নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুরা নিসা ২৪ নং আয়াতকে ভিত্তি করে মুতা বিবাহ বা খন্ড কালিন বিবাহের প্রচলন হয় এবং নবী (সা: ) অনুমুতি দিয়েছিলেন । রসুল (সা: ) জীবদশায় এই বিবাহ বাতিল করা হয়নি , কিন্তু হযরত ওমর (রা: ) সময়ে এই বিবাহ বাতিল করা হয় । খাইবারের যুদ্ধের সময় হযরত আলী (রা: ) একটা হাদিসের ভিত্তিতে মুতা বিবাহ বাতিল করেন
Collection Sahih Bukhari
Dar-us-Salam reference Hadith 4216
In-book reference Book 64, Hadith 256
USC-MSA web (English) reference Volume 5, Book 59, Hadith 527
Narrated `Ali bin Abi Talib:
On the day of Khaibar, Allah's Messenger (ﷺ) forbade the Mut'a (i.e. temporary marriage) and the eating of donkey-meat.
Link
উপরে হাদিসটিতে মুতা বিবাহের কথা থাকলেও -- একই ঘটনার উপর আরো কয়েক জন সাহাবার বর্ণনায় মুতা বিবাহের কথাটা নেই
১) Collection Sahih Bukhari
Dar-us-Salam reference Hadith 4215
In-book reference Book 64, Hadith 255
USC-MSA web (English) reference Volume 5, Book 59, Hadith 526
Narrated Ibn `Umar:
On the day of Khaiber, Allah's Messenger (ﷺ) forbade the eating of garlic and the meat of donkeys.
link
২) Collection Sahih Bukhari
Dar-us-Salam reference Hadith 4217
In-book reference Book 64, Hadith 257
USC-MSA web (English) reference Volume 5, Book 59, Hadith 528
Narrated Ibn `Umar:
On the day of Khaibar, Allah's Messenger (ﷺ) forbade the eating of donkey meat.
link
৩)Collection Sahih Bukhari
Dar-us-Salam reference Hadith 4218
In-book reference Book 64, Hadith 258
USC-MSA web (English) reference Volume 5, Book 59, Hadith 529
Narrated Ibn `Umar:
Allah's Messenger (ﷺ) forbade the eating of donkey-meat.
Link
৪) Collection Sahih Bukhari
Dar-us-Salam reference Hadith 4219
In-book reference Book 64, Hadith 259
USC-MSA web (English) reference Volume 5, Book 59, Hadith 530
Narrated Jabir bin `Abdullah:
On the day of Khaibar, Allah's Messenger (ﷺ) forbade the eating of donkey meat and allowed the eating of horse meat.
Link
আরো ৩টি হাদিসের লিংক নীচে দেওয়া হোল
হাদিস ৫৩১ link
হাদিস ৫৩২ Link
হাদিস ৫৩৩ Link
এখানে শুধু হযরত আলী (রা: ) বলেছেন মুতা বিবাহ নিষিদ্ধের কথা কিন্তু বাকি ৭ জন সাহাবা মুতা বিবাহের নিষিদ্ধের কথা বলেন নি , শুধু গাধার মাংসের কথা বলেছেন ।
তাহোলে হযরত আলী (রা: ) বর্ণিত হাদিসটি কতখানি গ্রহন যোগ্য এবং শিয়ারা যারা হযরত আলী (রা: ) অনুরাগি তারা পর্যন্ত তার হাদিসটি গ্রহন করেন নি ।
এবার আসি কোরানের আয়াত নিয়ে --
সুরা নিসা আয়াত ২৪
এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ।
তফসির ইবনে কাশিরে ব্যাখা করে বলেছে -- এই আয়াতে মুতা বিবাহের কথা বলেছে এবং অনুমোদন দিয়েছে । ( প্রকাশক - তফসির পাবলিকেসন কমিটি , ৪,৫,৬ এবং ৭ নং খন্ড, পেজ -৩৪৬ )
হাদিস সহি মুসলিম ( ইসলামি ফাউন্ডেসন ) , হাদিস নং ৩২৯০
পরিচ্ছেদঃ ৩. মুত'আ বিবাহ তা বৈধ ছিল, পরে তা বাতিল করা হয়, তারপর বৈধ করা হয়, আবার বাতিল করা হয় এবং এখন কিয়ামত পর্যন্ত তার অবৈধতা বলবৎ থাকবে
৩২৯০। আবূ কামিল ফূযায়ল ইবনু হুসায়ন জাহদারী (রহঃ) ... রাবী ইবনু সাবরা (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তাঁর পিতা মক্কা বিজয়াভিযানে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন। তিনি বলেন, আমরা তথায় ১৫ দিন অর্থাৎ পূর্ণ ১৩ দিন এবং এক দিন ও এক রাত অবস্থান করি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের মুত'আর অনুমতি দিলেন। তখন আমি ও আমার গোত্রের এক ব্যক্তি বেরিয়ে পড়লাম। আমি তার তুলনায় আকর্ষনীয় চেহারার অধিকারী ছিলাম এবং সে ছিল প্রায় কুৎসিত। আমাদের উভয়ের সাথে একটি করে চাঁদর ছিল। আমার চাঁদরটি ছিল পূরাতন এবং আমার চাচাতো ভাইয়ের চাঁদরটি ছিল সম্পূর্ণ নতুন।
অবশেষে আমরা মক্কার নিম্নভূমিতে অথবা উচ্চভূমিতে পৌঁছে একটি যুবতী মেয়ের সাক্ষাত পেলাম, যাকে দেখতে অনেকটা উঠতি বয়সের চালক এবং লম্বা ঘাড় বিশিষ্ট উষ্ট্রীর মত। আমরা প্রস্তাব দিলাম, আমাদের দু'জনের কারো সাথে তোমার মুতআ বিবাহ কি সম্ভব? সে বলল, তোমরা কী বিনিময় দিবে? তাদের প্রত্যেকে নিজ নিজ চাঁদর মেলে ধরল। সে তাদের উভয়ের দিকে তাকাতে লাগল। আমার সঙ্গীও তার দিকে তাকাল। সে তার সর্বাঙ্গ লক্ষ্য করে বলল, তার এই চাঁদর পুরাতন এবং আমার চাঁদর একেবারে নতুন। স্ত্রীলোকটি তিনবার কি চারবার বলল, তার চাঁদরটি গ্রহণে কোন ক্ষতি নেই। অতঃপর আমি তকে মুতআ বিবাহ করলাম এবং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা হারাম ঘোষণা না করা পর্যন্ত ফিরে আসি নি।
Link
এখানে দেখা যাচ্ছে দলিল অনুযায়ি মুতা বিবাহ আজ ও বৈধ
২| ১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪২
রাফিন জয় বলেছেন: দলিল অনুযায়ী বেশ্যাবৃত্তিও তবে বৈধ। শুধু একটা মন্ত্র পড়ে তারে বিয়ের তকমা দিয়ে বৈধতা দেয়া। পরে কাজ শেষ হলে ইউজড টিস্যু-পেপারের মতোই ফেলে দিবে। টাকা বিনিময়ে যৌনতা বেশ্যাবৃত্তি নয়?
৩| ১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট পড়লাম। কিন্তু মন্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকলাম।
৪| ১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোরানের কোনো আদেশ বা বাণী রাসূলুল্লাহ (সঃ )-এর হাদিস দ্বারা কি রহিত করা সম্ভব?
