নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘরে মূর্তি থাকলে কি নামাজ হ্য় ???

১২ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

আমাদের সৃষ্ঠি কর্তা আল্লাহ তালার কোন আকৃতি নাই সুতরাং তাকে দেখা যায় না এবং কেউ তার শরিক হতে পারে না --- এই বিশ্বাস অনেক মুসলমানের খুব দুর্বল বা নিম্ন মানের । যা চোখে দেখা যায় বা স্পর্শ করে অনুভব করা যায় এবং আকার আকৃতি বিশিষ্ঠ তার কোন প্রান না থাকলে সেটা জড় পদার্থ যেমন চেয়ার টেবিল টিভি আলমারি বই কম্পিয়ুটার গাড়ী বাড়ী সব কিছুই জড় পদার্থ । একটা বা বহু মূর্তি যাকে দেখা যায় বা অনুভব করা যায় সেটা কি আল্লাহর বৈশিষ্টের মধ্যে পরে সুতরাং এটা মুসলিম বিশ্বাস অনুযায়ি কখনো স্রষ্টা হতে পারে না কারন তিনি নিরাকার এবং চোখে দেখা যায় না । অনেক মুসলমানের এই প্রাথমিক বিশ্বাসের জোর খুব কম ।

আমরা যখন নামাজ পড়ি তখন অনেকে ঘরে কোন স্টাচু বা রিপলিকা বা ছবি ইমেজ থাকলে মনে করে নামাজ হবে না এবং এই গুলোকে ঘরের ভিতর থেকে সরিয়ে দেয় এবং এটা যারা করে তারা পরোক্ষভাবে শরিক করে এবং ঈমানের প্রাথমিক পরীক্ষায় ফেলিয়ুর তারা। নামাজের সময়ে ঘরে চেয়ার টেবিল বিছানা ইত্যাদি নামক জড় পদার্থ থাকলে কি কোন অসুবিধা আছে ??? নাই নামাজের সময় আসে পাশে জড় পদার্থ থাকলে কোন অসুবিধা নাই । চেয়ার টেবিল যেমন জড় পদার্থ তেমনি মূর্তি বা ছবি সবই জড় পদার্থ --- যাকে দেখা যায় এবং আকার আকৃতি আছে সেটা কখনো স্রষ্টা হতে পারে না সেটা মুসলমানের বিশ্বাসে জড় পদার্থ ছাড়া কিছুই না । তাহোলে মূর্তি নামক জড় পদার্থ ঘরে থাকলে ছবি ঘরে থাকলে নামাজ হবে না --- যারা এই বিশ্বাস করে তারা ঐ গুলোকে পরোক্ষভাবে আল্লাহর শরিক মনে করে এই পরোক্ষভাবে কোন মূর্তি বা ছবিকে আল্লাহর শরিক মনে করা ইসলাম কি এলা্উ করে ?? চেয়ার টেবিল যেমন জড় পদার্থ তেমনি ঐ সব রিপলিকা গুলোও জড় পদার্থ যার আকৃতি আছে দেখা যায় সুতরাং এগুলো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না এবং যার কোন শরিক নাই তাহোলে ঐ গুলো শুধু জড় পদার্থ মোটেও শরিক নয় ।

যারা ঐ গুলোকে জড় পদার্থ মনে না করে শরিক মনে করে এবং এই শিরকের উপস্থিতিতে নামাজ হবে না মনে করে ঘর থেকে ঐ গুলো বের করে দেয় তারা পরোক্ষ ভাবে ঐ গুলোকে শরিক বলে স্বীকৃতি দেয়। একজন প্রকৃত ঈমানদারের কাছে মূর্তি ছবি ইত্যাদি চেয়ার টেবিলের মত জড় পদার্থ ছাড়া কিছুই না কারন ওগুলো দেখা যায় অনুভব কার যায় । যারা ঐ গুলো থাকলে নামাজ হবে না মনে করে তারা ঐ জিনিস গুলোকে জড় পদার্থ মনে করে না এবং ঘর থেকে বাহির করে দেয়। এইটা প্রতক্ষভাবে না হোলেও পরোক্ষভাবে ঐ গুলোকে শরিক মনে করা হোল।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

আনোয়ার আলী বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো। সুন্দর যুক্তি।

১২ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১২ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

আরাফাত নিলয় বলেছেন: চমতকার।

১২ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১২ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

আজাদ হোসেন হৃদয় বলেছেন: ছোট বেলা থেকে তো শুনতেছি হুজুররা কয় ঘরে ছবি রাখলে নাকি নামাজ হবে না। তাইলে কি হুজুররাই পরোক্ষ ভাবে এগুলারে আল্লাহ মনে করে।

