নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মঙ্গল শোভা যাত্রায় যদি ঈমান যায় তাহোলে মঙ্গলবারের দিনে ঈমান থাকে না
মুসলমানের ধর্মিয় উৎসব ২ বার আমি মুসলমান হিসাবে তা মানবো । আমি কি বাঙ্গালী নই আমার কি বাঙ্গালী পরিচয় নেই ? নাকি বোলতে চান আমি মুসলমান হলে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ?? কোরান কি বলেছে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ? মুসলমান ধর্মের যদি ২টা উৎসব থাকতে পারে তাহোলে বাঙ্গালী জাতিয়তাবাদের কেন কোন উৎসব থাকতে পারবে না যদি ধর্মের সাথে কনফ্লিট না হয়। আমরা কি বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, ভাষা দিবস, শ্রমিক দিবস পালন করতে পারবো না ??
মুসলমানদের মধ্যে ধর্মীয় ভাবে দুটি ঈদ উৎসব হিসাবে দেওয়া হয়েছে। মুসলমান হলে কি বাঙ্গালী বা অন্য জাতিয়তার লোক হওয়া যাবে না। কেউ কি বলেছে ১লা বৈশাখ বা স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস মে দিবস, ভাষা দিবস ধর্মীয় কালচার ??? যেহেতু এখানে ইবাদত বা আরাধনা বা প্রার্থণা ইনভল্ব নয় তাহোলে ধর্মের সাথে কনফ্লিট কোথায় এই সবের?? কালচারাল ড্রেসিং বা সাজার ভিতর ইবাদত বা অন্য ধর্মকে পালন করার কোন সম্পর্ক কি আছে ? কেউ যদি বজ্রাসনে বা মাথা মাটি ঠেকিয়ে উপুর বসে থাকে তাহোলে কি তাকে নামাজ পড়া বলা যাবে অথবা কেউ যদি পদ্মাসনে বসে থাকে তাহোলে কি ওটাকে পুজা করা বলা যাবে ।ওনাদের কথা শুনে তো তাই মনে হয় । এখানে কি সুরা বা মন্ত্র পড়া হয় ?? তাহোলে অন্য ধর্মকে অনুসরন করা কোথায় হচ্ছে ?? কোন হিন্দু যদি মাথায় হিজাব পরে আসে তাহোলে কি সে মুসলমান হয়ে যাবে ??
ওনাদের কথা শুনলে তো মনে হয় আরবের লোকেরা আর মুসলমান নাই সব হিন্দু হয়ে গেছে !!! আজান নামাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ সেই ভাবে উলু ধ্বনি পুজার অবিচ্ছেদ্য অংশ। অনেকে আনন্দের উদ্দেশ্যে উলু ধ্বনি করে । তাহোলে উলু ধ্বনি করাটা অবশ্যই হারাম কারন এটা পুজার অংশ বা হিন্দুদের ইবাদতের অংশ। তাহোলে আরবের লোকেরা বিভিন্ন কারনে হিন্দুদের উলু ধ্বনি দেয় কালচারাল ঐতিয্য হিসাবে এর মধ্যে কোন আরাধনা নাই বা ইবাদতের কোন উদ্দেশ্য নাই তাহোলে আপনার বক্তব্য অনুযায়ি তারা অন্য ধর্মের রিচুয়াল অনুসরন করছে সেটা কি ঠিক ?? যদি ও এর মধ্যে কোন ইবাদতের অভিপ্রায় নাই । বজ্রাসনে বসে থাকলে সেটা কে যেমন নামাজ বলে না তেমনি পদ্মাসনে বসে থাকলে সেটাকে পুজা বলে না কিন্তু আপনি তাই বুঝাতে চান । আমাদের কাছে আরবের লোকদের উলুধ্বনি দেওয়া কোন ইবাদত উদ্দেশ্যে নয় শুধু কালচারাল উদ্দেশ্যে সুতরাং সেটা পুজা নয়।
ইসলাম ধর্মে ঐ সব কাট মোল্লা তত্ব অলরেডি পচিয়ে ফেলেছে। এই সমস্থ তত্ব মানুষকে অন্য মানুষকে ঘৃনা করতে শিক্ষায় এবং এই ধরনের লোকদের জংগি তালেবান হওয়ার সম্ভবনা থাকে সবচেয়ে বেশি
