নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইদানিং আমাদের দেশে মেয়েদের ভেইলিং হিজাব পড়ার প্রবণতা অনেক বেড়ে গেছে , এই পরিবর্তনটা নিয়ে আমার ভিতরে একটা বড় প্রশ্নের উদয় হয়েছে । আপনারা জানেন আজ থেকে ২০ বৎসর আগেও আমরা মেয়েদেরকে মাথার হিজাব পড়তে দেখিনি । কিভাবে এটা এমন ব্যপকতা লাভ কোরলো ?
কোরানে কোন আয়াত নেই মাথার চুল ঢাকার তবে সুরা আল নূরের ৩১ নং আয়াতে খিমার দিয়ে মেয়েদের বুক ঢাকতে বলা হয়েছে এবং এই খিমারে অনুবাদ অনেক অনুবাদে মাথার ওড়না করা হয়েছে কিন্তু খিমারে সঠিক অর্থ কি সেটা আমরা দেখি ।
Khimar" is an Arabic word that means, cover, any cover, a curtain is a Khimar, a dress is a Khimar, a table cloth that covers the top of a table is a Khimar, a blanket can be used as a Khimar..etc. The word KHAMRA used for intoxicant in Arabic has the same root with Khimar, because both covers, the Khimar covers (a window, a body, a table . . . etc.) while KHAMRA covers the state of mind. Most of ...the translators, obviously influenced by Hadith (fabrications) translate the word as VEIL and thus mislead most people to believe that this verse is advocating the covering of the head.
In 24:31 God is asking the women to use their cover (khimar)( being a dress, a coat, a shawl, a shirt, a blouse, a tie, a scarf . . . etc.) to cover their bosoms, not their heads or their hairs. If God so willed to order the women to cover their heads or their hair, nothing would have prevented Him from doing so. God does not run out of words. God does not forget. God did not order the women to cover their heads or their hair.
God does not wait for a Scholar to put the correct words for Him!
The Arabic word for CHEST, GAYB is in the verse (24:31), but the Arabic words for HEAD, (RAAS) or HAIR, (SHAAR) are NOT in the verse. The commandment in the verse is clear - COVER YOUR CHEST OR BOSOMS, but also the fabrication of the scholars and most of the translators is clear by claiming- cover your head or hair.
The last part of the verse (24:31) translates as, "They shall not strike their feet when they walk in order to shake and reveal certain details of their bodies." The details of the body can be revealed or not revealed by the dress you wear, not by your head cover.
আরো রেফারেন্সের লিংক
A DEEPER LOOK AT THE WORD 'KHIMAR'
উপরে বিশ্লেষন থেকে বোঝা যায় যে ইসলামে মেয়েদের মাথা ঢাকা বাধ্যতা মূলক নহে কিন্তু মেয়েরা ইচ্ছা কোরলে মাথা ঢাকতে পারে । কিন্তু সেটা কি ভাবে ?
সেটা ঘোমটার মাধ্যমে মাথা ঢাকতে পারে , তাহোলে প্রশ্ন আসতে পারে ভেইলিং হিজাবের মাধ্যমে মাথা ঢাকা যাবে না কেন ?
এর উত্তর হোল ভেইলিং হিজাব হোল খৃষ্ঠানদের রিচুয়াল এবং বাইবেলে এর পক্ষে অনন্ত ২০টার উপরে ভার্ষ আছে ।
এককালে খৃষ্ঠানরা খুবই রক্ষণশীল ছিল এবং প্রায় সব খৃষ্ঠান মহিলারা মাথায় ভেইলিং হিজাব পোড়তো ।বর্তমানে কেবল মাত্র খৃষ্ঠান নানদের এই ভেইলিং হিজাব পড়তে দেখা যায় ।
Genesis 24:65
And said to the servant, “Who is that man, walking in the field to meet us?” The servant said, “It is my master.” So she took her veil and covered herself.
রেফারেন্স লিংক What does the Bible say about Head Coverings
সহি হাদিসে বলা আছে --- যে অন্য ধর্মের রিচুয়াল অনুসরন করে , সে ঐ সব ধর্মের ভুক্ত এবং তারা মুসলমান থাকে না ।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণীঃ
“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সামঞ্জস্য রাখল সে তাদের অন্তর্ভুক্ত”। [আবু দাউদঃ ৩৫১৪]
ইব্ন তাইমিয়াহ রাহিমাহুল্লাহ বলেনঃ “আল্লাহর কিতাব, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত, খোলাফায়ে রাশেদিনের আদর্শ ও সকল আলেম একমত যে, মুশরিকদের বিরোধিতা করতে হবে এবং তাদের সাদৃশ্য গ্রহণ করা যাবে না”। [মাজমুউল ফতোয়া ২৫/৩২৭]
কারণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “যে কোন কওমের সাথে সামঞ্জস্য রাখল, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত”। [আবু দাউদঃ ৩৫১৪, আহমদঃ ৫১০৬), ইকতিদাউস সিরাতুল মুস্তাকিমঃ ১/২৪০, ফাতহুল বারিঃ ১১/৪৪৩]
এই হাদিসের কারনে মুসলমান মেয়েরা হিন্দুদের সিঁদুর মাথায় দিতে পারে না , তিলক মাথায় দিতে পারে না ।
একই ভাবে ভেইলিং হিজাব মুসলমান মেয়েদের জন্য হারাম কারন এটা খৃষ্ঠানদের রিচুয়াল ।
মুসলমান মেয়েরা মাথা ঢাকতে পারে, ঘোমটা মাথায় দিয়ে , ভেইলিং হিজাব দিয়ে নহে ।
এই বিষয়ে দ্বিতিয় একটা পর্ব লিখা হয়েছে যার লিংক -- ভেইলিং হিজাব নিয়ে বিতর্ক পর্ব ২
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৩৫
এ আর ১৫ বলেছেন: অপরদিকে ভেইল হচ্ছে খ্রিস্টান নানদের পোশাক। এইটা তাঁদের ধর্মীয় পোষাক নয়, বরং বলা চলে চার্চের ইউনিফর্মের মত। ভেইল পরা একজন নানকে দেখে কেউই বলবেনা যে তিনি পর্দানশীন একজন মুসলিম নারী। কিন্তু হিজাব পড়লে একজন মুসলিম চিনতে মোটেও কষ্ট হয়না। তাই হিজাব পড়াই ঠিক আছে।
আপনি বোধা হয় লিখাটা ভালো মত না পড়ে মন্তব্য করেছেন ----
ভেইলিং হিজাব খৃস্ঠান ধর্মের রিচুয়াল এবং এর পক্ষে ২০ উপরে ভার্ষ আছে রেফারেন্স দেওয়া হয়েছে ।
বর্তমানে শুধু খৃষ্ঠান নানদের এটা ব্যবহার করতে দেখা যায় কিন্তু এক কালে যখন খৃষ্ঠানরা খুব রক্ষণশীল ছিল, তখন সাধারণ খৃষ্ঠান মেয়েরা ও সব সময়ে ভেইলিং হিজাব ব্যবহার করতো ।
আমাদের আগের আলেমরা বোরকা , নিকাব, ঘোমটা দিতে বলেছে কিন্তু কখনো ভেইলিং হিজাব পড়তে বলে নি কারন ওটা খৃষ্ঠানদের ধর্মীয় রিচুয়াল , আজ থেকে ২০ বৎসর আগে আমাদের দেশে এটার ব্যবহার দেখা যায় না , পাকিস্থানের মেয়েরা এখন ভেইলিং ব্যবহার করে না ।
ভেইলিং হিজাব মুসলমান মেয়েদের জন্য হারাম কারন এটা খৃষ্ঠান রিচুয়াল , মুসলমান মেয়েরা ঘোমটা ব্যবহার করতে পারে তবে সেটা বাধ্যতা মূলক নহে ।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৫২
বিটপি বলেছেন: সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে মাথা ঢেকে বের হওয়াকে ফরজ করা হয়েছে। আপনি বাধ্যতামূলক নয় বলতে কি বুঝাচ্ছেন?
