"পেনড্রাগন" (PENDRAGON)-
এই কলমটির অগ্রভাগে রয়েছে একটি ল্যাম্প, যা অন্ধকারেও লিখতে সাহায্য করবে। এই কলমটির চারটি অংশ রয়েছে। নিব, সেন্ট্রাল ইউনিট, শেষ অংশ, এবং এক্সপেন্ডেবল ইউনিট।
'নিব' হচ্ছে লেখার অংশটা যা বলপয়েন্ট কলম, দোয়াত কলম, যান্ত্রিক অথবা ডিজিটাল কলমে রূপান্তর করা যায়। সেন্ট্রাল ইউনিটে রয়েছে LED লাইট, যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সেই সাথে রয়েছে মিউজিক প্লেয়ার, চার্জার পয়েন্ট, মেমোরি কার্ড এবং ব্যাটারি। 'শেষ অংশে' রয়েছে ব্লু-টুথ কানেকশন যার সাহায্যে গান শোনার কাজটি করা যাবে। 'এক্সপেন্ডেবল ইউনিট'-এ আছে ক্যামেরা, মাইক্রোফোন, লেজার পয়েন্টার, কারেক্টর, ইউ এস বি কানেকশন, এবং কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করার জন্য 'WLAN' রিসিভার।
ডিজাইনার-"Peter Vardai"
"রুলার পেন" (RULER PEN)-
স্কুল কলেজে বা পরীক্ষার হলে কম বেশি আমরা সবাই এই জিনিষটা না আনার জন্য বকা খেয়েছি। ব্যাক্তিগতভাবে আমি নিজেই মার খেয়েছি। যাই হোক, তখন যদি এরকম একটা কলমের আইডিয়া মাথায় আসতো তাহলে মার খাওয়া থেকে নির্ঘাত বেঁচে যেতাম।
"সুইস পেন" (SWISS PEN)-
এটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি কাজেরও। এটি সুইস আর্মিদের ছুরি সম্বলিত একটি কলম। এতে রয়েছে কেঁচি, ছুরি, স্ক্রু- ড্রাইভার, এবং একটি পাওয়ারফুল লাইট। এগুলো সব স্টেইনলেস ষ্টীল দিয়ে তৈরি।
"পাযল পেন" (PUZZLE PEN)-
এটি মুলত একটি কলম এবং সেই সাথে একটি খেলারও যন্ত্র। অনেকটা 'রুবিকের কিউব' টাইপ। লিখতে লিখতে অনেকেই আমরা ক্লান্ত হয়ে পরি। তখন মনকে কিছুক্ষনের জন্য ক্লান্তি থেকে দূরে সরিয়ে রাখতেই তৈরি হয়েছে এই কলম।
"কালার পিকার পেন" (COLOR PICKER PEN)-
এটি সত্যিই একটি বিস্ময়কর কলম। এই কলমটি প্রকৃতির যেকোনো কিছুর রং স্ক্যানিং করে নিজের মধ্যে নিয়ে আসতে পারে এবং তখন সেই রঙেরই লেখা বের হয়। কলমটির উপরের অংশে একটি সেন্সর রয়েছে যা কোনো বস্তুর সাথে ছোঁয়ালে সেই বস্তুর রংটি কলমের মধ্যে চলে আসে। ছোট একটি ডিসপ্লে আছে যেখানে কালারটি দেখা যাবে।
ডিজাইনার- "Jin Sun Park"
"ফ্রি রাইড পেন" (FREE RIDE PEN)-
এই কলমটি দেখলে প্রথমে মনে হবে কোন খেলনা-পাখি, অথবা অন্য কোন বস্তু তবে কলম মনে হবার কোন কারন নেই। তারপরও, এটি কলম। একেবারে উপরে রয়েছে একটি নরম রাবার যা হাতের আঙ্গুলের জন্য নমনীয়তার কাজ করবে। এটির গঠনের জন্যই মুলত এটি নজরকারা।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫২