয়া অনুবাদগুলোর পর

আশ্চর্য ব্যপার এখানে আমি অনুবাদ কোরলাম কোথায় । সব অনুবাদ গুলো তো বিখ্যাত অনুবাদকদের এবং কোন আগের আমলের তফসিরে ডিম বা উঠ পাখীর ডিমের কথা বলা হয় নি ।
বর্তমান সময়ের কোন শব্দের অর্থ দিয়ে কোন অনুবাদ গ্রহন যোগ্য নহে । ১৪০০ বৎসর আগের অর্থ নিতে হবে ।
এই ৪ শব্দের আয়াতে নতুন অর্থ বসালে ব্যাকরন গত ভুল হয় ।
পৃথিবী আকৃতি ডিম্বাকৃতি কখনো নহে ।

৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১৫

এভো বলেছেন: ভাই ডাহাহা শব্দের অর্থ উঠ পাখীর ডিম কেন এবং কিভাবে হোল জানেন ?
কিছু নাস্তিক এবং ভিন্ন মতের মানুষরা যখন ৭৯-৩০ এর আয়াতটা রেফার করে এবং তফসির গুলো রেফার করে বলা শুরু কোরলে যে কোরান অনুযায়ি পৃথিবী সমতল ।
তখন রশিদ খলিফা নামক একজন -- মমিনদের মতে মুনাফেক -- প্রথম আবিষ্কার করেন ডাহাহা মানে উঠ পাখির ডিম , যদি ও এই শব্দের বর্তমান যুগে অর্থ এটাই কিন্তু হাজার বৎসর আগে এর অর্থ এটা ছিল না । বিখ্যাত তফসির কারক এবং অনুবাদ কেহই এই অর্থ করে নি । এই রশিদ খলিফাকেই পরে মমিনরা হত্যা করে কোরানের আয়াত পাল্টাবার জন্য এবং ইনি কোরানের ভিতরে ১৯ এর ফরমুলার আবিষ্কারক , এই কাজ করতে গিয়ে উনি কিছু কোরানের আয়াতকে এডিট এবং ডিলিট করেন , যার জন্য তাকে হত্যা করা হয় । ডাহাহা মানে উঠ পাখির ডিম সেই এডিটিং অংশ ।

এখন ঐ রশিদ খলিফার আবিষ্কারকে অবলম্বন কিছু আলেম মাঠে নেমেছেন , তাদের মধ্য জাকির নাইক একজন ।

৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ডঃ জাকির নায়েক কখনোই বলেননি 'দাহাহা' মানেই উট পাখীর ডিম। তিনি বলেছেন আরবী 'দাহাহা' শব্দের অন্য একটি মানে হচ্ছে উট পাখীর ডিম। আরবী একটি সমৃদ্ধ ভাষা। এই ভাষায় একেক শব্দের অনেক অর্থবোধক মানে করা যায়। নির্ভর করে শব্দের প্রয়োগ এবং ব্যকারণের উপড়। তিনি 'দাহাহা' শব্দের সমার্থবোধক 'উট পাখীর ডিম' উল্লেখ করে বোঝাতে চেয়েছেন পৃথিবীর আকারের সঙ্গে আশ্চর্য সামঞ্জস্যতাকে! উট পাখীর ডিম দেখতে অনেকটা পৃথিবীর আকারের মতন গোলাকার এবং উপড়-নীচে চাপা।

তারমানে, 'ওয়াল আরদ্বা বা'দা যালিকা দ্বাহাহ' আয়াতের অর্থ, 'পৃথিবীকে এরপরে বিস্তৃত করেছেন' এটিও হতে পারে কিংবা 'পৃথিবীকে উট পাখীর ডিমের আকারে বিস্তৃত করেছেন' এটিও হতে পারে। কোরআনের আয়াত যুগের পরিক্রমায় নতুন নতুন রূপে আরও নিখুত এবং বিজ্ঞানসম্মত হয়ে মানুষের কাছে আবির্ভূত হয়। এটাই মহাগ্রন্থ আল কোরআনের মোজেযা।

ডঃ জাকির নায়েক সময়ের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামিক স্কলার। তিনি আপনার মগজ নিয়ে চলেন না। তার এই বক্তব্যে কোন স্বনামধন্য মোজাদ্দিদ কিংবা আলেম চ্যালেঞ্জ করেছেন বলে শুনিনি। তার সমালোচনা করতেও তার কাছকাছি স্তরের সুবিজ্ঞতা প্রয়োজন। অযথা হাসিরপাত্র না হয়ে বক্তব্য ভালো করে শোনে সমালোচনা করুন।