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:০৪
এ আর ১৫ বলেছেন: সুরা আহযাব ৫৯ হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু
এখানে মাথা ঢাকার কোন কথাই নেই এবং এই আয়াতে আরো প্রমাণ করে মেয়েরা মুখে নিকাব পড়তে পারবে না ,কারন নিকাব পড়ে মুখ ঢাকলে তাদের সহজে চেনা যাবে না । ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:২৯
বিটপি বলেছেন: আলাইহিন্না মানে তাদের উপর। মাথা ছাড়া আর কোন অঙ্গ আছে, যা শরীরের উপর থাকে? আপনি জোর দিয়ে কিভাবে বলছেন যে মাথা ঢাকার কথা বলা নেই, যেখানে সমস্ত তাফসীরে এদিকেই ইঙ্গিত করা আছে?
আর চেনা যাবে মানে রাস্তার সবাই তার দিকে তাকিয়ে চেনার চেষ্টা করবে - এরকম নয়। বরং মুখ ঢাকা দেখলে লোকে বুঝবে যে এই নারী নিজের সৌন্দর্য প্রকাশে আগ্রহী নয় (যেটা মেয়েদের স্বাভাবিক প্রবণতা), তাই যেচে কেউ তার সাথে আলগা খাতির জমাতে তথা উত্যক্ত করতে আসবেনা।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:০০
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার কথা তো আমি মানবো না মানবো বিখ্যাত অনুবাদকদের কথা , মাথা ঢাকার এবং মুখ ঢাকার কোন কথা নেই -- তবে মহসিন খানের অনুবাদে ( ) ভিতর যে বাক্য গুলো পাবেন , সেগুলো কোরানের অংশ নহে , ওটা মহসিন খান সাহেবের ব্যক্তিগত মতামত । ধন্যবাদ
_
Welcome to the Quranic Arabic Corpus, an annotated linguistic resource for the Holy Quran. This page shows seven parallel translations in English for the 59th verse of chapter 33 (sūrat l-aḥzāb). Click on the Arabic text to below to see word by word details of the verse's morphology.
Chapter (33) sūrat l-aḥzāb (The Combined Forces) আয়াত ৫৯
Sahih International: O Prophet, tell your wives and your daughters and the women of the believers to bring down over themselves [part] of their outer garments. That is more suitable that they will be known and not be abused. And ever is Allah Forgiving and Merciful.
Pickthall: O Prophet! Tell thy wives and thy daughters and the women of the believers to draw their cloaks close round them (when they go abroad). That will be better, so that they may be recognised and not annoyed. Allah is ever Forgiving, Merciful.
Yusuf Ali: O Prophet! Tell thy wives and daughters, and the believing women, that they should cast their outer garments over their persons (when abroad): that is most convenient, that they should be known (as such) and not molested. And Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful.
Shakir: O Prophet! say to your wives and your daughters and the women of the believers that they let down upon them their over-garments; this will be more proper, that they may be known, and thus they will not be given trouble; and Allah is Forgiving, Merciful.
Muhammad Sarwar: Prophet, tell your wives, daughters, and the wives of the believers to cover their bosoms and breasts. This will make them distinguishable from others and protect them from being annoyed. God is All-forgiving and All-merciful.
Mohsin Khan: O Prophet! Tell your wives and your daughters and the women of the believers to draw their cloaks (veils) all over their bodies (i.e.screen themselves completely except the eyes or one eye to see the way). That will be better, that they should be known (as free respectable women) so as not to be annoyed. And Allah is Ever OftForgiving, Most Merciful.
