নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা টক শোতে একজন বক্তা একটা সত্য কথা বললেন -- আফগানিস্থান ও তালেবান পরিস্থিতির পরিপেক্ষিতে । সবাই জানেন যে তালেবানদের কারনে এর আগে সব চেয়ে বেশি ভিক্টমাইজ হয়েছিল মহিলারা । তাদের কে যে অমানবিক অমানুসিক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছিল , সেটা ঐ দেশের মহিলারা ছাড়া কোন পুরুষের পক্ষে বোঝা সম্ভব নহে ।
আমেরিকা গত ২০ বৎসর ৩ লক্ষ জন শক্তির সেনা বাহিণী, পুলিশ সহ বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিণী গঠন করে । আফগান সরকারের দু:নীতি , সমন্নয়হীনতা এবং আরো বহুবিদ কারনে এই বাহিণী কোন কাজেই আসেনি , এরা কোন বাধা না দিয়ে তালেবানদের হাতে দেশটা ছেড়ে দেয় ।
যদি আমেরিকা ৩ লক্ষ পুরুষকে ট্রেনিং না দিয়ে ৩ লক্ষ নারীকে ট্রেনিং দিয়ে যোদ্ধা বানাত , তাহোল তারা জীবনবাজি রেখে তালেবানদের সাথে যুদ্ধ কোরতো এবং তালেবান এত সহজে কোন প্রদেশ দখল কোরতে পারতো না ।
সর্বপরি তালেবানরা নারী যোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ এড়িয়ে চলতো কারন মহিলাদের হাতে পরাজিত হলে তাদের জন্য দোজখ অনিবার্য ।
কথাটার সত্যতা আমরা দেখি , যখন কূর্দি এবং ইয়াজিদ ( ইরাকের পেগান জনগোস্টি ) আই এস আইকে মোকাবেলা করতে মহিলা রেজিমেন্টকে যুদ্ধে পাঠায় , দেখা গেছে নারী যোদ্ধার অধিক নিবেদিত প্রাণ আই এস আই এর বিরুদ্ধে । এই নারী বাহিণীর দৃঢ় প্রতিরোধের সামনে অনেক ক্ষেত্রে আই এস আই হটে যেতে বাধ্য হয় । এর পর তারা নারী যোদ্ধাদের এড়িয়ে যেতে থাকে , যদি যুদ্ধে পরাজিত হয় তাহোলে দোজখ অনিবার্য ।
নারীদের পরিনতি কি হবে সেটা নারীরা জানে , জীবন থাকতে কোন নারীরা ঐ পরিনতি চায় না , তাই তারা সুসাইড স্কোয়াডের মত যুদ্ধ করতে থাকে আই এস আই এর সাথে ।
যদি আমেরিকা আফগানিস্থানে নারী সেনা বাহিণী গড়তো তাহোলে তালেবান ধারে কাছে আসতে পারতো না । এই আফগান নারীরাই দেশকে রক্ষা কোরতো তালেবান নামক অমানুষ গুলোর হাত থেকে ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪১
এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৫
এইচ তালুকদার বলেছেন: প্রথমেই যেটা বুঝতে হবে সেটা হচ্ছে আফগানিস্তান বা আফগানি একটা চাপিয়ে দেয়া রাজনৈতিক পরিচয়,আফগানিস্তানের সাধারন মানুষ বিভিন্ন ধরনের উপজাতিতে বিভক্ত এবং তাদের আনুগত্যও রাষ্ট্র নয় বরং উপজাতিও আইন এর প্রতি এবং ঠিক এ কারনেই আফগান পুলিশ বা আর্মি তালেবান এগিয়ে আসার খবরে প্রথম সু্যোগেই পালিয়ে গেছে। পাঞ্জশির ভ্যালী তে যে যুদ্ধের খবর দেখছি সেখানেও যুদ্ধ চালাচ্ছে তাজিক জনগোষ্ঠী যাদের নেতা আহমেদ শাহ মাসুদ এর ছেলে আহমেদ শাহ। তালেবান এর আগেও পাঞ্জশির দখল করতে পারে নি সম্ভবত এবারও পারবে না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪২