১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: না সম্ভব নহে , কোরানের কোন আয়াত মানসুখ করতে হোলে অন্য আয়াত লাগে । আপনি নিশ্চয়ই নাসেখ মানসুখ বিষয়ে জানেন ।
৫| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:১৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সিসটেমটার কিছু ভালো দিক ছিলো। সুদূরপ্রসারি ভাল দিক।
৬| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একই হাদিস একাধিক বর্ণনাকারীর মাধ্যমে অনেক সময় বর্ণিত হয়েছে। একজন হয়ত হাদিসটার অর্ধেক স্মরণ করতে পেরেছেন আরেকজন হয়ত পুরোটা বলেছেন। এটা কোনও সমস্যা না। বহু হাদিসের ক্ষেত্রে এরকম হয়েছে। কারণ এখানে পরস্পর বিরোধী কোনও কথা নেই। মূল ব্যাপার বর্ণনাকারীর সহি সনদ সহ বলছেন কি না সেটা দেখা। হজরত আলী (রাঃ) বলার পর এটা নিয়ে সন্দেহের কোনও কারণ থাকতে পারে না। শিয়ারা ফেতনা সৃষ্টিকারী সম্প্রদায়। তারা প্রথম তিন খলিফাকে মানে না। আরও অনেক সমস্যা তাদের আছে। কাজেই শিয়াদের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়। রসুল (সাঃ) যখন বলেছেন তখন থেকেই মুতা বিবাহ নিষিদ্ধ। রসুল (সাঃ) তো বলেন নাই যে এটা কার্যকরী হবে ওমরের (রাঃ) সময় থেকে। রসুল (সাঃ) যখন থেকে বলেছেন তখন থেকেই এটা নিষিদ্ধ। সকল হাদিস সবার জানা না থাকার কারণে হয়ত এটা নিয়ে মত বিরোধ ছিল তাই হজরত আলী (রাঃ) এর হাদিসটি জনসম্মুখে এনে পুনরায় সকলকে জানানো হয় যেন কারও আর কোনও সন্দেহ না থাকে। যদি তর্কের খাতিরে ধরে নেই ( কারণ কোনও সহি হাদিসের দলিল দেখা যাচ্ছে না) যে মুতা বিবাহ একাধিকবার অনুমতি দেয়া হয়েছিল সেটা কোনও সমস্যা আমার কাছে মনে হয় না। কারণ পরিস্থিতির কারণে যদি ১ বার অনুমতি মেনে নেয়া যায় তাহলে একাধিকবার মানাতে কোনও সমস্যা দেখি না। আপনি প্রথমে যে একাধিক হাদিসের কথা বলেছেন কোনটাই পরস্পর বিরোধী না। আর শিয়াদের কোনও কিছু গ্রহণযোগ্য নয়। তারা ফেতনা সৃষ্টিকারী দল। তাই দয়া করে তাদের সূত্রে কোনও বক্তব্য প্রদান করবেন না।
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪০
এ আর ১৫ বলেছেন: অন্য হাদিস গুলো সহি হাদিস , ৭ জন বর্ণনাকারি অর্ধেক ভুলে গেছেন , এটা কি হতে পারে ? এটা যদি নির্দেশ হোত তাহোলে হযরত আবু বকর (রা: ) সময়ে কেন এটা বহাল ছিল ।
কোরানের আয়াত কি হাদিস দিয়ে মানসুখ হতে পারে , মুতা বিবাহ বাতিলের পক্ষে কোরানের কোন আয়াত নেই । আপনি কি নাসেখ মানসুখের বিষয়টা জানেন না ?
শিয়ারা হযরত আলী (রা: ) কে মান্য করে , তাহোলে তার হাদিসকে কেন অগ্রাহ্য করেছে । ধন্যবাদ
৭| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন হজরত আলি (রাঃ) র বর্ণিত হাদিস মোতাবেক কাজ করে হজরত ওমর (রাঃ) ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? উনি ভুল সিদ্ধান্ত নিলে বাকি হাজার সাহাবারা প্রতিবাদ করতেন। শিয়ারা কি করলো না করলো সেটা নিয়ে সুন্নিরা মাথা ঘামায় না কারণ তারা ফেতনা সৃষ্টিকারী দল। ঐ যুগে মোবাইল আর ইন্টারনেট ছিল না। ফলে অনেক হাদিস হয়ত অনেকে জানত না। এ কারণে হজরত ওমর (রাঃ) ঘোষণা দিয়ে ব্যাপারটা পরিষ্কার করেছেন।
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০০
এ আর ১৫ বলেছেন: প্রথম কথা হোল -- হযরত আলীর নামে যে হাদসিটা বলা হয়েছে সেটা বাতিল হয়ে যায় অন্য সাহাবাদের বর্ণনায় । এটা যদি সত্য হোত তাহোলে নবী জী (সা: ) জীবিত থাকার সময়ে সেটা বাতিল হোত । হযরত আবু বকরের (রা: ) সময়ে এটা বাতিল হয়নি । কোরানের কোন আয়াত যে হাদিস দিয়ে বাতিল করা যায় না সেটা কি আপনি জানেন না ।
হযরত ওমর (রা: ) কেন এই প্রথা বাতিল করতে বাধ্য হয়ে ছিলেন এবং কেউ কোন টু শব্দ করে নি কেন সেটা কি জানেন ?
৮| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১৯
আকন বিডি বলেছেন: Mut’ah or temporary marriage refers to when a man marries a woman for a specific length of time in return for a particular amount of money.
The basic principle concerning marriage is that it should be ongoing and permanent. Temporary marriage – i.e., mut’ah marriage – was permitted at the beginning of Islam, then it was abrogated and became haraam until the Day of Judgement.
It was narrated from ‘Ali (may Allaah be pleased with him) that the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) forbade mut’ah marriage and the meat of domestic donkeys at the time of Khaybar. According to another report, he forbade mut’ah marriage at the time of Khaybar and he forbade the meat of tame donkeys.
Narrated by al-Bukhaari, 3979; Muslim, 1407.
It was narrated from al-Rabee’ ibn Sabrah al-Juhani that his father told him that he was with the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) who said, “O people, I used to allow you to engage in mut’ah marriages, but now Allaah has forbidden that until the Day of Resurrection, so whoever has any wives in a mut’ah marriage, he should let her go and do not take anything of the (money) you have given them.”
Narrated by Muslim, 1406.
Allaah has made marriage one of His signs which calls us to think and ponder. He has created love and compassion between the spouses, and has made the wife a source of tranquility for the husband. He encouraged us to have children and decreed that a woman should wait out the ‘iddah period and may inherit. None of that exists in this haraam form of marriage.
A woman who is married in a mut’ah marriage, according to the Raafidis – i.e. the Shi’ah, who are the ones who say that this is permissible – is neither a wife nor a concubine. But Allaah says (interpretation of the meaning):
“And those who guard their chastity (i.e. private parts, from illegal sexual acts)
Except from their wives or (the slaves) that their right hands possess, for then, they are free from blame;
But whoever seeks beyond that, then those are the transgressors”
[al-Mu’minoon 23:5-7]
The Raafidis quote invalid evidence to support their argument that mut’ah is permissible. For example:
(a) They quote the verse in which Allaah says (interpretation of the meaning):
“…so with those of whom you have enjoyed sexual relations, give them their Mahr as prescribed…”
[al-Nisa’ 4:24]
They say: this verse indicates that mut’ah is permissible, and the word ‘their mahr (ujoorahunna – lit. their dues or their wages)’ is evidence that what is meant by the phrase ‘you have enjoyed sexual relations’ is mut’ah.
The refutation of this is the fact that prior to this Allaah mentions the women whom a man is forbidden to marry, then he mentions what is permissible for him, and He commands the man to give to the woman he marries her mahr.
The joy of marriage is expressed here by the word enjoyment (‘of whom you have enjoyed sexual relations&rsquo. A similar instance occurs in the Sunnah, in the hadeeth of Abu Hurayrah according to which the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) said: “Woman is like a bent rib, if you try to straighten her you will break her. If you want to enjoy her, then enjoy her while she still has some crookedness in her.”
Narrated by al-Bukhaari, 4889; Muslim, 1468.
The mahr is referred to here as ajr (lit. dues or wages), but this does not refer to the money which is paid to the woman with whom he engages in mut’ah in the contract of mut’ah. The mahr is referred to as ajr elsewhere in the Book of Allaah, where Allaah says (interpretation of the meaning):
“O Prophet (Muhammad)! Verily, We have made lawful to you your wives, to whom you have paid their Mahr (bridal‑money given by the husband to his wife at the time of marriage)…”
[al-Ahzaab 33:50]
Thus it becomes clear that there is no evidence in this verse to suggest that mut’ah is permissible.
Even if we were to say for argument’s sake that this verse indicates that mut’ah is permitted, we would still say that it is abrogated by the reports in the saheeh Sunnah which prove that mut’ah is forbidden until the Day of Resurrection.
(b) The reports that some of the Sahaabah regarded it as being permissible, especially Ibn ‘Abbaas.
The refutation here is the fact that the Raafidis are following their own whims and desires, because they regard the companions of the Prophet (may Allaah be pleased with them) as kaafirs, then you see them quoting their actions as permissible in this instance and in others.
With regard to those who said that it is permissible, they are among those who did not hear that it had been forbidden. The Sahaabah (may Allaah be pleased with them) – including ‘Ali ibn Abi Taalib and ‘Abd-Allaah ibn al-Zubayr – refuted Ibn ‘Abbaas’s view that mut’ah was permitted.
It was narrated from ‘Ali that he heard Ibn ‘Abbaas permitting mut’ah marriage, and he said, “Wait a minute, O Ibn ‘Abbaas, for the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) forbade it on the day of Khaybar and (he also forbade) the meat of tame donkeys.”
Narrated by Muslim, 1407.