১২ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

এ আর ১৫ বলেছেন: না বুঝে অনেকে এইটা করে । কোন ছবি মূর্তি বা বস্তুকে অন্য ধর্মে দেবতার স্থান দিলে সেটা মুসলমানের কাছে জড় পদার্থ । যাকে দেখা যায় আকার আকৃতি আছে স্পর্শ করা যায় ওজন আছে তা কখনো বিধাতা হতে পারে না । এই বিশ্বাসে যাদের ঘাটতি আছে তারা ছবি বা মূর্তি জড় পদার্থকে মনে না করে দেব দেবতার তুল্য মনে করে যার উপস্থিতিতে আল্লার কাছে ইবাদত বাধা গ্রস্থ হবে ভেবে ঘর থেকে ও গুলোকে বাহির করে দেয়। এই ভাবে তারা পরোক্ষভাবে নিজের অজান্তে ঐ জড় পদার্থ গুলোকে শরিক হিসাবে স্বীকৃতি দেয় । কোন দৃশমান আকৃতি বিশিষ্ট বস্তু যে স্রষ্টা হতে পারে না --- এই বিশ্বাসের প্রতি তারা এই ভাবে অবঙ্গা প্রদর্শন করে ।

৪| ১৩ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই নজরুল দু:খ করে গেছেন ১০০ বছর আগে- মানুষ যখন মাহশূন্য জয়ে ব্যাস্ত আমরা তখন বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজি বলে!!!

আজকের দিনে এসেওতো অবস্থাতো খুব একটা আগায়নি মনে হচ্ছে!!

পৃথীবী এখন কোথায়? আমরা আমরা ব্যাস্ত এই- সব নিয়ে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

এইবার আসের আপনার টপিকে গ্যাজাই! আপনার কথা যদি সত্য হয়- তবে কি আল্লাহ মিথ্যা বলেছেন????
মিরাজে রাসূল সা: এর হাতে আল্লাহর হাত রাখার বর্ণনা
আবার মদীনার আনসারদের সাথে চুক্তিবদ্ধহয়ে যখন রাসূল সা: বায়াত করালের বা আগে পরের অনেক এরকম ঘটনায় ওহি এলো- যারা আপনার হাতে হাত রেখেছে তারা আপনার হাতে হাত রাখেনি আল্রাহর হাতে হাত রেখেছে!...

আরশ তো মানেন। আসন। আসনে বসতে হলে নিশ্চয়ই আকারবিহীন কেউ বসতে পারেনা! নাকি পারে?

তো আল্লাহর আরশে তাহলে কে বসবে????????আপনার আল্লাহ যদি আকারবিহীণ হন তবে তো তাঁর আরশও নাই!!!!!নাকি?



১৩ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি কোরান হতে রেফারেন্স দিচ্ছেনা কেন ??? ভাষা জনিত কারনে হাত মানি হাত নয়, পা মানি পা নয় , আসন মানি বসা নয় । আমাদের জীবন মরণ আল্লাহ র হাতে মান আল্লার নিয়ন্ত্রণে, ভগবান একে দেবে বুকে পদ চিন্হ মানি পায়ের ছাপ নয় মানে পথের দিক নির্দেশনা । আল্লার আসন মানে আল্লার অবস্থান।

৫| ১৩ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ ।

ভাই কোরআন হতে রেফারেন্স দিলেই কি মানবেন? কোরআনের ভাষা বাক্য, অর্থদৌতকতা, আকাশ জমিন ব্যবধান দেখেছি।
ওহাবি অনুবাদে যা আক্ষরিক! আবার ভাবানুবাদে দেখি তা বিশাল ব্যাপক অর্থবোধক! আবার সদরুদ্দি চিশতি রা: এর মতো বিশেষজ্ঞের হাতে তা অচিন্তনীয় ভাবনার খোরাক ও ব্যঞ্জনাময়।
এখন আপনি কোন টাইপে অনুভব করেন তা আগে জানতে হবে।
সত্যের মাত্রা কিন্তু একই। অনুভবের ভিন্নতায় আজ এত এত মজহাব! এত এত ফিরকা! অথচ আল্লাহ এক রাসূল এক কোরআন এক!

