নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্প্রতি অনলাইনের কিছু পেজে আলোচনা হচ্ছে মুসলমানদের আজান যেটা আরবীতে দেওয়া হয় , সেটার অর্থ যদি অমুসলিমরা বুঝতো তাহোলে প্রবোল আপত্তি জানাতো, কারন আজানের বাণীতে এমন কিছু কথা আছে যেটা অমুসলিমদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করে । তাদের এই আপত্তির বিষয়ে নীচে আলোকপাত করছি --
৪ বার* الله اكبر আল্লাহু আকবার আল্লাহ সর্বশক্তিমান (সুন্নী এবং শিয়া)
২ বার اشهد ان لا اله الا الله আশহাদু-আল লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ বা উপাস্য নেই (সুন্নী এবং শিয়া)
২ বার اشهد ان محمد الرسول الله আশহাদু-আন্না মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ আল্লাহর প্রেরিত দূত (সুন্নী এবং শিয়া)
২ বার حي على الصلاة হাইয়া আলাস সালাহ নামাজের জন্য এসো (সুন্নী এবং শিয়া)
২ বার حي على الفلاح হাইয়া আলাল ফালাহ সাফল্যের জন্য এসো (সুন্নী এবং শিয়া)
২ বার الصلاة خير من النوم আস সলাতু খাইরুম মিনান নাউম ঘুম হতে নামাজ উত্তম** (Fajr prayer only)
(সুন্নি)
২ বার حي على خير العمل Hayya 'alā khayril-'amal Make haste towards the best deed
(শিয়া)
২ বার الله اكبر আল্লাহু আকবার আল্লাহ্ মহান (সুন্নী এবং শিয়া)
১ বার** لا اله الا الله লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই (সুন্নী এবং শিয়া)
==========================================================
আমুসলিমরা বলতে চাচ্ছে , ঐ যে আজান এখানে শুধু এক জায়গায় বলা হচ্ছে নামাযের জন্য এসো আর বাকি সব লাইনে ইসলাম ধর্মের এডভেটাইজ করা হয়ে এবং ঐ সমস্ত বাণীতে এমন কথা বলা হয়েছে যা অমুসলিমদের আঘাত করে । খৃষ্ঠানরা যখন প্রার্থণা করতে ডাকে তখন ঘন্টা বাজায় অন্য কোন ধর্মানুভুতিকে আঘাত করে না , হিন্দুরা পুজার সময়ে উলু ধবনি দেয় অন্য কোন ধর্মের অনুভুতির বিপক্ষে কিছুই বলে না ।
উদাহরন ।
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ বা উপাস্য নেই
এই কথাটি সরাসরি হিন্দুদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করে এবং এই বাণীর মাধ্যমে তাদের দেব দেবীদের অপমান করা হয়েছে। তাদের ভগবানের অনেক উপাস্য আছে
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ আল্লাহর প্রেরিত দূত
এই বক্তব্য ইহুদি খৃষ্ঠান হিন্দু সবার অনুভুতিকে আঘাত করছে । খৃষ্টানরা জিসুকে সৃষ্ঠি কর্তার দূত মানে , ইহুদিরা মুসাকে সৃষ্ঠি কর্তার দূত মানে আর হিন্দুদের ৩৩ কোটি ভগবানের অবতার বা দূত আছে ।
ঐ সমস্ত ব্লগে বলা হচ্ছে , হে মুসলামানরা তোমরা কি বিশ্বাষ করো বা মানো সেটা শুধু নিজেদের ভিতর সীমাবদ্ধ রাখো , সেই বিশ্বাষের কথা আমাদের শুনতে হবে কেন ? কেন আমাদের এমন কথা শুনতে হবে যেটা আমাদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করে । এই আজানে যা বলা হচ্ছে তার মুল অর্থ হোল ইসলাম ছাড়া সব ধর্ম বাতিল ( আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই ) , সেটা কেন আমাদের শুনতে হবে । গোটা আজানে নামাজের আহবান করা হয়েছে মাত্র একবার আর বাকিটা ইসলাম ধর্মের এডভেটাইজমেন্ট যা আমাদের বিশ্বাষকে আঘাত করে কিন্তু তাদের ধর্মের প্রার্থণার আহবানতো কারো বিশ্বাষকে আঘাত করছে না ।
এই বিষয়ে আমি সকল ব্লগারবৃন্দের মতামত আশা করছি । এই আজানের অর্থ যদি অমুসলিমরা জানতো তাহোলে তাহোলে তাদের দেশে লাউড স্পিকারে আজান দেওয়া বন্ধ করে দিত , বিশেষ করে ভারতে ।
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৪৯
এ আর ১৫ বলেছেন: কবিতার স্টাইলে লেখতে কি ভুলে গেছেন ?
