নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের নামে জংগিবাদের অন্যতম কারন কি ইহুদী নাসা ষড়যন্ত্র নাকি অন্য কিছু ?

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৭

প্রথমে দেখি একজন মাওলানা যদি এক ঘন্টার একটি ওয়াজ বা বয়ান করেন, তখন কোন বিষয়ে তিনি কতখানি সময় ব্যয় করেন ।
----
১) ২০ বিশ মিনিট তিনি ব্যয় করেন - নারী নিন্দা , নারী চর্চা করে - দুনিয়ার যত সব অরাজগতা হচ্ছে তার পিছনের অন্যতম কারন হোল নারী জাতি , নারীকে স্বাধীনতা দেওয়া যাবে না ইত্যাদি
২) ১৫ মিনিট ব্যয় করেন হিন্দু ধর্মকে গালাগালি করে , ৫ মিনিট বরাদ্দ ইহুদী নাসাদের গালমন্দ করার জন্য । এরা কাফের , এদের স্থান দোজখে , এরাই দুনিয়ার সব সমস্যার মূল ইত্যাদি ।
৩) ১৬ মিনিট বরাদ্দ , পহেলা বৈশাখ , স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, ভাষা দিবস পালন হারাম , হিন্দু ধর্ম চর্চার সামিল এবং মুসলমানদের ঈমাণ খারিজ হয়ে যাবে , এ সমস্ত দিবস পালন করলে ।
৪) ৪ মিনিট বরাদ্দ , ইসলামের নামে সন্ত্রাসের ব্যপারে , প্রথমে তারা বয়ান করে -- বিনা কারনে মানুষ হত্যা করা ইসলাম সম্মত নহে এবং যারা এই সব করে তারা সহি মুসলমান নহে ( ১ মিনিট ) এবং ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম । বাকি ৩ মিনিটের বয়ান --এগুলো ইহুদী নাসার যড়যন্ত্র , সমগ্র বিশ্ব জুড়ে মুসলমানদের অত্যাচার করা হচ্ছে , এগুলোকে প্রতিহত করতে হবে ইত্যাদি ।
---
মাত্র ৪ মিনিট যার আবার ৩ মিনিট ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র এবং মুসলমানরা অত্যাচারিত হচ্ছে । সত্য কথা বলতে কি , আসল সত্যটা
হোল প্রকৃত বিষয়টা নিয়ে মাওলানারা যদি ১৫ মিনিট সঠিক ব্যাখা দিত, তাহোলে কোন মুসলমান কোন দিন জংগিপণার দিকে ধাবিত হোত না কিন্তু আসল সত্যটা তারা বলে না এবং ইহুদী নাসা ষড়যন্ত্র বলেই এক কথায় সমস্যার মূল কারন হিসাবে মূল্যায়ন করেই খালাস । এর আসল কারনটা কি ভাই জানেন ---

যারা এই সব জংগিপনা এবং হত্যাকান্ড ,বোমাবাজি করছে ,তাদের প্রত্যেকটা একশন ইসলামিক দলিল--- হাদিস , মিশকাত শরিফ ইত্যাদি দ্বারা সমর্থিত , যারা জীবণ বাজি করে এই সমস্ত দলিল অনুসরন করছে , তাদের কি এক কথায় সহি মুসলমান নহে বলা যায় ? আই এস আই বলুন , জামাত বলুন , আল কায়দা, হারকাতুল জেহাদ , হেফাজত সহ সবার কর্মকান্ড ইসলামিক দলিল দ্বারা সমর্থিত । এখন ইসলামের নামে সন্ত্রাস বন্ধ করতে হলে , প্রথমে এই সমস্ত মারাত্বক দলিল গুলোকে খন্ডন করতে হবে , কোরান এবং কোরান সম্মত সহি হাদিস দিয়ে এবং এই সমস্ত ভ্রান্ত দলিল গুলো সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত যাতে করতে না পারে, তার জন্য যথেষ্ঠ সময় নিয়ে আলোচনা করতে হবে এবং মানুষের কাছে সঠিক বার্তাটা পৌছাতে হবে ।
মাত্র ৪ মিনিট দায়সার গ্রস্থ ভাবে কি কারনে কথা বলা হয় এবং মূল কারনটা ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র হিসাবে চালান হয় , তার কি কোন জবাব আছে ? হ্যা এর প্রধান কারন হোল যে সমস্ত দলিল গুলোর বিরুদ্ধে ওনারা কোন দিন দাড়াবেন না এবং কথা বলবেন না এবং তারা এ সমস্ত দলিল গুলোকে মনে মনে মান্য করেন , তাই এ গুলকে নিয়ে কন কথা তারা বলেন না । এগুলে এড়িয়ে গিয়ে ইহুদী নাসা যড়যন্ত্রকে মুখ্য কারন হিসাবে দাড় করার চেষ্টা করেন ।