এই সত্যকে চিনাই প্রথম এবং কঠিন সাধনা। পরের পথ খুবই সহজ। যেমন প্রোগ্রামিংয়ের প্রাথমিক ক্লাশ ঠিকমতো বুঝলে সে প্রোগ্রামার হয়ে যায় আর তখন নিত্য নিত্য নতুন প্রোগ্রাম বানানো তার কাছে কঠিন কিছূ থাকেনা। বরং নিত্য ইনোভেশন দিয়ে সে নিজেকে আরো গ্রহযোগ্য চাহিদাসমপ্ন্ন করে তোলে তেমনি আরকি।

আপনি যাকে রুপক বলছেন? কিসের ভিত্তিতে?
কোরআন কি বলেছে তা রুপক? না অনুবাদকের ফুটনোটে তা জেনেছেন?

আয়াতে যেখানে সরাসরি বলা হচ্ছে তার ব্যাখ্যায় আপনি কেন একজন অনুবাদকের নোটের উপর নির্ভরশীল???

৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি আমাকে উপহার দিবেন এমন স্থানে যে স্থান আমার পছন্দ নয়, তো আমি ছাফ জানিয়ে দিলাম দরকার নেই আপনার এ উপহারের, এ উপহার আমি নেবনা। আপনি উপহার পাঠালেন এমন লোকের মাধ্যমে যে লোক আমার পছন্দ নয়, তো আমি ছাফ জানিয়ে দিলাম দরকার নেই আপনার এ উপহারের, এ উপহার আমি নেবনা। তো যে ঘরে মূর্তি বা ছবি থাকে সে ঘর আল্লাহর পছন্দ নয় বিধায় সে ঘরের নামাজ আল্লাহ গ্রহণ না করলে কি আর করা যাবে। আল্লাহ সর্বশক্তিমান তিনি কোন কিছু গ্রহণ না করলেতো আর তাকে দিয়ে জোর করে তা’গ্রহণ করানো যাবেনা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

এ আর ১৫ বলেছেন: তো যে ঘরে মূর্তি বা ছবি থাকে সে ঘর আল্লাহর পছন্দ নয় বিধায় সে ঘরের নামাজ আল্লাহ গ্রহণ না করলে কি আর করা যাবে। আল্লাহ সর্বশক্তিমান তিনি কোন কিছু গ্রহণ না করলেতো আর তাকে দিয়ে জোর করে তা’গ্রহণ করানো যাবেনা।

একটু রেফারেন্স দেন তো দেখি আপনার এই বক্তব্যের সপক্ষে । কোরানে মুর্তিকে বা অন্য কোন এনটিটি বা বস্তুকে পুজা কোরতে মানা করা হয়েছে । ঘরে মুর্তি বা ডল বা পুতুল থাকলে কেন নামাজ হবে না সঠিক ভাবে ব্যাখা করুন গাছাড়া উত্তর না দিয়ে । আপনি এই আর্টিকেলে লিখেছেন আল্লাহ নিরাকার সুতরাং যাহাকে দেখা যায় স্পর্শ করা যায় আয়তন আছে ওজন আছে সেই বস্তু কিছুতেই আল্লাহ হতে পারে না ,সেই হিসাবে মুর্তিকে দেখা যায় , আকার আছে, আয়তন আছে এবং ওজন আছে সুতরাং এইটা একটা জড় পদার্থ । নামাজ পড়ার সময়ে যদি চেয়ার টেবিল বা অন্য কিছু জড় পদার্থ থাকলে অসুবিধা না থাকে তা হোলে মুর্তি নামক জড় পদার্থ থাকলে কেন নামাজ হবে না ।
অগ্বিপুজা করা শিরিকি এবং হারাম , যদি নামাজ পড়ার সময় আগুন দিয়ে আলো যেমন হারিকেন বা মোমবাতি জ্বলানো হয় তখন তো নামাজ হারাম হয় না যদিও আগুন একটা পুজার এনটিটি তাহোলে মুর্তির বেলায় কেন হারাম হবে ??

