নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অতি দু:খের সাথে এই পোস্টিং টা দিতে বাধ্য হোলাম । উপরিউক্ত হেডিং এ জনাব মাহমুদুর রহমান সাহেব একটি পোস্টিং দিয়েছেন । তার ব্লগে -তথ্য প্রমাণ সহ কোরানের আয়াতের রেফারেন্স দিয়ে আমি আমার জবাব দি এবং প্রমাণ করি বিবি আয়েশা (রা: ) বয়স বিয়ের সময় ৯ এর অধিক বা ১২ বা ১৪ ছিল বলে পেশ করি । অত্যান্ত দু:খের সাথে জানাচ্ছি তিনি আমার কয়েকটি মন্তব্য তার ওয়াল থেকে ডিলিট করে দেন কোন সঠিক উত্তর দিতে না পেরে । ওনার বক্তব্য আমি আপনার তথ্য গুলোকে প্রত্যাখান কোরলাম কিন্তু আমার তথ্যে ভুল আছে বা কি কি কারনে গ্রহন যোগ্য নহে তার কোন ব্যাখা তিনি দেন নি । এখন পাঠকদের কাছে তুলে ধরলাম আমার তথ্যে কোন ভুল আছে কিনা বিচার করার জন্য ।
আমার এই মন্তব্য খানি ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক এবং বাল্য বিবাহ জায়েজের পক্ষের আস্তিকদের চক্ষুশুল । নাস্তিকরা কেন এটার বিরুধীতা করে তার কারন হোল , আমার ব্যাখাটা সঠিক হলে তারা কথায় কথায় রসুল (সা: ) শিশুকামী পেডফাইল (নাউযুবিল্লাহ) বলে গালাগালি করতে পারবে না -- তাই তারা এর বিরুধীতা করে এবং মানে না ।
যে সমস্ত আস্তিক বাল্য বিবাহ জায়েজ বলে দাবি করে , তারা আমার ব্যাখা মানলে না কারন মানলে বাল্য বিবাহ জায়েজ , এই দাবি করতে পারবে না তাই । এই বিষয় নাস্তিক এবং বাল্য বিবাহ প্রেমী আস্তিকরা একমত যে রসুল (সা: ) ৬ বৎসর বয়সের বিবি আয়েশা (রা: ) কে বিবাহ করেছেন এবং ৯ বৎসর বয়সে তাকে ঘরে তুলে নেন । এবার দেখুন কি ছিল আমার তথ্য খানি । আমি পাঠকদের উপর ছেড়ে দিলাম বিচার করতে, আমার তথ্যে কোন ভুল আছে কি নেই সেটা বিচার করতে ।
আমার মন্তব্যটি ছিল নিম্ন রুপ
দেশে বাল্যবিবাহের আইন ও তার প্রয়োগের দড়ি-টানাটানি চলছে তো চলছেই। বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে মানবাধিকারকর্মীদের আন্দোলন, অন্যদিকে এর পক্ষে বেশিরভাগ ইমাম-আলেমদের অবস্থান। তাদের প্রধান যুক্তি সহি বুখারির হাদিস:
“রাসুল (সা.) বিবি আয়েশাকে (রা.) বিয়ে করিয়াছিলেন ছয় বছর বয়সে, নিজের ঘরে নিয়ে গিয়েছিলেন নয় বছর বয়সে।”
(বুখারি ৭ম খণ্ড-৬৪, ৫ম খণ্ড-২৩৪, ২৩৬)
অথচ ছয় বছরে বিয়ে হয়েছে এটা নির্ভরযোগ্য নয় তাঁর নিজের কথাতেই:
“বিবি আয়েশা (রা.) বলছেন, বিয়ের সময় তাঁর বয়স ছিল সাত বছর।” (সহি মুসলিম ৮-৩৩১১)
এক বছরের তফাৎ বেশি না মনে হতে পারে, কিন্তু এ থেকে প্রমাণ হয় বুখারির ওই ছয় বছর, নয় বছরের দলিল প্রশ্নাতীত নয়।
বাল্যবিবাহের বিপক্ষে অন্য যেসব দলিল আছে তা উপেক্ষা করে এই একটা মাত্র ঘটনার ওপরে নির্ভর করে বাল্যবিবাহ চলে আসছে। অথচ ড. জাকির নায়েকসহ বহু ইসলামি বিশেষজ্ঞ এই ‘ছয় বছর-নয় বছর’-এর বিরুদ্ধে চিরকাল প্রতিবাদ করেছেন। কিসের ভিত্তিতে করেছেন সেটাই আমরা দেখব, কিন্তু প্রথমে দেখা যাক এ ঘটনার ভিত্তিতে ইসলামবিরোধীরা রাসুলকে (সা.) ‘শিশু-ধর্ষক’ বলে যে অপবাদ দিয়ে থাকে সেটা কেন ভিত্তিহীন।
