নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাহোলে মোল্লারাই কি ইহুদী নাসার দালাল ?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:২১


এই বিষয়ে আগে যে পোস্ট দিয়েছিলাম সেটা যদি কেহ না পড়ে থাকেন বা আবার পড়তে চান তাহোলে এখানে ক্লিক করুন ইসলামের নামে জংগিবাদের অন্যতম কারন কি ইহুদী নাসা ষড়যন্ত্র নাকি অন্য কিছু ?

এটা কিছুটা হোলেও সত্য যে ইসলামিক জংগি বাদের পিছনে বড় শক্তি গুলোর মদদ আছে বা থাকতে ও পারে । ইহুদী নাসারা কি ভাবে কি কৌশলে মুসলমানদের জংগি বানিয়ে বিশ্বব্যপি সন্ত্রাস পরিচালনা করছে এবং কি ভাবে এটাকে টিকিয়ে রাখছে , তার কিছু সংক্ষিপ্ত বর্ণনা এখনে করছি ।

তারা কি করে জংগিবাদ জেহাদি বানাচ্ছে এবং অরাজগতা চালাচ্ছে

মনে করুন বাগদাদী একজন ইহুদী চর এবং তাকে অর্থ , অস্ত্র এবং কারিগরি সহ সকল সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে জংগি বাহিনী বানিয়ে হত্যাকান্ড চালানোর জন্য । তিনি তখন করলেন কি ইসলাম ধর্মের আবরনে যে সমস্ত ভ্রান্ত দলিল আছে- হাদিস/ মিশকাত শরিফ এর ভিতরে-- সেগুলোকে ব্যবহার করে , মুসলমানদের জংগি পণার জন্য তার দলে যুক্ত করলো এবং সেই সাথে বহু নারী জিহাদে নিকাহ করার জন্য যোগদিল এবং তারা তাদের মিশন শুরু করলো ।

ঠিক একই পদ্ধতিতে তারা আরো কিছু দল তৈরী কোরল যারা একই ভাবে ইসলামের ধর্মের আবরনে ভ্রান্ত দলিল গুলোকে ব্যবহার হত্যাকান্ড চাপাতি বাজি শুরু করলো যেমন -- হরকতুল জেহাদ , জামাত-শিবির , আল-কায়দা, জেএনবি, হেফাজত ইত্যাদি ।

তারা কি করে তাদের কর্মকান্ডকে টিকিয়ে রাখছে

আপনারা দেখতে পাচ্ছেন জংগিপণার মূল চালিক শক্তি হোল ইসলামের নামে ভ্রান্ত দলিল গুলো, এই দলিল গুলোকে অক্ষত রাখতে না পারলে জংগিবাদ ধবংস হয়ে যাবে এবং কেহ জংগিবাদে যোগ দিবে না । এই উদ্দেশ্য তারা আমাদের মুফতি মাওলানা হুজুরদের ব্যবহার শুরু করেছে যাতে তাদের জংগিবাদি দলিল গুলকে কেহ খন্ডন করার চেষ্টা না করে ,কারন ভ্রান্ত দলিল গুলোর রহস্য বেরিয়ে আসলে তাদের মিশন শেষ হয়ে যাবে ।
আপনারা নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন -- আমাদের হুজুরদের ফতুয়া ওয়াজ মহফিলের বিষয় বস্তু হোল -- নারীকে নিয়ে , নাস্তিক মুরতাদকে নিয়ে , হিন্দু সহ অন্য ধর্মকে নিয়ে এবং আমাদের সাংস্কৃতিকে নিয়ে । এটা কি আশ্চর্য হওয়ার বিষয় নহে তারা কেহই কখনো মুখ ফুটিয়ে জংগিবাদের ভ্রান্ত দলিল গুলোর বিরুদ্ধে কিছুই বলে না । তাদের জংগিবাদ বিষয়ে সংক্ষিপ্ত মূল্যায়ন-- ওগুলো ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র ।
তারা যদি ওয়াজ মহফিল , ফতুয়াতে কোরানের আ্য়াত ও সহি হাদিস থেকে রেফারেন্স দিয়ে প্রমাণ করতে থাকে যে তাদের দলিল গুলো ইসলাম সম্মত নহে এবং চরম অপব্যাখা , তাহোলে কোন মুসলমান বিভ্রান্ত হয়ে বাগদাদী/মওদুদি/হেফাজত -- এই সব দলে যোগ দিবে না । তাহোলে তারা সেটা করছে না কেন ? তারা কেন শুধু নারী বিদ্বেষ, হিন্দু বিদ্বেষ, নাস্তিক মুরতাদ বিদ্বেষ, দেশের সাংস্কৃতি বিদ্বেষ নিয়ে ব্যস্ত , তারা কেন এবং কাদের সার্থে জংগিবাদের ভ্রান্ত দলিল গুলোর ব্যপারে নিশ্চুপ ?