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩
এ আর ১৫ বলেছেন:
সুরা নিসার ২৪ নং আয়াতের এই বাক্যটা দুটি পড়ুন --
এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর ।
তফসির ইবনে কাশিরে কি লিখা আছে পড়ুন
এই অংশটুকু দিয়ে মুতা বিবাহকে জায়েজ করা হয়েছিল
৯| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হজরত আলী (রাঃ) এর বর্ণিত হাদিসকে বাতিল বলার ধৃষ্টতা আপনি দেখাচ্ছেন। যে হাদিস তৎকালীন সকল সাহাবিরা মেনে নিয়েছেন তাকে আপনি মানতে চাচ্ছেন না। হাদিসগুলির মধ্যে কোনও পরস্পর বিরোধী বক্তব্য নেই। কাজেই বাতিল হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। বরং হজরত আলী (রাঃ) যেটা বলেছেন সেটা পুরনাঙ্গ বর্ণনা। রসুল (সাঃ) যখন বলেছেন তখন থেকেই সেটা বাতিল। অনেকে জানত না হাদিসটার ব্যাপারে তাই মত পার্থক্য হয়েছে। হজরত ওমর কেন বাধ্য হয়েছিলেন এবং কেন কেউ টু শব্দ করেনি অন্যরা দয়া করে আপনি বলেন ঘটনাটা। আমার এটা জানা নেই। আপনি সম্ভবত শিয়া বা অন্য বাতিল তরিকার অনুসারী। আপনার কোথায় মনে হচ্ছে। ঐ দলগুলি যে প্রশ্ন গুলি সাধারণত তোলে আপনি সেগুলি তুলছেন। যদি ঐ দলের হয়ে থাকেন মেহেরবানী করে এই সুন্নিদের দেশে এগুলি বলে ফেতনা তৈরি করবেন না।
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩
এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন একই বিষয়ে ১ জনের কথার বিপরিতে ৭ জনের কথা আছে , তাই ৭ জনের বক্তব্যকেই সঠিক মানতে হবে ।
আমি ধৃষ্ঠতা দেখাই নি বরং আপনি হাদিস দিয়ে কোরানের আয়াতকে বাতিল করার ধৃষ্ঠতা দেখিয়েছেন ।
এবার শুনুন হযরত ওমর (রা: ) মুতা বিবাহ বাতিল করতে কেন বাধ্য হয়ে ছিলেন , এই ব্যপারে কয়েকটা বিষয় থাকলেও অন্যতম বিষয়টি ছিল --- মুতা বিবাহের ফলে অনেক মহিলা গর্ভধারন করে ফেলে এবং অনেক শিশুর জন্ম হয় এবং এটা দিন দিন বাড়ছিল এবং এটা একটা ভয়াবহ সমস্যা সৃষ্ঠি করছিল । ঐ সন্তান গুলো পৃত্তি পরিচয় হীন হয়ে সমাজে অবহেলিত হচ্ছিল, তাই তিনি এই প্রথা বাতিল করে দিয়েছিলেন ।
১০| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: এই পোস্টের লেখকের সঙ্গে ইসলাম ধর্ম বিষয়ে আলোচনা না করা বাঞ্ছনীয়, কারণ পুরাতন ব্লগারগণ জানেন যে লেখক ইসলাম নিয়ে রিভার্স খেলেন।
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
এ আর ১৫ বলেছেন: আমি দলিলের বাহিরে কিছুই বলি না ।
১১| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭
আকন বিডি বলেছেন: আপনি আমার কমেন্ট পড়েছেন?
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:১০
এ আর ১৫ বলেছেন: According to another report, he forbade mut’ah marriage at the time of Khaybar and he forbade the meat of tame donkeys.---
এই বিষয়ে আমি ৮টা রেফারেন্স দিয়েছিলাম সব সহি । একটাতে মুতা বিবাহের কথা হয়েছে বাকি ৭টাতে উল্লেখ নেই ।
১২| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হজরত ওমর কিসের ভিত্তিতে বাতিল করেছিলেন? উনি কি ওনার খুশি মত বাতিল করেছিলেন? উনি অন্যায়ভাবে করে থাকলে বাকি সাহাবারা প্রতিবাদ করতেন। তাই উনি নিয়ম মেনেই বাতিল করেছিলেন। আপনার কি ধারনা হজরত ওমর (রাঃ) ও অন্যান্য সাহাবীরা আপনি যে নিয়মের কথা বলছেন সেগুলি জানতেন না। আমি হজরত ওমর (রাঃ) কে সমর্থন করছি। কারণ আমি জানি উনি বা অন্যান্য সাহাবিরা ভুল সিদ্ধান্ত নেন নাই। এবং এই সিদ্ধান্ত ওনাদের মন গড়া নয়। হজরত আলী (রাঃ) র হাদিসের ভিত্তিতেই ওনারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কাজেই আপনি যে দাবি করছেন হজরত আলী (রাঃ) বর্ণিত হাদিস ভুল এটা আপনার ধৃষ্টতা। বাকি ৭ জনের হাদিসের সাথে ওনার বর্ণিত হাদিসের কোনও পার্থক্য নাই বরং ওনার টাতে কিছু বাড়তি তথ্য আছে। কাজেই কোনও হাদিসই ভুল না। হজরত ওমর (রাঃ) ও অন্যান্য সাহাবিদের সিদ্ধান্তকে আমি সঠিক বলে মনে করছি। আপনি ফেতনার সৃষ্টি করছেন হজরত আলী (রাঃ) কে বিতর্কিত করে। আর আপনি শিয়াদের প্রসঙ্গ আনছেন কেন। তারা তো ভ্রান্ত দল।
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:২৮
এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন মুতা বিবাহ একটা এক্সট্রা প্রিভিলিজ এবং এমন একটা বিষয় বাতিল হলে সব সাহাবাদের সেটা জানা কথা এবং কখনো ভোলার কথা নহে ।
উনি কি ওনার খুশি মত বাতিল করেছিলেন?
---- না , ভয়াবহ সামজিক সমস্যার কথা ভেবে বাতিল করেছিলেন ।
উনি অন্যায়ভাবে করে থাকলে বাকি সাহাবারা প্রতিবাদ করতেন
----- সাহাবারা ও সিংগেল মাদার এবং পিতার পরিচয় হীন সন্তানদের নিয়ে সামাজিক সমস্যার কথা মেনে নিয়ে প্রতিবাদ করেন নি ।
বাকি ৭ জনের হাদিসের সাথে ওনার বর্ণিত হাদিসের কোনও পার্থক্য নাই বরং ওনার টাতে কিছু বাড়তি তথ্য আছে।
--- অবশ্যই আছে , একটা বিশেষ সুবিধা বাতিল করার নির্দেশ আছে, সেটা বাকি ৭ জন ভুলে যাবে সেটা হতে পারে না ।
আর আপনি শিয়াদের প্রসঙ্গ আনছেন কেন।
------ কারন তারা হযরত আলী (রা: ) অনুরাগি এবং অন্ধ অনুসারি কিন্তু তারা ঐ হাদিসটি মানেন নি বা গ্রহন করে নি । তাই এই বিষয়টি উল্লেখ করা কি ভুল ? এটাতো বাই ডিফল্ট আসবে ।
আমি তো শিয়াদের দলিল থেকে কোন রেফারেন্স দি নি । ঈমাম বুখারি , ঈমাম মুসলিমের হাদিস কি শিয়াদের মান্য করা হাদিস ?
মনে করুন হযরত আলী (রা: ) হাদিসটা ঠিক বাকি ৭ টা ও ঠিক --- এই ক্ষেত্রে কি ঐ হাদিস কোরানের আয়াতকে বাতিল করতে পারে ? পারে না ।
শুধু কোরানের আয়াত অন্য আয়াতকে মানসুখ করতে পারে , হাদিস পারে না । ধন্যবাদ
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪০
আকন বিডি বলেছেন: আপনি আমার কমেন্ট পড়েন নাই
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭
এ আর ১৫ বলেছেন: জী পড়েছি । ধন্যবাদ
১৪| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথায় বোঝা যাচ্ছে হজরত আলী (রাঃ) র হাদিস আপনি মানেন না। এটাকে অন্য সাহাবীরা সর্বসম্মতিক্রমে (শিয়ারা ছাড়া) মানছে। আর আপনি মানেন না। হজরত আলির হাদিস তো সহি হাদিস তো এটাকে ভুল কে বলছে বলতে পারেন। সেই আলেমের নাম বলুন (শিয়া বা অন্যান্য বাতিল দল বাদে) । আপনার কথায় এটাও মনে হচ্ছে যে সাহাবীরা ঐ হাদিসের দ্বারা নয় বরং পরিস্থিতির কারণে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। সাহাবীরা কি কোরান হাদিসের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? পারেন না। ইজমা বা কিয়াসও কোরান বা হাদিস পরিপন্থি হতে পারে না। কিন্তু আপনার কথায় মনে হচ্ছে ওনারা সেভাবেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওনারা যে এভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এ কথা আপনি কোথায় পেয়েছেন। শিয়া বা বাতিল দল ছাড়া কারা এরকম বলেছে দলিল সহ বলুন।
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫
এ আর ১৫ বলেছেন: অযথা ত্যানা না পেচিয়ে খালি একটা কথার জবাব দিন --- কোন হাদিস কি কোরানের আয়াতকে রহিত করতে পারে ? সব সাহাবিরা যে হযরত ওমরের (রা: ) অনুগত ছিলেন , সেটা আপনি কোথায় পেলেন ? উনি কাদের হাতে মারা গিয়েছিলেন ?
