নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাজা নিষিদ্ধ মাদক বস্তু সে কারনে গাজা গাছ লাগান আইণত দন্ডনিয় অপরাধ, বেচা কিনা দন্ডনিয় অপরাধ ।
সম্প্রতি ওয়ার্লড হেলথ অগানাইজেশন থেকে গাজাকে মাদক বস্তুর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে এর ঔষধি গুণাবলি প্রমাণীত হওয়ার পর ।
তার মানে গাজা যদি এখন বৈধ হয় , তাহোলে গাজা গাছ লাগানো বৈধ , বেচা কেনা বৈধ ।
এটাকি কখনো হতে পারে গাজা বৈধ কিন্তু গাজা গাছ লাগানো এবং বেচা কেনা নিষিদ্ধ ।
পারে না কিন্তু হেফাজতি কাওয়ামী মোল্লাদের মতে গাজা বৈধ হলেও গাজা গাছ অবৈধ ।
কারন কি জানেন --
বহু হাদিস দ্বারা প্রমাণীত যে ইসলামে ছবি হারাম এবং নিষিদ্ধ ।
সেই সুত্র ধরে প্রতিলিপি বা প্রতিমুর্তি বা মুর্তি বা ভাষ্কর্য সব কিছু হারাম এবং নিষিদ্ধ ।
গাজা হালাল হওয়ার সাথে সাথে গাজা গাছ এবং বেচা কেনা হালাল হয়ে যায় ।
কিন্তু গাজা হালাল হওয়ার অনেক আগে হুজুররা ছবিকে হালাল করে ফেলেছে ।
তাহোলে এটা একটা মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন
ছবি যদি এখন হালাল হয় তাহোলে প্রতিলিপি , প্রতিমু্র্তি ,ভাষ্কর্য ইত্যাদি হারাম হয় নাকি হালাল হয় ।
গাজা হালাল হওয়ার সাথে সাথে গাজা গাছ হালাল হয়ে যায় ।
তাহোলে ছবি হালাল হওয়ার সাথে সাথে ভাষ্কর্য কেন হালাল হয় না ?
আমি এখানে একটা ছবি পেস্ট করছি যেটা আমার আগের লিখায় ব্লগার এভো পোস্ট করে ছিলেন ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪১
এ আর ১৫ বলেছেন: কিন্তু ভাই হুজুররা যে ছবিকে বৈধতা দিয়ে দিয়েছে , প্রয়োজনের তাগিদা দেখিয়ে এবং সেই প্রয়োজন এখন যে কোন প্রয়োজন ।
২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১২
শাহ আজিজ বলেছেন: গাজার নির্যাস দিয়ে ক্যান্সারের ওষুধ আমেরিকায় খুব কাজে দিচ্ছে । কাজেই গাজার একটি বিশাল বাজার তৈরি হয়ে আছে । গাজা কখন মাদক হল জানিনা , বাংলাদেশে গাজা বিক্রি হত ৮৮ সাল পর্যন্ত আবগারি দোকানে । সেনা শাসক ফেন্সিডিল চালু করার জন্য গাজা নিষিদ্ধ করলেন । আয়ুর্বেদিক ঔষধে গাজা ব্যাবহার হতো হাজার বছর আগে থেকে । বোতলের লাইসেন্স দিতে পারলে গাজার লাইসেন্স দেবে না কেন ।
এই পাতলা হজুরদের কাছে ছবি হারাম কিন্তু বলাৎকার হালাল ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯
এ আর ১৫ বলেছেন: জী ভাই , সে জন্য কওমি মাদ্রাসার নতূন নাম হয়েছে কওমি লুতের মাদ্রাসা ::: এখানে লুতের সম্প্রদায় তৈরী হয় ।
৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কিন্তু ভাই হুজুররা যে ছবিকে বৈধতা দিয়ে দিয়েছে , প্রয়োজনের তাগিদা দেখিয়ে এবং সেই প্রয়োজন এখন যে কোন প্রয়োজন ।
প্রয়োজন মেটাবে বলে তো আর মদ পান করা যাবে না।
বিধান বিধানই। প্রয়োজন মেটানোর জন্য বিধান ভঙ্গ করা সঠিক হবে না।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৩৭
এ আর ১৫ বলেছেন: হুজুররা ছবিকে জায়েজ করে সেই বিধানকে ভঙ্গ করে ফেলেছে অলরেডি, তারা এখন যে কোন প্রয়োজনে ছবি তুলে অন্য সব মানুষের মত
৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: একদিন আমি খুব গাজা খাবো।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ২:১০
এ আর ১৫ বলেছেন: অবশ্যই
৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পুলক ঢালী বলেছেন: প্রয়োজন মেটানোর জন্য বিধান ভঙ্গ করা সঠিক হবে না।
মিঃ সাজ্জাদ আপনি মালয়েশিয়া গিয়েছেন নিশ্চয়ই ছবি তুলে সেটার প্রয়োজন ছিলো, কিন্তু আপনি বিধান ভঙ্গ করেছেন কেন সেটার জবাব দেওয়া প্রয়োজন। আমার কাছে আপনার মন্তব্য স্ববিরোধী মনে হচ্ছে ।
শুনেছি জান বাচানোর জন্য নাকি মিথ্যাও ফরজ। জীবন রক্ষাকারী অনেক ঔষধে মদ (এ্যালকহল) থাকে ওটা হারাম নয় কেন ?
গাজায় যে ঔষধী গুন আছে তা প্রমানিত, তাই সীমিত আকারে গাজা পানের অনুমতি আছে আমেরিকায়।
গাজা- ইয়াবা, হিরোইন,ফেন্সিডিলের মত শারিরীক এবং মানসিক ক্ষতি করেনা। জীবন রক্ষাকারী ঔষধও অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করলে সেটা বিষ, গাজাও তেমনই বিষ। ঔষধ খাবেন নাকি বিষ খাবেন সেটা ভোক্তার উপর নির্ভরশীল সেজন্য ঔষধ দায়ী নয়।
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মদ কতটুকু পান করা যাবেনা এমন কোন উল্লেখ আছে।অনেক ঔষধেই মদ আছে,আফিম আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এটা কোন কথা নয়।
যা হারাম তা হারামই।
প্রয়োজন মেটায় বলে কি হারাম কাজ করতে হবে?
ইসলামের বিধান মানতে চাইলে কোন ভাবেই ছবি তোলা যাবে না।