তাহোলে এই বিষয়টা কি পরিস্কার নহে --- ইহুদী নাসাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য হুজুরা ভ্রান্ত ইসলামিক দলিল গুলোর বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্ঠি করছে না । তারমানে এটা কি এটা নহে যে আমাদের মোল্লারাই ইহুদী নাসাদের দালাল, যারা গ্রাসরুট লেভেলে তাদের ভ্রান্ত দলিল গুলোকে অক্ষত রাখার জন্য তাদের ব্যবহার করছে , যার কারনে তারা ভ্রান্ত দলিল গুলোর বিরুদ্ধে কোন কথা বলে না ? এই ভাবেই টিকিয়ে রাখা হয়েছে জংগিবাদকে ।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: মোল্লাদের চিন্তা ভাবনা আধুনিক নয়- আর এজন্যেই সমস্যা।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

এ আর ১৫ বলেছেন: মোল্লা এবং আধুনিকতা পরস্পর বিরুধী এনটিটি --- এখন কি করার আছে । ধন্যবাদ

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

বাংলার মেলা বলেছেন: হুজুরেরা ভ্রান্ত দলিলের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টি করছেনা - কি দেখে আপনার তা মনে হচ্ছে? আপনি কি জঙ্গীবাদ সম্পর্কে জাকির নায়েকের কোন লেকচার শুনেছেন? তা শুনেও আপনার কাছে এটা পরিষ্কার হয়নি? ইউটিউবে আল আজহার বা মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা আলেমদের অনেক বক্তব্য আছে এই নিয়ে। তারা আর কি করতে পারে? তারা কি পারে মাইক নিয়ে রাস্তায় নেমে যেতে? তা তো পারবেনা। তাহলে কিভাবে তাদের বক্তব্যের ব্যাপক প্রচার সম্ভব?

বিশ্বের ১৩০ কোটি মুসলিমের মধ্যে ১ লাখেরও কম যারা জঙ্গীবাদের সাথে জড়িত। এদেরকে কোরআন হাদীসের মাধ্যমে বিভ্রান্ত করা খুব কি কঠিন? ব্লগার উদাসী স্বপ্ন তার একটা ব্লগ "আইএস কিভাবে কাজ করে - ১" এর মাধ্যমে পরিষ্কার বুঝিয়েছেন যে আই এস বা জঙ্গীরা যা করছে - পরিষ্কার কোরআন হাদীস মেনেই করছে এবং রাসূল (স) নিজেই নিস্পাপ মানুষ মেরে প্রতিশোধ নিতে উৎসাহ দিয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ!)

এখন এই উদাসী স্বপ্নের উদ্ভট ব্যাখ্যাই যদি হাটে মাঠে ঘাটে বা গোপন কোন জঙ্গী ঘাঁটিতে কোন দাঁড়ি টুপিওয়ালা কথিত মাওলানা দেয়, তবে ১০০ জনের মধ্যে ১০ জনতো আছে, যারা বিভ্রান্ত হতে বাধ্য। তাই নয় কি?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫

এ আর ১৫ বলেছেন: ই্উটিউবে -- যুদ্ধবন্ধি নারীদের সাথে যৌন কর্ম করা হালাল এ ব্যপারে জাকির নায়েকের ভিডিও আছে দেখেছেন কি ? ওসামা বিন লাদেনকে প্রসংসা করে তার বক্তব্য আছে দেখেছেন কি ? এনাদের বক্তব্য দায়সার গ্রস্থ --- জংগিরা সহি মুসলমান নহে, ইসলাম এসব সমর্থন করে না , সব ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র ইত্যাদি । অন্য সব বিষয়ে এসব পন্ডিতদের পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করতে দেখা যায় -- কিন্তু জংগিবাদের পক্ষে ভ্রান্ত ইসলামিক দলিল গুলোকে খন্ডন করে ওনারা কিছুই বলেন না । হলি আর্টিজান আক্রমণকারি জংগিরা সবাই জাকির নায়েকের ভক্ত ছিল । তাই বোঝা যায় জাকির নায়েক জংগিবাদের পক্ষে না বিপক্ষে । জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে জংগিবাদ মদতের অভিযোগ আছে ।

উদাসী স্বপ্ন তার লেখাতে দেখিয়েছে কি ভাবে ইসলামিক দলিল গুলোকে অনুসরন করে জংগিরা কাজ করে ----- আমার প্রশ্ন ঐ সব ভ্রান্ত ইসলামিক দলিল গুলো মোকাবেলা করার জন্য মোল্লাদের ভূমিকা কি ? তারা নিরব কেন ? তারা সরব হলে কোন মুসলমান জংগিবাদের দিকে যাবার কথা না । এই মোল্লারা ও ইহুদী নাসার দালাল দালাল , তাই ভ্রান্ত দলিল গুলোকে খন্ডন না করে লালন করে । তাই জংগি পনা চলতে থাকে শেষ হয় না ।
তাই ওয়াজে শুধু থাকে নারী বিদ্বেষ , অন্য ধর্ম অবামাননা , ঘৃণা চর্চা, সাংস্কৃতি বিদ্বেষ প্রচার । ধন্যবাদ

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

অনুভব সাহা বলেছেন:


এসব নিয়ে ত্যানা পাকানোর বাইরে আপনি কি কিছু পারেন?


সেদিন প্রশ্ন করেছিলাম আপনি মুসলিম কিনা, উত্তর দেননি কেন?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

এ আর ১৫ বলেছেন: এসব নিয়ে ত্যানা পাকানোর বাইরে আপনি কি কিছু পারেন?

না পরি না কারন মুসলমানদের রক্ষা করতে হলে জংগিবাদি ভ্রান্ত দলিল গুলোকে প্রতিহত না করা ছাড়া কোন উপায় নেই । যারা প্রতিহত করার জন্য ভুমিকা রাখতে পারে তারা নিরব , তারা যদি সরব হোত তাহোলে , এই বিষয় নিয়ে ত্যানা পেচানোর কোন প্রশ্নই আসতো না ।

সেদিন প্রশ্ন করেছিলাম আপনি মুসলিম কিনা, উত্তর দেননি কেন?