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
আকন বিডি বলেছেন: Sahih Muslim
1. Book 8, Number 3251:
Iyas b. Salama reported on the authority of his father that Allah's Messenger (may peace be upon him) gave sanction for contracting temporary marriage for three nights in the year of Autas 1847 and then forbade it.
2. Book 8, Number 3253:
Rabi' b. Sabra reported that his father went on an expedition with Allah's Messenger (may peace be upon him) during the Victory of Mecca, and we stayed there for fifteen days (i.e. for thirteen full days and a day and a night), and Allah's Messenger (may peace be upon him) permitted us to contract temporary marriage with women.So I and another person of my tribe went out, and I was more handsome than he, whereas he was almost ugly.Each one of us had a cloaks, My cloak was worn out, whereas the cloak of my cousin was quite new. As we reached the lower or the upper side of Mecca, we came across a young woman like a young smart long-necked she-camel.We said: Is it possible that one of us may contract temporary marriage with you? She said: What will you give me as a dower?Each one of us spread his cloak. She began to cast a glance on both the persons. My companion also looked at her when she was casting a glance at her side and he said: This cloak of his is worn out, whereas my cloak is quite new. She, however, said twice or thrice: There is no harm in (accepting) this cloak (the old one). So I contracted temporary marriage with her, and I did not come out (of this) until Allah's Messenger (may peace be upon him) declared it forbidden
3. Book 8, Number 3257:
'Abd al-Malik b. Rabi' b. Sabraal-Juhanni reported on the authority of his father who narrated it on the authority of his father (i e. 'Abd al-Malik's grandfather, Sabura al-juhanni): Allah's Messenger (may peace be upon him) permitted us to contract temporary marriage in the Year of Victory, as we entered Mecce, and we did come out of it but he forbade us to do it.
4. Book 8, Number 3261:
'Urwa b. Zabair reported that 'Abdullah b. Zubair (Allah be pleased with him) stood up (and delivered an address) in Mecca saying: Allah has made blind the hearts of some people as He has deprived them of eyesight that they give religious verdict in favour of temporary marriage, while he was alluding to a person (Ibn 'Abbas). Ibn Abbas called him and said: You are an uncouth person, devoid of sense.By my life, Mut'a was practised during the lifetime of the leader of the pious (he meant Allah's Messenger, may peace be upon him), and Ibn Zubair said to him: just do it yourselves, and by Allah, if you do that I will stone you with your stones.Ibn Shihab said.Khalid b. Muhajir b. Saifullah informed me: While I was sitting in the company of a person, a person came to him and he asked for a religious verdict about Mut'a and he permitted him to do it.Ibn Abu 'Amrah al-Ansari (Allah be pleased with him) said to him: Be gentle.It was permitted in- the early days of Islam, (for one) who was driven to it under the stress of necessity just as (the eating of) carrion and the blood and flesh of swine and then Allah intensified (the commands of) His religion and prohibited it (altogether).Ibn Shihab reported: Rabi' b. Sabra told me that his father (Sabra) said: I contracted temporary marriage with a woman of Banu 'Amir for two cloaks during the lifetime of Allah's Messenger (may peace be upon him); then he forbade us to do Mut'a.Ibn Shihab said: I heard Rabi' b. Sabra narrating it to Umar b. 'Abd al-'Aziz and I was sitting there.
5. Book 8, Number 3262:
Sabra al-Juhanni reported on the authority of his father: Allah's Messenger (may peace be upon him) prohibited the contracting of temporary marriage and said: Behold, it is forbidden from this very day of yours to the Day of Resurrection, and he who has given something (as a dower) should not take it back.
6. Book 8, Number 3263:
'Ali b. AbiTalib reported that Allah's Messenger (may peace be upon him) prohibited on the Day of Khaibar the contracting of temporary marriage with women and the eating of the flesh of domestic asses.
Book 8, Number 3264:
Malik narrated this hadith on the authority of the same chain of trans- witters that 'Ali b. Abil Talib said to a person: You are a person led astray; Allah's Messenger (may peace be upon him) forbade us (to do Mut'a), as is stated In the hadith transmitted on the authority of Yahya b. Malik.
Book 8, Number 3265:
Muhammad b. 'Ali narrated on the authority of his father 'Ali that Allah's Apostle (may peace be upon him) on the Day of Khaibar prohibited for ever the contracting of temporary marriage and eating of the flesh of the domestic asses.
Book 8, Number 3266:
'Ali (Allah be pleased with him) heard that Ibn Abbas (Allah be pleased with them) gave some relaxation in connection with the contracting of temporary marriage, whereupon he said: Don't be hasty (in your religious verdict), Ibn 'Abbas, for Allah's Messenger (may peace be upon him) on the Day of Khaibar prohibited for ever the doing of it-And eating of the flesh of domestic asses.
Book 8, Number 3267:
'Ali (Allah be pleased with him) said to Ibn 'Abbas (Allah be pleased with them) that Allah's Messenger (may peace be upon him) on the Day of Khaibar forbade forever the contracting of temporary marriage and the eating of the flesh of domestic asses.
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩
আকন বিডি বলেছেন:
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: রসুল(সাকয় জন স্ত্রী ছিল এবং কয়জন দাসি ছিন।নবী (সা জীবিত থাকা অবস্থায় আলী(রাএর কয়জন স্ত্রী এবং কয়জন দাসি ছিল।
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি আগে আমার প্রশ্নের উত্তর দেন তারপর আপনারটা। আমার প্রশ্ন এড়িয়ে আপনি আমাকে প্রশ্ন করছেন। আপনি যে ব্যাপারটার কথা বলতে চাচ্ছেন সেটা নিয়ে সম্ভবত আলেমদের মধ্যে দ্বিমত আছে। আমি এরকম কিছুর আলামত পেয়েছি। তবে নিশ্চিত নই। আমি এটা নিয়ে কাজ করছি। তাই এ ব্যাপারে কথা বলিনি। কিন্তু এটা বিষয় না। আপনি এ ব্যাপারে পড়াশুনা করেছেন তাই আপনি বলেন কিসের ভিত্তিতে ওমর (রাঃ) ও অন্যান্য সাহাবীরা এরকম সিদ্ধান্ত নিলেন। আপনি যেহেতু পোস্ট দিয়েছে আপনার বিস্তারিত জানার কথা। আপনি জানলে বলেন। তারা কোরান হাদিসের পরিপন্থি সিদ্ধান্ত কখনও নেন নাই। আপনার লেখাতেই আপনি বলতে চেয়েছেন যে হজরত আলী (রাঃ) বর্ণিত হাদিসের ভিত্তিতে ওমর (রাঃ) এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাহলে ওনার সিদ্ধান্ত আপনার বিচারে কোরানের বিরুদ্ধে হয়ে গেল। ওমর (রাঃ) এর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন সাহাবী প্রতিবাদ করেছিল আপনি সহি দলিল সহ বলুন। আপনার কথা অনুযায়ী যেহেতু হাদিস দ্বারা কোরানের আয়াতের নির্দেশ বাতিল করা যায় না তাই ওমর (রাঃ) ও আলী (রাঃ) হাদিসের ভিত্তিতে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটা ভুল। ওনারা যদি ভুল করে থাকেন কারা এর প্রতিবাদ করেছিল ঐ সময় দলিল সহ বলেন।
১৯| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫
আকন বিডি বলেছেন: Last one
From Bukhari hadith: 5127
Narrated 'Urwa bin Az-Zubair:
'Aishah, the wife of the Prophet (ﷺ) told him that there were four types of marriage during Pre-Islamic period of Ignorance. One type was similar to that of the present day i.e. a man used to ask somebody else for the hand of a girl under his guardianship or for his daughter's hand, and give her Mahr and then marry her. The second type was that a man would say to his wife after she had become clean from her period. "Send for so-and-so and have sexual intercourse with him." Her husband would then keep awy from her and would never sleep with her till she got pregnant from the other man with whom she was sleeping. When her pregnancy became evident, he husband would sleep with her if he wished. Her husband did so (i.e. let his wife sleep with some other man) so that he might have a child of noble breed. Such marriage was called as Al-Istibda'. Another type of marriage was that a group of less than ten men would assemble and enter upon a woman, and all of them would have sexual relation with her. If she became pregnant and delivered a child and some days had passed after delivery, she would sent for all of them and none of them would refuse to come, and when they all gathered before her, she would say to them, "You (all) know waht you have done, and now I have given birth to a child. So, it is your child so-and-so!" naming whoever she liked, and her child would follow him and he could not refuse to take him. The fourth type of marriage was that many people would enter upon a lady and she would never refuse anyone who came to her. Those were the prostitutes who used to fix flags at their doors as sign, and he who would wished, could have sexual intercourse with them. If anyone of them got pregnant and delivered a child, then all those men would be gathered for her and they would call the Qa'if (persons skilled in recognizing the likeness of a child to his father) to them and would let the child follow the man (whom they recognized as his father) and she would let him adhere to him and be called his son. The man would not refuse all that. But when Muhammad (ﷺ) was sent with the Truth, he abolished all the types of marriages observed in pre-Islamic period of Ignorance except the type of marriage the people recognize today.