শিশু নিপীড়ন মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত পুরুষ কম বয়সের শিশুদের সঙ্গে যৌনসংসর্গ করতে সর্বক্ষণ সুযোগ খুঁজতে থাকে। মনে রাখতে হবে সেই সময়ে সমাজ, পরিবার, অর্থনীতি, রাজনীতি, যুদ্ধনীতি এমনকি প্রতিটি মানুষের মনোজগতের ওপর রাসুলের (সা.) সর্বগ্রাসী নিয়ন্ত্রণ ছিল। লক্ষ অনুসারীরা তাঁর জন্য নিজেদের ‘পিতামাতা উৎসর্গ’ করার কথা সর্বক্ষণ বলতেন; তিনি চাইলে অনায়াসে শত শত নয়, বরং হাজার হাজার শিশুর সঙ্গে যৌন সংসর্গ করতে পারতেন। অথচ তেমন কিছুর কোনো দলিল নেই। বরং তাঁর স্ত্রীদের মধ্যে একমাত্র আয়েশা (রা.) ছিলেন কুমারী, বাকিরা প্রাপ্তবয়স্কা বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা, কেউ কেউ আবার তেমন সুন্দরীও ছিলেন না। কাজেই ‘শিশু নিপীড়ন’ তত্ত্বটা তাঁর বেলায় একেবারেই খাটে না।
২৫ বছরের দুরন্ত যৌবনে তাঁর প্রথম বিয়েই ছিল ৪০ বছরের বিধবা বিবি খাদিজার সঙ্গে এবং তিনি বিবি খাদিজার (রা.) মৃত্যুর আগে দ্বিতীয় বিবাহ করেননি।
‘ছয় বছর-নয় বছর’:
• মনে রাখতে হবে ১০০ বছর আগেও যেখানে কেউ দিন-ক্ষণ-বছরের দলিল রাখত না, সেখানে আমরা এক হাজার ৪০০ বছর আগের কথা বলছি। অতীতে অনেক দেশে (এমনকি বর্তমানেও কিছু অনুন্নত এলাকায়) সময় এবং বয়স মনে রাখার কোনো বৈজ্ঞানিক প্রথা চালু ছিল না। তখন তারা কোনো বিশেষ ঘটনার সাহায্যে, যেমন যুদ্ধ, খরা, অথবা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ভিত্তিতে বছর মনে রাখত। এমনকি ইতিহাসের পাতায় সভ্যতার শীর্ষে যে রোমান জাতি, তাদের মধ্যেও এই প্রথা চালু ছিল।
নবীর (সা.) জন্মের বছরে ইয়েমেনের রাজা আবরাহা তার হাতির বহর নিয়ে মক্কা আক্রমণ করে। তাই সেই বছরকে বোঝাতে মক্কার লোকেরা ‘হস্তীর বৎসর’ উল্লেখ করত। এই প্রথা স্মৃতির ওপর নির্ভরশীল, তাই বয়সের ও সময়ের হিসাবে অনিচ্ছাকৃত ভুল ইতিহাসে ধরা পড়ে। তারপরও, যে দলিলগুলো আমাদের হাতে আছে তার ভিত্তিতে কয়েকটা সংখ্যা দেখা যাক।
• রাসুল (সা.) নবুয়ত পেয়েছিলেন ৬১০ সালে;
• রাসুল (সা.) মদীনায় হিজরত করেছিলেন ৬২২ সালে;
• রাসুল (সা.) আয়েশাকে (রা.) ঘরে তুলেছিলেন ৬২২ সালে;
• বদর যুদ্ধ হয় ৬২৪ সালে এবং
• ওহুদ যুদ্ধ হয় ৬২৫ সালে।
অংক:
• ইবনে ওমর বলেন: “রাসুল (সা.) আমাকে (৬২৫ সালে) ওহুদ যুদ্ধে যোগ দিতে দেননি, কারণ তখন আমার বয়স ছিল ১৪। কিন্তু খন্দক যুদ্ধে আমি যোগ দিতে পেরেছিলাম, কারণ তখন আমার বয়স ১৫ ছিল।”
(বুখারি ৩-৮৩২ ও তফসির ইবনে কাথির ৪-২৮৬)