কোন আহাম্মক যদি বেকুবের মত প্রশ্ন করে , তাহোলে জবাব দেওয়ার কি কোন দরকার আছে । আমি তো আহাম্মকি প্রশ্নের জবাব দিই না ।

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

বাংলার মেলা বলেছেন: যুদ্ধবন্ধি নারীদের সাথে যৌন কর্ম করা হালাল এ ব্যপারে জাকির নায়েকের ভিডিও আছে দেখেছেন কি ? ওসামা বিন লাদেনকে প্রসংসা করে তার বক্তব্য আছে দেখেছেন কি ?

না দেখিনি। লিংক দেন, দেখি। তারপরে মন্তব্য করা যাবে।

এনাদের বক্তব্য দায়সার গ্রস্থ ---জংগিরা সহি মুসলমান নহে, ইসলাম এসব সমর্থন করে না , সব ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র ইত্যাদি । অন্য সব বিষয়ে এসব পন্ডিতদের পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করতে দেখা যায়
https://www.youtube.com/watch?v=SfSGicRU1Ng
https://www.youtube.com/watch?v=O1KXr_H5qwg

অজস্র ভিডিওর মধ্যে মাত্র দুইটা ভিডিওর লিংক দিলাম। পর্যাপ্ত ধৈর্য নিয়ে কিছু শেখার নিয়তে বসে বসে দেখেন, আর আমাকে জানান - এর চেয়ে টু দ্যা পয়েন্ট আর কি আলোচনা করা উনাদের উচিত ছিল?

হলি আর্টিজান আক্রমণকারি জংগিরা সবাই জাকির নায়েকের ভক্ত ছিল । তাই বোঝা যায় জাকির নায়েক জংগিবাদের পক্ষে না বিপক্ষে । জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে জংগিবাদ মদতের অভিযোগ আছে ।
এরকম একটা কথা যে বলতে পারে, তার সঙ্গে তর্ক করা অর্থহীন। জঙ্গীরা যদি মহানবী (স) এর ভক্ত হয়, তাহলেও কি বলবেন যে নবীজি জঙ্গিবাদের পক্ষে? জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে জংগিবাদ মদতের কি অভিযোগ আছে আর এই অভিযোগ কে করেছে, সেটা আপনাকে জানাতে হবে। দাবি থাকল।

আমার প্রশ্ন ঐ সব ভ্রান্ত ইসলামিক দলিল গুলো মোকাবেলা করার জন্য মোল্লাদের ভূমিকা কি ? তারা নিরব কেন ?

যে সমস্ত দলিল ভ্রান্ত, সেগুলো নিয়ে আলেমরা (আপনার ভাষায় মোল্লা) মাতামাতি করতে যাবেন কেন? তারা প্রয়োজন মত কুরআন হাদিসের রেফারেন্স দিচ্ছেন। ওর বেশি কে কি বলল, তা নিয়ে তাদের তো কোন ঠ্যাকা নেই!

মোল্লারা নিরব কারণ জঙ্গিবাদে তাদের কিছু এসে যায়না। মিলাদ পড়িয়ে দুটা পয়সা কামাই করতে পারলেই তারা খুশি। কিন্তু আলেমরা নীরব নেই। তারা তাদের সাধ্য অনুযায়ী যেখানে পারছে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ইসলামের পরিষ্কার অবস্থান জনসাধারণের কাছে তুলে ধরছে। সে কারণে জনসাধারণও এখন অনেক সচেতন।




২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

এ আর ১৫ বলেছেন: জী জংগিবাদের বিপক্ষে বহু ভিডিও এবং পয়েন্ট টু পয়েন্ট এনালাইসিসের দলিল অনলাইনে খুজলে পাওয়া যাবে ---- কিন্তু মোল্লারা কি এগুলোর বিষয়ে কোন কথা বলে ? না বলে না ।

নারী আধিকারের পক্ষে , সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতির পক্ষে , দেশিয় কালচার যার সাথে ধর্মের কোন বিরোধ নেই ইত্যাদির পক্ষে হাজার ভিডিও ও এনালাইসিসি আছে --- মাওলানারা কি এই গুলোর পক্ষে বলে ? পক্ষে তো নই , বিপক্ষে বলে ।
সুতরাং জংগিবাদি ভ্রান্ত দলিলের বিপক্ষে অনলাইনে যতই দলিল থাক সেগুলা মাওলানার ব্যবহার করে না এবং সব ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র বলে দায়সার কথা বলে ।
এবার দেখুন যুদ্ধবন্দি নারীর সাথে যৌন কর্মের বিষয়ে জাকির নায়েকের অভিমত . Please click here

জঙ্গীরা যদি মহানবী (স) এর ভক্ত হয়, তাহলেও কি বলবেন যে নবীজি জঙ্গিবাদের পক্ষে?
জী না পক্ষে নহে কিন্তু যেহেতু তাদের কে ভ্রান্ত দলিল দ্বারা প্রভাবিত করা হয়েছে , তাই তারা মনে করে জংগিপনা ( যেটাকে তারা জেহাদ মনে করে ) - সেটার পক্ষে আমাদের রসুল (সা: ) ( নাউযুবিল্লাহ )

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ত্যানা পেচানো বাদ দিন আপনার কথাবার্তায় মনে হয় আপনি ইসরাইলের নিয়োগ করা এজেন্ট!!!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

এ আর ১৫ বলেছেন: ইসরাইলের এজেন্টরা রা তো জংগিবাদকে প্রমোট করে , আমি তো সেটাকে নির্মুল করতে চাই , তাহোলে কি করে তাদের এজেন্ট হোলাম ?

