নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মামুনুল হক যে নারীকে নিয়ে রিসোর্টে গিয়েছিল, মামুনুলের দাবি অনুযায়ী উনি তার দ্বিতীয় স্ত্রী। এরপর কিছু প্রশ্ন-
১. ভিডিওতে দেখা যায় মামুনুল বলছে তার স্ত্রীর নাম আমিনা তাইয়েবা। অন্যদিকে ঐ নারী বলছেন উনার নাম জান্নাত আরা। আজকে গণমাধ্যমও নিশ্চিত করেছে উনার নাম জান্নাত আরা। প্রশ্ন হলো, মামুনুল কি তার স্ত্রীর নাম জানে না, নাকি ইচ্ছা করেই মিথ্যা বললো? দেখি এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় কিনা।
২. রিসোর্টের চেকইন ফর্মে ঐ নারীর নাম এন্ট্রি করা হয়েছে আমিনা তাইয়েবা নামে। কেনো এই মিথ্যার আশ্রয়? আমিনা তাইয়েবাই বা কে?
৩. গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেল, আমিনা তাইয়েবা মামুনুলের নিজের স্ত্রীর নাম।
আচ্ছা, এবার বুঝা যাচ্ছে মামুনুল তাহলে নেকাবের আড়ালের সুযোগ নিয়ে স্ত্রীর নামে এন্ট্রি করে অন্য নারীকে নিয়ে প্রমোদে গিয়েছিল।
ন্যূনতম বিবেচনা শক্তি থাকলেও পরিষ্কার বুঝা যায় এই মহিলা মামুনুলের স্ত্রী নয়। এরাই আবার ধর্মের কথা বলে, ইসলামের কথা বলে। এমনকি আল্লাহর কসম দিয়ে মিথ্যা কথা বলা এই জানোয়ার তো মনে হয় আল্লাহকে বিশ্বাসই করে না, তার মনে আল্লাহর ভয় থাকলে কি আল্লাহর নামে, কোরানের নামে এমন নির্লজ্জ মিথ্যাচার করতে পারতো?
পাশাপাশি হেফাজতে ইসলাম সাংগঠনিক ভাবে মামুনুলের পাশে দাঁড়িয়ে প্রমাণ করেছে তাদের আদর্শ লাম্পট্য, তাদের আদর্শ জেনা। ইসলাম হেফাজতের নামে তারা দুশ্চরিত্র বদমাশদের হেফাজতের এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছে।
ইসলামের লেবাসধারী এই জেনাকারি, ভন্ড, প্রতারকদের প্রতিহত করার সময় এসেছে৷
দয়া করে আল্লাহ প্রদত্ত বুদ্ধি বিবেচনা কাজে লাগান। এদের আসল চেহারা তুলে ধরে মানুষকে সচেতন করুন। আপনার আমার কষ্টার্জিত পয়সায় এদের হেলিকপ্টার ভ্রমণ আর নারীসঙ্গের দিন শেষ হতে চলেছে ইনশাআল্লাহ।
সংগ্রহিত -- ড: ইমরান এইচ সরকারের ফেসবুক ওয়াল থেকে
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা ধর্মকে বুঝে বলেই এদের জীবনটা এই রকম; দেশের সংবিধান ও সমাজিক আইন বুঝলে এরা মানুষ হয়ে যেতো।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৪৩
আমি নই বলেছেন: আজকে কালেরকন্ঠে একটা নিউজ দেখলাম, সেটা দেখে যতদুর মনে হল ঐ মহিলাকে গোপনে বিয়ে করেছিলেন। বেশি সম্ভাবনা প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়ে বিয়ে করার কারেনেই ছলচাতুরি করেছেন। বাকিটা আল্লাহ ভালো জানেন।
https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2021/04/04/1020668
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ত্রুটি-বিচ্যুতি আর অন্যায়-অপরাধ সম্পর্কে আমাদের ধারণা স্বচ্ছ নয়। ইসলামের নিয়মে জেনা একটা কবিরা গুনাহ। এটার শাস্তি পাথর নিক্ষেপে মৃত্যু বা ১০০ দোররা মারা। আপনি জেনা করবেন, আর মুমিন মুসলমানরা এটা জেনেও গোপন রাখবেন, তাহলে পাথর নিক্ষেপ আর দোররা মারার আদেশ আসলো কেন? এসব জঘন্য অপরাধ অবশ্যই জনসমক্ষে আনতে হবে এবং এগুলোর পুনরাবৃত্তি প্রতিহত করার জন্য সুষ্ঠু বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কোনো ছোটোখাটো ত্রুটি না।
ইন্টারনেট থেকে তুলে দিচ্ছি।
