নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

লাউড স্পিকারে আজান দেওয়ার বিষয়ে অবশ্যই কিছু নিয়াম কানুন থাকা উচিৎ

২০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

প্রথমে বলে নি , মালোয়েশিয়ার মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে লাউড স্পিকারে মসজিদ থেকে আজান দেওয়া যায় না বা নিষিদ্ধ । আমাদের দেশে ৫০ বৎসর আগে মাত্র সামান্য সংখ্যক মসজিদ হতে মাইকে আজান দেওয়া হোত । এখন কার চিত্র ভিন্ন । কোন কিছু ইসলামের নামে ব্যবহার করার আগে আমাদের মমিন হুজুররা প্রথমে দেখে , ঐ সমস্ত জিনিস গুলো আমাদের রসুল(সা: ) বা সাহাবারা ব্যবহার করেছেন কিনা ইত্যাদি । এই হিসাবে তারা কেহই মসজিদে মাইক ব্যবহার করেন নি আজান দেওয়ার জন্য । তার মানি এইটাই হয় আজান দেওয়াটা ইসলামে বাধ্যতা মুলক কিন্তু আজানের জন্য মাইক ব্যবহার বাধ্যতা মুলক নহে ।
এখন যেহেতু অনেক কিছু পরিবর্তন হয়ে গেছে, তাই আজানের জন্য মাইকের ব্যবহার অবশ্যই দরকার আছে এবং সেই সাথে মাইকে আজান দেওয়ার কিছু নীতিমালার অবশ্য প্রয়োজন আছে । এই ব্যপারে আমার মহানবী (সা: ) একটি হাদিস ব্যবহার করতে পারি । তিনি বলেছিলেন একটা মসজিদ হতে যে পর্যন্ত আজান শুনা যায় সে পর্যন্ত যেন কোন মসজিদ নির্মান করা না হয় । এখন মাইকে আজান দিলে বহু দুর পর্যন্ত শুনা যায় কিন্তু এখন জন সংখ্যার বৃদ্ধির কারনে একাধিক মসজিদের প্রয়োজন হয় একটি এলাকার ভিতরে ।
যদি কোন এলাকাতে ৭ টা মসজিদ থাকে তাহোলে পালা ক্রমে সপ্তাহের বিভিন্ন দিন মসজিদ থেকে আজান দেওয়ার রোস্টার করা যেতে পারে । মনে করুন একটি মসজিদকে অনুমুতি দেওয়া হোল শুধু সোমবারে তাদের মসজিদ থেকে আজান দেওয়া হবে এবং সোমবার দিন বাকি ছয়টা মসজিদ হতে মাইক ছাড়া আজান দেওয়া হবে । তারপর আরেকটা মসজিদকে শুধু মঙ্গলবার , আরেকটাকে বুধবার , এই ভাবে সাতটা দিনে সাতটা মসজিদকে আজান দেওয়ার অনুমুতি দেওয়া হোল । ব্যপারটা হোল শুধু মাত্র একটি মসজিদ অনুমুতি পাবে রোস্টার অনুসারে মাইকে আজান দেওয়ার জন্য এবং বাকি ছয়টা মসজিদ মাইক ছাড়া আজান দিবে । এই ভাবে প্রত্যেক মসজিদ সাপ্তাহে একদিন মাইকে আজান দেওয়ার সুযোগ পাবে ।

আমার মনে হয় সরকারকে এই ব্যপারে আগিয়ে আসবে এবং মাইক ব্যবহারর নীতি মালা অচিরে প্রনোয়ন করবে ।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



হুজুরদের এই যে 'মমিন' বলে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করলেন! আপনি কি মমিনের দলের বাইরের কেউ?



২০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:১৯

এ আর ১৫ বলেছেন: ও হুজুরা তাহোলে মমিন নহে !!!

২| ২০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



দাদা, জানতে চাচ্ছিলাম, আপনি কি মমিনের দলের বাইরের কেউ?

