নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রূপগঞ্জ উপজেলার ছোনাব এলাকায় বোমা বানাতে গিয়ে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ৪ কর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বৃহস্পতিবার সকালে গোটা উপজেলায় রকমতউল্লাহর মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পরে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আহতদের রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালসহ স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। গত বুধবার গভীর রাতে ভুলতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা লোকমান হোসেনের বাড়িতে তার ছেলে ছাত্রলীগ নেতা শাহীন মিয়ার নিয়ন্ত্রণাধীন একটি ঝুটের গোডাউনে বোমা বানানোর সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে ।
যে বোমা বিস্ফরিত হয়েছে সেটা পেট্রল বোমা নয়। আগুন না লাগালে পেট্রল বোমা বিস্ফরিত হয় না। বলা হচ্ছে বোমা বানাতে গিয়ে বিস্ফরন হয়েছে আর পেট্রল বোমা বানানো অন্য বোমার মত ঝুকি বহুল নয় এবং আগুন না লাগালে তা বিস্ফরিত হয় না । ওগুল যদি পেট্রল বোমা হোত তাহোলে সাথে সাথে ঐ বাড়ীতে আগুন ধরে যেত কিন্তু আগুন ধরার কোন খবরই নাই । আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বোমা বানতেই পারে কিন্তু সেটা পেট্রল বোমা নয় । সুতরাং অন্য বোমা বানানোর জন্য তাদের কে পেট্রল বোমা বাজির অপরাধের আসামির অপবাদ দেওয়া যায় না। সুতরাং ঐ ঘটনা মোটেও প্রমাণ করে না আওয়ামী লীগ পেট্রল বোমা মেরে মানুষ হত্যার সাথে জড়িত।
©somewhere in net ltd.