ব্যভিচার করা মারাত্মক গুনাহ। আল্লাহ তাআলা ব্যভিচারের কাছেও যেতে নিষেধ করেছেন। আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না। তা একটি অশ্লীল কাজ এবং খারাপ পন্থা।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল : ৩২)। ব্যভিচারের শাস্তিও মারাত্মক। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘(অবিবাহিত) ব্যভিচারী পুরুষ ও ব্যভিচারিণী নারী উভয়কে ১০০ করে বেত্রাঘাত করো।’ (সুরা : আন নূর : ২)। আর বিবাহিত হলে তাদের শাস্তি হলো, কোমর পর্যন্ত মাটির নিচে পুঁতে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা। মহানবী (সা.) বলেছেন, বিচার দিবসে তিন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না ও তাদের পবিত্রও করবেন না এবং তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি নির্ধারিত থাকবে। তারা হলো ব্যভিচারী, মিথ্যাবাদী শাসক এবং অহংকারী দরিদ্র। হজরত ইবন মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি একদা আরজ করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড় গুনাহ কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন, আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা। অথচ তিনি প্রত্যেক প্রাণীর স্রষ্টা। আমি আবার প্রশ্ন করলাম, তারপর কী? তিনি বললেন, তোমার সন্তান তোমার সঙ্গে আহার করবে—এ আশঙ্কায় তাকে হত্যা করা। আমি আবার আরজ করলাম, তারপর কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন, তোমার প্রতিবেশীর স্ত্রীর সঙ্গে তোমার ব্যভিচার করা। (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)।
আল্লামা জাজিরি (রা.) তাঁর গ্রন্থে উল্লেখ করেন, ব্যভিচার ও এর প্রভাবের ক্ষতি অগণিত। এতে চারিত্রিক, ধর্মীয়, শারীরিক, সামাজিক, পারিবারিক সর্বোপরি পাপ কাজে জড়িয়ে পাপিষ্ট হওয়ার ক্ষতি রয়েছে। আল্লাহ তাআলা ব্যভিচারীর দোয়া কবুল করেন না। তার থেকে ঈমানের নূর চলে যায়। যেখানে ব্যভিচার চলে, সেখানে রহমতের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়। ব্যভিচার চুরি, হত্যা ইত্যাদি থেকেও মারাত্মক। ব্যভিচারের ফলে এইডসের মতো কঠিন রোগ হয়।
ঘটনা যেটা ঘটেছে বলে আমার ধারণা : তিনি এ মহিলাকে গোপনে বিয়ে করেছেন, যা প্রথমা স্ত্রী জানতেন না। হোটেলে গেছেন ২য় স্ত্রীকে নিয়ে, বোরকার সুযোগ নিয়েছেন, এবং মনে একটা আশঙ্কাও কাজ করেছে, যদি অন্য কেউ দেখে তিনি সস্ত্রীক হোটেলে আছেন, তাতে যেন রেকর্ড থেকে তার প্রথমা স্ত্রীর নামই পাওয়া যায়।
প্রশ্ন হলো, ইসলামের ধারক, বাহক এই মুমিন নেতারা এরকম ভণ্ডামি করবেন কেন? তিনি পরস্ত্রী সম্ভোগ করেছেন, সেই সম্ভাবনা বাদই দিলাম।
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সবার তাল পাকানোতে দেশের কী লাভ
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: তসলিমা নাসরিন এর মতোন আধুনিক শিক্ষিত মানুষ আজ পরবাসে, আর এই সমস্ত ভন্ডরা দেশে আকাম করছে। হায় দেশ।
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:০৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ সোনাবিজ সাহেব,ব্যবিচার প্রমান করার জন্য চার জন পুরুষ শাক্ষী লাগবে।তাদের প্রত্যক্ষ দেখতে হবে যেমন করে সুরমা দানির ভিতর সুরমা সলাকা প্রবেশ করায়।অথবা ব্যভিচারকারীকে নিজে শিকার করতে হবে যে, আমি ব্যভিচার করেছি।শাস্তি কার্জকর করার আগ মুহর্তে যদি সে অশিকার করে তবে শাস্তি দেয়া যাবে না।এই জন্য সোদীতে ব্যভিচার কম হয়।
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৫২
দ্বিতীয় প্রহর বলেছেন: মামুনুলের প্রথম স্ত্রীর নাম যে আমিনা - এটা আপনি কই জানলেন? উনি কি স্ত্রীর নাম কোথাও বলেছেন নাকি তার স্ত্রীর এনআইডি আপনার হাতে এসেছে?
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২
রানার ব্লগ বলেছেন: এই খোলা ষাঢ় কে ধরে এনে হেফাজতি পাঠা গুলা যত ভাংচুর করছে তার সম্পুর্ন ক্ষতি পুরন নেয়া অবশ্য কর্তব্য মনে করছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
অপু তানভীর বলেছেন: নিয়া গেল দ্বিতীয় বউকে (!) কিন্তু নাম লিখলো প্রথম বউয়ের ! প্রথম বউয়ের প্রতি এমন প্রেমের নিদর্শন আর দেখা যায় না