• ৬২৫ সালে বিবি আয়েশা (রা.) বদর যুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। (বুখারি ৪-১৩১) কাজেই বিয়ের সময় ৬১৯ সালে তাঁর বয়স ছিল কমপক্ষে ৯ বছর এবং ৬২২ সালে ‘ঘরে তোলার’ সময় তাঁর বয়স অবশ্যই ১২ বছরের বেশি ছিল।
• ৬১৫ সালে পিতা হজরত আবু বকর (রা.) এক লোকের সঙ্গে তাঁর বিয়ে ঠিক করেছিলেন। কন্যাশিশুর বিয়ে প্রস্তাব করা কোনো পিতার পক্ষে সম্ভব হলেও ব্যতিক্রম মাত্র। তাই ৬১৫ সালে তিনি প্রাপ্তবয়স্কা ছিলেন সে সম্ভাবনাই বেশি। সে হিসাবে চার বছর পর রাসুলের (সা.) সঙ্গে ৬১৯ সালে বিয়ের সময় তাঁর প্রাপ্তবয়স্কা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
• ৬১২ সালের দিকে কোরআনের ৫৪তম অধ্যায় সুরা ক্বামার নাজিলকালে বিবি আয়েশা (রা.) একজন কিশোরী (জারিয়াহ) ছিলেন এবং তিনি আয়াত মুখস্থ বলতে পারতেন। (বুখারি ৬-৫১৫) সে হিসাবে তাঁর বয়স তখন ছয়ের বেশি হওয়াই সম্ভব এবং ৬২২ সালে ‘ঘরে তোলার’ সময় তাঁর বয়স অন্তত ১৬ বছর।
• ইবনে হিশাম/ইসহাকের বিখ্যাত ‘সিরাত’ কেতাবে আমরা দেখি তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন ৬১০ সালে। ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য ভালো-মন্দ বোঝার কিছুটা ক্ষমতা থাকবে বলেই আশা করা যায়। ৬১০ সালে যদি তাঁর বয়স তিন বছরও (খুব সম্ভব তার চেয়ে বেশি) হয়ে থাকে, তবে ৬২২ সালে ‘ঘরে তোলার’ সময় তাঁর বয়স অন্তত ১৫ বছর।
• ১৪০০ বছর আগে নয় বছরের বালিকার বিয়ে স্বাভাবিক ধরা হত। তখনকার সামাজিক ব্যবস্থা, জীবনযাপন প্রণালী, প্রাকৃতিক অবস্থা এবং রূঢ় আবহাওয়া এর কারণ হতে পারে। বাইবেলেও এর ইঙ্গিত আমরা পাই। ইসলামের শত্রুপক্ষের লোকেরা রাসুলের (সা.) অনেক সমালোচনা করেছে, কিন্তু এ বিষয়ে কখনও কোনো কটু মন্তব্য করেনি।
• ৬১৫ সালে হজরত আবু বকর (রা.) মুত’আমের পুত্রের সঙ্গে আয়েশার (রা.) বিবাহের চিন্তা করেছিলেন। মুত’আম তার পুত্রের এই বিবাহে রাজি হয়নি, কারণ তখন হজরত আবু বকর (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। তখন অবশ্যই বিবি আয়েশার (রা.) বয়স দুইও হয়ে থাকে সেই হিসাবে ৬২২ সালে তাঁর বয়স অবশ্যই নয়ের বেশি ছিল।
• হজরত আবু বকরের (রা.) চার সন্তানেরই জন্ম হয়েছিল আইয়ামে জাহেলিয়ার যুগে, যখন ইসলাম প্রচার শুরু হয়নি। এই যুগের পরিসমাপ্তি হয় ৬১০ সালে। সেই সূত্রে ৬২২ সালে বিবি আয়েশার (রা.) বয়স ন্যূনতম বয়স ১২ বছর ছিল।
• বিবি ফাতেমা (রা.) বিবি আয়েশার (রা.) পাঁচ বছরের বড় ছিলেন। মুহাম্মদের (সা.) বয়স যখন ৩৫ বৎসর তখন ফাতেমার (রা.) জন্ম হয়। সেই হিসাব অনুযায়ী বিবি আয়েশা (রা.) রাসুলাল্লার (সা.) চেয়ে ৪০ বছরের ছোট ছিলেন, অর্থাৎ বিয়ের সময় তাঁর বয়স ছিল ১২।
• দলিল আরও অনেক আছে, যা কখনও পরস্পরবিরোধী, তাই তা থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন।