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
এ আর ১৫ বলেছেন: আলাইহিন্না শব্দের অর্থ দেখুন -- নীচে হাইলাইট করা হোল (৩৩-৫৯-৯)
(৩৩-৫৯ ) এর ওয়ার্ড বাই ওয়ার্ড অনুবাদ
Translation Arabic word Syntax and morphology
(33:59:1)
yāayyuhā
O Prophet! VOC – prefixed vocative particle ya
N – nominative noun
أداة نداء
اسم مرفوع
(33:59:2)
l-nabiyu
O Prophet! N – nominative masculine noun
اسم مرفوع
(33:59:3)
qul
Say V – 2nd person masculine singular imperative verb
فعل أمر
(33:59:4)
li-azwājika
to your wives P – prefixed preposition lām
N – genitive masculine plural noun
PRON – 2nd person masculine singular possessive pronoun
جار ومجرور والكاف ضمير متصل في محل جر بالاضافة
(33:59:5)
wabanātika
and your daughters CONJ – prefixed conjunction wa (and)
N – genitive feminine plural noun
PRON – 2nd person masculine singular possessive pronoun
الواو عاطفة
اسم مجرور والكاف ضمير متصل في محل جر بالاضافة
(33:59:6)
wanisāi
and (the) women CONJ – prefixed conjunction wa (and)
N – genitive feminine plural noun
الواو عاطفة
اسم مجرور
(33:59:7)
l-mu'minīna
(of) the believers N – genitive masculine plural (form IV) active participle
اسم مجرور
(33:59:8)
yud'nīna
to draw V – 3rd person feminine plural imperfect verb
PRON – subject pronoun
فعل مضارع والنون ضمير متصل في محل رفع فاعل
(33:59:9)
ʿalayhinna
over themselves P – preposition
PRON – 3rd person feminine plural object pronoun
جار ومجرور
(33:59:10)
min
[of] P – preposition
حرف جر
(33:59:11)
jalābībihinna
their outer garments. N – genitive masculine plural noun
PRON – 3rd person feminine plural possessive pronoun
اسم مجرور و«هن» ضمير متصل في محل جر بالاضافة
(33:59:12)
dhālika
That DEM – masculine singular demonstrative pronoun
اسم اشارة
(33:59:13)
adnā
(is) more suitable N – nominative masculine singular noun
اسم مرفوع
(33:59:14)
an
that SUB – subordinating conjunction
حرف مصدري
(33:59:15)
yuʿ'rafna
they should be known V – 3rd person feminine plural passive imperfect verb, subjunctive mood
PRON – subject pronoun
فعل مضارع مبني للمجهول منصوب والنون ضمير متصل في محل رفع نائب فاعل
(33:59:16)
falā
and not CONJ – prefixed conjunction fa (and)
NEG – negative particle
الفاء عاطفة
حرف نفي
(33:59:17)
yu'dhayna
harmed. V – 3rd person feminine plural (form IV) passive imperfect verb, subjunctive mood
PRON – subject pronoun
فعل مضارع مبني للمجهول منصوب والنون ضمير متصل في محل رفع نائب فاعل
(33:59:18)
wakāna
And is CONJ – prefixed conjunction wa (and)
V – 3rd person masculine singular perfect verb
الواو عاطفة
فعل ماض
(33:59:19)
l-lahu
Allah PN – nominative proper noun → Allah
لفظ الجلالة مرفوع
(33:59:20)
ghafūran
Oft-Forgiving, N – accusative masculine singular indefinite noun
اسم منصوب
(33:59:21)
raḥīman
Most Merciful. ADJ – accusative masculine singular indefinite adjective
صفة منصوبة
(33:60:1)
la-in
If EMPH – emphatic prefix lām
COND – conditional particle
اللام لام التوكيد
حرف شرط
(33:60:2)
lam
(do) not NEG – negative particle
حرف نفي
(33:60:3)
yantahi
cease V – 3rd person masculine singular (form VIII) imperfect verb, jussive mood
فعل مضارع مجزوم
(33:60:4)
l-munāfiqūna
the hypocrites N – nominative masculine plural (form III) active participle
اسم مرفوع
(33:60:5)
wa-alladhīna
and those who CONJ – prefixed conjunction wa (and)
REL – masculine plural relative pronoun
الواو عاطفة
اسم موصول
(33:60:6)
fī
in P – preposition
حرف جر
(33:60:7)
qulūbihim
their hearts N – genitive feminine plural noun → Heart
PRON – 3rd person masculine plural possessive pronoun
اسم مجرور و«هم» ضمير متصل في محل جر بالاضافة
(33:60:8)
maraḍun
(is) a disease N – nominative masculine indefinite noun
اسم مرفوع
(33:60:9)
wal-mur'jifūna
and those who spread rumors CONJ – prefixed conjunction wa (and)
N – nominative masculine plural (form IV) active participle
الواو عاطفة
اسم مرفوع
(33:60:10)
fī
in P – preposition
حرف جر
(33:60:11)
l-madīnati
the city, PN – genitive feminine proper noun → Medinah
اسم علم مجرور
(33:60:12)
lanugh'riyannaka
We will let you overpower them, EMPH – emphatic prefix lām
V – 1st person plural (form IV) imperfect verb
EMPH – emphatic suffix nūn
PRON – 2nd person masculine singular object pronoun
اللام لام التوكيد
فعل مضارع والنون للتوكيد والكاف ضمير متصل في محل نصب مفعول به
(33:60:13)
bihim
We will let you overpower them, P – prefixed preposition bi
PRON – 3rd person masculine plural personal pronoun
جار ومجرور
(33:60:14)
thumma
then CONJ – coordinating conjunction
حرف عطف
(33:60:15)
lā
not NEG – negative particle
حرف نفي
(33:60:16)
yujāwirūnaka
they will remain your neighbors V – 3rd person masculine plural (form III) imperfect verb
PRON – subject pronoun
PRON – 2nd person masculine singular object pronoun
فعل مضارع والواو ضمير متصل في محل رفع فاعل والكاف ضمير متصل في محل نصب مفعول به
(33:60:17)
fīhā
therein P – preposition
PRON – 3rd person feminine singular object pronoun
جار ومجرور
(33:60:18)
illā
except RES – restriction particle
أداة حصر
(33:60:19)
qalīlan
(for) a little, N – accusative masculine singular indefinite noun
اسم منصوب
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৩০
আমি নই বলেছেন: হঠাৎ করে মুসলিমদের হারাম - হালাল নিয়ে এত চিন্তিত হলেন যে?
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:০২
এ আর ১৫ বলেছেন: কারন প্রথমেই আমি ব্যাখা করেছি ---- এই ধরনের হিজাব ২০ বৎসর আগেও আমাদের দেশে ছিল না এবং আগের আমলের আলেমরা ও উদেশ দেন নি এটা ব্যবহার করার জন্য তাই । একটু অনুসন্ধান করার পর আসল কারনটা খুজে পেয়েছি , তাই ।ধন্যবাড
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি প্রথমে আনলেন কোরানের কথা।
আর শেষ দিকে মুসলিম থাকবে কি থাকবে না সেই বিষয়টা নিয়ে আসলেন হাদিস থেকে
কোরানের ভাষ্য নিয়ে কোন আলোচনা নাই- কিন্তু সামান্য একটা পোষাক বা কাস্টম ফলো করলে আপনি মুসলিম থাকবেন না এত বড় একটা বিষয় আপনি হাদিসের উল্লেখ দিয়ে কেন দিবেন? আপনি রেফারেন্স না দিয়ে সহিহ হাদিস কিভাবে নির্দিষ্ট করলেন?
আপনাদের দৃষ্টিতে মুসলমানত্ব হারানো কত সহজ!!!!!!!!
কে মুসলমান থাকবে কি থাকবে না সেটা আপনি আমি বলার কে?
