নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ জামানার মানুষের গন্তব্য কি ?
এটা নিয়ে কয়েকটা প্রশ্নের উদ্ভব হয়েছে ।
বর্তমান জামানার এবং ভবিষ্যৎ জামানার এমন কোন মানুষ নেই , যারা দোজখে যাবে না । সেদিন মাওলানা রাজ্জাক বিন ইউসুফের একটা বয়ান শুনলাম , সেখানে তিনি বলেছেন -- কেয়ামতের দিন কেবল মুসলমানরাই বিচারের সন্মুখিন হবে এবং অমুসলিমদের বিচারের কাটগোড়ায় দাড়াতে হবে না কারন তারা কোন বিচার ছাড়াই সরাসরি দোজখে যাবে, কারন তারা ঈমাণ আনে নি ।
এবার একটা প্রশ্ন দাড়িয়েছে বর্তমান যুগের ঈমাণদার মুসলমান , মমিন, মুফতি , আলেম ,হুজুর সহ বাকি সব মুসলমানরা কি বেহেস্তে যাবে ? উত্তরটা কঠিন হোলে কিন্তু সহজ ।
ইসলাম ধর্মে হাদিস অনুযায়ি ছবি সম্পূর্ণ হারাম এবং শিরক । যার ঘরে ছবি থাকবে সে ঘরে রহমতের ফেরেস্তা প্রবেশ করবে না এবং কেয়ামতের দিন বিচারের কাটগোড়ায় এই ছবি গুলোতে আল্লাহ তালা, তাদের ঐ ছবি গুলোতে প্রাণের সন্চার করতে বলবেন । কোন মুসলমানই ঐ ছবি গুলোতে প্রাণের সন্চার করতে পারবে না , তাই তারা সরাসরি দোজখে চলে যাবে ।
বর্তমান পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে মুসলিম প্রধান দেশ গুলো অন্য দেশ গুলো থেকে জোযন জোযন দূরে পিছিয়ে আছে কারন রহমতের ফেরেস্তারা এই মুসলামনদের ঘরে প্রবেশ করতে পারছে না, তাদের ঘরে ছবি আছে বলে , যার জন্য গোটা দেশটাই পিছিয়ে পড়েছে ।
বিশেষ প্রয়োজনের নিমিত্তে বর্তমান সময়ের আলেমরা মুসলমানদের শুধু দুইটি ছবি এলাউ করেছে ,সেটা হোল পাসপোর্টের জন্য ছবি এবং আইডি কার্ডের জন্য ছবি কিন্তু আমরা দেখতে পাই এর বাহিরে এমন কোন হুজুর আলেম নেই যার পাইকারি হারে কোন ছবি নেই , ভিডিও নেই এবং এমন কোন মুসলমান নেই যার পাইপারি ভাবে কোন ছবি নেই ভিডিও নেই ।
বর্তমান যুগের মুসলমানরা যত বড় মমিন হোক , আলেম হোক বা সাধারন মুসলমান হোক তারা কেউ কেয়ামতের দিন ঐ সমস্ত ছবি ভিডিওতে প্রাণের সন্চার করতে পারবে না এবং এর জন্য শাস্তি হোল দোজখ বাস ।
সেই হিসাবে বলা যায় বিগত ১৩৫০ বৎসরের মুসলমান ছাড়া , বর্তমান এবং ভবিষ্যতের মুসলমানদের বেহেস্তে যাওয়ার সম্ভবনা খুব কম ।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: হাস্যকর পোষ্ট।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। আপনার এই সব বিতর্কিত পোস্টই আপনাকে সুন্দরভাবে তুলে ধরছে। মা-শাআল্লাহ। আপনি ইসলাম ধর্মের পক্ষের, না কি ইসলাম বিদ্বেষীদের পক্ষের কেউ- সেটা প্রমানেও এগুলো বেশ ভূমিকা রাখছে।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ব্লগার রাজীব নুর তার ছবি তার পরিবার পরিজনের ছবি যেভাবে ব্লগে দিয়ে বেড়ায় তাতে করে তার স্থান আইয়ামে জাহেলিয়াতের সাথে হবার কথা।
পরম করুণাময় আল্লাহপাক সকলকে নূন্যতম সাধারণ জ্ঞান দান করুন। - (আজকের প্রার্থনা)
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সহি পোষ্ট।আমার একটা প্রশ্ন আছে,হুর কি আল্লাহ সৃষ্টি করে রেখেছেন,নাকি মানুষ বেহেস্তে যাওয়ার পর প্রতি জনের জন্য ৭২/৭২০০০ সৃষ্টি করবেন।নাকি আল্লাহ আগে থেকেই জানেন কয়জন বেসত্ যাবেন এবং সেই অনুপাতে সৃষ্টি করে রেখেছেন।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩
স্প্যানকড বলেছেন: কে কিভাবে নেবে তোমায়
এ সমস্যা থেকে বের হওয়া চাই
তুমি কিভাবে নেবে
সেই দাওয়াই জানা চাই
কতকিছুই তো দেউলিয়া
ঘরে ঘরে, অলিগলি, চিপাচাপায়
ছোট বড় আউলিয়া !
সে খবর মগজে রাখা চাই।
মগজ কাগজ !
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৩
এমেরিকা বলেছেন: কি মুশকিল! কেবল ছবি তোলার জন্যেই মুসলমানদের জান্নাতে যাবার রাস্তা চিরতরে বন্ধ হয়ে গেল। এজন্যে ইহুদী নাসারারা দায়ী। তারা ছবি তোলার প্রযুক্তি এত সহজলভ্য না করলে মুসলমানরা চিরদিন গুহায় বাস করত, আর তাদের জান্নাতে যাওয়া কেউ ঠেকাতে পারত না।