২০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩

এ আর ১৫ বলেছেন:
কমরেড , আপনি কি মুসলমান আর মমিনের মধ্য পার্থক্য বোঝেন , যদি না বুঝেন তাহোলে পড়ুন মুসলমান কাকে বলে? আপনি কি মুসলিম?

৩| ২০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: তর মত ম খর পোস্টে কমেন্ট না করাই বেটার


টা টা...



৪| ২০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

নীল আকাশ বলেছেন: জোরে আযান দেয়া একদম বন্ধ করে দেয়া হলে কেমন হতো!
তাহলে হুজুরদের মতো মুমিন আর যত কু কিংবা অমুমিন আছে সবারই উপকার হতো!

রোজা কি রেখেছেন? তা ইফতারের সময় রোজা ভাংগেন কি বুঝে? আযান লাগে না?
কয়েকদিন আগে টাখনুর উপর কাপড় পড়া দেখে জংগি চেনার উপায় নিয়ে পোস্ট দিলেন দেখলাম!
ভালো বেশ ভালো!
আপনার মতো সাচ্চা মুসলিমেরই দরকার এখন আমাদের!!

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই আমার লিখাতে কি মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করার সুপারিশ করা হয়েছে । দয়া করে আবার পড়ে দেখুন প্লিজ , ধন্যবাদ

৫| ২০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ঘুরিয়ে ফিরিয়ে যত কথাই বলেন জানতে চাচ্ছিলাম, আপনি কি মমিনের দলের বাইরের কেউ?

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: সব মমিন ই মুসলমান কিন্তু সব মুসলমান মমিন নহে । এখনো মমিন হতে পারি নি ।

৬| ২০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

নীল আকাশ বলেছেন: মার্কেটে কিংবা রাস্তায় যখন জোরে জোরে গান বাজায়, আমোদ ফুর্তি করে বেড়ায়, তাদের কি যেয়ে নিয়ম নীতি শেখানো চেস্টা করেছিলেন? বলেছিলেন যে, তুমি আজকে গান বাজাবে আর বাকিরা সবাই শুনবে। বলেছিলেন, বলুন?

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন , লাউড স্পিকারে গান বা অন্য কিছু করার মাত্রা অবশ্যই ইনডোর ভলিউম লেভেলে হতে হবে , যাতে বাহিরের মানুষের কোন বিরক্তি উদ্রেগ না করে ।

৭| ২০ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

বিষক্ষয় বলেছেন: মালেশিয়া মুসলামান প্রধান দেশ হলেও মালেশিয়ার প্রায় সকল বড় বড় ব্যাবস্যা বানিজ্যসহ অর্থনীতি সংখ্যালুঘু চাইনিজ খ্রিস্টানদের নিয়ন্ত্রনে।

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন , ধন্যবাদ

৮| ২০ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



হাদিসে বলা হয়েছে- আজান শুনলে শয়তান পলায়ন করে। এতে বুঝা যায়, আজান শয়তানের কষ্টের কারণ।

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: পুরা হাদিসটা একটু উল্লেখ করেন না, পাঠকরা একটু পড়ুক ! আমার লিখাতে আজান বন্ধের কি কোন কথা আছে ? ধন্যবাদ

৯| ২০ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত।

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ২০ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আজান শুনলে শয়তান পলায়ন করে?

তাহলে তো হাজারে হাজার মাইকের গগনবিদারী আজানে শয়তানের গুষ্টি এদেশ থেকে বিদায় হতো।
বিসিএস পাস হাজার হাজার শয়তান পয়দা হত না। হাজার টাকা বালিশ উঠানো বিল পাস করতো না।

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: আসলে মানুষ নিজেই শয়তান হয়ে গেছে , এখানে শয়তান না থাকলেও কোন তার কাজ ঠিকই হয়ে যাচ্ছে । ধন্যবাদ

১১| ২০ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মালয়েশিয়াতে থাকার সুবাদে আমি জানি এখানে লাউডস্পিকারে আযান দেয়ায় কোনো বাধা-নিষেধ নেই।