এ আর ১৫ বলেছেন: জাতীগত এই বিভক্তির জন্য তালেবানদের জয় লাভ করা সহজ হয়েছে ।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
তানভির জুমার বলেছেন: তালেবানরা নারী যোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ এড়িয়ে চলতো কারন মহিলাদের হাতে পরাজিত হলে তাদের জন্য দোজখ অনিবার্য। কোরআন-হাদিসের কোন জায়গায় লেখা আছে মহিলাদের হাতে পরাজিত হলে তাদের জন্য দোজখ অনিবার্য? মনে চাইলো আর একটা বলে দিলেন। নাকি বসায় বসে কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা নিজের মত করে তৈরী করেন?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: সেটা আই এস আই এর কাছে জানতে চেলে ভালো হোত না ? যে গাইড লাইন তাদেরকে এই অমানুষ বানিয়েছে , সেই গাইড লাইনে হয়ত এর উত্তর আছে । তারা কুর্দী এবং ইয়াজিদ নারী যোদ্ধাদের এড়িয়ে চলত , যারা ছিল সুসাইড সোলজার গণিমতের মাল হওয়ার চেয়ে মৃর্তিবরন যাদের কাম্য ছিল ।
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: পুরুষেরা যেখানে কিছু করতে পারলা সেখানে নারী বাহিনী সফল হতো অদ্ভুত যুক্তি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৮
এ আর ১৫ বলেছেন: কারন মহিলাদের গণিমতের মাল হিসাবে ভাগ বাটয়ারা কোরতো আই এস আই -- তাই মহিলা যোদ্ধারা সুসাইড স্কোয়াডের মত যুদ্ধ কোরতো , গণিমতের মাল হওয়া চেয়ে মৃর্তু হওয়া তাদের কাছে বেশি কাম্য ছিল । একই ভাবে আফগান নারীদের ব্যবহার করলে ভালো ফল পেত তারা।
৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
তানভির জুমার বলেছেন: তালেবানরা নারী যোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ এড়িয়ে চলতো কারন মহিলাদের হাতে পরাজিত হলে তাদের জন্য দোজখ অনিবার্য। কোরআন-হাদিসের কোন জায়গায় লেখা আছে মহিলাদের হাতে পরাজিত হলে তাদের জন্য দোজখ অনিবার্য?
-নাই? না'থাকলে যোগ করতে হবে। তালেবানদের দোযখে যাওয়া মানে, গোলাগুলিতে পরপারে যাওয়া।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫১
এ আর ১৫ বলেছেন: এরা তো কোরান হাদিস পড়ে তালেবান আই এস আই হয়েছে নাকি , হয়েছে অপব্যাখায় । সে কারনে আই এস আই রা মহিলা যোদ্ধাদের ধারে কাছে আসতো না যদি কোন কারনে তারা পরাজিত হয় ।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