১০ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৫৬

এ আর ১৫ বলেছেন: কিংবা 'পৃথিবীকে উট পাখীর ডিমের আকারে বিস্তৃত করেছেন' এটিও হতে পারে।

না ভাই এটার অর্থ এটা হোতে পারে না । আকারে - এই শব্দটা এই আয়াতে নেই - আকারের আরবি শব্দ “Shakl” ( শাকল) । যদি ----দাহাহা শাকল দাহাহা -- এই ভাবে থাকতো তখন হয়ত এর অর্থ -- উট পাখীর ডিমের আকারে বিস্তৃত করেছেন-- হতে পারতো । এখানে দাহাহা শব্দটা একবারেই আছে ।
এখানে মাত্র ৪ টা শব্দ আছে এই আ্য়াতে । প্রথম তিনটা শব্দে কোন ক্রিয়া পদ নেই , সুতরাং শেষ শব্দটা ক্রিয়া পদ হতেই হবে ।
১৪০০ বৎসর আগে দাহাহা শব্দ দিয়ে উঠ পাখীর ডিম বোঝাতো না । এর অর্থ উঠ পাখীর ডিম হয়েছে সম্প্রতি । বর্তমান আমলের আরবি ভাষা দিয়ে কোরানের অনুবাদ করা যাবে না । ১৪০০ বৎসর আগের আরবি ভাষার অনুবাদ ব্যবহার করতে হবে ।
সে জন্য অনুবাদ ও তফসিরের ব্যপারে পুরানো আমলের ধারাটাই অনুসরন করতে হবে ।
৫০ বৎসর আগে ড্রাইভ শব্দটা দিয়ে ড্রাইভিং করা বুঝানো হোত , ঐ টা হোল ক্রিয়া পদ ।
বর্তমান ড্রাইভ শব্দটা নাউন বা বিশেষ্য হিসাবে ব্যবহার হয় । যেমন এ ড্রাইভ, বি ড্রাইভ কম্পিউটারের ।
সুতরাং ১৯৫০ সালে কোন কোন দলিলের ভিতরে যদি ড্রাইভ শব্দটা থাকে তখন ওটার অনুবাদ নাউন হবে না এবং অনুবাদের ভিতর কম্পিউটারে ড্রাইভ বলে চালানো যাবে না ।

৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৩৭

নিমো বলেছেন: @ কি করি আজ ভেবে না পাই , তা ভাইজান এ বছরের নোবেল তালিকায় আপনার নামটা দেখতে পাচ্ছি না। :( আগামী বছর বোধহয় পাব ! :-B

৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:১৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @নিমোঃ দুঃখিত, আমি শিশুগামী নই।

১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪০

নিমো বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @নিমোঃ দুঃখিত, আমি শিশুগামী নই।
হা হা হা! ভেবে না পাওয়ার মতই উত্তর। উটপাখির ডিম খেলে হয়তো ভেবে উত্তর দিতে পারবেন।

১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:২৮

ঈশ্বরকণা বলেছেন: "আশ্চর্য ব্যপার এখানে আমি অনুবাদ কোরলাম কোথায় । সব অনুবাদ গুলো তো বিখ্যাত অনুবাদকদের---।" স্যরি আপনার লেখার অর্থ ধরতে পারিনি বলে ।

"দাহাহা -- এর অর্থ নাকি উঠ পাখীর ডিম --তাহোলে এই ৪ শব্দের বাক্যের অনুবাদ হবে --- পৃথিবীকে এর পরে উঠ পাখীর ডিম --" এই কথাগুলো তাহলে আপনার না ? আমি এটার কথাই মিন করেছিলাম আপনার অনুবাদ বলে । এখনতো দেখছি ভুল হয়ে গেছে মস্তবড় । তাহলে এটা কার অনুবাদ ? পিকথল সাহেব বা আরবেরি সাহেবের কেউ যদি এই বাংলা অনুবাদ করে থাকেন তাহলে ইংরেজ সাহেবদের লোকান্তরিত আত্মাকেই আপনি প্লিজ বলে দেবেন যে সাহেবরা একটা জঘন্য বাংলা অনুবাদ করেছেন ৭৯:৩০ আয়াতের, ওকে ? চাউ।