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫০

এ আর ১৫ বলেছেন: জী না ভাই , মালোয়েশিয়াতে আমি ও ছিলাম । ওখানে পাড়ায় বাংলাদেশের মত মসজিদ নাই ,আছে নামাজ পড়ার জায়গা যাকে তার সুরিয়া অথবা সুরায়ু বলে । ঐ সমস্ত সুরিয়া থেকে লাউড স্পিকারে আজান হয় না , আজান হয় ইনডোর মাইক্রোফোনের মাধ্যমে । শাহ আলম সহ যেখানে কিছু মসজিদ আছে , সেখানে লাউড স্পিকারে আজান হয় । ধন্যবাদ

১২| ২১ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



সাজ্জাদ ভাইয়ের ১১ নং মন্তব্যটি প্রমান করে 'মালয়েশিয়ায় লাউড স্পিকার তথা মাইক ব্যবহার করে আজান নিষিদ্ধ' পোস্টের শুরুতে উল্লেখিত লেখকের এই উক্তি ডাহা মিথ্যে এবং ভিত্তিহীন। এমন ডাহা মিথ্যে তথ্য দিয়ে শুরু করা পোস্টটিও যে ভিত্তিহীন তাতে আর সন্দেহের অবকাশ কোথায়!!!

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

এ আর ১৫ বলেছেন: মনে করুন ওটা ডাহা মিথ্যা কথা বা ভুল তথ্য তাহোলে কি করে এই পোস্ট টা ভিত্তি হীন হয় ? আমার তথ্য ঢাকা শহরে একটি পাড়াতে ৭টা মসজিদ আছে , এটা কি ভিত্তিহীন , এক সাথে ৭টা মসজিদ থেকে লাউড স্পিকারে আজান হয় -- এক কথা কি ভুল ? শুধু একটি মসজিদের আজান পাড়ার যে কোন জায়গা থেকে শুনা যায়-- এটা কি ভুল ?
এর পরের বিষয়টা আমি সুপারিশ করেছি যে রোস্টার ভিত্তিতে একেক দিন একেক মসজিদ থেকে আজান দেওয়া হোক , সব মসজিদ থেকে আজান এক সাথে ---- এই কথা বলার কি আমার অধিকার নেই ?