তানভির জুমার বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: যোগ করতে হবে। তালেবানদের দোযখে যাওয়া মানে, গোলাগুলিতে পরপারে যাওয়া। জানিনা কেন ইসলাম ধর্ম নিয়ে আপনার এত বিদ্বেষ। ইসলাম ধর্মে কোনকিছু এড করার সুযোগও নাই, ডিলেট করার সুযোগও নাই । কোরআন-হাদিসে উল্লেখ নেই এমন সমস্যা সামনে আসলে, ইসলাম ধর্মে কিছু মূল নীতি দেওয়া আছে যা দিয়ে আপনি যে কোন সময়ে, আপনার যে কোন সমস্যা সমাধান করতে পারবেন।
একটা সময় ইহুদী-খ্রিষ্টান ধর্ম ছিল আল্লাহর রেকগনাইজ করা ধর্ম। ইহুদী-খ্রিষ্টানরা তাদের নবীদের বিরোদ্ধে গিয়ে ধর্মের মধ্যে নিজেদের মত করে নানানকিছু যোগ করত। নিজেদের মত করে ধর্মগ্রন্থ পরিবর্তন করত । শয়তান এদের কে বিপদগামী করে। পরবর্তীতে আল্লাহর ইসলাম ধর্ম কে আল্লাহর একমাত্র রেকগনাইজ করা ধর্ম হিসেবে প্রেরণ করে। পবিত্র কোরআন নাজিলের পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত হুবহু এক, অভিন্ন রাখার দায়িত্ব আল্লাহ নিজে নিয়েছেন। হাদিসের মধ্যে কিছু মিথ্যা-জাল হাদিস আছে। মুসলিমদের মধ্যে যুগে যুগে লক্ষ লক্ষ মুহাদ্দিস ছিল এবং আছে যারা মিথ্যা-জাল হাদিস কোনগুলো তা বের করে দিয়েছেন। ধর্ম ব্যবসায়ীরা মূলত মিথ্যা-জাল হদস ব্যবহার করে মূলত তাদের নিজেদের স্বার্থে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬
এ আর ১৫ বলেছেন: শুধু ইহুদী নাসারা নহে মুসলমানরা ও ধর্মের মন গড়া বিশ্লেষন করে কয়েক শত ফেকরায় বিভক্ত ।তালেবান আই এস আই এনার কোরান হাদিসকে বিকৃত করে যা ইচ্ছা তাই করছে
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩০
তানভির জুমার বলেছেন: আমেরিকা-ন্যাটো বাহিনীতে প্রচুর নারী ছিল তালেবানরা তাদের বিরোদ্ধে যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৬
এ আর ১৫ বলেছেন: তাদের মধ্যে খুব সামান্য নারী ছিল এবং তারা প্রস্থান করার পর তালেবান ঢুকেছে , তাদের সাথে কোথায় যুদ্ধ হোল আফগানিস্থানে ২০২১ সালে , তারা চলে যাওয়া ঘোষনা দিয়ে চলে গেছে এবং যাবার আগে আফগান বাহিণীর কাছে নিরাপত্তার দায়িত্ব দিয়ে গেছে ।
৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫২
তানভির জুমার বলেছেন: আই এস হল ইসলামের নাম দিয়ে পশ্চিমাদের বানানো একটি সন্ত্রাসী গোষ্টি। কোরআন-হাদিসের মূল নীতিই আইএস মানে না। এরা কাফেরদেের হত্যা করা বৈধ মনে করে অথচ ইসলাম কখনোই কাফেরদেের হত্যা করার কথা বলে নাই।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫
এ আর ১৫ বলেছেন: কিন্তু এনারা কোরান হাদিস দেখিয়েই এই সব কর্ম সম্পাদন করছে । তালেবান কাদের বানানো -- পশ্চিমাদের কি নহে ?