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৫২
এ আর ১৫ বলেছেন: ইসলাম ধর্মে কোরানের পরে সহি হাদিসের গুরুত্ব তাই হাদিসের কথা লিখেছি । মাথা ঢাকা ইসলাম ধর্মে অপসনাল , ঘোমটা গ্রহন যোগ্য ভেইলিং হিজাব নহে ।
এবার হাদিস গুলো দেখুন --- হাদিসটা এতই কমন এবং সবাই জানে তাই -- বিস্তারিত দেই নি --
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণীঃ
“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সামঞ্জস্য রাখল সে তাদের অন্তর্ভুক্ত”। [আবু দাউদঃ ৩৫১৪]
ইব্ন তাইমিয়াহ রাহিমাহুল্লাহ বলেনঃ “আল্লাহর কিতাব, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত, খোলাফায়ে রাশেদিনের আদর্শ ও সকল আলেম একমত যে, মুশরিকদের বিরোধিতা করতে হবে এবং তাদের সাদৃশ্য গ্রহণ করা যাবে না”। [মাজমুউল ফতোয়া ২৫/৩২৭]
কারণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “যে কোন কওমের সাথে সামঞ্জস্য রাখল, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত”। [আবু দাউদঃ ৩৫১৪, আহমদঃ ৫১০৬), ইকতিদাউস সিরাতুল মুস্তাকিমঃ ১/২৪০, ফাতহুল বারিঃ ১১/৪৪৩]
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগে বার বার কেন শুধু মেয়েদের পোষাকাদির বিষয়ে ব্লগে আলোচনা হয়???
পুরুষদের পোষাক নিয়ে কেন কিছু বলেননা? জিন্সের প্যান্ট, কোট টাই, টি শার্ট, অর্ন্তবাস এমন কতশত পোষাক আর স্টাইল আছে যা কাফের মুশরিক দ্বারা প্রচলিত-সেগুলোর ব্যাপারে হাদিস কোরানের কিছু ব্যাখ্যা দেন?
ঘড়ি, সানগ্লাস,কন্টাক্ট লেন্সের ব্যাবহার, পলেষ্টারের বা ভেসকসের পোষাক, পলিথিন বা প্লাস্টিক ব্যাবহার করা সহ আরো অনেক অনেক কিছু যা একসময় ছিলনা- এর প্রায় সবই কাফের মুশরিকরা ইনভেন্ট করেছে ও তারাই প্রথম ব্যাবহার শুরু করেছে। এসব ব্যাবহারের জন্য আমরা ঈমান হারাচ্ছি কি-না?
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪
এ আর ১৫ বলেছেন: আমি মেয়েদের সব পোষাকের কথা বলিনি শুধু একটা ডিজাইন নিয়ে কথা বলেছি , সেটা হোল ভেইলিং হিজাব , যেটা খৃষ্ঠান কালচার কিন্তু এই বিষয়টা ৯৯.৯৯% মুসলমান জানে না , তাই সেটা জানানোর জন্যই এই পোস্ট, ধন্যবাদ
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৩
বিটপি বলেছেন: (33:59:9)
ʿalayhinna'
over themselves P – preposition
PRON – 3rd person feminine plural object pronoun
বোল্ড করা শব্দটার মানে যদি উপরে হয়, তাহলে তো আমি ভুল কিছু বলিনি। উপরে মানে শরীরের উপরে, শরীরের উপরে থাকে মাথা, সেই মাথা জিল্বাব দিয়ে ঢাকতে বলা হয়েছে। আপনি হাজারটা যুক্তি দিয়েও এর বাইরে কোন ব্যখ্যা দাঁড় করাতে পারবেননা, যাতে আমরা বিভ্রান্ত হতে পারি।
শেরজা তপন, কাফের মুশরিকদের উদ্ভাবন বা তৈরি করা জিনিস রাসূলুল্লাহ (স) নিজেও ব্যবহার করেছেন, এমনকি তাদের রান্না করা খাবারও খেয়েছেন। তাই ব্লগ/ফেসবুক ব্যবহার শরীয়তসম্মত কিনা - এরকম চর্চিত আজাইরা প্যাঁচাল বাদ দেবার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
মেয়েদের পোশাক নিয়ে বার বার আলোচনা আসে, কারণ মেয়েদের পোশাকই মূলত কোন জাতির সংস্কৃতি অনেকাংশে এক্সপোজ করে। হিজাব হচ্ছে এমন পোশাক যা পড়লে বিশ্বের যে কোন স্থানেই একটি মেয়ের মুসলিম সংস্কৃতির পরিচয় পাওয়া যায় - যেটা অনেকের পছন্দ নয়। তাই মেয়েদের পোশাকের রেফারেন্স বার বার আলোচনার টপিক হিসেবে চলে আসে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৫০
এ আর ১৫ বলেছেন: । উপরে মানে শরীরের উপরে, শরীরের উপরে থাকে মাথা, সেই মাথা জিল্বাব দিয়ে ঢাকতে বলা হয়েছে।
এখানে স্পেসিফিক ভাবে মাথার কথা বলে নি শরিরের কথা বলেছে , তবে যদি কোন মেয়ে মাথা ঢাকতে চায় তাহোলে সেটা সে করতে পারে এবং সেটা বাধ্যতা মূলক নহে এবং আপনি ইংরেজি অনুবাদ গুলো দেখে কি বুঝলেন , ওনারা কেহ মাথার কথা বলেন নি ।
জেলাব শরিরে দিকে টেনে নিতে বলেছে , তার মানে শরির ঢাকতে বলেছেন এবং ঐ আয়াতের মাধ্যমে নিকাবকে না করা হয়েছে কারন নিকাব মুখে থাকলে তাকে সহজে চেনা যাবে না ।
আমার এই পোস্টের মূল বিষয় হিজবা হালাল না হারাম --- এই ব্যপারে কিছু বলুন।
আমি এই বিষয়ে বলেছি ---- মুসলমান মেয়েরা মাথা ঢাকতে পারে ঘোমটার মাধ্যমে কিন্তু হিজাবের মাধ্যমে নহে কারন ওটা খৃষ্ঠান রিচুয়াল ।
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
এভো বলেছেন: আমরা পায়জাম পান্জাবি হিন্দু মুসলমানদের পড়তে দেখছি , কোট প্যান্ট টাই সকল ধর্মের মানুষকে পড়তে দেখছি , তাহোলে খৃষ্ঠান ও মুসলমান মেয়েরা হিজাব পোড়লে অসুবিধা কোথায় ?
