নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরুষরা হোল ধর্ষকের জাত, তারা লুইচ্চা তারা পারেনা যৌন তারনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে-- সব দোষ পুরুষের-- বাচার জন্য আল্লাহ তালা মেয়েদের বোরকা হিজাব পরার নির্দেশ দিলেন। এর জন্য মেয়েরা মোটেও দায়ি নয় বরং সব দোষ পুরুষের। হায় হায় ঐ ধর্ষকের জাত লুইচ্চা পুরুষ আজ যৌন তারনা নিয়ন্ত্রণে সক্ষম বহু অংশে । আজ পুরুষ পারে নিজের ইচ্ছা শক্তি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে। নিজের আত্ম নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর উপদেশ বহু পাওয়া যাবে আল কোরানে । এখন পুরুষকে অর্ধ বিবস্ত্র নারীর সামনে সাভাবিক ভাবে চলা ফেরা করতে দেখা যায়। বাংলাদেশে পুরুষেরা মার্জিত পোষাকে বোরকা হিজাব ছাড়া নারী দেখলে সাভাবিক থাকে। তার মানে তাদের অত টুকু আত্ম নিয়ন্ত্রণ আছে।
তালেবানি দেশ যেমন পাকিস্তান বা আফগানিস্তান বা মধ্য প্রাচ্যের অনেক দেশের পুরুষ মানুষের লেবেল বাংলাদেশ থেকে কম কারন তারা বোরকা হিজাব বিহিন মার্জিত পোষাকে নারী দেখলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। তাহলে যেখানে পুরুষরা যৌন নিয়ন্ত্রণে দুর্বল সেখানকার মেয়েদের অবশ্যই বোরকা হিজাব পরা উচিৎ। তাহোলে দোষতো সব পুরুষের মোটেও মেয়েদের নয় । হে পুরুষ জাতি তোমরা কি নিজেকে লুইচ্চা ভাবতে অপমান বোধ কর না ?? তোমরা পশ্চিমাদেশে সল্প পোষাকের নারীদের দিকে ঘুরেও তাকাও না। তখন কোন নারী বোরকা হিজাব পরে তোমাদের বলে তোমরা লুচ্চা তাই আমি এসব পরেছি তখন কি তোমরা অপমান বোধ কর না ?? আমি ওই সব মহিলার কাছে জানতে চাই যারা বোরকা হিজাব পরে -- তারা কেন এই সব পুরুষদের লুইচ্চা মনে করে ??
পুরুষেরা যদি লুইচ্চা মার্কা হয় তখন যদি মেয়েরা বোরকা হিজাব পরে তখন তা গ্রহন যোগ্য তাহোলে আপনার আসে পাশের পুরুষদের লুইচ্চা মনে করে পুরুষদের অপমান করার কারন কি ?? মার্জিত পোষাকই তো যথেষ্ঠ।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষ সারাক্ষণ নতুন কিছু করার চেস্টা করছে; অপ্রয়োজনীয় অনেক ট্রেডিশনও তারা চালু করার চেস্টা করছে: ভ্যালেন্টাই, ম্যালেন্টাইন, হিজাব, মিজাব ইত্যাদি
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলামান নারীরা স্হানীয় কালচারের মার্জিত পোষাক পরবেন, এটাই স্বাভাবিক।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩০
অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: অযৌক্তিক পেচাল পারলেন ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮
এ আর ১৫ বলেছেন: তাই নাকি !!!! আচ্ছা বোলুনতো আরবী শব্দ খিমারের অর্থ কি ??? ধর্মের মিথ্যা অপব্যাখা বন্দ করুন । পড়ুন আমার আগের হিজাব সংক্রন্ত পোষ্ঠিং আমার ব্লগে অথবা পড়ুন নিচের লেখাটা --
হিজাব একটা ট্রেডিশন এবং এটা মোটেও ধর্মীয় বাদ্ধকতা নয়