কোরান:
“এতিমদের প্রতি বিশেষ নজর রাখবে যে পর্যন্ত না তারা বিয়ের বয়সে পৌঁছে। যদি তাদের মধ্যে বুদ্ধি-বিবেচনার উন্মেষ আঁচ করতে পার, তবে তাদের সম্পদ তাদের হাতে অর্পন করতে পার।” (সুরা নিসা আয়াত ৬)
কী মনে হয়? “যে পর্যন্ত না তারা বিয়ের বয়সে পৌঁছে….তাদের মধ্যে বুদ্ধি-বিবেচনার উন্মেষ আঁচ করতে পার”— এর অর্থ বিয়ের একটা বয়স আছে সেটা তখনই হবে যখন তাদের মধ্যে বুদ্ধি-বিবেচনার উন্মেষ হবে। কথাটা নাবালিকাদের ক্ষেত্রে খাটে না, বাল্যবিবাহ ওখানেই সুস্পষ্ট ভাষায় নাকচ করেছে কোরান।
বাস্তবতা:
যারা বাল্যবিবাহ সমর্থন করেন, তারা কি ওই কচি মেয়েটার মুখের দিলে তাকিয়েছেন একবার? বিশ-পঁচিশ বছরের তরুণের দেহে দুর্দান্ত খেলা করে প্রচণ্ড যৌবন, আর ওদিকে ওই বাচ্চা মেয়েটার না শরীর তৈরি, না মন। সেখানে প্রতিদিন ওই বাচ্চাটাকে কি দোজখের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, তার শরীরের ওপর কি মর্মান্তিক অত্যাচার হয়, তা কি বাল্যবিবাহ সমর্থনকারীরা ভেবেছেন একবারও?
অন্ধের মতো হাদিস অনুসরণ করার উদগ্র বাসনা এভাবেই জীবন ধ্বংস করে, ইসলামেরও বদনাম হয়। তার ওপর আছে ওই কচি শরীরে সময়ের আগেই মাতৃত্বের চাপ।
আরও বলতে হবে?
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার সাথে আমি সম্পূর্ন এক মত ভাই । ধন্যবাদ
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
অনুভব সাহা বলেছেন:
বিরাট বড় পোস্ট। যুক্তিগুলো সমীহ করার মত।
এ নিয়ে গুগলে পড়তে গিয়ে হাপিয়ে উঠেছি(আগে যদিও পড়েছিলাম। আজ লিংক দিতে গিয়ে আবার পড়লাম)।
নিউ ইয়র্ক ইসলামিক সেন্টার , New York Islamic Center5 September 2015 at 05:46
বিয়ের সময় হযরত মা আয়েশা )রা(-এর বয়স ছয় বছর ছিল মর্মে প্রচলিত তথ্যটি ভুল।
।। হযরত আয়েশা (রাঃ)-এর বিয়ের বয়স নিয়ে নাস্তিকদের প্রপাগান্ডা! মহানবী কি শিশু বিয়ে করেছেন? তিনি কি তাহলে সর্বকালের আদর্শ হতে পারেননি? - আনোয়ার আলী এর বাংলা ব্লগ
।। রাসূল (সাঃ) এর সাথে বিয়ের সময় আয়শা (রাঃ) র বয়স ৬ বছর ছিল এটা এক বিরাট ঐতিহাসিক ভ্রান্তি। - গুপী গায়েন এর বাংলা ব্লগ ।
// কিশোরী আয়েশা রাঃ এর বিয়ে নিয়ে বিদ্বেষীদের মিথ্যাচার!! » স দা লা প।। হযরত আয়েশা (রাঃ)-এর বিয়ের বয়স নিয়ে নাস্তিকদের প্রপাগান্ডা! মহানবী কি শিশু বিয়ে করেছেন? তিনি কি তাহলে সর্বকালের আদর্শ হতে পারেননি? - আনোয়ার আলী এর বাংলা ব্লগ
।। রাসূল (সাঃ) এর সাথে বিয়ের সময় আয়শা (রাঃ) র বয়স ৬ বছর ছিল এটা এক বিরাট ঐতিহাসিক ভ্রান্তি। - গুপী গায়েন এর বাংলা ব্লগ ।
//বিবি আয়েশার বিতর্কিত বিয়ে _Nazma Mustafa's Blog / https://nazmamustafa.wordpress.com/2018/02/03/