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৫৭
এ আর ১৫ বলেছেন: আমরা পায়জাম পান্জাবি হিন্দু মুসলমানদের পড়তে দেখছি , কোট প্যান্ট টাই সকল ধর্মের মানুষকে পড়তে দেখছি
এই পোষাক গুলো কোন ধর্মীয় পোষাক নহে বা কোন ধর্মের ডিভাইনে ঐ ডিজাইনের পোষাক ব্যবহার কোন নির্দেশ নেই , তাই ঐ সব মুসলমানরা পোড়তে পারে ।
তাহোলে খৃষ্ঠান ও মুসলমান মেয়েরা হিজাব পোড়লে অসুবিধা কোথায় ?
অসুবিধা হোল ভেইনিং হিজাব খৃষ্ঠানদের ধর্মীয় রিচুয়াল এবং বাইবেলে ২০ এর বেশি ভার্ষ আছে এবং সহি হাদিস অনুযায়ি অন্য ধর্মের রিচুয়াল কালচার অনুসরন করা হারাম । মুসলমান মেয়েরা ঘোমটা দিতে পারে ।
৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:০৮
এভো বলেছেন: আপনি সাড়ে চুয়াত্তর সাহেবের পোষাক বিষয়ে আজকের পোস্টটা পড়েছেন কি ? এই ব্যপারে আপনার মতামতটা কি জানতে পারি ? আপনি তার পোস্টে গিয়ে আপনার মতামতটা দিবেন বলে আশা করছি ।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৪১
এ আর ১৫ বলেছেন: ওনার পোস্টে আমার কমেন্ট ব্লক করে রেখেছেন । উনি কতক গুলো পোষাকে উদাহরন দিয়েছেন -- যেই পোষাক পরিধানের জন্য স্পেসিফিক ভাবে কিছু, কোন ধর্মের বিধানে বলা হয় নি কিন্তু গাইড লাইনের সাথে ম্যাচ করে যেমন পায়জাম , সার্ট, প্যান্ট, কোট , ফতুয়া জোব্বা ইত্যাদি । তাই এই পোষাক যে কোন ধর্মের মানুষ পোড়তে পারে ।
আমার পোস্টটা সব পোষাক নিয়ে নহে ,কেবল মাত্র ভেইলিং হিজাব নিয়ে ।
এই ভেইলিংটা খৃষ্ঠান ধর্মের রিচুয়াল কালচার তাই এটা মুসলমানদের ব্যবহার করা উচিৎ নহে তার বদলে তারা ঘোমটা দিতে পারে ।
সার্ট , পেন্ট, সুট, কোট, লুংগি , গামছা-- এই ডিজাইন গুলো কোন ধর্মেরই রিচুয়াল কালচার নহে কিন্তু ভেইলিং হিজাবের ডিজাইনটা খৃষ্ঠান ধর্মের রিচুয়াল কালচার । যদিও খৃষ্ট পূর্ব সময়ে ও অনেকে ভেইলিং কোরতো কিন্তু পরবর্তিতে খৃষ্ঠান ধর্ম এটাকে তাদের নিজেদের ধর্মীয় রিচুয়াল হিসাবে গ্রহন করে এবং ইসলাম ধর্ম আসার ৬১০ বৎসর আগেই এটা খৃষ্ঠ কালচার হিসাবে স্ট্যাবলিশ হয় । ধন্যবাদ
১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:১০
শেরজা তপন বলেছেন: জনাব- বিটপি আমিতো প্রশ্ন আপনাকে করিনি, আমি করেছি লেখককে।
আপনি ক্ষেপলেন কেন ভাই? তিনি পোষ্ট দিয়েছেন কথা বার্তা আমার তার সাথে হবে। এখানে আপনার মন্তব্য আমি আশা করিনি-
সুযোগ পেলে আমি আপনি একদিন ধর্ম নিয়ে তর্ক করব।আমার যে সকল মুর্খামী আর অজ্ঞতা আছে সেটা আপনি না হয় শুধরে
দিয়েন।
১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:১৯
পাঠক০০৭ বলেছেন: ননসেন্স টাইপের লজিক। হিজাব আর ভেইল প্রায় একই জিনিস। দুইটাই পর্দার জন্য ব্যবহৃত হয়। খ্রিস্টান হচ্ছে মুসলমানদের আগের ভার্সন। লাস্ট ভার্সন হচ্ছে প্রফেট মোহাম্মদ সাঃ। সো, কেউ যদি আপডেট ভার্সন ব্যবহার না করে পুরানো ভার্সন নিয়ে থাকে, তাহলে তো কোন সমস্যা দেখি না। এর জন্য ধর্ম চলে যাবে বলে যারা বলে, আপনি তাদেরকে মুখের উপর বলে দিবেন ওরা মাড়খোর ছাগল।
১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হেজাব বোর্খা দাড়ী রাখা, এসব কোনটাই ইসলামের অংশ নয়।
মোহাম্মদ (স) আমলে মক্কা ইসরিব, সিরিয়া সহ মধ্য আরবে ইহুদি নাসারা কুরাইশ, মক্কার মুর্তিপুজক সবাই দাড়ী রাখতো।
তখন কাপড় এত সস্তা ছিল না,
মহিলারা আপাদমস্তক বড় একটি চাদর ছিল মুল পোশাক, ধনী খ্রিষ্টান ও ইহুদি মহিলারা পরতো বোর্খার মত হুড। পুরুষরাও পাগড়ী লম্বা আলখেল্লা পরতো। মুলত মরুভুমির রোদ ধুলোবালি থেকে রক্ষা করতেই এধরনের
পরে মোহাম্মদ (স) মক্কা দখলের পর মুসলিমদের আলাদা কোন ড্রেসকোড 'ইসলামি পোশাক' বা স্টাইল চালু করার আদেশ জারি হয় নি, জোড়পুর্বক ধর্মান্তরন আদেশও জারি হয় নি।
মক্কাবাসি মুর্তিপুজকরা, মুসলিমরা ইহুদিরা একই বেশভূষা।
কিন্তু নবিজির মৃত্যুর পর যুদ্ধবাজ দখলদাররা সব বদলে দিল।
হাদিস লেখা হয়েছিল মোহাম্মদ (স) মৃত্যুর ২০০ থেকে ৩০০ বছর পর। কোরানও লেখা হইয়াছে মোহাম্মদের মৃত্যুর বেশ পরে। একাধিক ব্যক্তির হাতে একেকভাবে ইহা সংকলিত হইয়াছে। মোহাম্মদের জীবদ্দশাতেই কোরানের অনেকাংশ হারিয়ে গিয়েছিল মোহাম্মদ নিজেও তাহার অতীতের কিছু আয়াতসমুহ স্মরণ করিতে পারিতেন না। (কিন্তু পরে কোরান কাব্যিক ছন্দে রচিত বলে পুরোনো হাফেজদের কাছে সংগ্রহ সম্ভব হয়)