মনে করুন হঠাৎ হুজুররা এই সমস্ত ভ্রান্ত দলিল গুলো বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে এবং তাদের ১ ঘন্টার বয়াণের ৪০ মিনিট তারা ব্যয় করছে , মানুষকে এই সমস্ত ভ্রান্ত দলিল থেকে মুক্ত থাকতে ।
এবার বলুন ইহুদী নাসা বা র বা অন্য কোন অপশক্তির, কোন ক্ষমতা আছে মুসলমানদের জংগি বানাবার । কেউ যদি অপকর্ম করতে চায় , তখন তাকে সাহায্য করার জন্য কোন না কোন শক্তি দাড়িয়ে যায় । এটা যদি ইহুদী নাসার যড়যন্ত্র হয় তাহোলে একে মোকাবেলা করতে হবে ভ্রান্ত দলিল গুলোকে মোকাবেলা করে , কিন্তু সেটা কি কখনো করা হয় ?

এবার পাঠকরাই বিচার করুন আসল সমস্যাটা কি বিভ্রান্তকারি দলিল গুলোকে প্রতিহত না করে লালন করা ---- নাকি ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র ।
এই বিষয়টি নিয়ে আরেকটি পর্ব লিখা হয়েছে , সেটা পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন তাহোলে মোল্লারাই কি ইহুদী নাসার দালাল ?

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাধারন নন মুসলিম দারা হেইট ক্রাইম বা রেসিষ্ট হামলার সাথে ধর্মান্ধ ইসলামি জঙ্গিহামলার তফাত কি?


সাধারন বর্নবাদী হামলা বা বন্দুক হামলা একক হামলা। হামলাকারি একাই হয়।
ধর্মান্ধ জঙ্গি হামলায় থাকে একাধিক হামলাকারি, সংগবদ্ধ ভাবে একাধিক স্থানে হামলা।

সাধারন বর্নবাদী হামলা বা বন্দুক হামলাকারি সাধারনত শরিরে বোমা বহন করে না, আত্নঘাতি হয় না, পালাতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে মরে, বা পরে পালাতে না পেরে ভিন্ন স্থানে নিজের মাথায় গুলি করে।
ধর্মান্ধ জঙ্গি হামলায় সংগবদ্ধ হামলাকারিরা আত্নঘাতি হতে বদ্ধপরিকর থাকে, শরিরে অতি শক্তিশালী বোমা বহন করে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৪

এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন ভাই --- আজকে যদি হুজুরা অন্য সব ফালতু বিষয় গুলোকে বাদ দিয়ে ওয়াজ মহফিল ও ফতুয়ায় ইসলামিক জংগিবাদিদের ভ্রান্ত দলিল গুলোকে কোরান এবং হাদিসের আলোকে মোকাবেলা শুরু করে , তখন দেখবেন -- কোন বাগদাদী, লাদেন , মওদুদী , তেতুল হুজুর মার্কা লোকজন তথা কথিত ইহুদি নাসার পৃষ্ঠ পোষকতা নিয়ে কোন মুসলমানকে জংগি বানাতে পারবে না , কোন তরুণী জিহাদে নিকাতে যোগ দিবে না ।
সমস্যাটা হোল জংগিবাদি ইসলামিক দলিল গুলো -- ইহুদি নাসারা নহে এবং এটাকে মোকাবেলা করলেই ইসলাম ধর্মের ভাব মূর্তি ফিরে আসবে এবং কোন মুসলমান আর জংগি হবে না । ধন্যবাদ