// Peace In Islam » Blog Archive » ইসলামের নবীর সাথে বিয়ের সময় মা আয়েশার প্রকৃত বয়স কত ছিল? ৬ নাকি ১৯? / http://www.peaceinislam.com/faruk/2979/
// কিশোরী আয়েশা রাঃ এর বিয়ে নিয়ে বিদ্বেষীদের মিথ্যাচার!! » স দা লা প
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
এ আর ১৫ বলেছেন: দাদা আপনাকে যে বলে ধন্যবাদ দিব সেই ভাষা আমি খুজে পাচ্ছি না । এক সাথে এতো গুলো লিংক দেওয়া সহজ ব্যপার নহে । আপনি যে আমার কত বড় উপকার করলেন সেটা শুধু ধন্যবাদ দিলে কম হবে । ভালো থাকবেন
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬
নতুন বলেছেন: যারা ধমান্ধ তারা যৌক্তিক ভাবে চিন্তা করেনা...
তাদের কাছে ৬ বছরের মেয়েকে বিয়ে দিয়ে ৯ বছর বয়সে ৫০ বছরের পুরুষের সাথে বাসরে পাঠানো ভালো মনে হয়।
তারা অবশ্যই নিজের মেয়েকে এমন করবেনা... কিন্তু যেহেতু ধমের নামে তাই মেনে নেবে এবং প্রসংসা করবে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০
এ আর ১৫ বলেছেন: যৌক্তিক ভাবে চিন্তা করলে কি ভাই কেউ ধর্মান্ধ থাকে।ধন্যবাদ
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫
আরোগ্য বলেছেন: বিয়ের বয়স স্হান, সময় ও পরিবেশভেদে ভিন্ন হয়। সত্তুর বছর আগে বাঙালি মেয়েদের বিয়ের বয়স আর বর্তমানের বিয়ের বয়স এক নয়। আর পরিবেশভেদে মানুষের শারীরিক পরিবর্তনও ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
এ আর ১৫ বলেছেন: আগের আমলে কম বয়সে মেয়েদের বিয়ে হোত কারন ছিল এই হাদিসটি যে বিবি আয়েশা (রা: ) বয়স নাকি ছিল ৬ , এটা ভুল বলে প্রমাণীত । আগের আমলের মানুষ এই ব্যপারে সচেতন ছিল না এবং এই বিষয়ে সাইনটিফিক গবেষনার উপাত্ত এসেছে অনেক পরে । বাল্য বয়সে মেয়েরা সন্তান ধারন করলে যে তাদের শারিরিক বহু বিধ সমস্যা নিয়ে সারা জীবন পার করতে হয় , সেগুলো আগের আমলের মানুষ জানতো না । যখন মানুষ জেনেছে তখন বাল্য বিবাহ প্রতিহত করার আন্দোলন শুরু হয়েছে । অন্য ধর্মের মানুষ এটাকে মেনে নিলেও কিছু হাদিসের কারনে মুসলমানদের একটা বড় অংশ বাল্য বিবাহের পক্ষে থেকে গেছে ।ধন্যবাদ
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫
অনুভব সাহা বলেছেন:
আরেকটা লিংকআয়েশা সিদ্দিকা রা: এর বিয়ের বয়স কত ছিল? - উদাসী পথিকের মন এর বাংলা ব্লগ ।
উপরের মন্তব্যের লিংক গুলোতে বিয়ের বয়স ১২/১৪/১৭/১৮/২০... অনেক কথা বলা হয়েছে। যদিও এসবের কোনটাই নির্ভুল নয়, তবে যুক্তিপূর্ণ ও সমীহ করার মত। মজার ব্যাপার হল নাস্তিকরা যুক্তিতে বিশ্বাসী, কিন্তু এখানে ৬/৯ মেনে নিয়ে নবীকে সিশুকামী বলে পোস্ট প্রসব করে।
উল্লেখ্য ৬/৯এর পক্ষেও অনেক পোস্ট আছে, সেসবে যুক্তির চেয়ে বিস্বাসের প্রাধান্য পেয়েছে।(এসবের ভিত্তি হাদিস/লোক মুখে প্রচলিত কথা)।
আপনার কাছে কিছু প্রশ্নঃ
১।। আপনি কি মুসলিম?