৭| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

শিশির৫৪ বলেছেন: ভাই, রাসুল (সাঃ) তাঁর সেনাপতি খালেদ বিন ওয়ালেদ (রাঃ) কে পাঠালেন একটা মুর্তি ভাঙ্গার জন্য। খালেদ (রাঃ) গিয়ে তলোয়ারের এক কোপে মুর্তি ভেঙ্গে রাসুলের (সাঃ) কাছে আসলেন। রাসুল (সাঃ) বললেন, খালেদ, তুমি মুর্তি ভাঙ্গনি। খালেদ (রাঃ) আবার দৌড়ে গেলেন। গিয়ে এবার উপর থেকে নিচে তলোয়ার চালালেন। দেখতে পেলেন, সেখান থেকে কুচকুচে কালো একটি নারী মুর্তি বেড়িয়ে এল। অন্য সাহাবীরা ভয় পেয়ে গেলেন। কিন্তু খালেদ (রাঃ) সেই নারী মুর্তিকেও দুই ভাগ করে ফেললেন। রাসুলের (সাঃ) কাছে এলে তিনি বললেন, এইবার ঠিক আছে। নিশ্চয়ই প্রত্যেক মুর্তির ভেতর একটি করে জীন-শয়তান থাকে তারা মানুষের অলক্ষে মুর্তি পুজার দিকে ধাবিত করে।
ভাই, উপরের হাদিস টা আপনি সিয়াহ সিত্তাহর ভেতর পাবেন। জিজ্ঞেস করবেন না কোন হাদিসে। একটু পড়াশুনা করুন। আপনার ভুল ভেঙ্গে যাবে। দয়া করে ধর্মের ব্যাপারে নিজের যুক্তি দিবেন না। যুক্তি যদি ভুল হয় তবে তা হাশরের ময়দানে আপনার জন্য অনেক বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
আল্লাহ্‌ আপনাকে এবং আমাকে মাফ করুন। আমীন।

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

নতুন নকিব বলেছেন:



যারা ঐ গুলোকে জড় পদার্থ মনে না করে শরিক মনে করে এবং এই শিরকের উপস্থিতিতে নামাজ হবে না মনে করে ঘর থেকে ঐ গুলো বের করে দেয় তারা পরোক্ষ ভাবে ঐ গুলোকে শরিক বলে স্বীকৃতি দেয়। একজন প্রকৃত ঈমানদারের কাছে মূর্তি ছবি ইত্যাদি চেয়ার টেবিলের মত জড় পদার্থ ছাড়া কিছুই না কারন ওগুলো দেখা যায় অনুভব কার যায় । যারা ঐ গুলো থাকলে নামাজ হবে না মনে করে তারা ঐ জিনিস গুলোকে জড় পদার্থ মনে করে না এবং ঘর থেকে বাহির করে দেয়। এইটা প্রতক্ষভাবে না হোলেও পরোক্ষভাবে ঐ গুলোকে শরিক মনে করা হোল।

-এআর ১৫,
ইসলামের নামে আর কত বিভ্রান্তি ছড়াবেন? মূর্তি জায়েজ করার জন্য আর কত ভূয়া যুক্তি দেখাবেন?

আল্লাহ পাক যদি দয়া করে আমাদের হেদায়েত দান করেন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: ইসলামের নামে আর কত বিভ্রান্তি ছড়াবেন?
উত্তর ===== ইসলামে যে বিভ্রান্তি কওমী মুর্খরা ছড়িয়েছে সেটা দুর করার চেষ্টা করা হচ্ছে

মূর্তি জায়েজ করার জন্য আর কত ভূয়া যুক্তি দেখাবেন?
উত্তর ========= পরোক্ষ ভাবে মুর্তিকে তো আপনারই শরিক করেন , একটা জড় বস্তুকে শরিক মনে করেন , যদি শরিক মনে না করে জড় পদার্থ মনে করতেন তাহোলে চেয়ার টেবিলের মত সামনে থাকলে কিছুই হতো না । চেয়ার টেবিলকে জড় বস্তু মনে করেন তাই সেগুলো নামাজের কাছে থাকলে কোন অসুবিধা নাই কিন্তু মুর্তিকে জড় বস্তু মনে না করে শরিক মনে করেন তাই ঘর থেকে বের করে দিলেন তার মানি তো মেনে নিলেন ঐটা জড় পদার্থ নহে গডলি এনটিটি তার মানে পরোক্ষ ভাবে শরিক করলেন

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



-এআর ১৫,
ইসলামের নামে আর কত বিভ্রান্তি ছড়াবেন? মূর্তি জায়েজ করার জন্য আর কত ভূয়া যুক্তি দেখাবেন?

আল্লাহ পাক যদি দয়া করে আমাদের হেদায়েত দান করেন।

ইসলাম ধর্ম নিয়ে আপনার বিভ্রান্তির মিশন চলছে তো? চালিয়ে যান। বিনিময় যেহেতু পান, সেহেতু তা হালালতো করতে হবে!

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

মানিজার বলেছেন: শিশির৫৪ বলেছেন: ভাই, রাসুল (সাঃ) তাঁর সেনাপতি খালেদ বিন ওয়ালেদ (রাঃ) কে পাঠালেন একটা মুর্তি ভাঙ্গার জন্য। খালেদ (রাঃ) গিয়ে তলোয়ারের এক কোপে মুর্তি ভেঙ্গে রাসুলের (সাঃ) কাছে আসলেন।


তরবারি দিয়া মুর্তি ভাংগা হয় জানতাম না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.