তবে সবচাইতে বেশি বিভ্রান্তি হাদিস নিয়ে।
আর হজরত মুহম্মদের (স) স্পষ্ট নিষেধ করেছিলেন, হাদিস লিখতে। কিন্ত পরও তৈরি হয় হাদিস।
মুলত দখলবাজ দের রাজনৈতিক ইসলাম কায়েমের লক্ষ্যে, বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন পক্ষ যার যার সুবিধা মত হাদিস তৈরি করে নিয়েছে বা করা্নো হয়েছে।
তথা ধর্মের নামে ডাকাতি নগর দখল, ক্ষমতা দখল, গনিমতের মাল ভাগাভাগি ও দখল রাজত্ব টিকিয়ে রাখতে শুধু কোরানের আয়াতে কাজ হচ্ছিল না। তাই কিছু পাপিষ্ঠ দখলদারদের প্রয়জনে 'ব্যাক্তিগত ইসলাম' হয়ে যায় পলিটিক্যাল ইসলাম। আর হজরত মুহম্মদের (স) স্পষ্ট নিষেধের পরও তৈরি হয় হাদিস।
দাড়ী বাধ্যতামুলক করা হয়, পুরুষতান্ত্রিক রাজনৈতিক ইসলামের প্রয়জনে নারীদের উপর কঠিন বোর্খা আরোপিত হয়।
এরপরও নারীকে কতটুকু ঢাকতে হবে কোরান বা হাদিসে লিখিত কিছু পাওয়া যায় না। কোরান বা হাদিসে এখনো মহিলাদের চুল ঢাকার কোন আদেশ পাওয়া যায়নি, আর কোরানে 'মুখ ঢাকা যাবে না' এই কথাটি স্পষ্ট লেখা আছে।
এরপর ইসলামের নামে লুটেরা দখদারদের মৌখিক হদিস ব্যাখ্যায় বোর্খা আর হেজাব চালু করা হয়।
বিভ্রান্ত হাদিসে ইসলামে গানবাজনা, খেলাধুলা, মুর্তি ভাষ্কর্য হারাম। সেটা একাধিক হাদিসে প্রমান করা যায়।
আবার গানবাজনা, খেলাধুলা, মুর্তি ভাষ্কর্য হালাল সেটাও শতাধিক উপায়ে প্রমান করা সম্ভব।
হজরত মোহাম্মদ (স) মৃত্যুমুখি অসুস্থা অবস্থায় ইসলাম ৭২ ভাগে বিভক্ত হয়েছিল, বর্তমানে দেড়শোর উপর।
রসুল (স) নিজে বলে গেছেন ৭২ ভাগে বিভক্ত ইসলামের শুধু একটিই সঠিক। বাকি ৭১ ভাগই ভুল জাহান্নামি।
১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:৫০
ঈশ্বরকণা বলেছেন: অনেকতো বললাম তারপরেও এখনো এই ভেইলিং হিজাব নিয়ে হাবিজাবি লিখেই চলেছেন ? আশ্চর্য করলেন মশাই আপনি ।
ভালো কথা আপনিতো এখনো মাছি মারা কেরানির মতো কপি করে চলেছেন দেখি ! “যে কোন কওমের সাথে সামঞ্জস্য রাখল, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত” হাদিসটার যে রেফারেন্স দিলেন আবু দাউদঃ ৩৫১৪ -এর বলে সেটা ঠিক নেই কিন্তু । আমি মদিনার দারুস সালাম পাবলিকেশনের আবু দাউদের ইংরেজি ভলিউমটাতে ৩৫১৪ নাম্বারে এই হাদিসটা দেখিনি । এই নাম্বারের হাদিসগুলো বেচা কেনা বিষয়ে । hadithbd.com -এ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের যে হাদিসগুলো দেয়া আছে সেখানেও ৩৫১৪ নাম্বারে এই হাদিসটা নেই বরং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের হাদিসটা দারুস সালাম পাবলিকেশনের ৩৫২৪ হাদিসটা একই কেনা বেচা নিয়ে । খালি কপি করলেইতো হবে না, জেহাদের জোশে ইসলামের বিরুদ্ধে লাগার আগে একটু চেকতো করতে হবে রেফারেন্সটা ঠিকঠাক আছে কিনা তাই না ? সেই জায়গায় আপনি কিন্তু জিপিএ ফাইভ পাননি, পেয়েছেন জিপিএ জিরো মানে শূন্য !
এখন আরেকটা কথা এই “যে কোন কওমের সাথে সামঞ্জস্য রাখল, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত” হাদিসটার কিন্তু খুব নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট আছে । সূরা মায়েদার ৫১ নাম্বার আয়াতটা নাজিল হয়েছিল খুব সম্ভবত ওহুদ যুদ্ধের (বদর যুদ্ধও হতেপারে )আগে পরে মদিনার একটা ইহুদি গোত্রের মুনাফেকি সম্পর্কে আর কিছু মুসলমানের তাদের সাথে ইসলামপূর্ব মিত্রতার দোহাই দিয়ে সম্পর্ক রক্ষাকে কেন্দ্র করে। সূরা মায়েদার ৫১ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে, "হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না...."। বুঝতেই পারছেন আপনার রেফারেন্স দেওয়া হাদিসটা এই আয়াতের সাথে খুবই সামঞ্জস্যপূর্ণ । এই হাদিসটা তাই খুবই সুনির্দিষ্ট অর্থের সাথেই বোঝাটা জরুরি ---যেই বিষয়গুলো ইসলামিক স্কলাররাই ব্যাখ্যা করেছেন আপনার বা আমার সে নিয়ে অতিরিক্ত ব্যাখ্যা দেবার কিছু নেই। ভেইলিং হিজাব সূরা মায়িদার ৫১ নং আয়াত বা এই হাদিসের সাথে সম্পর্কিত কোনো ইস্যু না । এ নিয়ে তাই আপনার উচ্চকণ্ঠ চেঁচামেচিতে খুব অর্থবোধক কিছু নেই ।
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:১০
এ আর ১৫ বলেছেন: আমি অবাক হোলাম আপনার অব্স্থা দেখে , আপনি এত ইসলাম নিয়ে গবেষনা করেন অতচ জানেন না , হাদিসের রেফারেন্স নাম্বার বিভিন্ন পাবলিশারে বই এ বিভিন্ন রকম !