আজান বন্ধ করার জন্য অনেক রকম কৌশল শুরু হয়েছে তার ভিতরে আপনি কৌশলে আযানের অর্থ বলে আরেক রকম ফন্দি বেড় করেছেন।
আমি উল্লেখ করেছি কয়েকটা ব্লগে আজানের অনুবাদ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে এবং আজানের বাণী অমুসলিমদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করছে এবং কিভাবে করছে সেটা বিশ্লেষন করা হয়েছে ।
এতদিন জানি আযানের ধ্বনি অন্য ধর্মের লোকের কানে বাজে, এখন আপনি আবার আরেক রকম ফন্দি বের করেছেন।
আজান হয় এক মিনিট থেকে দেড় মিনিট, সারাদিনে আজান হয় কয় মিনিট? তাতেই আপনাদের অন্য ধর্মের লোকের এত আপত্তি অসুবিধা?
কোথায় পেয়েছেন এই আজগুবি কথা , অন্য ধর্মের লোকেরা যদি এর অর্থ বুঝতো তাহোলে তাদের অবস্থান ভিন্ন হোত ।
অথচ হিন্দু পূজা আশ্বিন কার্তিক আসলে ৪/৫ দিন একভাবে ঢোল ডগর মাইক বাজানো হয়। যাদের বাড়ির আশেপাশে মন্দির থাকে বিশেষ করে মুসলিমদের অসুবিধা হলেও তারা মুখ খোলে না। দিনরাত একইভাবে বাদ্য বাজনা বাজতে থাকে। হিন্দুদের কোনই অসুবিধা হয় ন.
ডোল বাজিয়ে পুজা বৎসরে হয় একটা বার বা দুইবার এবং এটা কারো ধর্মানুভুতিতে আঘাত করে না ।
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
সত্যপীরবাবা বলেছেন: এত সহজে আর অল্পে যাদের ধর্মানুনুভুতিতে আঘাত লাগে তাদের সবার জন্য একটাই বানী --- ঈমানী দন্ড দিয়া ধর্মানুনুভুতি পশ্চাদদেশে ভরে দূরে গিয়া মর।
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মিঃ এ আর ১৫
আপনি কাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের
জন্য ব্লগে আসছেন? আপনার ধর্ম কি?
আজান নিয়ে আপনার এত গাত্রদাহের কারণ কি?
বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা যে একজন তা কি মানেন? তা যারা
যে নামেই ডাকুন না কেন? মুসলমানরা তো কোন নবী
রসুল কে অস্বীকার করে না। ঈসা (আঃ), মুসা (আঃ}
এ দুনিয়ায় এসেছিলেন মানুষের হেদায়াতের জন্য। তাদের
উপর আসমানী কিতাবও নাজিল হয়েছিলো। তবে সর্বশেষ নবী
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) সর্ব শেষ নবী। তারা আগের সব নবীদের
ধর্ম ও গ্রন্থ বাতিল করা হয়েছে। সুতরাং শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ
(সঃ) যা বলে গেছেন, যা করে গেছেন, যা উপদেশ দিয়েছেন তা মানতে
হবে। যারা সৃষ্টিকর্তার কথা তার প্র্রেরিত রসুলের কথা মানবে না তারা
বিধর্মী। তারা কি করলো, কি মানলো, কি মানলোনা তা নিয়ে মুসলমানদের
কোন মাথা ব্যাথা নাই। সুতরাং ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কেন নতুন প্রচার প্রপাগান্ডা
চালাবেন না। আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে থাকুন। মুসলমানদের তাদের বিশ্বাস নিয়ে
থাকতে দিন। ক্যাচাল করবেন না। ভালো থাকুন।
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি দয়া করে আবার লেখাটা পড়ুন । মুসলমানদের বিশ্বাষ শুধু মুসলমানদের ভিতরে সীমাবদ্ধ থাকাটা কি সমিচিন নহে । নিজের গন্ডির ভিতর নিজের বিশ্বাষ পালন করুন কোন বাধা নেই ।
অমুসলিমরা যে পয়েন্টে আজান শুনার বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়েছে , সেই ব্যাপারে কিছু বলুন দয়া করে । তারা বলতে পারে তাদের ধর্মের ইথিক্সের বিরুধী কথা কেন তারা শুনবে ? লাস্ট ১৩৫০ বৎসর কি আজান মাইকে দেওয়া হয়েছিল ?