২০| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মুতাহ বিয়ে বাতিলের পক্ষে আরেকটি হাদিসঃ
মুসলিম- হাদিস নং ১৪০৬ :
রবী ইবন সাবুরা আল-জুহানী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, তার পিতা তাকে হাদীস বর্ণনা করেছেন। তিনি একদিন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে ছিলেন। তখন তিনি বলেন,
“হে মানবসকল! আমি তোমাদের মুত‘আর অনুমতি দিয়েছিলাম। আল্লাহ কিয়ামত দিবস পর্যন্ত তা নিষিদ্ধ করেছেন। তোমাদের কারো নিকট যদি তাদের কিছু থেকে থাকে তবে তোমরা তাদের মুক্তি দিয়ে দাও। তোমরা তাদের যা দিয়েছে তা আর ফেরত নিবে না”। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৪০৬)
১১ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৭:৪৩
এ আর ১৫ বলেছেন: বুঝলাম কিন্তু এই হাদিস দিয়ে কি কোরানের আয়াতকে বাতিল করা যায় ?
২১| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১
আকন বিডি বলেছেন: সাথে চুয়াত্তর ভাই আমি অনেক গুলো রেফারেন্স দিয়েছি, সব শেষে আয়েশা রা. বিয়ের বিষয়ে বলেন প্রি ইসলামী যুগে ৪ ধরণের বিয়ে সাধারণ চালু ছিল। কিন্তু মোহরানা দিয়ে বিয়ে অনুসরণ করা হয় তা আজো বর্তমান সুন্নাহ ।
২২| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
কৃষিজীবী বলেছেন: এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: এই পোস্টের লেখকের সঙ্গে ইসলাম ধর্ম বিষয়ে আলোচনা না করা বাঞ্ছনীয়, কারণ পুরাতন ব্লগারগণ জানেন যে লেখক ইসলাম নিয়ে রিভার্স খেলেন। সহমত
২৩| ১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুরা নিসার ২৪ নং আয়াত -
আর নারীদের মধ্যে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ছাড়া সব সধবা তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, তোমাদের জন্য এগুলো আল্লাহর বিধান। উল্লেখিত নারীগণ ছাড়া অন্য নারীকে অর্থব্যয়ে বিয়ে করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হল, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। তাদের মধ্যে যাদেরকে তোমরা সম্ভোগ করেছ তাদের নির্ধারিত মাহ্র অর্পণ করবে। মাহ্র নির্ধারণের পর কোন বিষয়ে পরস্পর রাযী হলে তাতে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
অধিকাংশ তাফসীরকারের মতে, এ আয়াতে মহিলাদের মধ্যে যাদের সাথে সম্ভোগ হয়েছে তাদেরকে মাহ্র পরিশোধ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ হিসেবে এ আয়াত পূর্বোক্ত ২১ নং আয়াতের মতই। [আদওয়াউল বায়ান] কোন কোন মুফাসসিরের মতে, এখানে মুত’আ বিবাহের কথা বলা হয়েছে। ইসলামের প্রাথমিক যুগে মুত’আ ও সাময়িক বিয়ের অনুমতি ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে অসংখ্য সহীহ হাদীসে এটাকে হারাম ঘোষণা করা হয়। যেমন এক হাদীসে এসেছে, আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম খায়বার যুদ্ধের কালে মুত’আ বিয়ে ও গৃহপালিত গাধার গোস্ত হারাম করেছেন। [বুখারী ৫১১৫, ৫৫২৩; আরও দেখুনবুখারীঃ ৪২১৬, মুসলিমঃ ১৪০৬, ১৪০৭]
এই আয়াত যে মুতাহ বিয়ের ব্যাপারে এটা অধিকাংশ তফসিরকার মানেন না। আয়াতে সাধারণ বিয়ের ব্যাপারে বলা হয়েছে। পুরা আয়াতের সবগুলি বাক্য একসাথে পড়লেও সেটা বোঝা যায়। কাজেই কোরানের মাধ্যমে মুতাহ বিয়ে চালু করা হয় নাই। বরং কিছু হাদিস আছে যে গুলির দ্বারা মুতাহ বিয়ের অনুমতি সম্পর্কে জানা যায়। যে সব হাদিসে মুতাহ বিয়ের অনুমতি দেয়া হয়েছে সেগুলা জেনে নেইঃ
* সহিহ বুখারি, হাদিসঃ ৫১১৬, সহিহ হাদিসঃ আবূ জামরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ আমি মহিলাদের মুত’আহ বিয়ে সম্পর্কে ইব্নু ‘আব্বাস (রাঃ)-কে প্রশ্ন করতে শুনেছি, তখন তিনি তার অনুমতি দেন। তাঁর আযাদকৃত গোলাম তাঁকে বললেন যে, এরূপ হুকুম নিতান্ত প্রয়োজন ও মহিলাদের স্বল্পতা ইত্যাদির কারণেই ছিল? ইব্নু ‘আব্বাস (রাঃ) বললেন, হাঁ।
* সহিহ বুখারি, হাদিসঃ ৫১১৭, সহিহ হাদিসঃ জাবির ইব্নু ‘আবদুল্লাহ্ এবং সালাম আকওয়া‘ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃআমরা কোন এক সেনাবাহিনীতে ছিলাম এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রেরিত এক ব্যক্তি আমাদের নিকট এসে বললেন, তোমাদেরকে মুত‘আহ বিয়ের অনুমতি দেয়া হয়েছে। সুতরাং তোমরা মুত‘আহ করতে পার।
* সহিহ বুখারি, হাদিসঃ ৫১১৯, সহিহ হাদিসঃ ইব্নু আবূ যিব থেকে বর্ণিতঃ আয়াস ইবনু সালামাহ ইবনু আকওয়া‘ তার পিতা সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেন, যে কোন পুরুষ এবং মহিলা উভয়ে (মুত‘আহ করতে) একমত হলে তাদের পরস্পরের এ সম্পর্ক তিন রাতের জন্য গণ্য হবে। এরপর তারা ইচ্ছে করলে এর চেয়ে অধিক সময় স্থায়ী করতে পারে অথবা বিচ্ছিন্ন হতে চাইলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে। (বর্ণনাকারী বলেন) আমরা জানি না এ ব্যবস্থা শুধু আমাদের জন্য নির্দিষ্ট ছিল, না সকল মানুষের জন্য ছিল।
মুতাহ বিয়ে বাতিলের বাপারেও একাধিক সহি হাদিস আছে। এই হাদিসগুলি কোরানের আয়াতের পরিপন্থি হলে এগুলিকে সহি হাদিস হিসাবে গণ্য করা হতো না।
১১ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:০০
এ আর ১৫ বলেছেন: এখানে সমস্যা হয়েছে কোরানের আয়াত ৪-২৪ এর ব্যাখা নিয়ে -
কিছু কিছু বাংলা অনুবাদে মোহর শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে -- যেমন আপনি লিখেছেন -- তাদের মধ্যে যাদেরকে তোমরা সম্ভোগ করেছ তাদের নির্ধারিত মাহ্র অর্পণ করবে।
কিন্তু ঐ আয়াতে উজুর শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে যার অর্থ মুজুরি বা পারিশ্রমিক এবং এই পারিশ্রমিকটা দিতে হবে কর্ম সম্পাদনের পরে -
Verse (4:24) - English Translation
Word by Word
Quran Dictionary
English Translation
Syntactic Treebank
Ontology of Concepts
Documentation
Quranic Grammar
Message Board
Resources
Feedback
Java API
__
Welcome to the Quranic Arabic Corpus, an annotated linguistic resource for the Holy Quran. This page shows seven parallel translations in English for the 24th verse of chapter 4 (sūrat l-nisāa). Click on the Arabic text to below to see word by word details of the verse's morphology.
Chapter (4) sūrat l-nisāa (The Women)
Verse (4:24)
Go
Chapter (4) sūrat l-nisāa (The Women)
Sahih International: And [also prohibited to you are all] married women except those your right hands possess. [This is] the decree of Allah upon you. And lawful to you are [all others] beyond these, [provided] that you seek them [in marriage] with [gifts from] your property, desiring chastity, not unlawful sexual intercourse. So for whatever you enjoy [of marriage] from them, give them their due compensation as an obligation. And there is no blame upon you for what you mutually agree to beyond the obligation. Indeed, Allah is ever Knowing and Wise.