হাদিস গুলো খুব কমন হাদিস , সবাই জানে -- এই হাদিস গুলো ব্যবহার করে সিঁদুর , তিলক ,মংগল শোভাযাত্রা, পহেলা বৈশাখ সহ সব সেকুলার ইভেন্টকে হারাম ঘোষনা করেছে , ভ্যালেনটাইন দিবস কে হারাম করেছে , যে কোন হুজুরে লেকচারে এই হাদিস গুলোর কথা হুজুররা বলেন ।
আমি প্রথমে রেফারেন্স গুলো দি নি , পরে শেরাজ তপন সাহেবের কমেন্টের প্রেক্ষিতে পোস্টে এড করেছি ।
১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:১০
ঈশ্বরকণা বলেছেন: হাহাহা ---প্রথম ব্যাপারটা হলো আমি ইসলামী বিষয়ের কোনো বিশেষজ্ঞ বা গবেষক নই। এটা বলতে আমি বেশি স্বচ্ছন্দবোধ করি যে আমি একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম আর সেভাবেই ইসলাম নিয়ে কিছুটা জানি। আমি কোনো ইসলাম গবেষক বা স্কলার না । এটা বলার জন্যই মন্তব্যটা করছি আসলে । এখন দ্বিতীয় ইস্যুটা বলি । আমি জানি হাদিসের নাম্বারিংয়ের ক্ষেত্রে সোর্সগুলোর মধ্যে পার্থক্য হয় ।সেজন্য গ্রহণযোগ্য সোর্সগুলো থেকে হাদিসগুলোর রেফারেন্স দেয়াই ভালো । সেজন্যই আমি ইসলামিক ফাউন্ডেশন আর দারুস্সালামের কথা বলেছি যে ওখানে আপনার রেফারেন্সের হাদিসটা নেই সেই একই নাম্বারে । দেশে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও বিদেশে দারুস্সালামের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি ইসলাম নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের কাছে । তাছাড়া আপনি যেই সোর্সের রেফারেন্স দেবেন সেটা চেক করা আপনার দায়িত্বের মধ্যেও পরে আপনার নিজের লেখার গ্রহণযোগ্যতার জন্য । সেজন্যই হাদিসটা কোন পাবলিকেশনের হাদিস বই থেকে দেয়া হয়েছে সেটা লেখা দরকার ছিল সেটার সত্যসত্যি চেক করার জন্য যা আপনি দেননি বা দিতে পারেন নি । সেটাই আমি বলেছি ।
আর আমিতো আপনাকে প্রগতিশীল বলে ভাবতাম। কিন্তু আপনি সিঁদুর নিয়ে সেদিন থেকে যা বলছেন সেটার পরেতো আপনাকে প্রগতিশীল ভাবা বেশ কঠিন করে ফেলেছেন। সিঁদুর কোনো ধর্মীয় রিচুয়াল না সেটা জানেন না দেখে আমি অবাক হয়েছি । সিঁদুরের ব্যাপারটা কিন্তু শুধু হিন্দু মিথোলজিগুলোতেই আছে। যেমন সবচেয়ে পুরোনো সোর্স হিসেবে রামায়ণে সিঁদুরের কথা বলা হয়েছে। রাম তার নিজের সন্তুষ্টির জন্য সীতা দেবীকে সিঁদুর পড়তে বলেছিলেন। গীতাতে (যা হিন্দুধর্মের প্রধান গ্রন্থ) কিন্তু হিন্দু মেয়েদের পূজায় সিঁদুর দেবার কোনো কথা বলা নেই। আমাদের দেশের বৈষ্ণব সাহিত্যের মতো উত্তর ভারতীয় সাহিত্যেও সিঁদুরের কথা আছে । রাধা দেবীর সিঁদুর দিয়ে কৃষ্ণের সাথে নাচ গানের কথা আছে কিন্তু সেগুলো রামায়ণের অনেক পরের সাহিত্য । প্যাট্রিয়ার্কল প্রথা হিসেবে এই সিঁদুরের বিরুদ্ধে কিন্তু ভারতের প্রগতিশীল মেয়েরাও এখন কথা বলা শুরু করেছে । ইসলাম মেয়েদের ওপর কিন্তু নিজে থেকে উদ্ভাবিত জাতীয় আচার প্রথা কখনো চালিয়ে দেয়নি। আপনি মুসলিম মেয়েদের কেন সিঁদুর দেয়া নিষেধ সেটা বলতে যেয়ে হাদিসের রেফারেন্স টানছেন দেখে আমি অবাক হয়েছি খুব। হাদিসের রেফারেন্স না টেনেও মুসলিম মেয়েদের অনেক কারণেই সিঁদুর দেবার দরকার নেই বলে আমার মনে হয়।
ভেইলিং হিজাব বা এর খুব কাছাকাছি ধরনের হিজাব আরব পেনিন্সুলাতো বটেই এমন কি মক্কার আউটস্কার্টে (শহরতলি) বাসকারী গোত্রের (অন্তত দুটো গোত্রের নামও ঐতিহাসিকরা উল্লেখ করেছেন) মেয়েরা প্রি ইসলামিক সময়ে পড়তো সে সম্পর্কে হিস্টোরিক অনেক প্রমাণ আছে। কেন মেয়েরা সেরকম হিজাব পড়তো তার জিওগ্রাফিক আর আবহাওয়াগত কারণও আছে ।ইসলাম সেই প্রথাটাই অব্যাহত রেখেছিলো। তাই অন্য ধর্মের অনুসারীরা আরবীয় প্রথাটা ধর্মীয় রিচুয়াল করলো কি না আর সেজন্য ইসলামের সেই ড্রেসকোড মুসলিম মেয়েদের জন্য হারাম হবে সেটা ভাবলে আপনার রিজনিংয়ে ভুল আছে । এখনো মধ্যপ্রাচ্যের ট্রাইবাল মেয়েদের এই ভেইলিং হিজাব পড়ার কারণ আছে।কারণ ইসলামের সূচনা হবার সময় আরবের আবহাওয়া আর এখনকার আবহাওয়ার মধ্যে গুনগত কোনো পরিবর্তন হয়নি। এখনো সেখানে বালুময় মরুভুমি আছে হাজার বছর আগেও যেমন ছিল।তাই ট্রাইবাল গোত্রের ছেলে মেয়েদেরও ইসলামের আবির্ভাবের সময়ের ড্রেস, যেগুলো আবহাওয়ার কারণেই পড়তে হতো, পড়তে বাধা থাকার কারণ নেই। হারাম হবারতো প্রশ্নই নেই।কারণ সেই ড্রেসগুলোই ওই এলাকার আবহাওয়ার উপযোগী।আমাদের দেশের মেয়েদের ভেইলিং হিজাব বা যে কোনো ধরণের হেড স্কার্ফই বা পদ্ধতিই ব্যবহার করতে পারেন চুল ঢেকে রাখতে সেটা নিয়ে কোনো বাঁধা নেই । থাকার কারণও নেই ।এ নিয়ে হাদীসকে কুরআনকে মিসইন্টারপ্রেট করা বন্ধ করলেই কিন্তু ভালো ।