হিজাবের পক্ষে সুরা আল নুরের ৩১ তম (২৪--৩১) আয়াতের এই অংশটুকে হিজাব পরার আল্লাহর নির্দেশ হিসাবে দবি করা হয় --- ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে ---এখানে বলা হয়েছে -- তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে - মাথার ওড়না বক্ষে ফেলে রাখলে তা হবে হিজাব ।। অনেক বাংলা বা ইংলিশ অনুবাদে মাথার ওড়না বা ভেইল হিসাবে উল্লেখ আছে। কিন্তু এটা যে কত বড় মিথ্যাচার তার নমুনা দেখুন। এই আয়াতে আরবিতে খিমার শব্দটি ব্যবহার হয়েছে যার অর্থ আচ্ছাদন বা কভার যেমন পর্দা একটা কভার বা টেবিল ক্লথ যা টেবিলকে ডেকে আরাখে , জামা পরিধেয় বস্ত্র যা শরীর ডেকে রাখে তাই খিমার । শাল মাথার ওড়না শাড়ীর আচল ব্লাঊজ এই সবই খিমারের আওতায় পরে কারন এগুলো কভার বা আচ্ছাদন করতে পারে । সুতরাং খিমার শব্দের অর্থ শুধু মাথার ওড়না বা ভেইলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় কিন্তু কিছু হাদিসের বিকৃত ব্যাখার মাধ্যমে খিমারের অর্থ মাথার ওড়না হিসাবে বহু কোরানের অনুবাদে উল্লেখ করা হয়েছে ।
খিমার মানে মাথার ওড়না এর পিছনের যুক্তি কি ??? নবীর স্ত্রী বা কণ্যারা বা মুসলিম মহিলারা হিজাব পরতো তাই খিমার শব্দের অর্থ মাথার ওড়না -- এই ভাবে খিমার শব্দের অর্থকে মাথার ওড়নার মধ্যে সিমিত করে ফেলা হোল। ইসলাম আসার আগে আরবের মানুষ হিজাব পরতো এবং শরীর সম্পূর্ন ডেকে রাখতো বা এখনো রাখে যার মূল কারন মাত্রারিক্ত গরম হতে শরীরকে রক্ষা করা । মরুভূমির সাভাবিক তাপ মাত্রা যেখানে ৪৫ ডিগ্রী হতে ৫৫ ডিগ্রী পর্যন্ত ভেরি করে সেখানে মানুষ বাধ্য হয়ে মাথা সহ দেহ ডেকে রাখে জীবন রখা করার জন্য। ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা পেতে মানুষ যেমন শীত বস্ত্র পরে তেমনি মরুভূমির অত্যাধিক গরম হতে রক্ষা পেতে মানুষকে ডোলা কাপড় পরতে হয় এবং মাথা ডেকে রাখতে হয়। ডোলা কাপড় শরীর থেকে নির্গত ঘাম হতে সৃষ্ঠ ময়েসচারকে ধরে রাখে যা শরীরের ত্বককে বার্ন হতে রক্ষা করে । হিজাব মরুভূমির আবহাওয়ার প্রটেকশন ক্লদিং হিসাবে ইসলাম আগমনের বহু আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে এবং অমুসলিমরা তা ব্যবহার করে ।
হিজাব একটা ট্রেডিশন এবং এটা মোটেও ধর্মীয় বাদ্ধকতা নয়
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২২
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: হিজাব ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা কিনা - সে নিয়ে অনেক তর্ক চলতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশের হিজাব পড়ায় কোন আইনী বাধ্যবাধকতা নেই। কেউ ইচ্ছা করলে হিজাব পড়তে পারে, চাইলে নাও পারে। যারা পড়ে, তা স্বেচ্ছায়ই পড়ে। তাহলে অযথা এসব ক্যাচাল কেন?
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
বেদুইন জাহিদ বলেছেন: পোশাক মানুষকে সম্মানিত করে। যারা নগ্ন বা অর্ধনগ্ন হয়ে থাকে, তাদের আর বনের পশুদের মাঝে কোনো পার্থক্য নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষ সারাক্ষণ নতুন কিছু করার চেস্টা করছে; অপ্রয়োজনীয় অনেক ট্রেডিশনও তারা চালু করার চেস্টা করছে।