আমি একটা ভিডিও পোষ্ট করছি -- দেখান কোন ইবাদত হচ্ছে কিনা, মেয়েরা অশ্লিল পোষাক পরেছে কিনা কোন ধরনের বেল্লালা পনা হচ্ছে কিনা ( এমন কি হিজাব পরা মহিলা ও আছে শোভা যাত্রায় ) বৈশাখি শোভা যাত্রা বৈশাখি শোভা যাত্রা। এই শোভা যাত্রার নাম বৈশাখি শোভা যাত্রা কোন দেবদেবির উদ্দেশ্যে নয়
এবার বৈশাখী নৃত্য দেখুন - শুভ নববর্ষ সবাইকে ! আসেন নাচি।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:০১
এ আর ১৫ বলেছেন: কোন অসুবিধা নাই আপনি যদি চান তাহোলে ৮ ই ফাল্গুন পালন করতে পারেন কিন্তু আমার প্রশ্ন হোল পহেলা বৈশাখের সাথে আপনার এই প্রশ্নের কি সম্পর্ক ? আমরা যেমন ১লা বৈশাখ পালন করি তেমনি ১লা জানুয়ারী পালন করি । আমার কমেন্ট ছিল যারা বৈশাখী পালন করাকে হারাম মনে করে তাদের উদ্দেশ্যে এখানে ৮ ই ফালগুনের কথা আসলো কি করে !!!
২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৪
জিল্লুর রহমান রিফাত বলেছেন: ভাই আশা করি সামনে থেকে আমরা মাতৃভাষা দিবস ৮ই ফাল্গুন পালন করতে পারব। ২১ ফেব্রুয়ারি পরিবর্তে। আমি এক দিনের বাঙ্গালী বাজতে চাই না।।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:০১
এ আর ১৫ বলেছেন: কোন অসুবিধা নাই আপনি যদি চান তাহোলে ৮ ই ফাল্গুন পালন করতে পারেন কিন্তু আমার প্রশ্ন হোল পহেলা বৈশাখের সাথে আপনার এই প্রশ্নের কি সম্পর্ক ? আমরা যেমন ১লা বৈশাখ পালন করি তেমনি ১লা জানুয়ারী পালন করি । আমার কমেন্ট ছিল যারা বৈশাখী পালন করাকে হারাম মনে করে তাদের উদ্দেশ্যে এখানে ৮ ই ফালগুনের কথা আসলো কি করে !!!
৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৬
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: কেন এত কষ্ট করছেন? সবাই জানে মঙ্গল শোভাযাত্রার থিমটাই ইসলামের সাথে কনফ্লিক্ট। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা কিন্তু মঙ্গল শোভাযাত্রা আর ছায়ানটের বর্ষবরণ পছন্দ করে না। এটা শুধুমা্ত্র সামান্য একটা শ্রেণীর(চারুকলা আর ছায়ানট) লোকেরা পালন করে। কারণ মানুষের একটা দিন চাই হই হুল্লোড় করার। আপনি যেভাবে সহজে বলছেন, আল্লাহকে কী এইভাবেই ব্যাখ্যা দিবেন?
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৫৫
এ আর ১৫ বলেছেন: মঙ্গল শোভা যাত্রা কোন ধর্মীয় শোভা যাত্রা নহে এবং কোন ধর্মের সুরা বা মন্ত্র পড়া হয় না । কিসের ভিত্তিতএ বোল্লেন সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান রা মঙ্গল শোভা যাত্রা পছন্দ করে না ?? আরবের মুসলমানরা কিন্তু হিন্দুদের উলু ধবনি দেয় তারা কি মুসলমান নয় ? যে সমস্ত মাশকট বা মুর্তি বহন করা হয় ওগুলো কোন ইবাদতের উদ্দেশ্যে নহে ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনারা কালচারাল ইথিকস আর ধর্মীয় বিলিফের মধ্য পার্থক্য বোঝেন না । ইসলামে কি ভাষ্কর্য হারাম করেছে ?? মৃর্তি পুজা করতে মানা করেছে তার মানে পুজা বিহিন মৃর্তি কি হারাম করেছে?? তাহোলে বাদশাহ সোলামান (রা) যিনি নবী ছিলেন তার ইচ্ছা পুরন করার জন্য আল্লাহ জীনদের দিয়ে গোটা নগরিতে ভাষ্কর্য কেন নির্মান করার নির্দেশ দিলেন --- সুরা সাবা আয়াত ১২ এবং ১৩
