নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবশ্যই প্রিয়া সাহা যে সংখ্যা তথ্য দিয়েছেন সেটা অতিরন্জিত বা ভুল , তা বলে বাংলাদেশে সংখ্যা লঘুদের উপর ক্রমাগত নির্যাতনের হার যে বৃদ্ধি পেয়েছে সেটাকে কি মিথ্যা বলা যাবে ।
১৯৭০ সালে এই দেশের হিন্দুদের শতাংশ ছিল ১৭% এখন সেটা ৯% এর নিচে চলে এসেছে -- এই তথ্যটা কি মিথ্যা । খোদ আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কি সেই নির্যাতন কিছুটা কমেছে ? মোটেও কমেনি এবং অনেক সরকারি দলের লোকজন এই নির্যাতনের সাথে যুক্ত ।
প্রিয়া সাহার অভিযোগ পুরাপুরি সত্য নহে কিন্তু আমাদের দেশ বাংলাদেশ আগে এতো খানি সাম্প্রদায়ক ছিল না এবং তথাকথিত সেকুলার সরকারের আমলে সেই চিত্রের কোন পরিবর্তন হয় নি । এই সেকুলার সরকারের আমলে পূজার সময়ে ৪০০/৫০০ পূজার মুর্তি ধবংস হয়, পুজার মন্ডপ ধবংস হয় ।
রামুর ঘটনা , ব্রাক্ষণবাড়ীয়ার ঘটনা বা নারায়নগন্জের ঘটান কিসের ইঙ্গিত দেয় ।
২০ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২১
এ আর ১৫ বলেছেন: ১৭% থেকে ৯% হিসাব দিয়ে সংখ্যালঘু নির্যাতন বর্ননা করা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়।
এটা একটা বিরাট চিত্র প্রমাণ করার জন্য , , তাদের দেশ ত্যাগের অনেক কারন থাকতে কিন্তু নির্যাতন একটা অন্যতম বা মূল কারন ।
বাংলাদেশের থেকে কয়েক কোটি গুন বেশি সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় ভারতে এটা আপনাদের চোখে পরে না?
আমি কি ভারতের প্রসংগ এখানে এনেছি ? নাকি বোলতে চান ভারতে যেহেতু সংখ্যা লঘুদের নির্যাতন হয় তাই বাংলাদেশে এটা জায়েজ । ভারতে মুসলমানদের হার কি কারনে বৃদ্ধি পাচ্ছে ? নরেন্দ্র মদীর প্রদেশে যেখানে মুসলমানের হার ছিল ৯% সেখানে ১১% হয় কি করে ?
ভারতে যে নির্যাতন হয় সেটার নাম কি ?
সাম্প্রাদায়িক নিধন কাকে বলে এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা কাকে বলে সেটা কি জানেন ?
ভারতে যেটা হয় সেটার নাম সাম্পরদায়িক দাঙ্গা - যার অর্থ হোল হিন্দুরা যেমন মুসলমানদের মারে, ঠিক তেমনি মুসলমানরা হিন্দুদের পাল্টা মার দেয় ।
বাংলাদেশে দাঙ্গা হয় না, হয় সাম্প্রদায়িক নিধন --- এখানে হিণ্দুরা শুধু মার খায় , পাল্টা মার দিতে পারে না । ধন্যবাদ
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: প্রিয়া সাহার কথায় কেউ বিভ্রান্ত হবেন না, সে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করে না।
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা খুব পুরোনো একটা সস্তা অভিযোগ। হিন্দুরা অত্যাচারিত হয়ে মাইগ্রেট হয়েছে খুবই কম। বেশির ভাগই গিয়েছে উন্নত ও রিল্যাক্স জীবনের জন্য। ধর্মীয় কারণে ভারত নিয়ে তাদের আবেগ একটু বেশী...
৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
জামাত ও বিএনপি'র লোকদের হিন্দুরা ভয় পায়; যদিও আওয়ামী লীগের লোকজনও হিন্দুদের বন্ধু নয়।
৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জাহিদ হাসান বলেছেন: জননেত্রী শেখ হাসিনার আমলে কোন সংখ্যালঘুর উপরে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। জামাত শিবিরের লোকেরা নাসিরানগর ও রামুতে আক্রমণ করার চেষ্টা করেছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী তা প্রতিহত করে দিয়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা সুখে-শান্তিতে আছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার সর্বদাই এদেশের জনগনের সুখশান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: ৭০ এ ১৯% ছিল এখন সেটা ৯% এটা কি স্বভাবিক না?
৭১ হিন্দু-মুসলিম সবাই ভারতে গিয়েছিল। হিন্দুদের ভয় বেশি ছিল, আর হিন্দুদের আগে থেকে বিভিন্ন আত্মীয় ভারতেই ছিল। এর জন্য যুদ্ধের পরে অনেক মুসলিম ফিরে আসলে হিন্দু ফিরেছে হাতে গোনা। আর হিন্দুরা এখনো ভারতে পারি জমাচ্ছে প্রতিনিয়তই।
আমাদের এলাকায় হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই বললেও ভুল হবে না। কারন দুর্গা পুজার মেলায় অবাদে মুসলিমদের অংশগ্রহণ আর ওয়াজ মাহফিলে হিন্দুদের। তারপরেও অনেক হিন্দুরাই কিছুদিন পরপরই ভারতে চলে যাচ্ছে কারন তাদের শিকর বাংলাদেশের থেকে ভারতে বেশি।
সংখ্যালঘুদের উপর হামলা হয়নি অশিকার করছি না। তবে সেটা খুবি কম আর রাজনৈতিক ইস্যুতে। ১৭% থেকে ৯% হিসাব দিয়ে সংখ্যালঘু নির্যাতন বর্ননা করা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়।
বাংলাদেশের থেকে কয়েক কোটি গুন বেশি সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় ভারতে এটা আপনাদের চোখে পরে না?