''---এই হাদিস গুলো ব্যবহার করে --- তিলক ,মংগল শোভাযাত্রা, পহেলা বৈশাখ সহ সব সেকুলার ইভেন্টকে হারাম ঘোষনা করেছে , ভ্যালেনটাইন দিবস কে হারাম করেছে।..." এই ব্যাপারগুলো নিয়ে অনেক কথাই বলা যায় । কিন্তু সেগুলো আপনার হিজাবের আলোচনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্নও না তাই সেগুলো নিয়ে এখন কিছু বলতে ইচ্ছে করছে না ।
৩০ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:০৬
এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।
আমি সিঁদুরের কথা বলেছি এই ভাবে যে আমাদের দেশে মোল্লারা এটাকে হারাম ঘোষনা করেছে এটা হিন্দু কালচার বলে অতচ ঐ ধরনের মাথায় রং করা বা নকশা আঁকা , বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন গোত্রের ভিতর দেখা যায় । তারপর ও আমাদের মোল্লারা এটাকে হারাম বলেছে । এটা আমার মতামত নহে মোল্লাদের মতামত এবং এই ফতুয়াকে ভ্যালিড করার জন্য ঐ হাদিস গুলোকে তারা সব সময়ে উদ্ধৃত করে ।
আপনি ঠিক বলেছেন অনেক গোত্র বা কালচারে মেয়েদের ভেইলিং করতে দেখা যায় এবং একই সাথে এটা খৃষ্ঠানদের রিচুয়াল কালচার । যখন মক্কা মদিনাতে ইসলামের প্রচার শুরু হয় ১৪০০ বৎসর আগে , তখন ওখানকার লোকজনের ধর্ম ছিল ইহুদী খৃষ্ঠান এবং পৈত্তলিক । এই হাদিস গুলোতে অন্য সম্প্রদায় বা ধর্ম বলতে মূলত ঐ ধর্ম গুলোকেই বেশি বুঝিয়েছে ।
দেখুন কোন কিছুর সাথে সামান্য একটু মিল থাকলই আমাদের হুজুরা ওটাকে হারাম বলেছে ।
শহীদ মিনারে ফুল দেওয়াকে তারা দাবি করে হারাম কারন পূজাতে ফুল ব্যবহার হয় তাই কিন্তু এই বিষয়টার উদ্দেশ্য সম্পুর্ন আলাদা ।
ভ্যালেনটাইন ডের সাথে খৃষ্ঠানিটির কোন সম্পর্ক নেই কিন্তু এটা নাকি খৃষ্ঠ কালচার কারন সেন্ট ভ্যালেনটাইন একজন খৃষ্ঠান তাই এটা খৃস্ঠ কালচার ।
পেঁচা হোল লক্ষীদেবির বাহন তাই এটা হিন্দু কালচার তাই ইহা হারাম ।
পহেলা বৈশাখ হিন্দু ধর্মের কালচার তাই এটা হারাম , অতচ এই নব বর্ষের ক্যালেন্ডার সম্রাট আকবর চালু করেছিল ।
ভেইলিং হিজাব খৃষ্ঠানদের প্রমাণীত রিচুয়াল কালচার হওয়া সত্ত্বেও এটা নিয়ে হুজুরা চুপ ।
মুর্তি ভাষ্কর্যকে হারাম বলে জিহাদে নামলেও ওনারা ছবি ভিডিওকে হালাল করে ফেলেছে , ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:২৪
বিটপি বলেছেন: হিজাব এক রকম করলেই হল - সেটা ভেইলিং হোক আর ফেইলিং! আসল কথা হল এমন ধরণের পোশাক আশাক পড়া, যাতে আপনাকে দেখলে বুঝা যায় আপনি মুসলিম। আরবের সবাই জুব্বা পড়ে, আমাদের দেশে পাঞ্জাবি পড়ে, আফ্রিকান মুসলিমেরা জুব্বার মত দেখতে এক ধরণের পোশাক পড়ে, ইন্দোনেশিয়ানরা হাফ লুঙ্গির মর রক ধরণের ড্রেস পড়ে ইত্যাদি ইত্যাদি। বিশ্বব্যাপী মুসলিম নারীরা প্রায় একই ধরণের হিজাব পড়ে - এই হিজাব পড়লে মুসলিম নারীদের ধর্মীয় পরিচয় যেমন ফুটে ওঠে, তেমনি আত্মমর্যাদাশীল নারীর বৈশিষ্ট্যও লাভ করে।
অপরদিকে ভেইল হচ্ছে খ্রিস্টান নানদের পোশাক। এইটা তাঁদের ধর্মীয় পোষাক নয়, বরং বলা চলে চার্চের ইউনিফর্মের মত। ভেইল পরা একজন নানকে দেখে কেউই বলবেনা যে তিনি পর্দানশীন একজন মুসলিম নারী। কিন্তু হিজাব পড়লে একজন মুসলিম চিনতে মোটেও কষ্ট হয়না। তাই হিজাব পড়াই ঠিক আছে।
আপনি এরকম পোস্ট ১০ বার দিতে পারেন। কিন্তু একটা মিথ্যা ধারণাকে বার বার উচ্চারণ করলেই তা সত্যি হয় যাবেনা। আপনার এই পোস্ট পড়ে কোন মুসলিমের মনেই সামান্যতম বিভ্রান্তির তৈরি হবেনা, তাই এ ধরণের পোস্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।