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
@তানভির জুমার ,
ইহুদী লিখতে পড়তে জানতেন, উহারা সব লিখে রেখেছেন; ফলে, সবকিছু ঠিক আছে। বেদুইনরা লেখাপড়া জানতো না; ফলে, সব গোলমাল হয়ে গেছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৭
এ আর ১৫ বলেছেন: মন্তব্য নিশ:প্রয়োজন
১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৮
শাহ আজিজ বলেছেন: আফগানরা হয়ত একটা বিষয় বুঝতে পারছিল যে আমেরিকা তাদের উন্নয়নকল্পে কিছুই করছে না বরং আন্তঃ গোত্র দন্ধ টিকিয়ে রাখছে । এরকম আরও অনেক অজানা কারনে তারা হতাশ ছিল । ফলাফল তালেবানের দ্বিতীয় দফা উত্থান । আফগানরাও দুইভাগে বিভক্ত । তালেবানের মুল সাহস এখন চীন । আসলেই তারা এই রাষ্ট্রের প্রুভুত খনিজ সম্পদের বিনিময়ে একটা আধুনিক রাষ্ট্র গড়ে দেবে । কিন্তু ভবিষ্যৎ বলছে ভিন্ন কথা । এক হচ্ছে কাফিরদের সহায়তায় আফগানদের উন্নয়ন অনেক আফগান মানবে না । দ্বিতীয় খোদ চীনে উইগুর মুসলিমরা নির্যাতিত । উইগুরদের লাখ খানেক উদ্বাস্তু আফগানে এসেছিল ৯০ দশকে । তারা সন্দেহ করছে তালেবান তাদের চীনের হাতে তুলে দেবে । ইস্ট তুরকমেনিস্থান নির্ভর তালেবানদের চীন বাগে আনতে বলেছে । আরও আছে বিবিধ আফগান ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী । এদের সবার ডেমানড মিট করেই না শান্তির আফগানিস্তান হবে ।
আপনার কি মনে হয় ?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩
এ আর ১৫ বলেছেন: আফগানরা বিভক্ত একমাত্র তালেবান গ্রুপটা ছাড়া , তাদের ঐক্যই তাদের শক্তিশালী করেছে কিন্তু ক্ষুদ্র বড় গোত্র সমূহকে তালেবান ধর্মীয় জাতা কলে কত দিন ভয় দেখিয়ে ধরে রাখতে পারবে , সেটা সময়ের বিষয় । তালেবান যদি আগের ঠাট বজায় রাখে তাহোলে বেশি দিন থাকতে পারবে না ।
চীনের চরিত্র বহুরুপী , তাদের কে তালেবান বিরুধীরা যদি আরো বেশি সুবিধা দেওয়ার অংগিকার করে তাহোলে অন্য দিকে ঘটনা মোড় নিতে পারে ।
উইঘুর ইসুতে তালেবান কত দিন চুপ করে থাকবে , তারা অলরেডি কাশ্মীর ইসু নিয়ে কথা বোলছে ।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০
আমি নই বলেছেন: কোথায় যেন পড়েছিলাম, তালেবান কখনই ক্ষমতাহীন ছিলনা। গত বিশ বছরে শহর অন্চলে ন্যাটো বা আফগান বাহিনীর নিয়ত্রন থাকলেও গ্রাম অন্চলে তালেবানরাই ছায়া সরকার পরিচালনা করত এবং এটাই অন্যতম কারন তালেবানের দ্রুত বিজয় অর্জনের।
আফগানদের ৩ লক্ষ সেনা সদেস্য নিয়েও সন্দেহ আছে, অনেকের মতে আসল সংখ্যা ৫০ হাজারের বেশি নয় এবং তারা দুর্নিতিগ্রস্ত ছিল। অধিকাংশই পরবর্তিতে তালেবানের সাথে যোগ দিয়েছে।
আমারও মনে হয় পুরুষদের চাইতে মহিলা সেনারাই বেশি অন্তপ্রাণ হয়ে যুদ্ধ করত, তারাও পরাজীত হত কিন্তু সময়টা অনেক দির্ঘ হত আর তালেবানর ক্ষয়ক্ষতিও বাড়াতে পারত। তালেবান আর আইএস এর এখানে একটি অমিল থাকার সম্ভাবনা বেশি, আইএস মহিলা বাহিনিকে এরিয়ে চললেও তালেবান তা করতনা বলেই মনে হয়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫
এ আর ১৫ বলেছেন: দোজখের যাওয়ার ভয়ে হয়তো করতো , মহিলারা নিজেদের ইজ্জত সন্মান অধিকার বজার রাখার জন্য জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ কোরতো ।
১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: তারা অলরেডি কাশ্মীর ইসু নিয়ে কথা বোলছে