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন এবং উত্তর খুঁজুন; আপনি এজেন্ট কিনা?

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

বাংলার মেলা বলেছেন: মোল্লারা কি বলল না বলল, সেটা বিবেচনায় আনার মত কোন বিষয়ই না। তারা সব কিছু করে টাকা পয়সার ধান্দায়। শিক্ষিত আলেমেরা নারী অধিকারের পক্ষে এবং জঙ্গিবাদের বিপক্ষে যথেষ্ট সোচ্চার এবং তাদের সাধ্য অনুযায়ী মানুষকে সচেতন করতে তারা চেষ্টার ত্রুটি করেননি।

আপনার দেওয়া লিংক অনুযায়ী, জাকির নায়েক যুদ্ধবন্দী নারীদেরকে বিবাহ করতে বলেছেন এবং দেনমোহর হিসেবে স্বাধীনতা দিতে বলেছেন - এটা তো আল্লাহ্‌রই কথা - জাকির নায়েকের বানানো কথা না। বিবাহ করলে তো যৌনকর্ম এমনিতেই হালাল বা আইনের চোখে বৈধ হয়ে যায়। উনি ভুল বা অন্যায় কি বলেছেন? নাকি উনি যুদ্ধবন্দীদেরকে ফ্রি স্টাইলে ধর্ষণের কথা বলেছেন? আপনার কি মনে হয়?

এবার আরও কিছু লিংক দেন, যেখানেঃ
- একজন আলেম নারীর / অন্য ধর্মের অবমাননা করেছেন।
- জাকির নায়েক ওসামা বিন লাদেনের প্রশংসা করেছেন।
- কোন আলেম কুরআনের ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছেন যাতে জঙ্গিবাদ উৎসাহ দেবার মত উপাদান রয়েছে।

যদি দিতে না পারেন, আপনি চরম মিথ্যাবাদি প্রতিপন্ন হবেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০০

এ আর ১৫ বলেছেন: কোরানের কিছু আয়াত আছে রুপক অর্থে , কিছু আয়াত আছে -- তৎকালিন তাৎক্ষনিক ঘটনার সমাধান হিসাবে এবং কতকগুলো আছে সর্ব কালের জন্য । যুদ্ধবন্দি নারী সম্পর্কে জাকির নায়েকের মূল্যায়ন সম্পর্কে আপনার অভিমত একটা হাস্যকর অভিমত । জাকির নায়েক বলেছেন -- ইসলামে দাসীর সাথে সেক্স করার যেহেতু অনুমুতি আছে , সেই কারনে যুদ্ধবন্দি নারীরা অটমেটিক্যাললি দাসী হয়ে যায় , তাই এটা ইসলাম অনুমোদন করে ! তারপর আরো কিছু বলেছেন , ইসলাম দাসীদের বিবাহ করার জন্য ও উৎসাহিত করে ইত্যাদি । এই তথ্য জংগিরা ও মান্য করে এবং বন্দি নারীদের দাসী হিসাবে ট্রিট করে ও যৌনাচার করে কারন তাদের মতে ইসলাম ধর্ম একে বৈধতা দিয়েছে ।
এটাকি বর্তমান যুগের প্রেক্ষিতে কোন ইসলামিক পন্ডিত বলতে পারে ? ইসলামে ইজমা কিয়াসের কি কোন বালাই নেই । একজন ইসলামি পন্ডিত যুগের সাথে তাল না মিলিয়ে যদি এমন কথা বলে, তাহোলে জংগিরা কেন ধর্ষন করবে না ?
বর্তমান বিশ্বে জেনেভা কনভেশন অনুযায়ি - যুদ্ধবন্দি নারীদের ধর্ষন করাকে - একটা অন্যতম জঘন্য শাস্তি যোগ্য যুদ্ধ অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয়েছে সেখানে জাকির নায়েক কি ইসলাম ধর্মের ভাবমূর্তিকে নীচে নামালেন না এবং জংগিদের উৎসাহিত করলেন না ।
দাস দাসী সংক্রান্ত কোরানের যে আয়াত গুলো আছে , সে গুলো এই যুগের জন্য কিনা বা এই যুগে প্রযোজ্য কিনা , সেটা কি বিবেচনার বিষয় নহে , একজন তথাকথিত ইসলামিক পন্ডিতের !! বর্তামনে বিশ্ব থেকে দাস প্রথা বিলুপ্ত, যেহেতু দাস প্রথা বিলুপ্ত, সেহেতু দাস দাসী সংক্রান্ত যত আয়াত আছে তার কার্যকরিতা বর্তমান সময়ে আর নেই ।দাসদাসী বেচা কিনা সম্পর্কে ইসলামের বিধান গুলো এখন অকার্যকর । ঠিক একই ভাবে জিজিয়া করের ধারা গুলো বাতিল কারন ঐ কর বাতিল করা হয়েছে ।
বর্তমানে যেহেতু দাস প্রথাই বিলুপ্ত সেখানে দাস প্রথার তরিকা দিয়ে যুদ্ধবন্দি নারীদের সাথে যৌনাচার করা এবং সম্ভব হোলে তাদের বিবাহ করার ফতুয়া এই আলেম কি করে দেয় ? এখানে কি ইজমা কিয়াসের কোন বিধান নাই ইসলামে । জাকির নায়েকের তো বলা উচিৎ ছিল - যেহেতু দাস প্রথা এখন বিলুপ্ত তাই বর্তমান প্রেক্ষপটে - যুদ্ধবন্দি নারীদের সাথে যৌনাচার করা গ্রহন যোগ্য নহে । এই বিষয়ে আলেমদের ভিতর কোন ইজমা কিয়াসের কোন লক্ষণ তো দেখা যাচ্ছে না । যেখানে জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী যুদ্ধবন্দি নারীকে ধর্ষন করাকে কঠিন যুদ্ধ অপরাধ হিসাবে বিবেচিত । এই যুগে তিনি বিলুপ্ত বাতিল দাসপ্রথার তরিকা দিয়ে বন্ধি নারীকে যৌনাচার করার ফতু্য়া দিচ্ছে । -- এটা কি জংগিবাদকে উৎসাহিত করছে না অপকর্মগুলো করার । বিনা কারনে কি তার পিস টিভির সম্প্রচার বাংলাদেশ ভারত সরকার বন্ধ করেছে ।