অমুসলিমরা আজানের অর্থ জানে না তাই মেনে নিয়েছে কিন্তু যখন জানবে তখন প্রতিবাদ করবে এবং শুনতে চাবে না ।
মুসলমানদের বিশ্বাষ নিয়ে থাকতে কি কেউ মানা করেছে ?
মুসলমানরা তো কোন নবী
রসুল কে অস্বীকার করে না। ঈসা (আঃ), মুসা (আঃ}
এ দুনিয়ায় এসেছিলেন মানুষের হেদায়াতের জন্য
--- অন্য ধর্ম গুলোতো অস্বীকার করে এবং তারা মুসলমানদের বিশ্বাষ মানতে বাধ্য নহে
তারা আগের সব নবীদের
ধর্ম ও গ্রন্থ বাতিল করা হয়েছে
এই বক্তব্য যে অন্য ধর্মের মানুষকে আঘাত করে, সেই বোধ কি আপনার নেই ? তারা এটা কেন মানবে ?
সুতরাং শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ
(সঃ) যা বলে গেছেন, যা করে গেছেন, যা উপদেশ দিয়েছেন তা মানতে
হবে
আপনার মাথা ঠিক আছে ভাই ? অমুসলিমদের কেন এই কথা মানতে হবে ?
তারা কি করলো, কি মানলো, কি মানলোনা তা নিয়ে মুসলমানদের
কোন মাথা ব্যাথা নাই
মুসলমানরা কি মানলো আর না মানলো তাতেও তাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই যদি না সেটা তাদের বিশ্বাষকে আঘাত না করে ।
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৪৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: প্রশ্ন যখন উঠা শুরু করেছে, অনেক কিছু নিয়েই প্রশ্ন উঠবে।
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কে মানলো আর না মানলো তাতে
ইসলাম বা আল্লাহর কিছু আসে যায না।
ভারতে মুহাম্মদ আখলাক হত্যা থেকে পহেলু খান পর্যন্ত
যাদের গো-রক্ষার নামে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে সে প্রসঙ্গে
আপনার মন্তব্য কি? সব বিধর্মীরা যে আযান অপছন্দ করে তা
কিন্তু নয়। বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বলেছিলেন,
ভোপালে তিনি অপেক্ষা করে থাকেন আযান শোনার জন্য। সন্ধ্যের সময়
বেশ কয়েকটি মসজিদ থেকে আযানের শব্দ ভেসে আসে। সূর্যাস্তের মুহূর্তে
সেই সময়টাই তার সবথেকে প্রিয় বলে জানিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা।
আমার ধারনা যখন কোনো লোক বেশি ড্রাগ নিয়ে ফেলে তখন
তার কোনো শব্দই পছন্দ হয় না।
যারা রেল লাইন অথবা বাস লাইনের ধারে বাস করেন অথবা বিমান বন্দরের
আশেপাশে যারা বাস করেন এবং সেসব স্থানে যে শব্দ হয় তাহলে তো ওই সব
প্রতিষ্ঠান তুলে দিতে হয়! আযানের মধুর শব্দে কারো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
যার আজানের শব্দে ঘুম নষ্ট হয়, তাকে মাটির নীচে ঘর বানিয়ে সেখানে থাকতে হবে।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:২৪
এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই আপনার মানসিক সুস্হতা কামনা করছি । মনে হচ্ছে আপনার বোধ শক্তি লোপ পেয়েছে এবং সেটা দেখিয়ে দিচ্ছি -
কে মানলো আর না মানলো তাতে
ইসলাম বা আল্লাহর কিছু আসে যায না।
আপনি কি আপনার বিশ্বাষ জোর করে অন্য কারো উপর চাপাতে পারেন ? কোন হিন্দু এসে যদি আপনাকে জয় শ্রীরাম বলতে বাধ্য করে তখন কি সেটা মেনে নিবেন ? যে জিনিসটা আপনার বিশ্বাষের অংশ সেটা যদি অন্য বিশ্বাষকে আঘাত করে , তাহোলে কি আপনার অধিকার আছে অন্য বিশ্বাষীদের বিশ্বাষে আঘাত করা ? সুরা ৯৮-৬ আয়াতে অমুসলিমদের সৃষ্ঠির অধম বলা হয়েছে , সেই কথা কি অমুসলিমদের কানে কানে গিয়ে, বলার আধিকার আপনি রাখেন কি ? যদি রাখেন ,তাহোলে তারা যখন জয় শ্রীরাম বলতে বাধ্য করবে তার কোন প্রতিবাদ করতে পারবেন না ।
ভারতে মুহাম্মদ আখলাক হত্যা থেকে পহেলু খান পর্যন্ত
যাদের গো-রক্ষার নামে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে সে প্রসঙ্গে
আপনার মন্তব্য কি?