এটাই মুজাহিদের মুখে শুনছিলাম আর ভাবছিলাম এখনো গ্রহণযোগ্য ক্ষমতা পাওনাই বড় বড় কথা । পাকিস্তান বলছে মুখে এককথা কিন্তু তাদের বড় ভয় পাকি তালেবান নিয়ে। পেশোয়ারের গ্রামের মাদ্রাসায় বসে মাওলানা ফজলুর রহমান আর আরেক বন্ধু (নাম ভুলে গেছি) মিলে তালেবান সমাজ গড়ার প্রতিজ্ঞা করেন । পরে তালেবান প্রকল্প হজম করে মুল্লাহ ওমর এবং একটা সন্ত্রাসী বাহিনী হিসাবে কাজ শুরু করে । উইকিতে ফজলুর রহমানের নাম পাওয়া যায় না , মুছে দিয়েছে । গোটা পাকিস্তান যদি তালেবানে আক্রান্ত হয় তোঁ খবর আছে । পাক সেনা প্রধান আজ কাবুল গেছে ম্যানেজ করতে ।
১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: আজকেও দেখলাম নারীরা আন্দোলন করছে।তালেবানী শাসন বেশিদিন থাকবেনা,তাদের মাঝে রাজনৈতিক দূরদর্শীতা নেই আছে একটা বস্তাপচা দর্শন যেটা দিয়ে দেশ চালানো সম্ভব না।
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫১
তানভির জুমার বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: ইহুদী লিখতে পড়তে জানতেন, উহারা সব লিখে রেখেছেন; ফলে, সবকিছু ঠিক আছে। বেদুইনরা লেখাপড়া জানতো না; ফলে, সব গোলমাল হয়ে গেছে।
আপনি ইহুদী বিধায় মুসলমানদের নাা করেন। ইতিহাস পড়েন মুসলিমরাই ইহুদীদের সাহায্য করেছে। ইহুদিরা কত বড় ধোকাবাজ আর প্রতারক, শরণার্থী হয়ে এসে এখন পেলেসটাইন দখল করেছে। ইহুদিরা পৃথিবীর জন্য ক্যানসার। খুব শিগ্রই এরা এদের প্রতারনা আর ধোকাবাজির ফল ভোগ করবে।
১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৯
পঞ্চগড়ের বাসিন্দা বলেছেন: উরিব্বাস, তা এ আর ১৫ বাইয়া আপনি এদেশে বসে জ্ঞান বিতরন না করে বাইডেন বাইয়ার উপদেষ্টা হলেই তো পারতেন, পোষ্ট টা পরে মনে হচ্ছে সেই প্রবাদ টা ওই যে বলে না " হাতি ঘোড়া গেলো তল, আর পিঁপড়ে বলে কতো জল"
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: তালেবানদের ধ্বংস কামনা করছি।
১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: আমেরিকায় কি তিন লাখ ফিল্ডে যুদ্ধ করার মত মহিলা সোলজার আছে??
এদেরকে যোগাড় করার একটা ফর্মুলা দেন?
১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: ৮নং য়ে,আপনি বলেছেন,’ইসলাম কখনোই কাফেরদের হত্যা করার কথা বলে নাই।’আপনার ধারনা ইসলামের ধারনা থেকে অনেক উত্তম।
১৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৪
বিটপি বলেছেন: এই রকম গোবরভর্তি মাথা নিয়া আপ্নে আসছেন ব্লগাইতে? এর চেয়ে যান নারী সৈন্যদের পদসেবা করেন গিয়া। এইরকম নারী সৈন্য সামনে পেলে কি আর তালেবানরা তাদেরকে সুইসাইড করার সময় দিত? তার আগেই তো গণীমতের মাল বানায় ফেলত। ভাগ্যিস আমেরিকা আপনার কাছ থেকে বুদ্ধি ধার করেনা। তাদেরকে বুদ্ধি দেবার জন্য ইসরাইল আছে। তারা ভালো করেই জানে কখন কি করতে হবে।
২০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: তালেবানরা তখন নারী সৈন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আলাদা ফতোয়া বের করে ফেলতো।
২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৬
দূরের যাত্রী বলেছেন: পাগলের বুদ্ধিতে দুনিয়া চলে না রে পাগলা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
লজিক্যাল