কোরানের অপব্যখা দিয়ে মাওলানারা কি ভাবে ঘৃণা চর্চা করে তার নমুনা দেখুন । অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব করলে নাকি ঈমাণ চুত হয়ে যাবে
Please Click here
দেখুন জংগি বাদকে কি ভাবে উসকানি দেওয়া হচ্ছে
Please Click here
অন্য ধর্মকে কি ভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে

Please Click here
নারী বিদ্বেষি ফতুয়া

Please Click here


৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে
তব ঘৃনা তারে যেন তৃণ সম দাহে!

নিরব থাকায় তারাতো দোষী বটেই।
যেভঅবে রঙ্গঢঙ্গ কইরা নারীদের বিরুদ্ধে অশ্লীল বয়ান করে, তা নিয়ে ফেসবুকের ট্রল দেখলেইতো বিবমিশা হয়!
এদেরকে আবার পয়সা দিয়ে ভাড়ায় ক্যাপ মারায় কিছূ বেকুব। ধর্মের নামে, পূন্যলাভের আশায়!

ভাড়ামোর পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে গেছে ওয়াজকে। দুটো পয়সার জন্য , লোক হাসানোর জণ্য ইসলামের মৌিলক সত্য গুলো খুবই কম আলোচনা করে। যাদের সন্দেহ আছে ফেসবুকে ওয়াজ ট্রল লিখে সার্চ দিন, দেখুন তাদের কান্ডকারখানা!

সত্য বলতে হবে - এই ছোট্ট একটা বিষয় নিয়ে ঘন্টারপর ঘন্টা বয়ান করা যায়!
মিথ্যা বলা মহাপাপ! কয়টা ওয়াজে কে শুনেছেন?
ঘূষ দূর্ণীতিকারীদের আেয়াজনে ওয়াজ করবেন না এমন ঈমানদার বাপের বেটা ওয়াজেনি কেউ পাইলে জানাইয়েন -সালঅম করতে যাব।
মসজিদ কমিটির ঘুষখোর, জাকাত অনাদয়ী সদস্যের বিরুদ্ধে বয়ান করার হিম্মত আজো দেখলাম না কোন মোল্লার মাঝে।

ঈমানের এই মৌলিক মেরুদন্ড যতক্ষন দৃঢ় না হবে, লেবাসী পোষাকী ইসলাম আর তার নামে স্বেচ্ছাচার বাড়বে বৈকি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫

এ আর ১৫ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য । ভালো থাকবেন ।

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনি নিজেওতো অনেক বুঝেন। মোল্লাদের ঘাড়ে দোষ না চাপিয়ে নিজেও তো দলিলসহ একটা পোস্ট দিতে পারতেন(জঙ্গীবাদ প্রসঙ্গে) নাকি?

বর্তমানে শিক্ষিত ও ধনী পরিবারের সন্তানরা জঙ্গিবাদের দিকে ঝুঁকছে। ভাববার বিষয়.... শিক্ষিত হয়েও ওরা কেন ব্রেন ওয়াশড হচ্ছে!!!!

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শুধু জঙ্গিপনা নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা ও সামাজিক অস্থরতায় মোল্লাদের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



দাদা,
কেউ পরিচয় জানতে চাইলে অভদ্র আচরণ কিসের লক্ষ্মণ? পরিচয় দেয়ার মত কিছু না থেকে থাকলে তাও তো ভদ্রভাবে শান্ত মেজাজে বুঝিয়ে বলা যায় যে, 'ভাই, আমার নিকট এসব জিজ্ঞেস করো না প্লিজ! আমি পরিচয়হীনতায় ভুগছি।'

মোল্লাদের নিয়ে আপনার অদম্য আগ্রহের কারনে বুঝতে কষ্ট হয় না, মোল্লাদের সাথে আপনার কতটা গভীর সখ্য!