আপনি কতদিন ধরে ব্লগিং করেন ? এবং এত বৎসর ধরে ব্লগিং করে কি ত্যান প্যাচানো কৌশল রপ্ত করেছেন ? এই কথা উত্তর তো আমি এখানে দিবো না যাতে আরো নতুন কিছু ত্যানা নিয়ে হাজির হন । মূল প্রসংগে থাকুন ।
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বলেছিলেন,
ভোপালে তিনি অপেক্ষা করে থাকেন আযান শোনার জন্য। সন্ধ্যের সময়
বেশ কয়েকটি মসজিদ থেকে আযানের শব্দ ভেসে আসে। সূর্যাস্তের মুহূর্তে
সেই সময়টাই তার সবথেকে প্রিয় বলে জানিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা।
আপনার মাথাতে যে সমস্যা দেখা দিয়েছে , এই কথাই সেটার প্রমাণ । তিনি কি আজানের অর্থ জেনে এই কথা বলেছেন ? সনু নিগাম কি বলেছে সেই কথাটা এখানে আনা উচিৎ ছিল না ?
আমার ধারনা যখন কোনো লোক বেশি ড্রাগ নিয়ে ফেলে তখন
তার কোনো শব্দই পছন্দ হয় না।
ড্রাগ আপনি বেশি নিয়ে ফেলেছেন , তাই ত্যানা পেচাচ্ছেন এবং অসংগত কথা বোলছেন ।
যারা রেল লাইন অথবা বাস লাইনের ধারে বাস করেন অথবা বিমান বন্দরের
আশেপাশে যারা বাস করেন এবং সেসব স্থানে যে শব্দ হয় তাহলে তো ওই সব
প্রতিষ্ঠান তুলে দিতে হয়
ট্রেনের শব্দ বা বিমানের শব্দের ভিতরে কারো ধর্মানুভুতিতে আঘাত করার কোন শব্দ আছে কি ? আজানের শব্দ/ বাণী এবং ট্রেন উড়োজাহাজের শব্দ কি এক জিনিস ? এবার বলুন ট্রেন এবং উড়োজাহাজের শব্দের কোন অংশ মানুষের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করে ?