১৩| ২১ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:২৬

পথিক প্রত্যয় বলেছেন: কমেন্টস পাঠে বিনোদন পাওয়া যায়

২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৪| ২১ শে মে, ২০১৯ ভোর ৬:৫৪

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: আপনি আযানের ব্যাপারে সরকারের কাছে বিধি নিষেধ আইন চাচ্ছেন,অথচ আপনি আপনার শব্দের অর্থই জানেন না মনে হয়। জানি এখন আপনি আযান শব্দের অর্থ গুগল থেকে জানার চেষ্টা করবেন। আপনি জানেন কি?? পৃথিবীতে সবচেয়ে সুমধুর আওয়াজ হলো আযান যেটা বির্ধমীরা স্বীকার করেছে। এমনও বক্তব্য আছে যে সন্ধ্যার আগ মুর্হতে আমার বাড়ীর ছাদ যখন আমি দাড়াই,তখন আমার কাছে পৃথিবীর সবচাইতে আনন্দের মুহর্ত অনুভব হয় যখন আমার কানকে মাগরিবের আযান স্পর্শ করে। আপনি মনে হয় কোন ধর্মেই বিশ্বাসী না,যাকে আমরা বলি নাস্তিক। হাই ভরিয়মে যখন রাস্তা ঘাটে দোকান পাটে গান, ডি জে গান চলে,তখন কি তাদেরকে বারণ করেছেন কখনো??নাকি যুবকদের হাতে মাইর খাওয়ার ভয়ে তখন চুপ থাকেন??? এখন আপনার সুমধুর সফট ও মেরোডি অাযানের আওয়াজে সমস্যা হচ্ছে। আর আপনি কোথা থেকে এমন খবর ছড়াচ্ছেন যে মালয়োশিয়াতে লাউড স্পীকারে আযান দেওয়া নিষেধ? বানানো কথা বলবেন না ব্লগে। এখানে সবাই কম বেশ শিক্ষিত। বানোয়াট কথা এখানে চালিয়ে পার পাবেন না। আপনার কানে মনে হয় শয়তানের প্রস্রাবের কারখানা তৈরি করেছে। যার কারনে ভালো মন্দের পার্থক্য বুঝেন না।। ভুলে যাবেন না বাংলাদেশের ৯০% মানুষ মুসলিম। আপনার মত দুই একটা নাস্তিকদের কারণে এ আইন কখনো পাশ হবেনা। তওবা পড়ুন। হয়তোবা আল্লাহ আপনাকে মাফ ও করে দিতে পারে। তা না হয় খোদার আযাব এমনভাবে পাকড়াও করবে নিজেই নিজের উপর ঘূনা করতে শুরু করবেন। কারো ধর্মীয় অনূভুতিতে আঘাত করবেন না। ব্লগে এসে এসব পোষ্ট করবেন না। আপনার ভিতর ধর্মীয় শিক্ষারর অভাব আছে,বাবা মা থেকে ধর্মীয় শিক্ষাটা নিলে আর এমন হতো না। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুুক।

২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি ভুল করছেন --- আমি মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করার কথা বলিনি । দয়া করে পোস্টা আবার পড়ুন । যে কোন ধরনে শব্দ দুষন দোষনিয়। গান বাজনা ও ইনডোর ভলিউমে হতে হবে ।
আপনি আমাকে নাস্তিক মনে করছেন কিসের ভিত্তিতে --- আমার লিখাতে কি প্রমাণ হয়েছে যে সৃষ্টি কর্তা বলে কিছু নেই ? সেটা কি ভাবে হয়েছে ব্যাখা করুন । একটা পাড়াতে ১০ মসজিদ থাকলে শুধু একটা থেকে লাউড স্পিকারে আজান দেওয়ার নিয়ম করার জন্য সুপারিশ করেছি --- এই সুপারিশ কি ভাবে প্রমাণ করে সৃষ্টি কর্তা বা আল্লাহ বলে কিছু নেই ? ব্যাখা করুন ।
একটা মসজিদের লাউড স্পিকারের আজান গোটা পাড়ায় শুনা যায় , তাই বলেছি ১০ টা মসজিদ ১০ দিন রোস্টার করে আজান দিক , এতে প্রত্যেক মসজিদ প্রতি ১০ দিনে ১ দিন আজান দেওয়ার সুযোগ পাবে এবং বাকি মসজিদ গুলো থেকে মাইক ছাড়া আজান দেওয়া হবে ।
যে লোক নাস্তিক শব্দের অর্থ জানে না , তার পক্ষে কি বাক্যের অর্থ বোঝা সম্ভব হবে ! ধন্যবাদ

১৫| ২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:০২

শিখণ্ডী বলেছেন: আমার মতে কত ডেসিবেলে আজান বা গান বাজাবে তারে নীতিমালা থাকা দরকার, বিশেষত রাতের বেলা মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন কারো যেন ঘুমের ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে লক্ষ্য রাখা দরকার। কেউ বলবেন রাতের বেলা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটিয়ে নামজের জন্য জাগানোই আযানের উদ্দেশ্য। সেটা ঠিক আছে, কিন্তু কিছু কিছু মাইকে এত জোরে আযান দেয়া হয় যে হঠাৎ করে ঘুম ভেঙে বুক ধরফর শুরু হয়ে যায়।

২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১২

এ আর ১৫ বলেছেন: আসলেই লাউড স্পকিরার ব্যবহার নীতি মালা থাকা উচিৎ । পশ্চিমা সকল দেশে এর নীতিমালা আছে ।ধন্যবাদ