শুভকামনা।

১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:০৩

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
মিথ্যা বলা মহাপাপ! কয়টা ওয়াজে কে শুনেছেন?
ঘূষ দূর্ণীতিকারীদের আেয়াজনে ওয়াজ করবেন না এমন ঈমানদার বাপের বেটা ওয়াজেনি কেউ পাইলে জানাইয়েন -সালঅম করতে যাব।
মসজিদ কমিটির ঘুষখোর, জাকাত অনাদয়ী সদস্যের বিরুদ্ধে বয়ান করার হিম্মত আজো দেখলাম না কোন মোল্লার মাঝে।


১০০ % সহমত| ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪

এ আর ১৫ বলেছেন: আনেক ধন্যবাদ দাদা , ভালো থাকবেন ।

১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫

বাংলার মেলা বলেছেন: প্রথম ভিডিওর প্রতিক্রিয়াঃ
একটা দুর্গম চরে টিনের তৈরি মসজিদে এক কাঠমোল্লা নামাজে পরে ৪/৫ জন মুসুল্লির সামনে কি বয়ান করল, তাই নিয়ে আপনি সমস্ত মোল্লাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন?
২য় ভিডিওর প্রতিক্রিয়াঃ
মোল্লাদের মধ্যে কিছু আছে গাঁজাখোর, কিছু আছে হেরোইন খোর - এই খেয়ে রক্ত গরম করে কেউ কেউ কথার খেই হারিয়ে ফেলে। কিন্তু শিক্ষিত আলেম ওলামাদের কোন বক্তব্যে কি জঙ্গিবাগে উৎসাহ দেবার মত কিছু দেখেছেন?
৩য় ভিডিওর প্রতিক্রিয়াঃ
মূর্তি ভাঙ্গার ব্যাপারে বক্তা যা বলেছেন, ১০০% সত্যি কথা। তবে রাসূল (স) মূর্তি তখনি ভেঙ্গেছেন, যখন সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা হবার কোন চান্স ছিলনা। সবাই যখন সত্যকে স্বীকার করে নিয়েছিল। কেউ চোরের মত রাতের আঁধারে মূর্তি ভাঙলে সে তো তা ফেতনা তৈরির উদ্দেশ্যেই করবে। তবে এটা ঠিক যে সেই বক্তা কোন ধর্মকে সরাসরি আক্রমণ করেনি। এ ব্যাপারে আপনি যা বলেছেন, তা মিথ্যা।
৪র্থ ভিডিওর প্রতিক্রিয়াঃ
এই গাঁজাখোর ছাড়া আর কোন মোল্লাকে আপনি পেয়েছেন এই জাতীয় আপত্তিকর ওয়াজ করতে? এক লোক গাঁজা খেয়ে চোখের সামনে এতগুলো মানুষ দেখে উত্তেজিত হয়ে কি বালছাল বলেছে, তার জন্য আপনি সামুতে এতবড় পোস্ট দিয়ে ফেললেন? এই লোকের বক্তব্য তো ইউটিউবেও নাই, কে একজন ফেসবুকে কি দিল না দিল, তার জন্য আপনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেল।

পারলে জাকির নায়েক, মিজান আযহারি, আমীর হামজা, বা এরকম কোন ইসলামিক স্কলারের জংগিবাদি, নারী বিদ্বেষী বা বিধর্মীদের হেয় করে দেয়া কোন বক্তব্যের ভিডিও লিংক দেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫

এ আর ১৫ বলেছেন: কাটমোল্লার দিকে ক্যামেরটা ফোকাস করা ছিল , তাহোলে দর্শক ৪/৫ ছিল কি করে বুঝলেন ? মোল্লার পান্জাবির কলারে মাইক্রো ফোন আটকানো আছে কি কারনে ? যদি ৪/৫ লোক হয় তাহোলে মাইক্রোফোনের প্রয়োজন কেন ?

মূর্তি ভাঙ্গার ব্যাপারে বক্তা যা বলেছেন, ১০০% সত্যি কথা। তবে রাসূল (স) মূর্তি তখনি ভেঙ্গেছেন, যখন সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা হবার কোন চান্স ছিলনা। সবাই যখন সত্যকে স্বীকার করে নিয়েছিল।

তিনি মিথ্যা বলেছেন --- হযরত ইব্রাহীম ( আ: ) বাল্য বয়সে মুর্তি ভেঙে ছিলেন , তার এই সুন্নত আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা: ) গ্রহন করেন নি । নবুয়াত পাবার পর ১৩ বৎসর তিনি মক্কায় ছিলেন এবং ওনাদের পরিবার লোকজন ছিল কাবা শরিফের কেয়র টেকার , তার বহু এক্সেস ছিল কাবা শরিফে প্রবেশ করার এবং মূর্তি ভেঙ্গে ফেলার কিন্তু সেটা তিনি করেন নি এবং মদিনাতে অবস্থান কালে তার নির্দেশে কোন মুর্তি ভাঙ্গা হয় নি ।
তাহোলে প্রশ্ন আসতে পারে মক্কা বিজয়ে পর কেন তিনি কাবা শরিফের ভিতরের মূর্তি গুলো ভাঙ্গার বা সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিলেন ? সেটার জবাব হোল কাবা শরিফ হোল হযরত ইব্রাহীম (আ: ) সময়ে নির্মিত মসজিদ , তারপর মুশরিকরা কাবা শরিফ দখল করে, সেখানে মুর্তি পুজা শুরু করে , তারপর যখন সেটা মুসলমানদের পুন দখলে আসে তখন তিনি মুর্তি ভেঙ্গে ফেলতে নির্দেশ দেন । এই ঘটনা থেকে এটাই অনুসরনিয় এবং শিক্ষণীয় যে মুসলমানরা শুধু তখন মুর্তি ভাঙ্গতে যদি কোন মসজিদকে মুসরিকরা দখল করে মন্দির বানায় তাহোলে, যদি তারা সেই স্থাপনা পুন দখল করতে পারে, তখন তারা ভিতরের মুর্তি গুলোকে ভাঙতে বা সরাতে পারে ।
এই মোল্লা যেটা বলছে যেখানে ছবি মূর্তি পাবে সব ধবংস কর বা আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা: ) মুর্ত ভেঙেছেন -- সেটা চরম অপব্যাখা এবং মিথ্যাচার। ----- এখন আপনি যে জংগিদের মত মুর্তি ভাঙার পক্ষে কথা বলছেন --- সেই ব্রেন ওয়াসটা কি এই সব মোল্লার ফতুয়ার মাধ্যমে হয় নি ? জংগিবাদ যদি ইহুদি নাসার ষড়যন্ত্র হয় তাহোলে - অপব্যাখাকারি মাওলানারা কি তাদের দোসর নহে ?