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ যাদেরকে বেশী ভালোবাসেন- তাদেরকে বেশী বিপদ আপদ দিয়ে থাকেন।অবিরাম দুঃখ। বিরামহীন কষ্ট। অসহ্য যন্ত্রনা আর শোকগাঁথার ভিতরে বেঁচে আছি আমরা।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই । জংগিবাদি ইসলামিক দলিল গুলো এখন মুসলমানদের কষ্ঠ যন্ত্রণার কারন হয়ে দাড়িয়েছে । ধন্যবাদ

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ১।
নারী হচ্ছে শয়তানের বিরুদ্ধে দুর্গ।(আল কোরআন)

কিন্তু বর্তমান নারীদের অস্বাভাবিক আচরন ও চলাফেরা ও ইসলাম বিমূখিতার কারন মাওলানা সাহেব এটা বলতেই পারেন।

২।
ইহুদী নাসারা এবং অন্যান্য যারা আছে বর্তমানে সারাবিশ্বের দিকে তাকিয়ে দেখুন কারা মানুষকে হত্যা করছে ?ইহুদীরা সবচেয়ে বেশী মুসলিমদের হত্যা করছে। হিন্দুরা মুসলমানদের হত্যা করছে ভারতে।

৩।
পহেলা বৈশাখ বাংলা মাসের নতুন দিন আর সে জন্য যেসব মঙ্গলশোভা যাত্রা করা হয় তা হারাম।ভাষা শহীদরা মারা গিয়েছে তাঁদের জন্য দোয়া করেন আপনি একটা স্মৃতি স্তম্ভ তৈরি করে তাতে খালি পায়ে যাচ্ছে সেটার পবিত্রতা রক্ষার্থে।এটা আবার বেশী বেশী হয়ে গেল না।সে জন্যই বলা হয় এসব দিবসে অন্যইসলামিক কাজ না করে মানুষের জন্য দোয়া করা।

৪।
আবু বকর আল বাগদাদী কে চিনেন?তাকে কারা ট্রেনিং দিয়েছে জানেন? কে তাকে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে জানেন?
হুজুর জন্যই বলেছে নিরাপরাধ মানুষ হত্যা মহাপাপ।কিন্তু ইহুদী-খ্রিষ্টানরা আজ সেটাই করে যাচ্ছে।তারা মুসলমানদের সতর্ক করছে এদের থেকে।

আর এসব বাংলা মর্ম যদি না বুঝেন তাহলে ব্লগিং বাদ দিয়ে কাদার মধ্যে নিজেকে চুবান।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার বোধ শক্তির কি সমস্যা আছে ? আমার আগের ব্লগে আপনার মন্তব্য গুলোর ভিতরে, আমার লেখার জিস্ট না বুঝে মন্তব্য করা প্রবণতা দেখা গিয়েছিল এবং এখনো তাই ।
মনে করুন ইহুদীরা বাগদাদীকে হায়ার করছে মুসলিম জংগি বাহিণী বানাবার জন্য এবং সেই সাথে লজিস্টিক সহ সব ধরনের সাহায্য দিয়ে ।
এখন বাগদাদী ইসলামের কিছু বিভ্রান্তিকর হাদিস এবং মিশকাত শরিফের রেফারেন্স দিয়ে কিছু মুসলমানকে জংগি বানিয়ে অপকর্ম শুরু করেছে ।

আমার বক্তব্য হোল ---- ঐ যে বাগদাদী যে সমস্ত ইসলামিক দলিল দিয়ে মানুষকে জংগি বানাচ্ছে --- এই সমস্ত দলিল গুলোকে যদি হুজুরা কোরান ও হাদিস দিয়ে খন্ডন করে মানুষকে বুঝায় , তাহোল কোন মুসলমান ভুল পথে যাবে না , বাগদাদীরা যতই চেষ্টা করুক না কেন , কিন্তু হুজুররা এই বিষয়ে কোন কিছুই করে না , হুজুররা যদি ১ ঘন্টা গলাবাজি করে তার ২০ মিনিট নারী নিয়ে , ২০ মিনিট হিন্দুদের গালি দিয়ে এবং ২০ মিনিট পার করে দিবস নিয়ে ।
হুজুররা যদি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ব্যাখা দিয়ে -- জংগিদের ইসলামিক দলিল গুলোকে মোকাবেলা করতো তাহোলে কোন মুসলমানই জংগি হোত না -- যতই বাগদাদী লাদেন মওদুদী তেতুল হুজুর মার্কা লোক আসুক না কেন কিন্তু ওনার ইসলামিক জংগিবাদ সম্পর্কে শুধু এতটুকু বলে -- ওরা সহি মুসলমান নহে, ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং সব কিছু ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র ।