আপনি যদি অসুস্হ হন তাহোলে আপনার সুস্থতা কামনা করছি । ধন্যবাদ
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনার লেখা হাসির খোরাক হলো । হা হা
৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অমুসলিমদের পক্ষ হয়ে লিখতে আপনাকে কে অনুপ্রাণিত করেছে আমার জানতে ইচ্ছে করছে। বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টান ধর্মের অনুসারীদের কোনও ধর্মীয় কাজে বাঁধা দেয় বলে শুনি নাই ( কিছু বিছিন্ন ঘটনা ছাড়া যা কিছু দুষ্কৃতিকারী করে থাকতে পারে। এর জন্য তাদের শাস্তিও পেতে হয় )। আপনি নন- ইস্যু কে ইস্যু বানানোর চেষ্টা করছেন।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:৩৪
এ আর ১৫ বলেছেন: অমুসলিমদের এই যুক্তি গুলো আমি মেনে নিয়েছি , রসুল (সা: ) যে ভাবে আজান দিতে বলেছেন সেই ভাবে আমরা আজান দিতে বাধ্য এবং এর মধ্যে অমুসলিমদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করার কিছু বাক্য আছে । আমার বিশ্বাষ পালন যদি অন্য ধর্মানুভুতিকে অপমান করে তাহোলে , আমি আমার বিশ্বাষ পালন করবো এই ভাবে যাতে অন্য অনুভুতি যেন আহত না হয় । বিগত ১৩৫০ বৎসর মাইকে আজান দেওয়া হয় নি এবং তখন অমুসলিমরা আজান শুনতে পেত না , সেটাই আমরা পালন করে এসেছিলাম।
সুরা ৯৮-৬ আয়াতে অমুসলিমদের সৃষ্ঠির অধম বা নিকৃষ্ঠ প্রাণী বলা হয়েছে , সেই কথা কি আপনি অমুসলিমদের কাছে বোলবেন ? নাকি নিরবে আপনার বিশ্বাষ পালন করবেন ? ধন্যবাদ
৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আজান এ আমার সমস্যা হয়। কারন আমাদের এলাকায় অনেক গুলো মসজিদ। সব গুলো মসজিদে আজান একসাথে শুরু হয়। কোনো মসজদিএর আজানই স্পষ্ট শোনা যায় না।
১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:২৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ওরে ভাগ্নে তুমি দেখি পুরোপুরি ধর্ম বিশ্লেষক হইয়াগেচো।
১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আবর বা মধ্যপ্রাচ্যের অসুসরিমরাতো অর্থ জানে আজানের কই হাজার বছর ধরে চলে আসা আযান বন্ধের এমন উদভট কথা কেউ তো বলেনি। ধর্মানুভূতি আগে কোথায় ছিল। নিশ্চয় নতুন কোন ষড়যন্ত্র।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: তারা সংখ্যা লঘু এবং হাজার বৎসর ধরে মাইকে আজান দেওয়া হয়নি । সর্বপরি আমি আমার বিশ্বাষের বাণীকে অন্য উপর চাপাতে পারি না । ধন্যবাদ
১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর না দেওয়ার জন্য আপনাকে ধনবাদ।
১৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১০
পাঠক০০৭ বলেছেন: আপনি যে যুক্তিতে বা যে সুবিধায় এই বক্তব্য এখানে প্রকাশ করছেন, সেই একই যুক্তিতে মসজিদে আজান হয়, মন্দিরে উলু ধ্বনি হয়, ঢাকের শব্দ বাজে।
ধর্ম একটা জড় পদার্থ। কিন্তু কিছু কিছু অপদার্থ ব্যক্তি এই জড় জিনিটাকে পুঁজি করে পদার্থ হইতে চায়। এটা দোষের কিছু না। বেঁচে থাকার আকুতি হিসাবেই দেখলাম।
১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি কি সনু নিগামের এজেন্ডা বাস্তবায়নের
ঠিকাদারী নিয়েছেন। ভারতে যারা গো রক্ষার নামে
মানুষ পিটিেযে হত্যা করে। বাবরি মসজিদকে রাম
মন্দির বানায় তখন আপনাদের চেতনার
দন্ড কোথায় থাকে !!
সত্যপীরবাবা যথার্থ বলেছেন: এত সহজে আর অল্পে যাদের
ধর্মানুনুভুতিতে আঘাত লাগে তাদের সবার জন্য একটাই বানী ---
ঈমানী দন্ড দিয়া ধর্মানুনুভুতি পশ্চাদদেশে ভরে দূরে গিয়া মর।
১৬ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১৫
এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন আপনি কিন্তু মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন --- এবং অযথা অপ্রাসংগিক বিষয় নিয়ে ত্যানা পেচাচ্ছেন ।
অমুসলিমরা আজানের দুটো বাক্যের ব্যপারে অবজেকশন দিয়েছে - সেটা হোল
১) আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি , আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই
২) আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, মুহাম্মদ আল্লাহর প্রেরিত দূত
আপনি কথা বোলবেন ঐ দুটি ইসু নিয়ে এবং প্রমাণ করার চেষ্ঠা করবেন যে ঐ ২টি বাক্য অমুসলিমদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করছে না । যদি প্রমাণ করতে পারেন যে আঘাত করছে না তাহোলে অলরাইট কিন্তু যদি প্রমাণীত হয় যে আঘাত করছে তখন কি হবে ?