কেউ চোরের মত রাতের আঁধারে মূর্তি ভাঙলে সে তো তা ফেতনা তৈরির উদ্দেশ্যেই করবে। তবে এটা ঠিক যে সেই বক্তা কোন ধর্মকে সরাসরি আক্রমণ করেনি। এ ব্যাপারে আপনি যা বলেছেন, তা মিথ্যা।

অবশ্যই মূর্তি ভাঙার কথা বলে তিনি পেগানদের ধর্ম অনুভুতিতে আঘাত করেছে । তিনি অবশ্যই হিন্দুদের পূজার মূর্তিকে ভাঙ্গার কথা বলেছে কারন তিনি হযরত ইব্রাহীম (আ: ) এর রেফারেন্স দিয়েছেন যিনি পেগানদের পুজার মুর্তি ভেঙে ছিলেন এবং মক্কা বিজয়ের পর রসুল (সা: ) কাবা শরিফের ভিতরের পেগানদের পুজার মুর্তি ভেঙে ছিলনে । -- এবং তার কথা শুনে রাতের আধারে এবং কোথাও কোথাও প্রকাশ্যে পুজার মুর্তি ভাঙা হয়েছে ।

এই গাঁজাখোর ছাড়া আর কোন মোল্লাকে আপনি পেয়েছেন এই জাতীয় আপত্তিকর ওয়াজ করতে? এক লোক গাঁজা খেয়ে চোখের সামনে এতগুলো মানুষ দেখে উত্তেজিত হয়ে কি বালছাল বলেছে, তার জন্য আপনি সামুতে এতবড় পোস্ট দিয়ে ফেললেন?
এত দিন বলে এসেছেন জংগিরা সহি মুসলমান না এবং এখন যারা জংগি বানায় তাদের বোলছেন তারা নাকি গাজাখোর । এই সব গাজাখোর যার জংগি বানায় তাদের বিরদ্ধে আপনারা চুপচাপ কেন ? আপনি নাকি জীবনে দেখেন নি আলেম ওলামারা নাকি ওয়াজ মহফিলে-- নারী বিদ্বেষ করে না , ঘৃণা চর্চা করে না , অন্য ধর্মকে গালাগালি করে না , জংগি মদদ দেয় না । আমিতো উদাহরন দিলাম । উদাহরন দেওয়ার পর তারা গাজাখোর হয়ে গেছে !!!

পারলে জাকির নায়েক, মিজান আযহারি, আমীর হামজা, বা এরকম কোন ইসলামিক স্কলারের জংগিবাদি, নারী বিদ্বেষী বা বিধর্মীদের হেয় করে দেয়া কোন বক্তব্যের ভিডিও লিংক দেন।


এই সমস্ত লোকগুলো কি পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে ওয়াজ করে যে এদের কথা সরাসরি সাধারন মানুষের কাছে যাবে ? জাকির নায়েক অবলুপ্ত দাসপ্রথার তরিকা দিয়ে যুদ্ধবন্দি নারীকে ধর্ষন করা জায়েজ বলে ফতুয়া দেয় এবং আই সিস, তালেবান, রাজাকার জামাতীরা সেই মোতাবেক যুদ্ধবন্দি নারীদের ধর্ষন করে । সাধারন মানুষ কি ইংরেজি বা অন্য ভাষা বুঝে যে বা তাদের ইন্টারনেট ব্যবহার করার যোগ্যতা আছে ? জাকির নায়েক যুদ্ধবন্দি নারীকে ধর্ষন করাকে জায়েজ বলেছে --যেটা জংগিরা ফলো করে , তাহোলে কি জাকির নায়েক গাজা খেয়ে এ কথা বলেছে কারন দাসপ্রথা এখন বিলুপ্ত, এবং বিলুপ্ত প্রথার তরিকা দিয়ে তিনি জায়েজ কেরেছেন । ঐ সব মোল্লারা যদি গাজাখোর হয়, তবে জাকির নায়েক তাহোলে অবশ্যই গাজাখোর !

আপনি মুর্তি ভাঙার পক্ষে যে ওকালতি করলেন এবং হিন্দুদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করা কে ১০০% ঠিক বল্লেন --- সেটা কি ধরনের শিক্ষার ফল ? তার মানি কি এই নয় যে আপনি অপ ইসলাম চর্চা করেন এবং যেটার চরম রুপ হোল জংগিবাদ ! আপনার নিজেরা অপ ইসলাম চর্চা করে জংগি হবেন আর চিৎকার করবেন-- এগুলো সব ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র এবং ঐ মোল্লা গুলো গাজাখোর !!

১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



জাকির নায়েকের নামে যা বললেন, তা কি অতিরঞ্জন নয়?

মূর্তির ব্যাপারে আপনার দৃষ্টিভঙ্গির বিপক্ষে কেউ কিছু বললেই আপনি বেজায় রকম তেড়ে আসেন! এমনটা কেন হয়?