সুতরাং ইসলামের নামে জংগিবাদ মোকাবেলা করতে হলে --- জংগিদের ইসলামিক দলিল গুলোকে বাতিল করতে হবে সঠিক কোরান হাদিসের ব্যাখা দিয়েএবং সেটা না করে হুজুরা ইহুদী নাসা নিয়ে ব্যস্ত এবং নারী চর্চা এবং হিন্দু ধর্মকে গালাগালি নিয়ে ব্যস্ত ।
এই টা ছিল আমার পোষ্টের বক্তব্য । এই সাধারন জিনিসটা যদি না বোঝেন , তাহোলে ব্লগের পরিবেশ দূষন করেন না দ্য়া করে । ধন্যবাদ

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিজেরাই যে গভীর ভাবে জানে না!

তাই ব্লা ব্লা ব্লা দিয়া ইনকামটা ঠিক রাখে ! আর মনে মনে ভাবে- যে মরে মরুক, আমি না মরেলেই হইলো ;) :P

সুবিধাবাদী, স্বল্পজ্ঞানী, বাহ্যজ্ঞানী আর বিভ্রান্ত পোষাকী, আচরনমূখি ইসলাম যতদিন থাকবে এ শংকা ততই বাড়বে।
ইসলামের প্রাণকে অনুভব না করলে সত্য পাওয়া যাবে না।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই আপনি যেটা বুঝেন সেটা ৩ নং মন্তব্যকারি সেটা বোঝে না । অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: দেখুন আপনি ভাল করেই জানেন যে বাংলাদেশের ইসলামিক মুখপাত্র বা মাওলানা যাই বলুন না কেন তারা একে অন্যের সাথে মতবিরোধে জড়িত। তাদের মধ্যে আছে ভিন্নমত, ভিন্ন আকিদা এবং ভিন্ন ছিলছিলা। প্রয়োজন হল বাংলাদেশের সকল মাওলানাদের নিয়ে কর্মশালা বা সম্মেলনের আয়োজন করা, যেখানে তাদেরকে প্রশিক্ষিত করা হবে। এজন্যে দরকার একটা প্লাটফর্ম যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভাবা অতি আশ্চর্য একটা ব্যাপার। কারন এরা একে অন্যের সাথে যেভাবে কাদা ছোড়াছুড়ি করে তাতে একই প্লাটফর্মে থাকলে ইজতেমার থেকেও ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হত। হয়ত মাওলানাদের সম্পর্কে মন্তব্য করা আমার ধৃষ্টতা হবে তারপরেও বলতে হচ্ছে যে আমার মনে হচ্ছে তারা তাদের সঠিক কাজটি করছে না। তাদের কাজ মানুষকে পথ দেখানো, মানুষের জীবনযাত্রা সহজ করে দেওয়া, সমস্যার সমাধান করা। তারা কতটুকু করছেন তা আমার জানা নেই। ইসলামের নামে যা হচ্ছে তা মোকাবেলা করার জন্যে তাদের সবাইকে একই ছায়াতলে আসা প্রয়োজন, যেটা কখনো হবে বলে আমি মনে করি না। অনেক বছর আগে ঝালকাঠির নেছারাবাদে আযীযুর রহমান নেছারাবাদী নামে এক ব্যাক্তিকে চিনতাম যিনি বাংলাদেশের সকল ইসলামি দলগুলোকে একত্রিত করেছিলেন কোন এক দুর্যোগ মোকাবেলা করার জন্যে। সকল ইসলামি দল বলতে সবগুলোই। তিনি প্রচন্ড রাগী ছিলেন বিধায় হয়ত তার উপরে কেউ কথা বলতে পারেনি বা কাদা ছুড়তে পারেনি বলে সেই দুর্যোগ ভালভাবেই প্রতিহত করা হয়েছিল। আজ আযীযুর রহমান নেই, সেই আশাও আর দেখিনা।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৩০