২।। মেরাজের ঘটনা কি বিজ্ঞান ও যুক্তিদিয়ে ব্যাখ্যা করা যাবে?
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০
এ আর ১৫ বলেছেন: দাদা আপনাকে আবারো ধন্যবাদ । মেরাজের বিষয়টাকে এখনো বিজ্ঞান ও যুক্তিদিয়ে ব্যাখ্যা করা যাবে না তবে ধর্ম বিশ্বাষ হিসাবে আমাদের মেনে নিতে হবে । আজকে হয়ত এর কোন বিজ্ঞান ও যুক্তি ভিত্তিক প্রমাণ নেই তবে ভবিষ্যতে পাওয়া যেতে পারে ।
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ধার্মিকদের কারনেই দেশ পিছিয়ে যাচ্ছে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১
এ আর ১৫ বলেছেন: ধার্মিকদের কারনে নহে বক ধার্মিকদের কারনে দেশ পিছিয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ
৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:০৪
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: এতকিছু মাথায় ধরে না। আমার মতে ১৬ বছরের আগে বিয়ে দেয়া ঠিক নয়।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২
এ আর ১৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই , ধন্যবাদ
৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনি আমার পোষ্টের কোন লেখাই বুঝেন নাই।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৩
এ আর ১৫ বলেছেন: ও আইচ্ছা । ধন্যবাদ
৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যে আমার পোষ্ট পড়েছে মনোযোগ দিয়ে সে বুঝতে পারবে আমি কি আসলেই বাল্য বিবাহকে সমর্থন জানানোর জন্য পোষ্টটা দিয়েছি নাকি অন্য কিছু বোঝাতে চেয়েছি।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি কি লিখেছেন সেটা সবাই পড়েছে এবং মন্তব্য করেছে ।বাল্য বিবাহ সমর্থন না করলে কি কারনে আমার দেওয়া তথ্য প্রত্যাখান করেছেন । কি কারনে বার বার বলতেছিলনে-- আমাদের দাদী নানিদের বাল্য বয়সে বিয়ে হয়েছিল তাতে কি কোন সমস্যা হয়েছে --- এর উত্তরে বলেছিলাম ---
তাদের অভিভাবকরা যেহেতু জানত, বিবি আয়েশা (রা) বিয়ের সময় বয়স যেহেতু ৬ ছিল, তাই তাদের অভিভাবকরা কম বয়সে বিয়ে দিয়েছিলেন। যদি তারা জানত সঠিক তথ্য যে আসলে ১৪ বছর বয়সে তার বিয়ে হয়েছিল তাহোলে দাদী নানিদের বিয়ে ১৪ বছর বয়সের আগে হোত না। ধন্যবাদ
১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কিংবা আপনার পরিবারের কেহ কি ৭ কিংবা ৯ বছরের নীচে মোন কোন বাচ্চা বিয়ে করেছে, কিংবা আমাদের প্রেসিডেন্ট কি ৭/৮ বছরের কাউকে বিয়ে করেছেন, এত চিল্লাচিল্লি কেন, করার কিছু নেই?