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫২

এ আর ১৫ বলেছেন: জাকির নায়েকের নামে যা বললেন, তা কি অতিরঞ্জন নয়?

৪ নং কমেন্টের জবাবে একটা ভিডিও লিংক দেওয়া হয়েছে , একটু দয়া করে দেখে নিন । তিনি বিলুপ্ত দাস প্রথার তরিকা দিয়ে যুদ্ধবন্দি নারী ধর্ষনকে জায়েজ করেছেন এবং দাসিদের বিয়া করা সহ আরো কিছু বিষয়ে কথা বলেছেন ।

মূর্তির ব্যাপারে আপনার দৃষ্টিভঙ্গির বিপক্ষে কেউ কিছু বললেই আপনি বেজায় রকম তেড়ে আসেন! এমনটা কেন হয়?

যে কোন বিষয়ে আমার দৃষ্ঠি ভঙির বিপরীতে কেহ কিছু বল্লে সেটার প্রতিবাদ করা কি অন্যায় ? ঐ লোকের মতে মূর্তি ভাঙার ফতুয়া নাকি ১০০% সঠিক , তারমানি তিনি ও এই কর্ম করেন বা সমর্থন করেন এবং তিনি এটাও মনে করেন রসুল (সা: ) নাকি বলেছেন এলাকার যত ছবি মুর্তি আছে সব কিছু ধবংস করার জন্য ।

এবার আরেকটা হুজুরীয় বিনোদন উপভোগ করুন নারী বিষয়ে --- Click here please

১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: যেই ভাবে সারাদিন হুজুরদের পাছার ফুটায় হাত দিয়ে বসে থাকেন, তাতে করে আপনাদের হাত থেকে দুর্গন্ধ ছাড়া তো কিছু ছড়াতে দেখি না।

১৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:১২

বাংলার মেলা বলেছেন: এবং তার কথা শুনে রাতের আধারে এবং কোথাও কোথাও প্রকাশ্যে পুজার মুর্তি ভাঙা হয়েছে ।
আপনাদের চেতনার সরকার তখন কি করছিল? সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়া কি সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা?

এখন আপনি যে জংগিদের মত মুর্তি ভাঙার পক্ষে কথা বলছেন --- সেই ব্রেন ওয়াসটা কি এই সব মোল্লার ফতুয়ার মাধ্যমে হয় নি
আপনি যে আমার কথার অপব্যাখ্যা করলেন, এই শিক্ষা আপনি কার কাছ থেকে পেলেন?

এই সব গাজাখোর যার জংগি বানায় তাদের বিরদ্ধে আপনারা চুপচাপ কেন ?
তাদের বিরুদ্ধে আমাদেরকে চুপচাপ দেখেছেন কোথায়? জঙ্গিবাদের কোন প্রসঙ্গ উঠলেই আলেম ওলামারা কঠোরভাবে তাদের ভুল ধরিয়ে দেন, তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে সচেতন করে দেন। চুপচাপ কাকে দেখলেন?

আমিতো উদাহরন দিলাম । উদাহরন দেওয়ার পর তারা গাজাখোর হয়ে গেছে
আপনার এই উদাহরণ খুঁজতে তো ফেবুকের অলিগলি পারি দিতে হল। পারলে বড় বড় জমায়েতে যেসব ওয়াজ মাহফিল হয় - সেরকম একটা লিংক দেন না!

আপনি মুর্তি ভাঙার পক্ষে যে ওকালতি করলেন এবং হিন্দুদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করা কে ১০০% ঠিক বল্লেন
আপনি মানবসন্তান হয়ে থাকলে এই কথা প্রমাণ করেন।






২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি উল্টা পাল্টা পেচাল পাড়েন কি কারনে ? আপনি কি বলেন নি মূর্তি ভাঙা সম্পর্কে হুজুর যা বলেছে তা ১০০% সঠিক ? তারমানি আপনার মত লোকেরা রাতের আধারে মন্দিরে ঢুকে মুর্তি ভাঙে । আপনারা মনে করেন হযরত ইব্রাহীম ( আ: ) রাতের আধারে চুপি চুপি মন্দিরে প্রবেশ করে যে ভাবে মূর্তি ভেঙে ছিলনে , ঠিক সেই ভাবে রাতের বেলা চুপি চুপি আপনার এই কর্ম করেন ।
আপনি অবশ্য মূর্তি ভাঙা দলের লোক তানা হোলে -- এই সব হুজুরের বাকি অন্য বয়ান গুলো শুনে বল্লেন ওরা সব কটা গাজাখোর কিন্তু সেই গাজাখোরদের একজন যখন মুর্তি ভাঙার বয়ান করে, তখন সেটাকে ১০০% সঠিক মনে করেন ।
আপনি নাকি জাকির নায়েক সহ বিখ্যাত বড় বড় আলেমদের ওয়াজ ছাড়া কিছু শুনেন না , তাহোলে এনাদের কাছে হতে শিক্ষা পেয়ে দাবি করেছেন হুজুরে ঐ বয়ান ১০০% সঠিক । তাহোলে এই সব গাজাখোর হুজুরা যে কথা শিক্ষাদেয় , সেই একই কথা জাকির নায়েকরাও আপনারে শিখায় । ধন্যবাদ

১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=SjFlW5IV0Tk আরেকটা মজার ওয়াজ...

০৪ ঠা মে, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: এই ভিডিওটা দেখুন ভাই -- Please click here

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.