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন --- মাওলানারা বিভিন্ন ফেতনাতে বিভক্ত কিন্তু সবাই কিন্তু বক্তিতা , বিবৃতি , ফতুয়া এবং ওয়াজের বিষয় বস্তুতে এক মত এবং একই প্যাট্রার্নের কথা বার্তা বলে -- সেগুলো হোল -- নারী বিদ্বেষ ছড়ান , প্রধানত হিন্দু ধর্মকে আক্রমণ সহ অন্য ধর্মকে আক্রমণ , নাস্তিক মুরতাদের আক্রমণ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ চর্চা, ঘৃণা চর্চা এবং দেশের শিল্প সাংস্কৃতিকে আক্রমণ ইত্যাদি । তারা কেহই জংগিবাদের ভ্রান্ত দলিল গুলোকে খন্ডন করে কোন কথা বলে না --- যদি বোলতো তাহোলে কোন মুসলমানকে জংগি বানানো যেত না । তাদের মুখে সংক্ষিপ্ত বয়ান এগুলো ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র , এই কথা বলেই শেষ । ধন্যবাদ

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: জীবন মানুষকে ধীরে ধীরে এমন এক ধাপে নিয়ে যায়, যেখানে এসে মানুষ মনেই করতে পারেনা যে -" শেষ বারের মত কখন - কবে তার মন খুব ভালো ছিলো"।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই , ভালো থাকবেন এবং থাকার চেস্টা করবেন । অলয়েজ বি পজেটিভ প্লিজ ! ধন্যবাদ

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:১২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইহুদী নাসারা হবে। শিরোনামে তা ঠিক করে দিন।

হুজুররাতো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বলবেই। বক্তা কিভাবে বলছে আর শ্রোতা কিভাবে নিচ্ছে সেটাও বিবেচ্য বিষয়।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

এ আর ১৫ বলেছেন: ইহুদী নাসারা হবে। শিরোনামে তা ঠিক করে দিন।

এ ব্যপারে কিছু আলোচনা করা হয়েছে নীচের লিংকে , তাহোলে মোল্লারাই কি ইহুদী নাসার দালাল ?

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫

বাংলার মেলা বলেছেন: আপনি অন্তত একজন মাওলানার ওয়াজের ইউটিউব বা অন্য যে কোন ভিডিও লিংক দেন, যিনি আপনার থিওরি মেনে ওয়াজ করেন। যদি একটা ভিডিও দিতে পারেন, তাহলে বুঝব, ব্লগে লেখার যোগ্যতা আপনার আছে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

এ আর ১৫ বলেছেন: জী আপনি ইউটিউবে অনেক ওয়াজ পাবেন --- যেখানে নারী বিদ্বেষ , হিন্দু বিদ্বেষ , নাস্তিক বিদ্বেষ , সাংস্কৃতি বিদ্বেষ ছড়ানোর প্রমাণ পাবেন কিন্তু জংগিবাদি ভ্রান্ত ইসলামিক মতবাদকে খন্ডন করে পয়েন্ট টু পয়েন্ট বিশ্লেষন ধর্মী কোন ওয়াজ পাবেন না । পেলে শুধু এত টুকু পেতে পারেন --- ওরা সহি মুসলমান নহে , ইসলাম শান্তির ধর্ম , সব কিছু ইহুদী নাসার যড়যন্ত্র ।
তারা যে ভ্রান্ত জংগিবাদি ইসলামিক ফেতনা লালনকারি সেটা প্রমাণীত । তার মানি তারাও ইহুদী নাসার দালাল । ইহুদী নাসারা ভ্রান্ত দলিল ব্যবহার করে জংগি বানাবার জন্য আর মোল্লা ভ্রান্ত দলিলকে অখ্যত রাখে ইহুদী নাসার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য, যাতে মুসলমানরা জংগিবাদ থেকে মুখ ফিরিয়ে না নেয়, তাই । ধন্যবাদ

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

বাংলার মেলা বলেছেন: জী আপনি ইউটিউবে অনেক ওয়াজ পাবেন --- যেখানে নারী বিদ্বেষ , হিন্দু বিদ্বেষ , নাস্তিক বিদ্বেষ , সাংস্কৃতি বিদ্বেষ ছড়ানোর প্রমাণ পাবেন

জীনা, আমি একটিও পাইনি। আপনি পেয়ে থাকলে খুঁজে বের করে এইখানে লিংক দেন, তারপর আমি জবাব দেব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.