Pickthall: And all married women (are forbidden unto you) save those (captives) whom your right hands possess. It is a decree of Allah for you. Lawful unto you are all beyond those mentioned, so that ye seek them with your wealth in honest wedlock, not debauchery. And those of whom ye seek content (by marrying them), give unto them their portions as a duty. And there is no sin for you in what ye do by mutual agreement after the duty (hath been done). Lo! Allah is ever Knower, Wise.
Yusuf Ali: Also (prohibited are) women already married, except those whom your right hands possess: Thus hath Allah ordained (Prohibitions) against you: Except for these, all others are lawful, provided ye seek (them in marriage) with gifts from your property,- desiring chastity, not lust, seeing that ye derive benefit from them, give them their dowers (at least) as prescribed; but if, after a dower is prescribed, agree Mutually (to vary it), there is no blame on you, and Allah is All-knowing, All-wise.
Shakir: And all married women except those whom your right hands possess (this is) Allah's ordinance to you, and lawful for you are (all women) besides those, provided that you seek (them) with your property, taking (them) in marriage not committing fornication. Then as to those whom you profit by, give them their dowries as appointed; and there is no blame on you about what you mutually agree after what is appointed; surely Allah is Knowing, Wise.
Muhammad Sarwar: You are forbidden to marry married women except your slave-girls. This is the decree of God. Besides these, it is lawful for you to marry other women if you pay their dower, maintain chastity and do not commit indecency. If you marry them for the appointed time you must pay their dowries. There is no harm if you reach an understanding among yourselves about the dowry, God is All-knowing and All-wise.
Mohsin Khan: Also (forbidden are) women already married, except those (captives and slaves) whom your right hands possess. Thus has Allah ordained for you. All others are lawful, provided you seek (them in marriage) with Mahr (bridal money given by the husband to his wife at the time of marriage) from your property, desiring chastity, not committing illegal sexual intercourse, so with those of whom you have enjoyed sexual relations, give them their Mahr as prescribed; but if after a Mahr is prescribed, you agree mutually (to give more), there is no sin on you. Surely, Allah is Ever AllKnowing, AllWise.
Arberry: and wedded women, save what your right hands own. So God prescribes for you. Lawful for you, beyond all that, is that you may seek, using your wealth, in wedlock and not in licence. Such wives as you enjoy thereby, give them their wages apportionate; it is no fault in you in your agreeing together, after the due apportionate. God is All-knowing, All-wise.
এখানে দেখুন একমাত্র মহসিন খান ছাড়া সবাই ওয়েজ বা মুজুরি বা ডোওরি বা ডিউটি ইত্যাদি লিখেছেন ।
তফসিরে তাবারি , তফসিয়ে কুরাইশি , তফসিরে ইবনে কাশির পড়ুন দয়া করে ।
=======
মুতাহ বিয়ে বাতিলের বাপারেও একাধিক সহি হাদিস আছে। এই হাদিসগুলি কোরানের আয়াতের পরিপন্থি হলে এগুলিকে সহি হাদিস হিসাবে গণ্য করা হতো না।
==================== হাদিস সংকলনের ইতিহাস পড়ুন ---- কোরানের আয়াতকে হাদিসের সত্যতা নিরুপনের ব্যপারে কখনো ব্যবহার করা হয় নি , মুলত সনদ , মাতন , রাবি ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়েছে ।
The main criteria for a hadith to be strongly authentic (Saheeh) is:
Itisal Assanad, that a narrator narrates from his sheikh/teacher/the person being narrated from and has been in his time and has met him, even if he had met him once
That the Narrator be righteous and pious, and Adala (العدالة) has it's requirements
That the Narrators be perfect in accurateness, both accurate in memory or in writing, or both if the level of perfectness of a narrators accurateness lowers, then the Hadith would become Hasan
That there is no Shudhudh (شذوذ), meaning that a trustworthy narrator does not contradict those who are more trustworthy then him
That there is no deficiency (علة) that would make the Hadith rejected, meaning thee narration must be free from (العلة القادحة) and there are types of Ilal (علل).
Those narrators who are not righteous then their narration would fall under Mawdoo' or Matrook. Those narrations which have a (علة قادحة) the authenticity will change. Those Ahdeeth which do not meet the above are not narrations which are Saheeh, and the ruling on it's authenticity will be ruled accordingly.
কোরানের আয়াতকে কখনো ক্রাইটেরিয়া হিসাবে ব্যবহার করা হয় নি ।
তাহোলে প্রমাণ হচ্ছে ৪-২৪ আয়াতে মুতা বিবাহের অনুমুতি দেওয়া হয়েছে
এই আয়াতকে মানসুক করার জন্য কোরানে অন্য কোন আয়াত নেই
হাদিস দিয়ে কোরানের আয়াত রহিত করা যায় না বরং হাদিসটাই বাতিল হয়ে যায় ,
ধন্যবাদ
২৪| ১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ আকন বিডি - ধন্যবাদ আকন বিডি ভাই রেফারেন্স গুলি দেয়ার জন্য।
২৫| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম পোষ্ট থেকে।
২৬| ১১ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অ ভাইডি
তক্কাতক্কি সাইডে রাখেন, চলেন লালন গুরুর কাছে
যে সমস্যা অনুসারে ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে
পাপ পূন্যের আর নাই বালাই ----
আল্লাহ বলছেন, আপনি বুঝছেন, আপনি পালন করেন। সবকিছু কি জামাতে করা লাগপে
২৭| ১১ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি শিয়া ও অন্যান্য বাতিল তরিকার সমর্থক। তাদের এরকম হাজার প্রশ্ন আছে সুন্নিদের বিরুদ্ধে। নেটে গেলে এরকম হাজার প্রশ্ন যেমন পাওয়া যায় আবার একইভাবে হাজার উত্তরও পাওয়া যায়। নাস্তিকদের ক্ষেত্রেও অনুরুপ পাওয়া যায়। সুতরাং ফেতনা তৈরি করবেন না। আরবদেশের বড় বড় আলেম সহ অধিকাংশ আলেম বলছেন যে কোরআনের আয়াতের মাধ্যমে মুতার অনুমতি দেয়া হইনি। সে কারণেই মুতার অনুমতির ব্যাপারে যেমন একাধিক হাদিস আছে একইভাবে এটা বন্ধ করার বাপারেও একাধিক হাদিস আছে ( একটা নতুন হাদিস আমি পূর্বের মন্তব্যে দিয়েছি)। নাস্তিকদের জ্বালায় বাচি না। আপনি আবার নতুন ফেতনার চেষ্টা করছেন। মুসলমান হলে সহি হাদিস গুলি মেনে নেন আর হজরত আলী (রাঃ) ও হজরত ওমর (রাঃ) এর মত সাহাবীদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলিএন না। শিয়া, রাফিদি, খারিজি এরা এরকম করে। এরকম উচু মানের সাহাবীদের সিদ্ধান্তকে না মানা ঈমানের জন্য হুমকি স্বরূপ। আমার কথা এখানেই শেষ।