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৯
এ আর ১৫ বলেছেন: সেটা তো আমার ও কথা ভাই এতো চিল্লাচিল্লি কেন ! ধন্যবাদ
১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
ভাই অনুভব সাহার ৫ নং মন্তব্যের শেষাংষের প্রশ্ন দু'টির উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।
যেহেতু আয়িশা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার বিবাহকালীন বয়স দিন মাস বছর গুনে একেবারে সঠিকভাবে নিরুপন করা দুরূহ এবং এটি এমন কোনো অত্যাবশ্যক বিষয়ও যেহেতু নয় যে, এর উপরে ইসলাম ধর্মের কোনো মৌলিক বিষয়াবলী নির্ভরশীল, তাই উপস্থাপিত বিষয়ে বিতর্কে যাওয়ার ইচ্ছে না থাকায় মন্তব্যে নিরব থাকাই শ্রেয় মনে করছি।
অনুভব সাহাকে ধন্যবাদ, এই পোস্টের আলোচিত বিষয়ে তথ্যপূর্ণ অনেকগুলো পোস্টের লিঙ্ক এখানে যুক্ত করে দেয়ায়। আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭
এ আর ১৫ বলেছেন: যেহেতু আয়িশা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার বিবাহকালীন বয়স দিন মাস বছর গুনে একেবারে সঠিকভাবে নিরুপন করা দুরূহ এবং এটি এমন কোনো অত্যাবশ্যক বিষয়ও যেহেতু নয় যে, এর উপরে ইসলাম ধর্মের কোনো মৌলিক বিষয়াবলী নির্ভরশীল, তাই উপস্থাপিত বিষয়ে বিতর্কে যাওয়ার ইচ্ছে না থাকায় মন্তব্যে নিরব থাকাই শ্রেয় মনে করছি।
মানুষের কাছে যে সমীকরন এসেছে সেটাকে ভিত্তি করে সমস্যা সৃস্ঠি হয়েছে । যেহেতু হাদিসে এসেছে বিয়ের সময়ে বিবি আয়েশা (রা: ) বয়স ছিল ৬ এবং ৯ বৎসর বয়সে তাকে ঘরে তোলা হয়েছে । এই হাদিসকে ভিত্তি করে ৫০ বৎসর আগে পর্যন্ত ব্যপক ভাবে বাল্য বিবাহ হয়েছে এবং এখনো চলেছে । সাধারন মানুষ এবং মাওলানারা কখনো প্রশ্ন করেনি বয়স নিরুপনের পদ্ধতি টি ঐ আমলে কত খানি নিখুত ছিল ।ধন্যবাদ
১২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: @ অনুভব সাহা
খুব সুন্দর একটি কথা বলেছেন।আপনি জানেন অলৌকিক বলে একটা কথা আছে।যেমন মহানবী (সঃ) চাঁদকে দুই ভাগ করেছেন,মুসা(আঃ) সমুদ্রকে দুই ভাগ করেছেন। এগুলো খুব কঠিন কাজ। আর এসব কেই বলা হয় অলৌকিক।অলৌকিক হলো সেই ব্যাপারগুলোর ব্যাখ্যা মানুষের পক্ষে দেয়া সম্ভব নয়।মানুষের পক্ষে চাঁদকে দুই ভাগ এটা অসম্ভব।আর এটা কেবল সৃষ্টিকর্তার পক্ষেই সম্ভব।সুতরাং আমি আপনি আমরা কেউই এর ব্যাখা দিতে পারবো না।আর এটা আমাদের পক্ষে ব্যাখ্যা করা ঠিক তখনি সম্ভব হবে যদি আমরা সেই সময় ফিরে যাই।আপনি আমাকে নিয়ে সেই সময়ে ফিরে যেতে পারলে আমি আপনাকে দেখাতে সক্ষম হবো ইনশা আল্লাহ।আচ্ছা সেটা রাখেন আমরা কি গতকাল ফিরে যেতে পারবো?এটা অসম্ভব।কিন্তু ১৪০০ বছর আগে কোরআন এমন অনেক অলৌকিক কথা বলেছে যেটা বিজ্ঞান আজ প্রমান করেছে।যেমন কোরআন বলছে চাঁদের আলো তার নিজস্ব আলো নয়, কোরআন বলছে পৃথিবী বর্তুলাকার, কোরআন বলছে সূর্য প্রদক্ষিন করে, কোরআনে বিগব্যাংগের থিউরি আছে।আচ্ছা ১৪০০ বছর আগে এই কথাগুলো কে বলতে পারে?কারন তখন ত বিজ্ঞান বর্তমানের মতো ছিলো না।আমার কথা হচ্ছে কোরআন হাদিসে এমন অনেক কথা আছে যেখানে কিছু পরীক্ষা করা যায় কিছু পরীক্ষা করা যায় না। আর কোরআন হাদিসের আলোকে সেসব যদি পরীক্ষা করেন যেগুলো পরীক্ষা করা সম্ভব সেগুলো ১০০ তে একশ ভাগ প্রমানিত হবে।