আয়াত ১২ --- আর আমি সোলায়মানের অধীন করেছিলাম বায়ুকে, যা সকালে এক মাসের পথ এবং বিকালে এক মাসের পথ অতিক্রম করত। আমি তার জন্যে গলিত তামার এক ঝরণা প্রবাহিত করেছিলাম। কতক জিন তার সামনে কাজ করত তার পালনকর্তার আদেশে। তাদের যে কেউ আমার আদেশ অমান্য করবে, আমি জ্বলন্ত অগ্নির-শাস্তি আস্বাদন করাব।
আয়াত ১৩ -- তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫
এস বি সুমন বলেছেন: ভাই আর বইলেন না ,। অনুভুতিতে আঘাত লাগব । এদের সব কিছুতেই চুলকানি । কবে যে বলে স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস পালন করাটাও হারাম
৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৩
নয়ন্ বলেছেন: মঙ্গল শোভাযাত্রায় হাটার সময় মঙ্গলময়ীদের বিশেষ বিশেষ স্থানে ধাক্কা-ঘষা দিয়া সুখের অনুভূতি জাগে। আর সেটা আপনাদের কাছে হালাল হওয়াটা স্বাভাবিক।
দিবস আর সংস্কৃিতির নাম দিয়া একটু আদিম মজা লুটাইতে চাইছেন এটাও ইসলাম হারাম কইরা দিলো ???
ভাই ওওওও ভাই ইসলাম কোন দিবস বা সংস্কৃতি হারাম করে নাই। এগুলার নাম দিয়া যেই নোংরামি সেটাকে হারাম করেছে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২১
এ আর ১৫ বলেছেন: মঙ্গল শোভাযাত্রায় হাটার সময় মঙ্গলময়ীদের বিশেষ বিশেষ স্থানে ধাক্কা-ঘষা দিয়া সুখের অনুভূতি জাগে। আর সেটা আপনাদের কাছে হালাল হওয়াটা স্বাভাবিক---- আপনার মত মানুষেদের জন্য কোন শোভা যাত্রার দরকার নাই , রাস্তা দিয়ে বা বাজারের ভিড়ে আপনারা মহিলাদের উপর চান্স নেন সেটা তো আপনাদের কাছে পরম হালাল বিষয় । বাসের উপর ও চান্স নেন । আপনি কি জানেন একজন ইন্দোনেশিয়ান মহিলা সাংবাদিক হজের সময় এই ধরনের এবিউজ হয়েছিল ? আপনাদের মত মানুষ যে কোন গেদারিং সেটা কালচারাল হোক বা ধর্মীয় হোক সুযোগ পেলেই মহিলাদের উপর চান্স নেন ।
৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মোল্লারা আসলে যেভাবেই হোক যুক্তিতে জিততে চায়।
প্রথমে বলে মঙ্গল শোভা যাত্রা হিন্দুদের কারন নামটাই ওমন।
যখন মঙ্গল বার স হ এসব হিন্দু টাইম নাম ধরা হইলো তখন বললো মেয়েদের সাথে ধাক্কাধাক্কি কেমুন জানি! তাহলে তো বলতে ডেইলি লোকাল বাস, অফিসে এমনকি রাস্তাঘাটে পোলাপান যা করে সেসব নিয়া তাদের মাথা ব্যাথা নাই কেন? নাকি চোরি চোরি ছুপকে তারাও মজা নিতে চায় কিন্তু ঐ অনুস্ঠানে দাড়ি টুপি নিয়া গেলে সমস্যা তাই ঐটা বাদ?
শালার মোল্লাগো মধ্য দন্ডে সমস্যা না মাথায় সমস্যা সেটা নিয়া আগে ভাবুক তারপর একটা উপযুক্ত নিয়ে আসুক!
এইজনই বলি সকল মোল্লাদের হত্যা করে পুরা ইসলাম থেকে এসব জাল হাদিস শরীয়ার লোকজন ছেটে পরিশুদ্ধ ইসলামের চর্চা শুরু হোক
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৪
জিল্লুর রহমান রিফাত বলেছেন: ভাই আশা করি সামনে থেকে আমরা মাতৃভাষা দিবস ৮ই ফাল্গুন পালন করতে পারব। ২১ ফেব্রুয়ারি পরিবর্তে। আমি এক দিনের বাঙ্গালী বাজতে চাই না।।