১১ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৬
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি শিয়া ও অন্যান্য বাতিল তরিকার সমর্থক
আপনাদের সমস্যা হোল , মতের মিল না হলে ছুপা মমিন গুলোর মত নাস্তিক , মুরতাদ , কাফের , শিয়া ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে মাতন শুরু করেন । এখানে দলিল ভিত্তিক আলোচনা হচ্ছে এবং সেই ভাবে জবাব দিন , ছুপা মমিন গুলোর ভাষায় নহে ।
আরবদেশের বড় বড় আলেম সহ অধিকাংশ আলেম বলছেন যে কোরআনের আয়াতের মাধ্যমে মুতার অনুমতি দেয়া হইনি
দুই একজনের নাম বলুন দেখি , আমি অলরেডি তফসিরে তারাবি , তফসিরে কুরশি ,তফসিরে ইবনে কাশিরের নাম উল্লেখ করেছি । এবার আপনাকে বিশ্লেষণ করি , কি ভাবে মুতা বিবাহের কথা এসেছে । নীচে ঐ আয়াতের অংশ দেওয়া হোল ।
এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর ।
১) এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয় ----
অর্থের বিনিময়ে বিবাহ বন্ধন যাহা ব্যভিচারের জন্য নহে -- তার মানি এই বিবাহ বন্ধন শুধু মাত্র যৌন সম্ভোগের জন্য
২) অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর
---- এই অনুবাদে হক বলা হয়েছে -- এটা কারেক্ট --মূল আরবি শব্দটা হোল উজুর ( মজুরি, পারিশ্রমিক ইত্যাদি ) কিন্তু আপনার অনুবাদে দিয়েছিলেন মাহর (সেটা ভুল অনুবাদ বা উদ্দেশ্য মুলক ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে ) ।
এবার বলুন বিবাহিত স্ত্রীকে কি কেহ মজুরি বা পারিশ্রমিক দেয় ? এই পারিশ্রমিক কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে হয় আগে নহে কিন্তু মোহরানা বিয়ের আগে ফিক্স করে দিতে হয় ।
সুতরাং আয়াতের এই অংশে মুতা বিবাহের কথা বলা হয়েছে এবং ঐ আমলের অনেক তফসির কারক গণ উল্লেখ করেছেন ।
এবার আমি আপনাকে নাসেখ মানসুখের একটা উদাহরন কোরানের আয়াত থেকে দেখাই , কোরানে অনেক কয়টা আয়াত মানসুখ হয়েছে নাসেখ আয়াতের মাধ্যমে এবং নাসেখ মানসুখ উভয় আয়াত কোরানে আছে ।
প্রথম মদ খাওয়ার ব্যপারে বলা হয়েছিল -- তোমরা মদ খেয়ে মসজিদে নামাজ পড়তে এসো না । তারমানি মদ খেতে পার এবং যদি খেয়ে থাক তখন নামাজের কাছে , এসো না ।
এই আয়াত মানসুখ হয়েছে কি হাদিসের মাধ্যমে ? না হাদিসের মাধ্যমে নহে , এই আয়াতকে মানসুখ করেছে পরে নাজিল হওয়া আরেকটি আয়াত দিয়ে , সেখানে বলা হয়েছে - তোমাদের জন্য মদ নিষিদ্ধ করা হোল ।
এবার বলুনতো ৪-২৪ নং আয়াতের ঐ অংশটা মানসুখ হয়েছে কোন আয়াত দিয়ে ? ধন্যবাদ
২৮| ১১ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মাহর সংক্রান্ত যে প্রশ্ন তুলেছেন ওটার জবাব দিয়েছেন আকন বিডি। দেখে নেন। কথা আর বাড়াতে পারব না আপনার মত ফেতনাকারীদের সাথে।
২৯| ১১ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৩১
নতুন নকিব বলেছেন:
যদিও সূরা নিসার ২৪ নম্বর আয়াতের তাফসীরে কোন কোন মুফাসসিরের মতে মুত’আ বিবাহের ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ মুফাসসিরদের অভিমত হচ্ছে, কুরআনের আয়াত দ্বারা মুত'আ বিবাহের বিধান দেয়া হয়নি। ইসলামের প্রাথমিক যুগে মুত’আ ও সাময়িক বিয়ের অনুমতি ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে অসংখ্য সহীহ হাদীসে এটাকে হারাম ঘোষণা করা হয়। যেমন এক হাদীসে এসেছে, আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম খায়বার যুদ্ধের কালে মুত’আ বিয়ে ও গৃহপালিত গাধার গোস্ত হারাম করেছেন। [বুখারী ৫১১৫, ৫৫২৩; আরও দেখুনবুখারীঃ ৪২১৬, মুসলিমঃ ১৪০৬, ১৪০৭]
কোন কোন বর্ণনায় এসেছে যে, এরপর মক্কা বিজয়ের বছর সেটাকে আবার বৈধ করা হয়েছিল। কিন্তু সহীহ হাদীসে এসেছে যে, মক্কা থেকে বের হওয়ার আগেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা দিয়েছিলেন যে, এ জাতীয় বিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত হারাম করে দেয়া হয়েছে। [মুসলিম: ১৪০৬]
এ হিসেবে মুত’আ বিবাহ প্রথমে খায়বারের যুদ্ধে হারাম করা হয়। এরপর মক্কা বিজয়ের সময় হালাল করা হয়, অথবা কোন কোন সাহাবী রাসূলের অগোচরেই না জানা অবস্থায় সেটা করেন। কিন্তু মক্কা বিজয়ের বছর আওতাসের যুদ্ধের সময় তিনদিন কোন কোন সাহাবী সেটা করার পরে সেটা চিরতরে কিয়ামত পর্যন্ত হারাম করে দেয়া হয়। [যাদুল মা’আদ]
সম্মানিত সাড়ে চুয়াত্তুর এবং আকন বিডি ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা তাদের চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
মুসলিম উম্মাহর সর্বসম্মত মতানুসারে মুত'আ বিয়ে নিষিদ্ধ। বাতিলপন্থীরা ছাড়া কেউ এটাকে এখনও জায়েজ বলেছে এমনটা শুনিনি। আপনি কোন দলের, ভাই?
সুসাব্যস্ত একটি বিষয়ে ফিতনা পাকাচ্ছেন কেন? করোনাকালে যৌবনের নতুন ঢেউ জাগলো না কি?
ভালো থাকবেন, প্রার্থনা।
১১ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৩
এ আর ১৫ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।
আপনি আমার মূল পোষ্টের প্রথমে খাইবারে যুদ্ধের সময় হযরত আলী (রা: ) মুতা বিবাহ এবং গাধার মাংস হারাম করা সংক্রান্ত হাদিসটি দিয়েছি এবং সেই সাথে ৭ জন সাহাবির বর্ণানা যুক্ত হাদিস দিয়েছি খাইবার যুদ্ধের সময় । তাদের কেহই মুতা বিবাহ বাতিলের কথা বলেন নি । ধন্যবাদ
৩০| ১১ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উপরোক্ত আলোচনায় যে বিষয় গুলো স্পষ্ট হলো।
এক- সূরা নিসায় উল্লেখিত মুতা বিবাহের ব্যাপারে দুই পক্ষই একমত। এতে কারো দ্বিমত নেই।
দুই - এই আয়াত রদ করা হয় নি।
তিন - মূতা বিবাহের বিরোধীতাকারীরা বলছেন হাদীসের মাধ্যমে তা রদ হয়েছে। কিন্তু কোরআনের হুকুমের রদের কোন প্রমাণ দিতে পারেন নি।
তাহলে সাধারন মুসলমান কি করবে?
নির্দেশ আছে কোন সমস্যায় প্রথমে কোরআনে তালাশ করো। না পেলে হাদীসে, তাতেও সমাধান না হলে ইজমা এবং কিয়াসের দরজা উন্মুক্ত।
এই ইস্যুতে প্রথমে কোরআনেই সরাসরি নির্দেশ বিদ্যমান। সুতরাং হাদীস বা অন্য গুলো ব্যবহারের প্রয়োজনই নেই।
শুধু উল্লেখিত আয়াতাংশই নয় - এর শেষটা আরো চমকপ্রদ
অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর । এর পরের অংশেই বলা হয়েছে
নির্ধারনের পর কোন বিষয়ে পরস্পরে রাজী হলে তাতে তোমাদের কোন দোষ/পাপ নেই। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং প্রজ্ঞাময়।" (৪:২৪)
যা পরিস্কার দায়মুক্তি বটে।
তবে আর এত দ্বিধা কেন?
মুতা বিবাহ বা অস্থায়ী বিয়ে উত্তম না ব্যাভিচার উত্তম?
ব্যাভিচার না করে অস্থায়ী বিয়েতে অনুমতি দেয়ার হাকীকত বুঝতে হবে-
স্থায়ী বিয়ের মত এ বিয়ের চুক্তিকেও আল্লাহ বৈধ এবং শর্তযুক্ত করেছেন। অস্থায়ী বিয়ের সময়সীমা সীমিত বা নির্ধারিত হলেও তা নবায়নযোগ্য। তবে অনেক বুদ্ধিজীবী ও পাশ্চাত্য পন্থী ব্যক্তি ইসলামের এই রীতি তথা অস্থায়ী বিয়েকে উপহাস করে একে মহিলাদের প্রতি অসম্মান বলে মন্তব্য করেছেন। অথচ পাশ্চাত্যে নারী ও পুরুষের সম্পর্কে কোন লাগাম ও নিয়ন্ত্রণ নেই। পাশ্চাত্যে বহু পুরুষের সাথে একজন নারীর অবাধ ও গোপন সর্ম্পককে বৈধ মনে করা হয়। তাহলে কি নারী ও পুরুষের লাগামহীন সম্পর্ক এবং তাদের মধ্যে পাশবিক তাড়নার সম্পর্ক নারী অধিকারের লঙ্ঘন নয়? আর নারী ও পুরুষের সম্পর্ক যদি বিয়ের চুক্তির মত নীতিমালার আওতায় পবিত্র থাকে তা কেন নারীর প্রতি অসম্মান হবে?