১০ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৪৩

এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন সাহেব --- দাহাহা শব্দের অর্থ উঠ পাখীর ডিম হোলে অনুবাদটা এই রকমের বে আক্কেল মার্কা ই হয় কারন ঐ বাক্যে কোন ক্রি্য়া পদ থাকে না , আমি তো বলে ই দিয়েছি আগে -- এটা কোন সেন্স মেক করে না । এখানে মাত্র ৪ টা শব্দ আছে এই আ্য়াতে । প্রথম তিনটা শব্দে কোন ক্রিয়া পদ নেই , সুতরাং শেষ শব্দটা ক্রিয়া পদ হতেই হবে ।
১৪০০ বৎসর আগে দাহাহা শব্দ দিয়ে উঠ পাখীর ডিম বোঝাতো না । এর অর্থ উঠ পাখীর ডিম হয়েছে সম্প্রতি । বর্তমান আমলের আরবি ভাষা দিয়ে কোরানের অনুবাদ করা যাবে না । ১৪০০ বৎসর আগের আরবি ভাষার অনুবাদ ব্যবহার করতে হবে ।
সে জন্য অনুবাদ ও তফসিরের ব্যপারে পুরানো আমলের ধারাটাই অনুসরন করতে হবে ।
৫০ বৎসর আগে ড্রাইভ শব্দটা দিয়ে ড্রাইভিং করা বুঝানো হোত , ঐ টা হোল ক্রিয়া পদ ।
বর্তমান ড্রাইভ শব্দটা নাউন বা বিশেষ্য হিসাবে ব্যবহার হয় । যে এ ড্রাইভ, বি ড্রাইভ কম্পিউটারে ।
সুতরাং ১৯৫০ সালে কোন কোন দলিলের ভিতরে যদি ড্রাইভ শব্দটা থাকে তখন ওটার অনুবাদ নাউন হবে না এবং অনুবাদের ভিতর কম্পিউটারে ড্রাইভ বলে চালানো যাবে না ।

১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২২

বিটপি বলেছেন: সামুর আরবী ভাষা বিশেষজ্ঞরা দাবী করেছেন দাহাহা শব্দের অর্থ ১৪০০ বছর আগে 'উট পাখির ডিম' ছিলনা। তাদের কাছে প্রশ্ন, ১৪০০ বছর আগে উট পাখির ডিমকে আরবীতে কি বলা হত? দাহাহা শব্দটি উট পাখির ডিম অর্থ নিয়ে আরবীতে প্রবেশ করেছে কত সালে? কোন ডিকশনারিতে প্রথম দাহাহা শব্দটির অর্থ উট পাখির ডিম হিসেবে লেখা হয়েছিল?

জাকির নায়েক যদি ভুল্ভাল কিছু বলেই থাকে, তাহলে অসুবিধা কি? ১০০টি ভালো কথার মধ্যে দু একটি ভুলভাল থাকতেই পারে। তাই ঐ ভুলটির সূত্র ধরে একজন দায়ী ইলাল্লাহকে পচানো কি কোন মুমিনের কাজ হতে পারে?

‘যে অন্যের দোষ গোপন রাখবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষ গোপন রাখবেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৬৯৯)

১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২৬

এভো বলেছেন:
বিটপি বলেছে -- জাকির নায়েক যদি ভুল্ভাল কিছু বলেই থাকে, তাহলে অসুবিধা কি? ১০০টি ভালো কথার মধ্যে দু একটি ভুলভাল থাকতেই পারে। তাই ঐ ভুলটির সূত্র ধরে একজন দায়ী ইলাল্লাহকে পচানো কি কোন মুমিনের কাজ হতে পারে?

এই সাধারণ ভুল নহে বিখ্যাত গোজামিল --- তিনি গোজামিল দিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছেন ,কোরানে নাকি পৃথিবী গোলাকার বলা হয়েছে , এটা কোন ছোটখাট ভুল নহে ।
তার আরো অনেক গোজামিলের কাহিণী আছে , তারা ফতুয়া অনুযায়ি পৃথিবীর আকারটা দেখুন ।

১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: জাকির নায়েক ভালো মানুষ নন।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৫৫

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আপনার পোস্টে যে এক ব্লগার চূড়ান্ত অজ্ঞের মতো ডিম্ থেরাপি দিলো সে নিয়ে কিছু বলবেন না ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.