১৬| ২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আপনার কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে।
কেউ কেউ বলে মাইকে শুধু আযান না, নামাজ পরাও ঠিক না। শুধু আল্লাহই জানে কোনটা সঠিক আর কোনটা বেঠিক।
তবে হাদিসে আছে, "সন্দেহযুক্ত জিনিস ত্যাগ করে সন্দেহমুক্ত জিনিস অবলম্বন করা ভালো।"

সেই হিসেবে এখনও কেউ বলেনি মাইকে নামাজ না পরলে নামাজ হবে না।

২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪

এ আর ১৫ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই

১৭| ২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি নিজে মাইকের আজান শুনে মসজিদে যাই।
এখানে অনেক বড় বড় মসজিদ আছে।
এতো বড় মসজিদ আমাদের বাংলাদেশে বানানো সম্ভবও নয়।

২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই মসজিদের কাছে থাকেন , ওখানে পাড়ায় পাড়ায় নামাজ পড়ার জন্য সুরিয়া আছে , মসজিদ নেই , সেখানে লাউড স্পিকার ব্যবহার করা হয় না । ওখানে মসজিদের সংখ্যা অনেক কম , সুরিয়া অনেক বেশি । ধন্যবাদ

১৮| ২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



উনি চাঁদে বসে পর্যবেক্ষন করে মালয়েশিয়ার মসজিদগুলো দেখার চেষ্টা করে এই পোস্ট লিখেছেন কি না কে জানে! তা না হলে এমন ডাহা মিথ্যা মানুষ কিভাবে বলতে পারে?

@মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন,
ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে, আপনি একাধিক কমেন্ট করে এই পোস্টের মিথ্যাচার ধরিয়ে দিতে সাহায্য করেছেন। আল্লাহ পাক আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন।

২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি এই মন্তব্যটা লিখার আগে মোহাম্মদ সাজ্জাদ সাহেবের মন্তব্যের উত্তরে আমি যে মন্তব্য করেছি , সেটা পড়ে দেখেছেন কি ?

১৯| ২১ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



এআর ১৫,
ভাই, ইচ্ছে করলে আমার এই পোস্টটি দেখতে পারেন। আজান দিলে শয়তানের পলায়ন করার কথা যে হাদিসে বলা হয়েছে তার উল্লেখ এই পোস্টে রয়েছে-

আজান: মিনার থেকে মিনারে, বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ে আমার প্রভূ মহিয়ানের বড়ত্বের অলৌকিক কথামালা......

২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩৩

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি দয়া করে হাদিসটি এখানে কপি পেস্ট করুন , ধন্যবাদ

২০| ২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যদি কেউ আলোচনার নামে ব্যক্তিগত আক্রমন করেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্লগ নীতিমালা অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ধর্ম জ্ঞানীদের জন্য যুক্তি সংগত কিছু আচার বা রেওয়াজ আর মুর্খদের জন্য স্পর্শকাতর বিষয়। ফলে আলোচনার ক্ষেত্রে আমরা আরো উদার হবো, শেখার আগ্রহ নিয়ে আলোচনায় বসব।