দুঃখজনকভাবে, আল্লাহর এই বিধানের ব্যাপারে ইসলামের প্রাথমিক যুগেই দৃষ্টিভঙ্গীগত মতবিরোধ দেখা দিয়েছিল এবং অস্থায়ী বিয়ে নিষিদ্ধ করা হয়। ফলে গোপন সম্পর্ক ও ব্যভিচারের পথ প্রশস্ত হয়। কারণ, অস্থায়ী বিয়ে নিষিদ্ধ করা হলেও মানুষের স্বাভাবিক চাহিদা বন্ধ হয়ে যায়নি এবং অনেক মানুষ এই চাহিদা মেটানোর জন্য অবৈধ পস্থার আশ্রয় নেয়।
এই আয়াতের শিক্ষণীয় দিকগুলো হলো,
প্রথমত : সামাজিক ও পারিবারিক বিষয়ে বাস্তববাদী হওয়া উচিত। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত অভিরুচি বা গোষ্ঠীগত দৃষ্টিভঙ্গীর অনুসরণ না করে আল্লাহর বিধানই মেনে নেয়া উচিত। কারণ, আল্লাহ মানুষের স্রষ্টা ও সর্বজ্ঞ হিসেবে তাদের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক চাহিদা সম্পর্কে বেশী অবগত।
দ্বিতীয়ত : বিয়ে স্থায়ী বা অস্থায়ী যাই হোক না কেন, তা নারী ও পুরুষের সম্ভ্রম এবং চারিত্র্যিক পবিত্রতা রক্ষার এক শক্তিশালী দূর্গ। এবং স্বীকারের মাধ্যমে আন্তরিক সততার বিকাশ ঘটছে। ব্যাভিচারে যা লুকোচুরি এবং বহু পাপের জন্মদাত্রী হয়ে থাকে।
তৃতীয়ত : বিয়ের মোহরানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের সন্তুষ্টিই এর বৈধতার মূল শর্ত। শুধু পাত্র পক্ষই মোহরানা নির্ধারনের অধিকারী নয়।
এবং এরপরের আয়াতে ২৫ এ সম্পূরক বিধি বিধান আরো বিস্তারিত বলা হয়েছে- যাতে প্রকৃতই রয়েছে বিশ্বাসীদের জন্য কল্যান
আগের আয়াতে দাসী ও যুদ্ধ বন্দিনী নারীদের বিয়ে করাকে বৈধ বলে উল্লেখের পর এ আয়াতে মোহরানার অর্থ পরিশোধে অক্ষম মুসলিম পুরুষদেরকে যুদ্ধ বন্দিনী নারীদের বিয়ে করতে উৎসাহ দেয়া হয়েছে।
যারা আরবের কথা বলছেন, তারা জানেন বর্তমান আরব কোনভাবেই ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে না।
এবং তাদের যৌন অনাচার এবং অযাচারের কথা সবাই সম্যক অবগত। বাড়ীর কাজের মেয়েদের সাথে বাবা, ছেলে সহ সবার অনিয়ন্ত্রিত যৌনাচারের চেয়ে কি মুতা বিবাহ উত্তম নয়?
এই সকল শ্রেণীর নারী ও পুরুষ যাতে অনৈতিক পন্থায় জৈবিক চাহিদা পূরণ থেকে বিরত থাকে, সে জন্যেই আল্লাহ এ নির্দেশ দিচ্ছেন। উপরন্তু এ ব্যবস্থার ফলে বন্দিনীরা স্বামীহীন অবস্থায় থাকবে না। একটি লক্ষণীয় দিক হলো,ইসলাম যে কোন নারী ও পুরুষের বিয়ের জন্য ঈমানদার হওয়াকে মূল শর্ত বলে উল্লেখ করেছে। এ থেকে বোঝা যায়, যদি কোন ঈমানদার যুবক ও ঈমানদার যুবতি সম্পূর্ণ অপরিচিতও হয় এবং সামাজিক ক্ষেত্রে তারা একই শ্রেণীর নাও হয়ে থাকে তবুও তারা দাস্পত্য জীবনে সুখী হতে পারে। কিন্তু তাদের যদি ঈমানই না থাকে,তাহলে তারা যত সুন্দর বা সুন্দরী এবং অর্থ সম্পদ ও উচ্চ পদের অধিকারী হোক না কেন তাদের সুখ বা সুন্দর জীবনে স্বপ্নই থেকে যাবে। কারণ,সময়ের পরিক্রমায় এসব বাহ্যিক দিকগুলো বিলীন হয়ে যায়।
এই আয়াতের শিক্ষণীয় দিকগুলো হলো,
প্রথমতঃ প্রয়োজনে দাসীকে বিয়ে করার বিষয়টি মেনে নেয়া উচিত। কিন্তু পাপের কলঙ্কে লিপ্ত হওয়া কখনও উচিত নয়।
দ্বিতীয়তঃ যারা বিয়ের খরচ বহন করতে অক্ষম,ইসলামে তাদের জন্যেও অচলাবস্থার কোন অবকাশ নেই।
তৃতীয়তঃ বিয়ের মূল ভিত্তি ও এর স্থায়ীত্বের শর্ত হলো, চারিত্রিক পবিত্রতা বজায় রাখা এবং অবৈধ সম্পর্ক থেকে দূরে থাকা।
চতুর্থতঃ অসৎ চরিত্রের লোকেরা সমাজেও অসৎ কাজের বিস্তার ঘটায়। এইসব লোকদেরকে আল্লাহ পরকালে কঠোর শাস্তি দিবেন। এ ধরনের অসৎ লোকদের এ পৃথিবীতেও শাস্তি দেয়া উচিত, যাতে তাদের দেখে অন্যরাও শিক্ষা পেতে পারে।
সুতরাং সমাজে অবৈধ পাপাচার, ধর্ষন, ব্যাভিচার বাড়ানোর চেয়ে মূতা বিবাহ বা অস্থায়ী বিয়েইতো বেশি কল্যানকর।
নয় কি?
১১ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই আমি খুবই খুশি হোলাম, আপনার এই বিবেচিত মন্তব্যের জন্য , আপনি সবার মন্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন এবং একটা ব্যালেন্স মন্তব্য লিখেছেন ।
ঐ সময়ে মুতা বিবাহের কারনে প্রচুর সিংগেল মাদার এর পিতার পরিচয়হীন সন্তানের জন্ম হয় , যাদের অবৈধ সন্তান বলা যাবে না । এই প্রথা চলতে থাকলে , সমাজে একটা বিরাট সমস্যার সৃষ্ঠি হোত । বর্তমানে সব পুরুষ কিন্তু পাতিতালয়ে যায় না বা ব্যভিচার করে না , এই বিবাহ প্রচলিত থাকলে সব পুরুষদের জন্য বৈধভাবে যৌনাচার করার পথ খোলা থাকতো ।
সত্য কথা বলতে কি এই প্রথা রধ করা হয়েছে হাদিসের মাধ্যমে । চুরি করলে হাত কাটার শরিয়া আইণ কিছুকালের জন্য রধ রাখা হয়, যখন আরবে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল তখন । দুর্ভিক্ষের কারনে অনেকে বাধ্য হয়ে চুরি করতে পারে , সেই কারনে হাত কাটার বিধান স্থগিত রাখা হয় ।
৩১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২১
রব্বানী তানজিম বলেছেন: ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে এসে হেফাজত নেতা মামুনুল হকের ৩ স্ত্রীর বিতর্কে আবার সামনে এল এই মুতা বিয়ের আলোচনা । এখন কওমীপন্থীরা বলুক তাদের নেতা কি রাসূলের স্বীকৃত পদ্ধতিতে বিয়ে করেছে নাকি অস্বীকৃত পদ্ধতিতে? অথচ এই গোষ্ঠীই লিভ টুগেদার বা বিবাহ বহির্ভূত সহবাসের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার।
৩২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মূতা বিবাহ বাতিল হলো কিভাবে? এই ধরণের বিবাহ অনেক জাতি ও সমাজে প্রচলিত আছে। ইরানের কথা বাদই দিলাম, মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশের ধনাঢ্যরাই ভারত সহ অনেক দেশে গিয়ে ক্ষনিকের জন্য সম্পর্ক স্থাপন করেন, এদের এই ধরণের কর্মকান্ডের স্বপক্ষে মূতা ছাড়া আর কোনো ডিফেন্স আছে কি ? আর আমাদের দেশে অনেকেই রাষ্ট্রীয় নিয়ম নীতি অনুযায়ী বিবাহ রেজিস্ট্রেশন না করে চাদসূর্য স্বাক্ষী রেখে চুক্তিভিত্তিক সম্পর্ক স্থাপন করেন, যার জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ হচ্ছেন লাখ লাখ মানুষের ধর্মগুরু জনাব মামুনুল হক আর রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণাকারী প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রধান লুচ্চা লাফাঙ্গা লেজেহোমো এরশাদ। এই দুই মূতাপন্থী শীর্ষ নেতার অনুসারীর সংখ্যা কিন্তু কম নয় |
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: মুতা বিবাহ আর লিভ টুগেদার আমার কাছে একই ধাঁচের বলে মনে হয় । সুযোগ থাকলে আমি নিজেই মুতা বিয়ে করতাম