আমাদের পক্ষে চৌদ্দশ বছর আগে ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়। এগুলো সত্যি হতে পারে নাও পারে। কিন্তু এখন যদি কম্পিউটারের কথা হাজার বছর আগে গিয়ে সেসব মানুষদের বলেন তারা কি বিশ্বাস করবে?তারা বলবে পাগলের প্রলাপ।সুতরাং আমরা যা দেখি নাই তাই বলে সেটাকে মিথ্যে বলাটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
এ আর ১৫ বলেছেন: এই বিষয়ে এই মূহুর্তে আমি কিছু বলতে চাই না ।
১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫
নতুন বলেছেন: কিন্তু ১৪০০ বছর আগে কোরআন এমন অনেক অলৌকিক কথা বলেছে যেটা বিজ্ঞান আজ প্রমান করেছে।যেমন কোরআন বলছে চাঁদের আলো তার নিজস্ব আলো নয়, কোরআন বলছে পৃথিবী বর্তুলাকার, কোরআন বলছে সূর্য প্রদক্ষিন করে, কোরআনে বিগব্যাংগের থিউরি আছে।আচ্ছা ১৪০০ বছর আগে এই কথাগুলো কে বলতে পারে?
১৪০০ আগে বিশ্বের কোন জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলো না বলেই মনে হচ্ছে...
আপনি বলছেন ১৪০০ বছর আগে পৃথিবী বর্তুলাকার ছিলো সেটা কোরান বলেছেন.... কিন্তু এই আইডিয়া খৃস্টপূব` ৬ম সতাব্দিতেই ছিলো...
The earliest reliably documented mention of the spherical Earth concept dates from around the 6th century BC when it appeared in ancient Greek philosophy,[1][2] << https://en.wikipedia.org/wiki/Spherical_Earth
১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ১৪০০ আগে বিশ্বের কোন জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলো না বলেই মনে হচ্ছে...
পূর্বে জ্যোতির্বিজ্ঞানে মানুষ খুব দক্ষ ছিলো।কিন্তু জ্যোতির্বিজ্ঞান কোরআন নাজিল হওয়ার পূর্বে এতোটা উন্নত ছিল না।
আপনি বলছেন ১৪০০ বছর আগে পৃথিবী বর্তুলাকার ছিলো সেটা কোরান বলেছেন.... কিন্তু এই আইডিয়া খৃস্টপূব` ৬ম সতাব্দিতেই ছিলো...
হা হা হা এখানে বলা হয়েছে পৃথিবী গোলাকার আপনাকে বুঝতে হবে বর্তুলাকার মানে সম্পূর্ণ গোলাকার নয়।একটা উটপাখির ডিম দেখতে যেমন সেটাকে বলা হয় বর্তুলাকার। যারা দুপাশে কিছুটা চ্যাপটা।তাই বলে হাস মুরগীর ডিমের মতও নয়।হা হা হা।শব্দের মানে ভালো করে খুঁজুন।খালি গুগলে যে অর্থপান সে অর্থের উপর নির্ভরশীল হওয়াটা বোকামী ছাড়া কিছু না।
১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
অনুভব সাহার ৫ নং মন্তব্যে দু'টি প্রশ্ন ছিল। একটির উত্তর দিয়েছেন। অন্যটির উত্তর জানার ইচ্ছে ছিল।
আমার পূর্বের মন্তব্যের সুন্দর জবাবের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সামুর এই দুর্দিনেও ক্যাচাল !
১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
১৫ নং কমেন্টের উত্তরের অপেক্ষায় ছিলাম। আশা করি, ভালো আছেন। ভালো থাকুন।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭
এ আর ১৫ বলেছেন: ৫ নং প্রশ্নের যে উত্তর দেওয়া হয়েছে সেখানে দুটি প্রশ্নের উত্তর খুজে পাওয়া যাবে । ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বাল্যবিবাহ সমর্থনকারীরা সমাজ ও মানুষের শত্রু।