২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই , ভালো থাকবেন ।

২১| ২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:১৩

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: আপনাকে আগে আযান শব্দের অর্থ জানতে হবে,আমি পূর্বের মন্তব্যে এমন কিছু বলেছি,যার উওর আপনি এড়িয়ে গেছেন। আপনি সে প্রশ্নের কোন উওর দেননি। কারণ আপনার হয়তো জানা নেই। আপনি পোষ্ট দিয়েছেন যে বিষয়ে,সে বিষয়ে আপনার নূন্যতম জ্ঞান নেই। যদি থাকতো তাহলে এমন পোষ্ট দিতেন না।।
গভীর পর্যালোচনা করলে একথা প্রতিয়মান হয় যে,ইসলামে আযান প্রবর্তন করার উদ্দেশ্য হলো,এর মাধ্যমে নামাযীদের নামাযের সময় হওয়া সম্পর্কে অবগত করা এবং নামাজের জন্য আহবান করা। বলাবাহুল্য, আযানের আওয়াজ যত উচ্চ হবে ততবেশী মানুষ নামাযের সময় সম্পর্কে অবগত হবে এবং নামাযের দাওয়াত ততবেশী মানুষের নিকট পৌঁছবে। আর আজান সংক্রান্ত শরিয়তের বিভিন্ন হুকুম থেকেও বিষয়টি স্পষ্ট হয়। যেমন, ﺃﺫﺍﻥ ﻓﻰ ﺍﻟﺼﻮﻣﻌﺔ অর্থাৎ- ঘরে আজান দিলে জানালা দিয়ে মাথা বের করে আযান দেয়ার আদেশ রয়েছে। যেন আযানের আওয়াজ দূর পর্যন্ত পৌঁছে। আরো একটি বিষয় হলো যে,আযানকে দাওয়াতে তাম্মাহ তথা পরিপূর্ণ আহবান বলা হয়েছে। তাহলে আযান যেহেতু দাওয়াত,তাই যতদূর পর্যন্ত সম্ভব তার প্রচার হওয়াই কাম্য। সুতরাং যেহেতু মাইকে আযান দেয়ার বৈধতা নিয়ে কোনো বিরোধ নেই,তাই মাইকে আযান দেয়া উত্তম হওয়াই যুক্তিযুক্ত। কেননা,তাতে শরিয়তের উদ্দেশ্য,মুখে আযান দেয়ার চেয়ে বেশী প্রতিফলিত হয়। আর বড় জামাতে ইমাম সাহেবের আওয়াজ শেষ পর্যন্ত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা আবশ্যক। অন্যথায় মুক্তাদিরা ইমামের অনুসরণ করবে কিভাবে? তবে এর জন্য মুকাব্বিরের ব্যবস্থা করা যেতে পারে৷ অথবা মাইক বা লাউড স্পিকারেও ব্যবস্থা করা যেতে পারে৷ যেমন,
ﺁﻻﺕ ﺟﺪﻳﺪﻩ ,
নামক কিতাবে রয়েছে যে,আজান-
ইকামত,ওয়াজ-নসিহত,নামায-
তিলাওয়াত ইত্যাদিতে মাইক বা লাউড স্পিকার ব্যবহার করা সম্পুর্ন বৈধ৷
সুতরাং আপনার মত জাহেলদের থেকে দুরে থাকা একান্ত জরুরি। আপনি যদি আপনার কথায় বা পোষ্টে বহাল থাকেন,তাহলে আমার মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়ে যাবেন।

২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩২

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই আপনার এই মন্তব্যের সাথে , আমার পোস্টের বক্তব্যের কোন সামন্জস্য নেই । দয়া করে লিখাটা আবারো পড়ে বোঝার চেস্টা করুন । এখানে লাউড স্পিকার ব্যবহার করার নীতিমালা সুপারিশ করা হয়েছে ।

২২| ২১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: আপনি দেখা যায় অনেক চালাক, আপনার মনে হয় ঘুমের অনেক ঘাটতি আছে,,,,কোন দিক থেকে আমার উপরের মন্তব্য মিল নেই,,,সেটা বলে গেলেন না কেন???? লাউড স্পীকার আর জোরে আওয়াজ দুইটা কি এক নয়,নাকি ভিন্ন???:আপনাদের মত ব্লগারদের সাথে তর্ক করাই বৃথা। না জেনে না বুঝে পোষ্ট দিতেছেন, আবার বলছেন, আপনার মন্তব্যের মিল নেই,আমি এটা বলেনি,আমি ওটা বলছি ইত্যাদি নাটক আপনার মত ব্লগার থেকে শিখা দরকার। আপনি যে কেমন সুশীল সেটা আপনার বিগত পোষ্ট দেখলেই বুঝা যায়।