আমার বিশ্বাষের অংশ যদি অন্য অনুভুতিকে আহত করে তাহোলে কি তাদের আহত কোরবো এবং তাদের শুনিয়ে শুনিয়ে ঐ কথা গুলো বোলবো ? আমরা কি অমুসলিমদের কাছে গিয়ে বোলবো --- হে অমুসলিমরা তোমরা হোলে দুনিয়ার সবচেয়ে নিকৃষ্ঠ প্রাণী , তোমরা নরকের কিট, সৃষ্ঠির অধম, যেহেতু কোরানের ৯৮- ৬ এবং ৮-৫৫ আয়াতে এই কথা বলা হয়েছে, তাই
।
আপনি কি মনে করেন এই কথা গুলো অমুসলিমদের আঘাত করবে না ?
উত্তর দিবেন -- হ্যা কিংবা না এর ভিতর , কোন ত্যান পেচানি নহে ।
এবার বলুন আজানের ঐ বাক্য ২টি অমুসলিমদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করে কি করে না ?
১৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪২
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: অমুসলিমরা আযানে উচ্চারিত শব্দের অর্থ জানেন না- এই ধরণের ভেজালহীন মূর্খতাপ্রসূত বাক্য কস্মিককালেও আমার শ্রুতিগোচর হয়নি। কয়জন অমুসলিমকে আপনি চিনেন, জানেন। ধর্মীয় রোষানল তৈরি করার চেষ্টা করছেন তাই না? হাজারো অমুসলিম আছে যারা সকল কালিমা ও তার অর্থসহ ইসলাম ধর্মের অনেক বিষয়ে জ্ঞান রাখে। প্রথিবীর বুকে অগণিত অমুসলিম ছিলেন এবং আছেন যারা ইসলাম নিয়ে গবেষণা করেছে এবং করছে। মেয়াদ উত্তীর্ন গাঁজা সেবনকারীও এমন ব্লগ দেখে হাসিতে ফেটে পড়বে।
২০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:৫০
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি কি আরবের অমুসলিমদের কথা বোলছেন? তারা সংখ্যা লঘু তাই প্রতিবাদ করে না। ভারত সহ অন্য দেশ গুলোতে নগন্য সংখক অমুসলিম আরবি অর্থ জানে, এবার বলুন বাংলাদেশে কত পারসেন্ট মুসলমান আরবি জানে। ২৪ ঘন্টা কি গাজা খান নাকি। যেখানে অ আরব মুসলমানের প্রায় সবাই আরবি ভাষা জানে না এবং আরবি শব্দের অর্থ বোঝে না, সেখানে অ আরবি ভাষি অমুসলিম্রা আরবি জানে, এটা গাজা খোরের দাবি হতে পারে।
১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৯
সোনালি কাবিন বলেছেন: Kaniz Is Multi Of Nuru. Nuru Here Is AdOpting broken sentence style of Kaniz
১৭| ২০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:০১
সোনালি কাবিন বলেছেন: In Comment 4 & 6
১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩১
সোনালি কাবিন বলেছেন: দে ঠেলা
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৩২
কানিজ রিনা বলেছেন: আজান বন্ধ করার জন্য অনেক রকম কৌশল শুরু হয়েছে তার ভিতরে আপনি কৌশলে আযানের অর্থ বলে আরেক রকম ফন্দি বেড় করেছেন।
এতদিন জানি আযানের ধ্বনি অন্য ধর্মের লোকের কানে বাজে, এখন আপনি আবার আরেক রকম ফন্দি বের করেছেন।
আজান হয় এক মিনিট থেকে দেড় মিনিট, সারাদিনে আজান হয় কয় মিনিট? তাতেই আপনাদের অন্য ধর্মের লোকের এত আপত্তি অসুবিধা?
অথচ হিন্দু পূজা আশ্বিন কার্তিক আসলে ৪/৫ দিন একভাবে ঢোল ডগর মাইক বাজানো হয়। যাদের বাড়ির আশেপাশে মন্দির থাকে বিশেষ করে মুসলিমদের অসুবিধা হলেও তারা মুখ খোলে না। দিনরাত একইভাবে বাদ্য বাজনা বাজতে থাকে। হিন্দুদের কোনই অসুবিধা হয় না
ঘন্টার ধ্বনি শাঁখের ধ্বনি।
সেইহেতু হিন্দু বুদ্ধ খ্রিস্টানদের কানে আযানের ধ্বনি কেন অসুবিধা হবে?