২১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই আপনি একটু রেস্ট নিন এবং মাথা ঠান্ডা করুন --

আপনার এই মন্তব্য প্রমাণ করে আপনি এখন ঘোরের মধ্যে আছেন -- লাউড স্পীকার আর জোরে আওয়াজ দুইটা কি এক নয়,নাকি ভিন্ন?? --- অবশ্যই ভিন্ন কারন মানুষের পক্ষে লাউড স্পিকারের লেভেলে যাওয়া সম্ভব নহে কিন্তু আমি কি মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করার কথা বলেছি ? এই প্রশ্নটির আগে উত্তর করুন এক কথায় দিন-- হ্যা কি না কোনটা ?
যদি বলেন না তাহোলে কথা এখানেই শেষ, আর যদি বলেন হ্যা -- তাহোলে ব্যাখা করুন কি ভাবে ।
আমি বলেছি একটা পাড়ায় একটা মাইকের আওয়াজ শুধু ঐ পাড়াতে নহে পাড়ার বাহিরে বহু দুর পর্যন্ত শুনা যায় এবং ভোর রাতে আরো বেশি দুর শুনা যায় , তাহোলে একটা পাড়ায় যদি ১০টা মসজিদ থাকে তাহোলে ১০ মসজিদ থেকে একই সময়ে আজান দেওয়ার কোন দরকার আছে কি ?
একটি মসজিদের মাইকের আজান যথেস্ঠ সেখেন ১০টা মসজিদের মাইকের কোন প্রয়োজন নেই । রোস্টার করে এই ১০টা মসজিদ থেকে বিভিন্ন দিন আজান দেওয়া যেতে পারে । একদিন একটা মসজিদ থেকে মাইকে আজান করা হবে এবং অন্য ৯টা মসজিদ মাইক ছাড়া জোরে আওয়াজ করে আজান দিবে, এ্ই ভাবে আরেক দিন আরেকটা মসজিদ থেকে আজান দেওয়া হবে মাইকে এবং অন্য ৯টা আজান দিবে মাইক ছাড়া ।
এখানে কোথাও কি মাইক দিয়ে আজান দিতে পারবেনা এমন কথা বলা হয়েছে ? কখনো বলা হয় নি , তাহোলে আপনার আগের মন্তব্যে এই কথা বলার ভিত্তি কি এবং অহেতুক ত্যানা পেচানোর কারন কি -- তিলাওয়াত ইত্যাদিতে মাইক বা লাউড স্পিকার ব্যবহার করা সম্পুর্ন বৈধ৷ - ঐ কথা তখনই বলতে পারেন যদি আমি মাইকে আজান দেওয়াকে অবৈধ বলি কিন্তু আমি কখনো মাইকের আজানকে অবৈধ বলিনি ।
এই সামান্য ইকুয়েশনটা না বুঝলে তো ভাই আমার করার কিছু নাই , তাই বলছি ভাই একটু রেস্ট নিন এবং মাথা ঠান্ডা করুন এবং দয়া করে অহেতুক ত্যানা পেচাইন না । ধন্যবাদ

২৩| ২২ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কাল্পনিক ভালোবাসা বলেছেনঃ আমাদের মনে রাখতে হবে, ধর্ম জ্ঞানীদের জন্য যুক্তি সংগত কিছু আচার বা রেওয়াজ আর মুর্খদের জন্য স্পর্শকাতর বিষয়।
এই কথাটা মূর্খতামি ছাড়া কিছুই নয়।

ধর্ম হচ্ছে স্পর্শকাতর একটি ব্যাপার।এটা নিয়ে কেউ কটু কথা বললে আপনা আপনি যেকারো মনেই আঘাত লাগবে হোক না সে গরীব কিংবা রাজা বাদশা।আর ধর্মের বিষয়গুলো যুক্তির আলোকে মূর্খদের বুঝিয়ে দেয়া একজন প্রকৃত ধার্মিকের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.